ফিয়াদ নওশাদ ইয়ামিন
আমাদের সমাজে একটা অদ্ভুত বৈষম্য চলছে। পাবলিক বনাম প্রাইভেট। আর এই বৈষম্য এতটাই বিষাক্ত হয়ে উঠেছে যে, কারও উচ্চশিক্ষার জায়গাটা দেখে তার পুরো ভবিষ্যৎ কিংবা মেধা বিচার করা হচ্ছে।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের নিয়ে পরিবারে যেন এক উৎসবের আমেজ। অনেকটা ‘জাতির ভবিষ্যৎ এখন তৈরি হচ্ছে’ জাতীয় উল্লাস। অন্যদিকে, যাদের ভাগ্যে পাবলিক হয়নি, তারা যখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়, তখন শুরু হয় এক ভিন্নধর্মী লড়াই। কটাক্ষ, হেয় করার মতো বাক্যবাণ আসে নিজেদের পরিবারের দিক থেকেই। ‘প্রাইভেটে পড়বি? ভবিষ্যৎ অন্ধকার!’
‘নিজের খরচ নিজে চালাতে পারবি না, আবার ছাত্র?’ এই প্রশ্নগুলো যতটা না শিক্ষাবিষয়ক, তার চেয়ে বেশি হতাশা ও হীনম্মন্যতা তৈরি করে।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গর্বের সংস্কৃতি আছে, সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু সেই গর্ব যখন প্রাইভেট শিক্ষার্থীদের খাটো করার অস্ত্র হয়ে ওঠে, তখন তা পরিণত হয় বর্ণবাদের এক ঘৃণ্য রূপে। একদিকে পরিবার, অন্যদিকে সমাজ—দুই দিক থেকেই এক অদৃশ্য চাপে পড়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এখানে থেমে থাকে না বৈষম্যের চিত্র। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও অহংবোধের দেখা মেলে। কেউ কেউ মনে করে, ‘পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে যারা, তারা নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে আসে বলেই এক টাকার ফি বাড়লেই রাস্তায় নামে।’
আরও অনেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো, ক্যানটিন বা পরিবেশ নিয়ে অবজ্ঞার সুরে বলে, ‘ওই
নোংরা জায়গায় বসে কীভাবে কেউ চা খায়?’ এমন
মন্তব্যে স্পষ্ট হয়, শুধু পাবলিক না, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও একধরনের শ্রেষ্ঠত্বের মোহে আক্রান্ত, যেটা তৈরি হয়েছে গাঁটের টাকা আর তথাকথিত আরামদায়ক ক্যাম্পাসজীবনের দ্বারা।
বিশ্বের দেশগুলোর দিকে তাকালে এই বিভাজনকে হাস্যকর মনে হয়।
কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে এমআইটি, হার্ভার্ড, প্রিন্সটন, ইউপেন, স্ট্যানফোর্ড, ক্যালটেক, কলাম্বিয়া, ইয়েল—সবই প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান।
তবে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রেষ্ঠত্ব কোনো আরাম বা বিলাসের ওপর নয়, বরং নির্মম পরিশ্রম, কঠোর মান
নিয়ন্ত্রণ এবং গবেষণার শৃঙ্খলার ফল। সুতরাং সমাজে
এই যে ‘পাবলিক বনাম প্রাইভেট’ মনোভাব—এটি মূলত অনর্থক এবং অনুৎপাদনশীল। জ্ঞান কখনো ‘পাবলিক’
বা ‘প্রাইভেট’ এই ট্যাগের ঘেরাটোপে সীমাবদ্ধ থাকে না। বরং বিভক্তির এই মানসিক কাঠামোই একে সংকুচিত
করে তোলে। সমাজকে জানতে, গঠনমূলকভাবে চিন্তা করতে এবং উদারতা ধারণ করতে হলে এই মানসিকতার দেয়াল ভাঙতেই হবে।
আমরা ভুলে যাই—দেশের অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীই ছাত্রজীবনে নিজ খরচ নিজেই চালায়, ফ্রিল্যান্সিং করে, পার্টটাইম কাজ করে, টিউশনি করে। আবার অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্রতিনিয়ত আর্থিক সংকটে ভোগে, অথচ তারা আবার দেশের সবচেয়ে বড় প্রশাসনিক কাঠামো বিসিএসে সবচেয়ে বেশি প্রতিনিধিত্ব করে।
তেমনই, দেশে অধিকাংশ গবেষণার ভার প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হাতে। আন্তর্জাতিক জার্নাল, প্রবন্ধ বা উন্নয়নমূলক প্রকল্প—সবকিছুতে তাদের অংশগ্রহণ তুলনামূলক বেশি। অথচ রাষ্ট্রের উচ্চ পদ, সরকারি নিয়োগ কিংবা সামাজিক সম্মান—সবকিছুতেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে।
তাহলে সমস্যাটা কোথায়?
