মাসুমা হক প্রিয়াংকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় নাম হয়ে উঠেছিল। দেশজুড়ে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান এবং অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তারা শুধু ছাত্রসমাজ নয়, বরং সাধারণ মানুষের মধ্যেও ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। তবে সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ ইঙ্গিত দিচ্ছে যে আন্দোলনটি এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এটি নেতৃত্ব, সংগঠনগত কাঠামো এবং অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলার অভাবসহ একাধিক সমস্যায় জর্জরিত। এই মুহূর্তে সঠিক দিকনির্দেশনা ও আত্মসমালোচনাই আন্দোলনের পথ সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে পারে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা সারজিস আলম দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়ে যে বার্তা দিয়েছেন, তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নেতৃত্ব কেবল ক্ষমতা ধরে রাখার নয়, বরং নিজের সীমাবদ্ধতা বুঝে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ারও ব্যাপার। সারজিস আলমের ফেসবুক পোস্টে তাঁর স্বীকারোক্তি এবং সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সংগঠনে দায় স্বীকার এবং স্বচ্ছতার একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এটি একটি ইতিবাচক বার্তা দেয় যে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্বে থেকেও নিজেদের সীমাবদ্ধতা স্বীকার করা উচিত এবং প্রয়োজনে দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে সংগঠনকে এগিয়ে নেওয়ার পথ তৈরি করা উচিত। তবে এই ইতিবাচক উদাহরণ যখন সংঘর্ষ, নেতৃত্বের বিভাজন এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দলের পটভূমিতে ঘটছে, তখন এটি পুরো সংগঠনের একটি অস্থিতিশীল চিত্রকেই উপস্থাপন করে নাকি?
সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর বাংলামোটরে সংগঠনের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ এবং চট্টগ্রামে সমন্বয়ক রাফির ওপর হামলার ঘটনা ইঙ্গিত দেয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ছে। মতপার্থক্য, নেতৃত্বের প্রতি অসন্তোষ এবং দায়িত্বের সমন্বয়হীনতা সংগঠনের কার্যক্রমকে ব্যাহত করছে। এ ধরনের ঘটনাগুলো শুধু সংগঠনের ভাবমূর্তি নষ্ট করে না, বরং সাধারণ জনগণের আস্থা হারানোর অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে। বিশেষত, সংঘর্ষের ঘটনাগুলোর দ্রুত সমাধান এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা না নেওয়া পরিস্থিতিকে আরও অবনতির দিকে ঠেলে দিতে পারে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন যখন প্রথম শুরু হয়েছিল, তখন মানুষের মধ্যে নতুন এক আশার আলোর ঝলকানি দেখা গিয়েছিল। আন্দোলনকারীদের স্পষ্ট বার্তা, সুশৃঙ্খল আন্দোলন এবং অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নিবেদিত মনোভাব তাঁদের জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ ছিল। কিন্তু বর্তমানে নেতৃত্বের বিভক্তি, আদর্শচ্যুতি এবং অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ আন্দোলনটির শক্তিশালী ভিত্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। যদি সংগঠনটি অবিলম্বে এ সমস্যাগুলোর সমাধান না করে, তাহলে তাদের জনপ্রিয়তা ধীরে ধীরে ক্ষয় হবে এবং অন্য দল বা গোষ্ঠী এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে তাদের জায়গা দখল করতে পারে।
সারজিস আলমের পদত্যাগ একটি ইতিবাচক বার্তা দিলেও এ ধরনের সংকট বারবার ঘটা ঠিক নয়। নেতৃত্ব যেন ক্ষমতার লড়াইয়ের চক্রে না আবর্তিত হয়, সে জন্য সংগঠনের গঠনতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। সমন্বয়কেরা দায়িত্ব ও ক্ষমতার সুষম বণ্টন নিশ্চিত করতে পারেন।
দলীয় নীতি এবং আদর্শের বাইরে গিয়ে যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, তাদের বিরুদ্ধে ত্বরিত ব্যবস্থা নিতে হবে। পাশাপাশি সদস্যদের মাঝে সংলাপ এবং মতবিনিময়ের পরিবেশ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
আন্দোলনের উদ্দেশ্য এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট রূপরেখা প্রস্তুত করতে হবে। অঞ্চলভিত্তিক গ্রুপগুলোর মধ্যে সমন্বয় আরও উন্নত করতে কার্যকর প্রশিক্ষণ ও গাইডলাইন থাকা জরুরি।
যেকোনো আন্দোলনের সফলতা নির্ভর করে জনগণের সমর্থনের ওপর। নেতাদের দায়িত্ব নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ নয়, বরং জনগণের অধিকার আদায়ের লক্ষ্য বাস্তবায়ন করা। তাদের সামাজিক প্রকল্পগুলোর ওপর ফোকাস বাড়িয়ে জনগণের কাছে ইতিবাচক বার্তা পৌঁছানো দরকার।
সংঘর্ষ ও সহিংসতার মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার নীতি মেনে চলা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি প্রাসঙ্গিক আইনি পদক্ষেপের মাধ্যমে সাংগঠনিক বিষয়ে স্থিতিশীলতা আনা জরুরি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সামাজিক-রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা তৈরি করেছিল। এটি তারুণ্যের শক্তি এবং ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর চেতনায় একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সংকট, নেতৃত্বের বিভাজন এবং সংঘর্ষ আন্দোলনের সেই অর্জনকে ম্লান করছে।
এ মুহূর্তে সঠিক দিকনির্দেশনা, নেতৃত্বের স্বচ্ছতা এবং সংহতি পুনঃস্থাপনের মাধ্যমে সংগঠনটির গৌরবের ধারা অব্যাহত রাখা সম্ভব। এটি শুধু নেতৃত্ব এবং কর্মীদের ওপর নয়, বরং সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করার জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
লেখক: সমাজকর্মী ও শিক্ষার্থী
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় নাম হয়ে উঠেছিল। দেশজুড়ে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট অবস্থান এবং অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তারা শুধু ছাত্রসমাজ নয়, বরং সাধারণ মানুষের মধ্যেও ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। তবে সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ ইঙ্গিত দিচ্ছে যে আন্দোলনটি এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এটি নেতৃত্ব, সংগঠনগত কাঠামো এবং অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলার অভাবসহ একাধিক সমস্যায় জর্জরিত। এই মুহূর্তে সঠিক দিকনির্দেশনা ও আত্মসমালোচনাই আন্দোলনের পথ সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে পারে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম নেতা সারজিস আলম দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়ে যে বার্তা দিয়েছেন, তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নেতৃত্ব কেবল ক্ষমতা ধরে রাখার নয়, বরং নিজের সীমাবদ্ধতা বুঝে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ারও ব্যাপার। সারজিস আলমের ফেসবুক পোস্টে তাঁর স্বীকারোক্তি এবং সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত সংগঠনে দায় স্বীকার এবং স্বচ্ছতার একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এটি একটি ইতিবাচক বার্তা দেয় যে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্বে থেকেও নিজেদের সীমাবদ্ধতা স্বীকার করা উচিত এবং প্রয়োজনে দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে সংগঠনকে এগিয়ে নেওয়ার পথ তৈরি করা উচিত। তবে এই ইতিবাচক উদাহরণ যখন সংঘর্ষ, নেতৃত্বের বিভাজন এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দলের পটভূমিতে ঘটছে, তখন এটি পুরো সংগঠনের একটি অস্থিতিশীল চিত্রকেই উপস্থাপন করে নাকি?
সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর বাংলামোটরে সংগঠনের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ এবং চট্টগ্রামে সমন্বয়ক রাফির ওপর হামলার ঘটনা ইঙ্গিত দেয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ছে। মতপার্থক্য, নেতৃত্বের প্রতি অসন্তোষ এবং দায়িত্বের সমন্বয়হীনতা সংগঠনের কার্যক্রমকে ব্যাহত করছে। এ ধরনের ঘটনাগুলো শুধু সংগঠনের ভাবমূর্তি নষ্ট করে না, বরং সাধারণ জনগণের আস্থা হারানোর অন্যতম কারণ হয়ে ওঠে। বিশেষত, সংঘর্ষের ঘটনাগুলোর দ্রুত সমাধান এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা না নেওয়া পরিস্থিতিকে আরও অবনতির দিকে ঠেলে দিতে পারে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন যখন প্রথম শুরু হয়েছিল, তখন মানুষের মধ্যে নতুন এক আশার আলোর ঝলকানি দেখা গিয়েছিল। আন্দোলনকারীদের স্পষ্ট বার্তা, সুশৃঙ্খল আন্দোলন এবং অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নিবেদিত মনোভাব তাঁদের জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ ছিল। কিন্তু বর্তমানে নেতৃত্বের বিভক্তি, আদর্শচ্যুতি এবং অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ আন্দোলনটির শক্তিশালী ভিত্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। যদি সংগঠনটি অবিলম্বে এ সমস্যাগুলোর সমাধান না করে, তাহলে তাদের জনপ্রিয়তা ধীরে ধীরে ক্ষয় হবে এবং অন্য দল বা গোষ্ঠী এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে তাদের জায়গা দখল করতে পারে।
সারজিস আলমের পদত্যাগ একটি ইতিবাচক বার্তা দিলেও এ ধরনের সংকট বারবার ঘটা ঠিক নয়। নেতৃত্ব যেন ক্ষমতার লড়াইয়ের চক্রে না আবর্তিত হয়, সে জন্য সংগঠনের গঠনতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। সমন্বয়কেরা দায়িত্ব ও ক্ষমতার সুষম বণ্টন নিশ্চিত করতে পারেন।
দলীয় নীতি এবং আদর্শের বাইরে গিয়ে যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, তাদের বিরুদ্ধে ত্বরিত ব্যবস্থা নিতে হবে। পাশাপাশি সদস্যদের মাঝে সংলাপ এবং মতবিনিময়ের পরিবেশ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
আন্দোলনের উদ্দেশ্য এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে একটি সুস্পষ্ট রূপরেখা প্রস্তুত করতে হবে। অঞ্চলভিত্তিক গ্রুপগুলোর মধ্যে সমন্বয় আরও উন্নত করতে কার্যকর প্রশিক্ষণ ও গাইডলাইন থাকা জরুরি।
যেকোনো আন্দোলনের সফলতা নির্ভর করে জনগণের সমর্থনের ওপর। নেতাদের দায়িত্ব নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ নয়, বরং জনগণের অধিকার আদায়ের লক্ষ্য বাস্তবায়ন করা। তাদের সামাজিক প্রকল্পগুলোর ওপর ফোকাস বাড়িয়ে জনগণের কাছে ইতিবাচক বার্তা পৌঁছানো দরকার।
সংঘর্ষ ও সহিংসতার মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার নীতি মেনে চলা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি প্রাসঙ্গিক আইনি পদক্ষেপের মাধ্যমে সাংগঠনিক বিষয়ে স্থিতিশীলতা আনা জরুরি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সামাজিক-রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা তৈরি করেছিল। এটি তারুণ্যের শক্তি এবং ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর চেতনায় একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক সংকট, নেতৃত্বের বিভাজন এবং সংঘর্ষ আন্দোলনের সেই অর্জনকে ম্লান করছে।
এ মুহূর্তে সঠিক দিকনির্দেশনা, নেতৃত্বের স্বচ্ছতা এবং সংহতি পুনঃস্থাপনের মাধ্যমে সংগঠনটির গৌরবের ধারা অব্যাহত রাখা সম্ভব। এটি শুধু নেতৃত্ব এবং কর্মীদের ওপর নয়, বরং সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করার জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
লেখক: সমাজকর্মী ও শিক্ষার্থী
২০ বছর আগে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে অটিজম শব্দটির অস্তিত্ব প্রায় খুঁজে পাওয়া যেত না। অটিজম বিষয়ে মানুষের ধারণা সীমিত ছিল। ঠিক সেই সময়ে অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন পরিচালিত বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান ‘কানন’ প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০০৪ সালের ৪ এপ্রিল, বায়তুল আমান হাউজিং সোসাইটির একটি চারতলা ভাড়া বাড়িতে...
৪ ঘণ্টা আগেমাঝে মাঝে মনে হয় দেশটা বুঝি ট্রায়াল অ্যান্ড এররের ভিত্তিতে চলছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, এমনকি আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়েও নানা ধরনের পরীক্ষামূলক তত্ত্ব দেখতে পাচ্ছি। প্রথমে নতুন কিছু একটা বলা হয় বা চালু করা হয়। তারপর দেখা হয়—কতটা বিতর্ক হয় সেটা নিয়ে।
৯ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে দেওয়া ও অস্থায়ী আবাসনসহ বিভিন্ন দাবিতে শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনের ফলে কর্তৃপক্ষ আন্দোলনের দাবি মেনে নিয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, কর্তৃপক্ষ দাবি মেনে নেওয়ার পরও প্রত্যাশিত দাবির বাস্তবায়ন না দেখে আবারও...
৯ ঘণ্টা আগেআকৃষ্ট করেছিল, সে বাণী যেন কথার কথায় পরিণত হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। ভালো একটি ভবিষ্যতের আশা ক্রমেই ধূসরতার দিকে যাচ্ছে। শীর্ষ সন্ত্রাসীরা রাজধানীর নিউ এলিফ্যান্ট রোড ও নিউমার্কেট এলাকার মধ্যে থাকা ৫৭টি মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে। এই মার্কেটগুলো থেকে প্রতি মাসে সেবা খাত...
১০ ঘণ্টা আগে