নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে গত ৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য ব্যবস্থা নিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার রেজিস্ট্রি ডাকযোগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান এই নোটিশ পাঠান। আইন সচিব, পররাষ্ট্রসচিব ও স্বরাষ্ট্রসচিবকে এই নোটিশ পাঠানো হয়।
নোটিশে বলা হয়, গত ৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সরকারের নির্দেশে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি কর্তৃক বাংলাদেশে গণহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী প্রায় এক হাজার মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে এবং হাজার হাজার মানুষ আহত হয়েছে। প্রকৃত পক্ষে হত্যাকাণ্ডের শিকার মানুষের সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে। কারণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বহু লাশ গুম করে দিয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূস, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগে. জেনা. (অব) সাখাওয়াত হেসেন, আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এবং টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জায়েদ বিন নাসের মঙ্গলবার এই নোটিশ পাঠান। এছাড়া পাঠানো হয়েছে এনএসআই এবং ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালককেও।
নোটিশে বলা হয়, ‘শেখ হাসিনার দেশত্যাগ নিয়ে রিপাবলিক বাংলা মিথ্যা তথ্য প্রচার করেছে। কিসের বরাতে, কোথা থেকে প্রাপ্ত সংবাদের ভিত্তিতে আজগুবি তথ্য রিপাবলিক বাংলা সম্প্রচার করছে তা জানানোর জন্য দাবি জানাচ্ছি। ভারতের মতো নিয়মতান্ত্রিক দেশে ভ্যারিফাই করা ছাড়া, অজানা সূত্রের ওপর ভিত্তি করে কী উদ্দেশ্যে রিপাবলিক বাংলা এমন তথ্য প্রচার করছে তা বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থাকে খুঁজে বের করতে হবে। সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও মন্ত্রণালয়কে এ বিষয়ে ১৫ দিনের মধ্যে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।’
এতে আরও বরা হয়, বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী। মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা এবং সাধারণ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানের বাড়িতে হামলা চালিয়ে কেউ যেন ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করে দিতে না পারে সে জন্য সারা রাত জেগে স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ আপামর জনতাকে পাহারা দিতে দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশ নিয়ে বিশেষ একটি মহল কুৎসা রটিয়ে বহির্বিশ্বে দেশের সুনাম নষ্ট করতে চায়। দেশ নিয়ে কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত চলছে তা তদন্ত করে খুঁজে বের করা এবং এ ধরনের ঘৃণ্য অপপ্রয়াসে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা সরকারের দায়িত্ব।
নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে গত ৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য ব্যবস্থা নিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার রেজিস্ট্রি ডাকযোগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান এই নোটিশ পাঠান। আইন সচিব, পররাষ্ট্রসচিব ও স্বরাষ্ট্রসচিবকে এই নোটিশ পাঠানো হয়।
নোটিশে বলা হয়, গত ৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সরকারের নির্দেশে পুলিশ, র্যাব ও বিজিবি কর্তৃক বাংলাদেশে গণহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী প্রায় এক হাজার মানুষ হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে এবং হাজার হাজার মানুষ আহত হয়েছে। প্রকৃত পক্ষে হত্যাকাণ্ডের শিকার মানুষের সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে। কারণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বহু লাশ গুম করে দিয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূস, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগে. জেনা. (অব) সাখাওয়াত হেসেন, আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এবং টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জায়েদ বিন নাসের মঙ্গলবার এই নোটিশ পাঠান। এছাড়া পাঠানো হয়েছে এনএসআই এবং ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালককেও।
নোটিশে বলা হয়, ‘শেখ হাসিনার দেশত্যাগ নিয়ে রিপাবলিক বাংলা মিথ্যা তথ্য প্রচার করেছে। কিসের বরাতে, কোথা থেকে প্রাপ্ত সংবাদের ভিত্তিতে আজগুবি তথ্য রিপাবলিক বাংলা সম্প্রচার করছে তা জানানোর জন্য দাবি জানাচ্ছি। ভারতের মতো নিয়মতান্ত্রিক দেশে ভ্যারিফাই করা ছাড়া, অজানা সূত্রের ওপর ভিত্তি করে কী উদ্দেশ্যে রিপাবলিক বাংলা এমন তথ্য প্রচার করছে তা বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থাকে খুঁজে বের করতে হবে। সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও মন্ত্রণালয়কে এ বিষয়ে ১৫ দিনের মধ্যে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।’
এতে আরও বরা হয়, বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী। মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা এবং সাধারণ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানের বাড়িতে হামলা চালিয়ে কেউ যেন ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করে দিতে না পারে সে জন্য সারা রাত জেগে স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ আপামর জনতাকে পাহারা দিতে দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশ নিয়ে বিশেষ একটি মহল কুৎসা রটিয়ে বহির্বিশ্বে দেশের সুনাম নষ্ট করতে চায়। দেশ নিয়ে কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত চলছে তা তদন্ত করে খুঁজে বের করা এবং এ ধরনের ঘৃণ্য অপপ্রয়াসে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা সরকারের দায়িত্ব।
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
৯ ঘণ্টা আগে