পাবলিক না প্রাইভেট—এই প্রশ্নে নয়।
সমস্যাটা হলো—মানের সমতা না থাকা, শ্রেণি ও মর্যাদার ট্যাগ লাগিয়ে শিক্ষাকে বিভক্ত করে ফেলা। উন্নত দেশগুলোতে শিক্ষার একটা মানদণ্ড থাকে। পাবলিক বা প্রাইভেট যেটাই হোক, শিক্ষকের মান, সিলেবাস, গবেষণার সুযোগ এবং ছাত্রের বিকাশ—সবই একটি নির্ধারিত স্ট্যান্ডার্ড মেনে চলে। অথচ বাংলাদেশে এখনো এসব বিষয়ে সমন্বয়ের ঘাটতি প্রবল।
একদিকে দেখা যায় কিছু কিছু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট, শিক্ষকসংকট এবং রাজনৈতিক প্রভাব অতিমাত্রায় প্রকট।
এই দ্বৈত সংকটের জন্য দায়ী রাষ্ট্র, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এবং সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাদের দায়িত্ব ছিল মানোন্নয়ন, তারা বরং তৈরি করেছে প্রতিযোগিতা ও বিভক্তি। একটি রাষ্ট্র তখনই এগিয়ে যেতে পারে, যখন তার শিক্ষাব্যবস্থা সবার জন্য সমান সুযোগ ও মর্যাদা নিশ্চিত করে। শিক্ষার আসল উদ্দেশ্য সনদ নয়, মানুষ গড়ার প্রক্রিয়া। যে প্রক্রিয়ায় সৃষ্টি হয় উদার, যুক্তিবাদী, চিন্তাশীল ও কর্মক্ষম নাগরিক।
তাই আজ প্রয়োজন সামাজিক মনোভাবের বদল। শিক্ষার অঙ্গনে ‘প্রাইভেট বনাম পাবলিক’ নয়, বরং ‘সবার জন্য মানসম্মত ও যুগোপযোগী শিক্ষা’—এই লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
আমাদের সমাজে একটা অদ্ভুত বৈষম্য চলছে। পাবলিক বনাম প্রাইভেট। আর এই বৈষম্য এতটাই বিষাক্ত হয়ে উঠেছে যে, কারও উচ্চশিক্ষার জায়গাটা দেখে তার পুরো ভবিষ্যৎ কিংবা মেধা বিচার করা হচ্ছে।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের নিয়ে পরিবারে যেন এক উৎসবের আমেজ। অনেকটা ‘জাতির ভবিষ্যৎ এখন তৈরি হচ্ছে’ জাতীয় উল্লাস। অন্যদিকে, যাদের ভাগ্যে পাবলিক হয়নি, তারা যখন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়, তখন শুরু হয় এক ভিন্নধর্মী লড়াই। কটাক্ষ, হেয় করার মতো বাক্যবাণ আসে নিজেদের পরিবারের দিক থেকেই। ‘প্রাইভেটে পড়বি? ভবিষ্যৎ অন্ধকার!’
