খান রফিক, বরিশাল
প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে নদ-নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার; যা চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে ধরা পড়া ইলিশের একাংশে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে। এই মা ইলিশ রক্ষাই এবারও বড় চ্যালেঞ্জ। এ অঞ্চলে প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে মেঘনা নদীর হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা। সেখানকার মৎস্যসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা শুরু হলে এই দুই উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের জেলে নামধারী মৎস্য শিকারিরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। এবারও দুই উপজেলার অন্তত এক ডজন স্পট (স্থান) নিয়ন্ত্রণ কঠিন হতে পারে।
এদিকে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা ১০ দিন পিছিয়ে আগামী ১৩ অক্টোবর করার দাবিতে নোয়াখালীর হাতিয়ায় গতকাল শুক্রবার বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন মৎস্য ব্যবসায়ী এবং সাধারণ জেলেরা। একই সঙ্গে নিষেধাজ্ঞার সময় সাগরে বাংলাদেশের সীমানায় ভারতীয় জেলেদের অনুপ্রবেশ ঠেকানোর দাবিও জানান তাঁরা।
বরিশাল জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলার ১০ উপজেলায় ৮৬ হাজার ১৭৭ জন জেলে রয়েছেন। এ জেলায় ১৪৩টি ঘাটে ইলিশ বিক্রি হয়ে থাকে। মা ইলিশ রক্ষা করতে পারলে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে চার লাখ টন ইলিশ আহরণের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়িত হতে পারে। যদিও এ বছর ভরা মৌসুমেও বরিশালের নদ-নদীতে কাঙ্ক্ষিত রুপালি ইলিশ ধরা পড়ছে না।
গতকাল বরিশাল নগরের পোর্ট রোড মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, মোকামে ইলিশের তুলনায় ক্রেতা কয়েক গুণ বেশি। লিয়া আড়ত ঘরের আড়তদার নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুক্রবার এক কেজি আকারের ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ১৫০ টাকা। এলসি (৬০০ থেকে ৯০০ গ্রাম) আকারের ইলিশ প্রতি কেজি ১ হাজার ৮০০ টাকা এবং ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা হয়েছে। মোকামে ১০০ মণের মতো ইলিশ উঠেছে। আগের দিন উঠেছিল দেড় শ মণের বেশি।
মেহেন্দীগঞ্জের উলানিয়ার মেঘনা নদীতীরের জেলে তোফায়েল হোসেন বলেন, ইলিশ এখন কিছু মিলছে, ডিমও এসেছে বেশ কিছুতে। কিন্তু তাতে দাদন মেটানো সম্ভব না। কারণ, ৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা।
একই কথা জানিয়েছেন হিজলার জেলে জাকির হোসেন, আ. জলিল ও রহমান মাতবর।
জানতে চাইলে মেঘনাঘেরা মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ওমর সানি বলেন, বিশাল মেঘনায় ইলিশ নিধন বন্ধ করা কঠিন। এ উপজেলায় নিবন্ধিত ২০ হাজারের বেশি জেলে রয়েছেন। তাঁদের নদীতে নামানো ঠেকানোই বড় চ্যালেঞ্জ। সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ গোবিন্দপুর ও দড়িরচর খাজুরিয়া। এখানে হামলা হতেই থাকে। তিনি বলেন, তাঁর জনবল দুজন, কিছু আছে প্রকল্পের। বোট আছে দুটি, দরকার ১০টি।
অপর দিকে হিজলা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলম বলেন, এ উপজেলায় জেলে রয়েছেন ২২ হাজার। শরীয়তপুরের গোসাইরহাট ও বরিশালের হিজলার সীমানাসংলগ্ন জায়গায় জেলেরা কোনো ধরনের আইন মানেন না। বাধা এলেও তারা প্রতিহত করতে প্রস্তুত। এ জন্য ১০টি স্পিডবোট অভিযানে থাকবে। সবচেয়ে সহায়তা করবে কোস্ট গার্ড।
ইলিশসম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্যাহ বলেন, এত চেষ্টার পরও জাটকা ও মা ইলিশ রক্ষায় সফলতা আসছে না। গত বছর প্রায় ৪০ হাজার টন ইলিশ কমে গেছে। এবারও ইলিশের উৎপাদন কমবে বলে তিনি মনে করেন।
মোল্লা এমদাদুল্যাহ আরও বলেন, ইলিশ রক্ষা কর্মসূচি সফলে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বরিশালে মেঘনাঘেরা হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জে মা ইলিশ রক্ষায় শক্তিশালী স্পিডবোট দেওয়া হচ্ছে। সেখানে পুলিশ, কোস্ট গার্ডসহ প্রশাসনকে ইলিশ নিধন রোধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞা ১০ দিন পেছানোর দাবি
নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, গতকাল দুপুরে হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে সাধারণ জেলে ও চেয়ারম্যান ঘাট মৎস্যজীবী সমিতির আয়োজনে মানববন্ধন করা হয়েছে। এ সময় আন্দোলনকারীরা মাছ ধরার বিভিন্ন উপকরণ সামনে রেখে প্রতিবাদ জানান। হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন কিরণের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের আহ্বায়ক মো. শাহেদ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ নাসির উদ্দীন, কার্যকরী কমিটির সদস্য রেজ্জাকুল হায়দার লেলিন, মৎস্য ব্যবসায়ী আকবর হোসেন, তাজুল ইসলাম পিটু, আকরাম হোসেন, ফখরুল মাঝি, আক্তার সেরাং, এমরান উদ্দিনসহ অনেকে।
বক্তারা বলেন, প্রতিবছর সরকার সাগরে ৩ ধাপে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। প্রথম ২২ দিন, পরে ৬০ দিন ও সব শেষে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। সরকারের প্রতি সম্মান রেখে তিনটি নিষেধাজ্ঞা পালন করেন মৎস্যজীবী ও জেলেরা। গত বছর ১৩ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও হঠাৎ করে চলতি বছর ১০ দিন আগে ৪ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়; যা জেলেদের জীবিকা ঝুঁকির মুখে ফেলেছে।
প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ রক্ষায় আগামী ৪ অক্টোবর থেকে নদ-নদীতে সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে সরকার; যা চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে ধরা পড়া ইলিশের একাংশে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে। এই মা ইলিশ রক্ষাই এবারও বড় চ্যালেঞ্জ। এ অঞ্চলে প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে মেঘনা নদীর হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা। সেখানকার মৎস্যসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা শুরু হলে এই দুই উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের জেলে নামধারী মৎস্য শিকারিরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। এবারও দুই উপজেলার অন্তত এক ডজন স্পট (স্থান) নিয়ন্ত্রণ কঠিন হতে পারে।
এদিকে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা ১০ দিন পিছিয়ে আগামী ১৩ অক্টোবর করার দাবিতে নোয়াখালীর হাতিয়ায় গতকাল শুক্রবার বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছেন মৎস্য ব্যবসায়ী এবং সাধারণ জেলেরা। একই সঙ্গে নিষেধাজ্ঞার সময় সাগরে বাংলাদেশের সীমানায় ভারতীয় জেলেদের অনুপ্রবেশ ঠেকানোর দাবিও জানান তাঁরা।
বরিশাল জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলার ১০ উপজেলায় ৮৬ হাজার ১৭৭ জন জেলে রয়েছেন। এ জেলায় ১৪৩টি ঘাটে ইলিশ বিক্রি হয়ে থাকে। মা ইলিশ রক্ষা করতে পারলে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে চার লাখ টন ইলিশ আহরণের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়িত হতে পারে। যদিও এ বছর ভরা মৌসুমেও বরিশালের নদ-নদীতে কাঙ্ক্ষিত রুপালি ইলিশ ধরা পড়ছে না।
গতকাল বরিশাল নগরের পোর্ট রোড মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, মোকামে ইলিশের তুলনায় ক্রেতা কয়েক গুণ বেশি। লিয়া আড়ত ঘরের আড়তদার নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুক্রবার এক কেজি আকারের ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ১৫০ টাকা। এলসি (৬০০ থেকে ৯০০ গ্রাম) আকারের ইলিশ প্রতি কেজি ১ হাজার ৮০০ টাকা এবং ৫০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা হয়েছে। মোকামে ১০০ মণের মতো ইলিশ উঠেছে। আগের দিন উঠেছিল দেড় শ মণের বেশি।
মেহেন্দীগঞ্জের উলানিয়ার মেঘনা নদীতীরের জেলে তোফায়েল হোসেন বলেন, ইলিশ এখন কিছু মিলছে, ডিমও এসেছে বেশ কিছুতে। কিন্তু তাতে দাদন মেটানো সম্ভব না। কারণ, ৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা।
একই কথা জানিয়েছেন হিজলার জেলে জাকির হোসেন, আ. জলিল ও রহমান মাতবর।
জানতে চাইলে মেঘনাঘেরা মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ওমর সানি বলেন, বিশাল মেঘনায় ইলিশ নিধন বন্ধ করা কঠিন। এ উপজেলায় নিবন্ধিত ২০ হাজারের বেশি জেলে রয়েছেন। তাঁদের নদীতে নামানো ঠেকানোই বড় চ্যালেঞ্জ। সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ গোবিন্দপুর ও দড়িরচর খাজুরিয়া। এখানে হামলা হতেই থাকে। তিনি বলেন, তাঁর জনবল দুজন, কিছু আছে প্রকল্পের। বোট আছে দুটি, দরকার ১০টি।
অপর দিকে হিজলা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলম বলেন, এ উপজেলায় জেলে রয়েছেন ২২ হাজার। শরীয়তপুরের গোসাইরহাট ও বরিশালের হিজলার সীমানাসংলগ্ন জায়গায় জেলেরা কোনো ধরনের আইন মানেন না। বাধা এলেও তারা প্রতিহত করতে প্রস্তুত। এ জন্য ১০টি স্পিডবোট অভিযানে থাকবে। সবচেয়ে সহায়তা করবে কোস্ট গার্ড।
ইলিশসম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্যাহ বলেন, এত চেষ্টার পরও জাটকা ও মা ইলিশ রক্ষায় সফলতা আসছে না। গত বছর প্রায় ৪০ হাজার টন ইলিশ কমে গেছে। এবারও ইলিশের উৎপাদন কমবে বলে তিনি মনে করেন।
মোল্লা এমদাদুল্যাহ আরও বলেন, ইলিশ রক্ষা কর্মসূচি সফলে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বরিশালে মেঘনাঘেরা হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জে মা ইলিশ রক্ষায় শক্তিশালী স্পিডবোট দেওয়া হচ্ছে। সেখানে পুলিশ, কোস্ট গার্ডসহ প্রশাসনকে ইলিশ নিধন রোধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞা ১০ দিন পেছানোর দাবি
নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, গতকাল দুপুরে হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে সাধারণ জেলে ও চেয়ারম্যান ঘাট মৎস্যজীবী সমিতির আয়োজনে মানববন্ধন করা হয়েছে। এ সময় আন্দোলনকারীরা মাছ ধরার বিভিন্ন উপকরণ সামনে রেখে প্রতিবাদ জানান। হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যসচিব সাহাব উদ্দিন কিরণের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের আহ্বায়ক মো. শাহেদ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ নাসির উদ্দীন, কার্যকরী কমিটির সদস্য রেজ্জাকুল হায়দার লেলিন, মৎস্য ব্যবসায়ী আকবর হোসেন, তাজুল ইসলাম পিটু, আকরাম হোসেন, ফখরুল মাঝি, আক্তার সেরাং, এমরান উদ্দিনসহ অনেকে।
বক্তারা বলেন, প্রতিবছর সরকার সাগরে ৩ ধাপে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। প্রথম ২২ দিন, পরে ৬০ দিন ও সব শেষে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। সরকারের প্রতি সম্মান রেখে তিনটি নিষেধাজ্ঞা পালন করেন মৎস্যজীবী ও জেলেরা। গত বছর ১৩ অক্টোবর থেকে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও হঠাৎ করে চলতি বছর ১০ দিন আগে ৪ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়; যা জেলেদের জীবিকা ঝুঁকির মুখে ফেলেছে।
কালো ধোঁয়া কুণ্ডলী পাকিয়ে ঢেকে দিয়েছে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আকাশ। আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিমানবন্দরের ৮ নং গেট সংলগ্ন আমদানী কার্গো ভিলেজ হাউজে দুপুর আড়াইটার দিকে আগুন লাগে। বিমানবন্দরের রানওয়ে ও ট্যাক্সিওয়ে সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, এবারই প্রথমবারের মতো ফকির লালন সাঁইয়ের তিরোধান দিবস দলীয় প্রভাবমুক্ত এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে। এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। সরকার মনে করে, লালনের দর্শন এবং অবদান শুধু জাতীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত নয়। ভবিষ্যতে যে সরকারই আসুক, লালনের সঙ্গে তাদের কোনো বিরোধ
৩ ঘণ্টা আগেনারীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা ও সম্ভাবনা-বিষয়ক আলোচনার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বে লিঙ্গভিত্তিক মানদণ্ড নিয়ে আলোচনায় যুক্ত হওয়ার জন্য তরুণদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সংলাপ ও কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐক্য ও শাসনব্যবস্থা সংস্কারের পথে এক বিশাল অগ্রগতি হিসেবে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। তিনি মন্তব্য করেছেন, এই সনদ ২০২৬ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতির প্রক্রিয়াকে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে