নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন এবং ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় কোটায় উত্তীর্ণদের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের পরবর্তী সভার সিদ্ধান্ত আসার সময় পর্যন্ত তাদের ভর্তি স্থগিত করেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। আজ সোমবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অধিদপ্তর অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. রুবীনা ইয়াসমিন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোটার বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়েছে। তবে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। ফলে আমাদের পরবর্তী সভা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। রাষ্ট্র এ বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত দেবে আমরা তা বাস্তবায়ন করব। যেহেতু এ বিষয়টির সমাধান হয়নি তাই কোটায় উত্তীর্ণদের ভর্তি আমাদের স্থগিত রাখতে হচ্ছে।’
এর আগে গত বৃহস্পতিবার ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ, ইউনিটগুলোকে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত ৫ শতাংশ আসনে শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় আলোচনা হয়। আগামী সভায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, গত ১৭ জানুয়ারি সারা দেশে এক যোগে মেডিকেলে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ১ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬০ হাজার ৯৫ জন ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। পরীক্ষায় পাসের হার ৪৫ দশমিক ৬২ শতাংশ। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় মোট আসন আছে ২৬৯টি। এর মধ্যে ১৯৩ জন ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন।
ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর মুক্তিযোদ্ধা কোটার প্রার্থীরা কম নম্বর পেয়েও ভর্তির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন এমন সমালোচনা শুরু হয়। ফলাফল প্রকাশের রাতেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিক্ষোভ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের একদল শিক্ষার্থী। তাঁরা ফল বাতিলের দাবিও জানান। পরদিন ২০ জানুয়ারিও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিক্ষোভ হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতে বিষয়টি নিয়ে সেদিন বৈঠক করে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।
পরে এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নয়।
নিয়ম অনুযায়ী, কোটায় উত্তীর্ণদের কাগজপত্র যাচাইয়ের জন্য ডাকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। গত ২৭, ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি সব কাগজ যাচাই বাছাই করা হয়।
অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) নীতিমালা অনুযায়ীই মেডিকেল কলেজে ভর্তিতে ১৯৭১ সালের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের ৫ শতাংশ কোটা রয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশে মেডিকেল কলেজ ১১০টি। সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে আসন ৫ হাজার ৩৮০টি। বেসরকারি ৬৭টি মেডিকেল কলেজে ৬ হাজার ২৯৩টি আসন রয়েছে। এ ছাড়া একটি আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ ও পাঁচটি বেসরকারি আর্মি মেডিকেল কলেজ আছে।
সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ব্যাচেলর অব মেডিসিন এবং ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় কোটায় উত্তীর্ণদের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের পরবর্তী সভার সিদ্ধান্ত আসার সময় পর্যন্ত তাদের ভর্তি স্থগিত করেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। আজ সোমবার দুপুরে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অধিদপ্তর অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. রুবীনা ইয়াসমিন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোটার বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়েছে। তবে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। ফলে আমাদের পরবর্তী সভা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। রাষ্ট্র এ বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত দেবে আমরা তা বাস্তবায়ন করব। যেহেতু এ বিষয়টির সমাধান হয়নি তাই কোটায় উত্তীর্ণদের ভর্তি আমাদের স্থগিত রাখতে হচ্ছে।’
এর আগে গত বৃহস্পতিবার ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ, ইউনিটগুলোকে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত ৫ শতাংশ আসনে শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় আলোচনা হয়। আগামী সভায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর বলছে, গত ১৭ জানুয়ারি সারা দেশে এক যোগে মেডিকেলে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ১ লাখ ৩১ হাজার ৭২৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬০ হাজার ৯৫ জন ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। পরীক্ষায় পাসের হার ৪৫ দশমিক ৬২ শতাংশ। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় মোট আসন আছে ২৬৯টি। এর মধ্যে ১৯৩ জন ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন।
ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর মুক্তিযোদ্ধা কোটার প্রার্থীরা কম নম্বর পেয়েও ভর্তির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন এমন সমালোচনা শুরু হয়। ফলাফল প্রকাশের রাতেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিক্ষোভ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের একদল শিক্ষার্থী। তাঁরা ফল বাতিলের দাবিও জানান। পরদিন ২০ জানুয়ারিও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিক্ষোভ হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতে বিষয়টি নিয়ে সেদিন বৈঠক করে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।
পরে এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নয়।
নিয়ম অনুযায়ী, কোটায় উত্তীর্ণদের কাগজপত্র যাচাইয়ের জন্য ডাকে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। গত ২৭, ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি সব কাগজ যাচাই বাছাই করা হয়।
অধিদপ্তর বলছে, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) নীতিমালা অনুযায়ীই মেডিকেল কলেজে ভর্তিতে ১৯৭১ সালের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের ৫ শতাংশ কোটা রয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশে মেডিকেল কলেজ ১১০টি। সরকারি ৩৭টি মেডিকেল কলেজে আসন ৫ হাজার ৩৮০টি। বেসরকারি ৬৭টি মেডিকেল কলেজে ৬ হাজার ২৯৩টি আসন রয়েছে। এ ছাড়া একটি আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ ও পাঁচটি বেসরকারি আর্মি মেডিকেল কলেজ আছে।
সরাসরি থানায় না গিয়ে মানুষ যাতে অনলাইনে মামলা দায়ের করতে পারেন সেই ব্যবস্থা চালুর নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের এক পর্যালোচনা সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন।
১৭ মিনিট আগেসরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘তাদের দাবি পূরণে এই মুহূর্তে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক কিছু করে ওঠা সম্ভব নয়। তবে আগামীতে ভালো কিছু হবে বলে প্রত্যাশা করি।’ সোমবার দুপুরে ঢাকা...
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-করাচি রুটে ফ্লাইট চলাচল শিগগিরই শুরু করবে পাকিস্তানের করাচিভিত্তিক বেসরকারি এয়ারলাইনস সংস্থা ফ্লাই জিন্নাহ। এয়ারলাইনসটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও পাকিস্তানের করাচির মধ্যে সরাসরি জাহাজ চলাচল শুরুর পর দুই দেশের মধ্যে শিগগিরই ফ্লাইট চলাচল শুরু হবে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থান, শেখ হাসিনার পতন এবং পরিবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে নিজস্ব মতামত, বিশ্লেষণ ও পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া। বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশের অভ্যুদয় এবং স্বাধীনতা পরবর্তী পরিস্থিতিও স্মরণ করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে