নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মেট্রোরেল যুগে প্রবেশের সঙ্গে বাংলাদেশ চারটি মাইলফলক ছুঁয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু বাংলাদেশ এবং বাঙালি জাতি সারা বিশ্বে মর্যাদা পেয়েছে। আজকে আমরা বাংলাদেশের জনগণের মাথার মুকুটে নতুন অহংকারের পালক সংযোজিত করলাম। এমআরটি লাইন-৬ এর বাকি অংশ খুব তাড়াতাড়ি উদ্বোধন করব ইনশা আল্লাহ।’
আজ বুধবার উত্তরার ১৫ নম্বর সেক্টর খেলার মাঠে দেশের প্রথম মেট্রোরেল-এমআরটি লাইন-৬ এর উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশ চারটি মাইলফলক স্পর্শ করেছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মেট্রোরেল উদ্বোধনের সঙ্গে প্রযুক্তিগত দিক থেকে অন্তত চারটি মাইলফলক বাংলাদেশের জনগণকে স্পর্শ করল।’
মেট্রোরেল একটি মাইল ফলক উল্লেখ করেন সরকার প্রধান। দ্বিতীয়টি হল বাংলাদেশ বৈদ্যুতিক ট্রেনের যুগে প্রবেশ করল। মেট্রোরেল দূর নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, রিমোট কন্ট্রোল দ্বারা, ডিজিটাল পদ্ধতিতে এটা পরিচালিত হবে। তার ফলে আমরা যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছি এটা তারই একটা অংশ হিসেবে কাজ করবে। নতুন মাত্রা সংযোজিত হলো। মেট্রোরেলের মাধ্যমে বাংলাদেশ দ্রুত গতির ট্রেনের যুগে পদার্পণ করল জানিয়ে তিনি বলেন, সর্বোচ্চ গতি হবে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার।’
মেট্রোরেল ব্যবহারে সবাইকে যত্নবান হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনেক টাকা খরচ করে মেট্রোরেল করা হয়েছে। এটা সংরক্ষণ করা, এর মান নিশ্চিত করা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, এর সবকিছু কিন্তু যারা ব্যবহার করবে তাদের দায়িত্ব।’
মেট্রোরেল পরিবেশবান্ধব উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘এটা ইলেকট্রিক ট্রেন। এতে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হবে না। পাতাল মেট্রোরেলের টানেল সংলগ্ন মাটির শব্দ প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে। ফলে মেট্রোরেলে শব্দ ও কম্পন দূষণ মাত্রার মানদণ্ড সীমার অনেক নিচে থাকবে।’
ঢাকায় যানজট থাকবে না
মেট্রোরেলের সবগুলো রুট চালু হলে ঢাকাবাসীকে আর যানজটে কষ্ট পেতে হবে না জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে আমি মনে করি আমাদের দেশের মানুষের কর্মক্ষমতা বাড়বে। … আমাদের জিডিপিতেও যথেষ্ট অবদান রাখবে। যারা ঢাকায় আসবেন, কমলাপুর রেলস্টেশনে নেমে উত্তরা পর্যন্ত যেতে হলে কিন্তু আর যানজটে পড়তে হবে না। এভাবে যানজট নিরসন হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে এমআরটি নেটওয়ার্ক (মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক) পুরো বাস্তবায়িত হলে, এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যাতায়াতে যে সময়টা নষ্ট হয়, টাকা পয়সা খরচ হয়। সেগুলো আর হবে না। খুব দ্রুত সময়ে নির্বিঘ্নে সবাই চলাচল করতে পারবেন।’
ঢাকাকে যানজটমুক্ত করা আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ছিল বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। এ সময় মেট্রোরেলসহ সরকারের উদ্যোগের কথা জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা মেট্রোরেল রুটের মাধ্যমে ব্যাপক পরিকল্পনা নিয়েছি। যা ২০৩০ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আমি আশা করি। ৪টি মেট্রোরেল নির্মাণকাজ বিভিন্ন পর্যায়ে বাস্তবায়নাধীন। ২টি মেট্রোরেলের সমীক্ষা চলছে।’
সবগুলো রুট চালু হলে দিনে প্রায় ৫০ লাখ ৪০ হাজার যাত্রী মেট্রোরেলে যাতায়াত করতে পারবে বলে জানান সরকার প্রধান।
ঢাকা ছাড়াও অন্য বড় শহরেও এ ধরনের প্রকল্প নেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করব, আমাদের দেশবাসী তারাও (মেট্রোরেলের সেবা গ্রহণের) সুযোগ পাবেন।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার নানা উন্নয়নের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে দেশসেবার সুযোগ দেওয়ায় এগুলো করা গেছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষের যে উন্নতি হয়, সেটা আজ প্রমাণিত সত্য।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা আবৃত্তি করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অসম সাহসে আমরা অসীম সম্ভাবনার পথে/ছুটিয়া চলেছি, সময় কোথায়/পিছে চাব কোন মতে!’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এগিয়ে যাবে বাঙালির দুর্বার গতিতে। গড়ে তুলব সব বাধা অতিক্রম করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব।’
হলি আর্টিজানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত মেট্রোরেলের নির্মাণকাজে সম্পৃক্ত সাত জাপানি নাগরিকের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী। তাদের নামে মেট্রোর স্টেশনে নাম ফলক থাকবে জানান তিনি।
এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী এমআরটি-৬ লাইনের নির্মাণের সময় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির মালিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। এত দিন কষ্ট সহ্য করার জন্য ঢাকাবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
মেট্রোরেল নিয়ে আরও খবর পড়ুন:
মেট্রোরেল যুগে প্রবেশের সঙ্গে বাংলাদেশ চারটি মাইলফলক ছুঁয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু বাংলাদেশ এবং বাঙালি জাতি সারা বিশ্বে মর্যাদা পেয়েছে। আজকে আমরা বাংলাদেশের জনগণের মাথার মুকুটে নতুন অহংকারের পালক সংযোজিত করলাম। এমআরটি লাইন-৬ এর বাকি অংশ খুব তাড়াতাড়ি উদ্বোধন করব ইনশা আল্লাহ।’
আজ বুধবার উত্তরার ১৫ নম্বর সেক্টর খেলার মাঠে দেশের প্রথম মেট্রোরেল-এমআরটি লাইন-৬ এর উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশ চারটি মাইলফলক স্পর্শ করেছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মেট্রোরেল উদ্বোধনের সঙ্গে প্রযুক্তিগত দিক থেকে অন্তত চারটি মাইলফলক বাংলাদেশের জনগণকে স্পর্শ করল।’
মেট্রোরেল একটি মাইল ফলক উল্লেখ করেন সরকার প্রধান। দ্বিতীয়টি হল বাংলাদেশ বৈদ্যুতিক ট্রেনের যুগে প্রবেশ করল। মেট্রোরেল দূর নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, রিমোট কন্ট্রোল দ্বারা, ডিজিটাল পদ্ধতিতে এটা পরিচালিত হবে। তার ফলে আমরা যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছি এটা তারই একটা অংশ হিসেবে কাজ করবে। নতুন মাত্রা সংযোজিত হলো। মেট্রোরেলের মাধ্যমে বাংলাদেশ দ্রুত গতির ট্রেনের যুগে পদার্পণ করল জানিয়ে তিনি বলেন, সর্বোচ্চ গতি হবে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার।’
মেট্রোরেল ব্যবহারে সবাইকে যত্নবান হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনেক টাকা খরচ করে মেট্রোরেল করা হয়েছে। এটা সংরক্ষণ করা, এর মান নিশ্চিত করা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, এর সবকিছু কিন্তু যারা ব্যবহার করবে তাদের দায়িত্ব।’
মেট্রোরেল পরিবেশবান্ধব উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘এটা ইলেকট্রিক ট্রেন। এতে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হবে না। পাতাল মেট্রোরেলের টানেল সংলগ্ন মাটির শব্দ প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে। ফলে মেট্রোরেলে শব্দ ও কম্পন দূষণ মাত্রার মানদণ্ড সীমার অনেক নিচে থাকবে।’
ঢাকায় যানজট থাকবে না
মেট্রোরেলের সবগুলো রুট চালু হলে ঢাকাবাসীকে আর যানজটে কষ্ট পেতে হবে না জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে আমি মনে করি আমাদের দেশের মানুষের কর্মক্ষমতা বাড়বে। … আমাদের জিডিপিতেও যথেষ্ট অবদান রাখবে। যারা ঢাকায় আসবেন, কমলাপুর রেলস্টেশনে নেমে উত্তরা পর্যন্ত যেতে হলে কিন্তু আর যানজটে পড়তে হবে না। এভাবে যানজট নিরসন হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে এমআরটি নেটওয়ার্ক (মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক) পুরো বাস্তবায়িত হলে, এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যাতায়াতে যে সময়টা নষ্ট হয়, টাকা পয়সা খরচ হয়। সেগুলো আর হবে না। খুব দ্রুত সময়ে নির্বিঘ্নে সবাই চলাচল করতে পারবেন।’
ঢাকাকে যানজটমুক্ত করা আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ছিল বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। এ সময় মেট্রোরেলসহ সরকারের উদ্যোগের কথা জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা মেট্রোরেল রুটের মাধ্যমে ব্যাপক পরিকল্পনা নিয়েছি। যা ২০৩০ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে আমি আশা করি। ৪টি মেট্রোরেল নির্মাণকাজ বিভিন্ন পর্যায়ে বাস্তবায়নাধীন। ২টি মেট্রোরেলের সমীক্ষা চলছে।’
সবগুলো রুট চালু হলে দিনে প্রায় ৫০ লাখ ৪০ হাজার যাত্রী মেট্রোরেলে যাতায়াত করতে পারবে বলে জানান সরকার প্রধান।
ঢাকা ছাড়াও অন্য বড় শহরেও এ ধরনের প্রকল্প নেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করব, আমাদের দেশবাসী তারাও (মেট্রোরেলের সেবা গ্রহণের) সুযোগ পাবেন।’
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার নানা উন্নয়নের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে দেশসেবার সুযোগ দেওয়ায় এগুলো করা গেছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের মানুষের যে উন্নতি হয়, সেটা আজ প্রমাণিত সত্য।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতা আবৃত্তি করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অসম সাহসে আমরা অসীম সম্ভাবনার পথে/ছুটিয়া চলেছি, সময় কোথায়/পিছে চাব কোন মতে!’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এগিয়ে যাবে বাঙালির দুর্বার গতিতে। গড়ে তুলব সব বাধা অতিক্রম করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব।’
হলি আর্টিজানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত মেট্রোরেলের নির্মাণকাজে সম্পৃক্ত সাত জাপানি নাগরিকের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী। তাদের নামে মেট্রোর স্টেশনে নাম ফলক থাকবে জানান তিনি।
এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী এমআরটি-৬ লাইনের নির্মাণের সময় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির মালিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। এত দিন কষ্ট সহ্য করার জন্য ঢাকাবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি।
মেট্রোরেল নিয়ে আরও খবর পড়ুন:
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারের লক্ষ্যে চার দিনের সরকারি সফরে যুক্তরাজ্যে গেলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি ও তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে এমিরেটস এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় লন্ডনের উদ্দেশ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায়।
৮ ঘণ্টা আগেগত বছরের আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়। এই বছরের এপ্রিলে ব্যাংককে মোদি এবং ইউনূসের সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ হলেও দুই দেশের মধ্যে শীতলতা কমেনি। এর মধ্যেই বাংলাদেশের ক্রমাগত অভিযোগ, ভারতের সীমান্তরক্ষীরা পুশ-ইন করে সীমান্ত দিয়ে মানুষ ঢোকাচ্ছেন। এতে সম্পর্কে আরও দূরত্ব
১২ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অপরাধ প্রমাণিত না হলে কেন একটা নির্দোষ লোককে আমরা সাজা দেব? অপরাধ প্রমাণিত হলেই তাঁকে আইনের আওতায় আনা হবে। সরকার চেষ্টা করছে অপরাধ করেননি এমন কারও যাতে শাস্তি না হয়। তাই প্রতিটি মামলার গভীর তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেকানাডার অন্টারিও প্রদেশের কুইন্টা লেকে কায়াক বোট উল্টে মর্মান্তিকভাবে প্রাণ হারিয়েছেন বাংলাদেশ বিমানের অভিজ্ঞ পাইলট ক্যাপ্টেন মো. সাইফুজ্জামান (গুড্ডু) এবং বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি ও টিম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গার্মেন্টস খাতের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল্লা হিল রাকিব (পাপ্পু)।
১৫ ঘণ্টা আগে