‘নিজের খরচ নিজে চালাতে পারবি না, আবার ছাত্র?’ এই প্রশ্নগুলো যতটা না শিক্ষাবিষয়ক, তার চেয়ে বেশি হতাশা ও হীনম্মন্যতা তৈরি করে।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গর্বের সংস্কৃতি আছে, সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু সেই গর্ব যখন প্রাইভেট শিক্ষার্থীদের খাটো করার অস্ত্র হয়ে ওঠে, তখন তা পরিণত হয় বর্ণবাদের এক ঘৃণ্য রূপে। একদিকে পরিবার, অন্যদিকে সমাজ—দুই দিক থেকেই এক অদৃশ্য চাপে পড়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এখানে থেমে থাকে না বৈষম্যের চিত্র। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও অহংবোধের দেখা মেলে। কেউ কেউ মনে করে, ‘পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে যারা, তারা নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে আসে বলেই এক টাকার ফি বাড়লেই রাস্তায় নামে।’
আরও অনেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো, ক্যানটিন বা পরিবেশ নিয়ে অবজ্ঞার সুরে বলে, ‘ওই
নোংরা জায়গায় বসে কীভাবে কেউ চা খায়?’ এমন
মন্তব্যে স্পষ্ট হয়, শুধু পাবলিক না, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও একধরনের শ্রেষ্ঠত্বের মোহে আক্রান্ত, যেটা তৈরি হয়েছে গাঁটের টাকা আর তথাকথিত আরামদায়ক ক্যাম্পাসজীবনের দ্বারা।
বিশ্বের দেশগুলোর দিকে তাকালে এই বিভাজনকে হাস্যকর মনে হয়।
কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে এমআইটি, হার্ভার্ড, প্রিন্সটন, ইউপেন, স্ট্যানফোর্ড, ক্যালটেক, কলাম্বিয়া, ইয়েল—সবই প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান।
তবে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রেষ্ঠত্ব কোনো আরাম বা বিলাসের ওপর নয়, বরং নির্মম পরিশ্রম, কঠোর মান
নিয়ন্ত্রণ এবং গবেষণার শৃঙ্খলার ফল। সুতরাং সমাজে
এই যে ‘পাবলিক বনাম প্রাইভেট’ মনোভাব—এটি মূলত অনর্থক এবং অনুৎপাদনশীল। জ্ঞান কখনো ‘পাবলিক’
বা ‘প্রাইভেট’ এই ট্যাগের ঘেরাটোপে সীমাবদ্ধ থাকে না। বরং বিভক্তির এই মানসিক কাঠামোই একে সংকুচিত
করে তোলে। সমাজকে জানতে, গঠনমূলকভাবে চিন্তা করতে এবং উদারতা ধারণ করতে হলে এই মানসিকতার দেয়াল ভাঙতেই হবে।
আমরা ভুলে যাই—দেশের অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীই ছাত্রজীবনে নিজ খরচ নিজেই চালায়, ফ্রিল্যান্সিং করে, পার্টটাইম কাজ করে, টিউশনি করে। আবার অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্রতিনিয়ত আর্থিক সংকটে ভোগে, অথচ তারা আবার দেশের সবচেয়ে বড় প্রশাসনিক কাঠামো বিসিএসে সবচেয়ে বেশি প্রতিনিধিত্ব করে।
তেমনই, দেশে অধিকাংশ গবেষণার ভার প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হাতে। আন্তর্জাতিক জার্নাল, প্রবন্ধ বা উন্নয়নমূলক প্রকল্প—সবকিছুতে তাদের অংশগ্রহণ তুলনামূলক বেশি। অথচ রাষ্ট্রের উচ্চ পদ, সরকারি নিয়োগ কিংবা সামাজিক সম্মান—সবকিছুতেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে।
তাহলে সমস্যাটা কোথায়?
পাবলিক না প্রাইভেট—এই প্রশ্নে নয়।
সমস্যাটা হলো—মানের সমতা না থাকা, শ্রেণি ও মর্যাদার ট্যাগ লাগিয়ে শিক্ষাকে বিভক্ত করে ফেলা। উন্নত দেশগুলোতে শিক্ষার একটা মানদণ্ড থাকে। পাবলিক বা প্রাইভেট যেটাই হোক, শিক্ষকের মান, সিলেবাস, গবেষণার সুযোগ এবং ছাত্রের বিকাশ—সবই একটি নির্ধারিত স্ট্যান্ডার্ড মেনে চলে। অথচ বাংলাদেশে এখনো এসব বিষয়ে সমন্বয়ের ঘাটতি প্রবল।
একদিকে দেখা যায় কিছু কিছু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সেশনজট, শিক্ষকসংকট এবং রাজনৈতিক প্রভাব অতিমাত্রায় প্রকট।
এই দ্বৈত সংকটের জন্য দায়ী রাষ্ট্র, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) এবং সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাদের দায়িত্ব ছিল মানোন্নয়ন, তারা বরং তৈরি করেছে প্রতিযোগিতা ও বিভক্তি। একটি রাষ্ট্র তখনই এগিয়ে যেতে পারে, যখন তার শিক্ষাব্যবস্থা সবার জন্য সমান সুযোগ ও মর্যাদা নিশ্চিত করে। শিক্ষার আসল উদ্দেশ্য সনদ নয়, মানুষ গড়ার প্রক্রিয়া। যে প্রক্রিয়ায় সৃষ্টি হয় উদার, যুক্তিবাদী, চিন্তাশীল ও কর্মক্ষম নাগরিক।
তাই আজ প্রয়োজন সামাজিক মনোভাবের বদল। শিক্ষার অঙ্গনে ‘প্রাইভেট বনাম পাবলিক’ নয়, বরং ‘সবার জন্য মানসম্মত ও যুগোপযোগী শিক্ষা’—এই লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়া।
জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিন, ৫ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক জনসমাবেশে বহুকাঙ্ক্ষিত জুলাই ঘোষণাপত্র জনসমক্ষে এনেছেন। এই ঘোষণাপত্র যে ভবিষ্যতে সংবিধানের অংশ করা হবে, তা-ও ওই ঘোষণাপত্রে উল্লিখিত হয়েছে। এটা ছিল জুলাই অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের, বিশেষ করে বর্তমান
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে গণতন্ত্রের মূল তত্ত্ব একখানা সংবিধানে লেখা, ঠিক। কিন্তু তার প্রয়োগ, প্রতিপত্তি ও প্রতিদিনের বিচার কোথায় হয় জানেন? চায়ের দোকানে। এই দোকানগুলোই তো বাঙালির নিজস্ব পার্লামেন্ট। যেখানে এমপি নেই, স্পিকার নেই, কিন্তু সবাই কথা বলে। এমনকি দোকানদারও।
৭ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার গাজীপুরে পরপর দুই সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। আসাদুজ্জামান তুহিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা এবং আনোয়ার হোসেনকে নির্দয়ভাবে পা থেঁতলে দেওয়ার ঘটনা আমাদের সামনে স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, সাংবাদিকদের কাজ ও জীবনের নিরাপত্তা আজ চরম ঝুঁকির মুখে। গণতন্ত্র, আইনের শাসন এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৮ আগস্ট বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার গুরুদায়িত্ব গ্রহণ করেছিল। তাদের শাসন আমলে একটি নতুন অর্থবছরেরও সূচনা হয়েছে। আজ বছর পেরিয়ে অনেকেই পেছন ফিরে তাকাচ্ছেন—অর্জন কতটুকু, ব্যর্থতা কোথায় এবং অন্তরায় কী কী? এমন একটি হিসাব-নিকাশ বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অগ্রযাত্রায় দিকনির্দেশনা দি
১ দিন আগে