নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিশুদের প্রতি সহিংসতা মোকাবিলায় শিশু বিষয়ক কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)।
আজ মঙ্গলবার সংবাদ বিবৃতির মাধ্যমে এ দাবি জানায় তারা। বিবৃতিতে কন্যাশিশুদের প্রতি চলমান যৌন সহিংসতায় ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি ৯ বছর বয়সী এক শিশুকে নির্মমভাবে ধর্ষণের ঘটনাটি আবারও আমাদের সমাজে কন্যাশিশুদের প্রতি সহিংসতা ও নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি সামনে এনেছে। সংবাদপত্রের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বছরের সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যে ৭ থেকে ১২ বছর বয়সী ১২ জন কন্যাশিশুকে ধর্ষণ বা গণধর্ষণ করা হয়েছে। ৯ বছর বয়সী শিশুটি বর্তমানে শহরের একটি হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শিশুদের বিরুদ্ধে ৫২১ ধরনের সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে।
মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনামের স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে কন্যাশিশুদের সুরক্ষা প্রদান এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর সমন্বয় বা পদক্ষেপের অভাবের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে উল্লেখ করা হয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ধর্ষণের শিকার শিশুর বয়স ৭ থেকে ১২ বছরের মধ্যে, যার মধ্যে পথশিশু, প্রতিবন্ধী শিশু, আদিবাসী শিশু এবং শিশু গৃহকর্মী অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
২০০৬ সাল থেকে শিশু অধিকার নিয়ে কাজ করে আসা এমজেএফ অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের অধীনে, ধর্ষণ, অপহরণ, পাচার ইত্যাদি অপরাধগুলো অ-জামিনযোগ্য। তবুও আইনগত ফাঁকফোকর বা প্রভাব খাঁটিয়ে অপরাধীরা প্রায়শই স্বল্প সময়ের জন্য কারাগারে থাকার পর জামিনে মুক্তি পেয়ে যায়।
এমজেএফ কর্তৃপক্ষকে জরুরি ভিত্তিতে এই বিষয়টি সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে এবং আইনের কার্যকর প্রয়োগ, শিশুদের সুরক্ষা বিষয়ে অভিভাবক ও শিক্ষকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি, শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে জনগণকে সংগঠিত করা এবং সরকার, এনজিও এবং স্থানীয় জনগণের মধ্যে কার্যকর সহযোগিতা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করেছে।
শিশুদের প্রতি সহিংসতা মোকাবিলায় শিশু বিষয়ক কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)।
আজ মঙ্গলবার সংবাদ বিবৃতির মাধ্যমে এ দাবি জানায় তারা। বিবৃতিতে কন্যাশিশুদের প্রতি চলমান যৌন সহিংসতায় ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি ৯ বছর বয়সী এক শিশুকে নির্মমভাবে ধর্ষণের ঘটনাটি আবারও আমাদের সমাজে কন্যাশিশুদের প্রতি সহিংসতা ও নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি সামনে এনেছে। সংবাদপত্রের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বছরের সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যে ৭ থেকে ১২ বছর বয়সী ১২ জন কন্যাশিশুকে ধর্ষণ বা গণধর্ষণ করা হয়েছে। ৯ বছর বয়সী শিশুটি বর্তমানে শহরের একটি হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শিশুদের বিরুদ্ধে ৫২১ ধরনের সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে।
মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনামের স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে কন্যাশিশুদের সুরক্ষা প্রদান এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর সমন্বয় বা পদক্ষেপের অভাবের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে উল্লেখ করা হয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ধর্ষণের শিকার শিশুর বয়স ৭ থেকে ১২ বছরের মধ্যে, যার মধ্যে পথশিশু, প্রতিবন্ধী শিশু, আদিবাসী শিশু এবং শিশু গৃহকর্মী অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
২০০৬ সাল থেকে শিশু অধিকার নিয়ে কাজ করে আসা এমজেএফ অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের অধীনে, ধর্ষণ, অপহরণ, পাচার ইত্যাদি অপরাধগুলো অ-জামিনযোগ্য। তবুও আইনগত ফাঁকফোকর বা প্রভাব খাঁটিয়ে অপরাধীরা প্রায়শই স্বল্প সময়ের জন্য কারাগারে থাকার পর জামিনে মুক্তি পেয়ে যায়।
এমজেএফ কর্তৃপক্ষকে জরুরি ভিত্তিতে এই বিষয়টি সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে এবং আইনের কার্যকর প্রয়োগ, শিশুদের সুরক্ষা বিষয়ে অভিভাবক ও শিক্ষকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি, শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে জনগণকে সংগঠিত করা এবং সরকার, এনজিও এবং স্থানীয় জনগণের মধ্যে কার্যকর সহযোগিতা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করেছে।
মুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি হলো ঈদুল আজহা। যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং ত্যাগের মহিমায় সারা দেশে এবারের ঈদ উদযাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশে এটি কোরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। যুগ যুগ ধরে এই ঈদ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ত্যাগের আদর্শে উদ্ভাসিত করে আসছে।
১ ঘণ্টা আগে‘পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার, হিংসা ও অবিচারের।’ ঈদুল আজহা উপলক্ষে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগেদেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৯ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে