অনলাইন ডেস্ক
সারজিস আলমের ফেসবুক পোস্টে কমেন্ট করে বরখাস্ত হয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. নাজমুল হুদা। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কমেন্ট করার ‘অপরাধে’ ২০ ফেব্রুয়ারি তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
এ প্রসঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন সারজিস আলম। পোস্টে তিনি জানিয়েছেন, ওই কর্মচারীর চাকরি ফিরিয়ে দিতে তিনি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবকে অনুরোধ করেছেন।
সারজিস ফেসবুকে লিখেছেন:
আমার কোনো এক ফেসবুক পোস্টে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মচারীর কমেন্ট করা ও চাকরি যাওয়া প্রসঙ্গে:
গত এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখে একজন ভাই আমাকে দুইটি অফিস আদেশের ছবি পাঠান। যেখানে দেখতে পাই আমার ফেসবুক পোস্টে অপ্রীতিকর কমেন্ট করার জন্য একজনকে ফেব্রুয়ারি মাসের ২০ তারিখে সাময়িক বহিষ্কার এবং মার্চ মাসের ১৩ তারিখে বিভাগীয় মামলার সম্মুখীন করা হয়।
প্রথমেই বলে রাখি, আমি তার বিরুদ্ধে কোথাও কখনো কোনো অভিযোগ করিনি। ইভেন এমন কিছু যে হয়েছে এটা আমি ১৪ এপ্রিলের পূর্বে জানতামও না। তাদের অফিসের কেউ যদি অতি উৎসাহী হয়ে এই কাজ করে থাকে তাহলে সেটি আমার জানার সুযোগ থাকে না এবং আমি জানতাম না।
১৪ তারিখে জানার সঙ্গে সঙ্গে যেই ভাইয়ের মাধ্যমে আমি খবরটি জানতে পারি তার কাছে ওনার কন্টাক্ট নম্বর চাই। উনি নম্বর ম্যানেজ করে দেন। এরপর সেদিনই আমি তার সঙ্গে কথা বলি। তাকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবর চাকরিতে পুনর্বহালের জন্য আবেদন করতে বলি। তার কাছে জানতে পারি তিনি ইতিমধ্যে আবেদন করেছেন। অতঃপর আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলি। তিনি সরকারি কর্মচারী হিসেবে তাদের আচরণগত শৃঙ্খলা ভঙ্গের কথা বলেন।
আমি তাকে অনুরোধ জানাই-আমার পোস্টে কমেন্ট করার জন্য ভুক্তভোগীর বিরুদ্ধে আমার পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ নেই। তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের জন্য আমার পক্ষ থেকে অনুরোধ করি। এখন তিনি সেই যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করছেন।
এটাই ছিল ঘটনা। এই ঘটনাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে অপপ্রচারমূলক নানা মোড়কে প্রকাশ না করার আহ্বান থাকবে।
সারজিস আলমের ফেসবুক পোস্টে কমেন্ট করে বরখাস্ত হয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. নাজমুল হুদা। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কমেন্ট করার ‘অপরাধে’ ২০ ফেব্রুয়ারি তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
এ প্রসঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন সারজিস আলম। পোস্টে তিনি জানিয়েছেন, ওই কর্মচারীর চাকরি ফিরিয়ে দিতে তিনি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবকে অনুরোধ করেছেন।
সারজিস ফেসবুকে লিখেছেন:
আমার কোনো এক ফেসবুক পোস্টে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মচারীর কমেন্ট করা ও চাকরি যাওয়া প্রসঙ্গে:
গত এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখে একজন ভাই আমাকে দুইটি অফিস আদেশের ছবি পাঠান। যেখানে দেখতে পাই আমার ফেসবুক পোস্টে অপ্রীতিকর কমেন্ট করার জন্য একজনকে ফেব্রুয়ারি মাসের ২০ তারিখে সাময়িক বহিষ্কার এবং মার্চ মাসের ১৩ তারিখে বিভাগীয় মামলার সম্মুখীন করা হয়।
প্রথমেই বলে রাখি, আমি তার বিরুদ্ধে কোথাও কখনো কোনো অভিযোগ করিনি। ইভেন এমন কিছু যে হয়েছে এটা আমি ১৪ এপ্রিলের পূর্বে জানতামও না। তাদের অফিসের কেউ যদি অতি উৎসাহী হয়ে এই কাজ করে থাকে তাহলে সেটি আমার জানার সুযোগ থাকে না এবং আমি জানতাম না।
১৪ তারিখে জানার সঙ্গে সঙ্গে যেই ভাইয়ের মাধ্যমে আমি খবরটি জানতে পারি তার কাছে ওনার কন্টাক্ট নম্বর চাই। উনি নম্বর ম্যানেজ করে দেন। এরপর সেদিনই আমি তার সঙ্গে কথা বলি। তাকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবর চাকরিতে পুনর্বহালের জন্য আবেদন করতে বলি। তার কাছে জানতে পারি তিনি ইতিমধ্যে আবেদন করেছেন। অতঃপর আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলি। তিনি সরকারি কর্মচারী হিসেবে তাদের আচরণগত শৃঙ্খলা ভঙ্গের কথা বলেন।
আমি তাকে অনুরোধ জানাই-আমার পোস্টে কমেন্ট করার জন্য ভুক্তভোগীর বিরুদ্ধে আমার পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ নেই। তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের জন্য আমার পক্ষ থেকে অনুরোধ করি। এখন তিনি সেই যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করছেন।
এটাই ছিল ঘটনা। এই ঘটনাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে অপপ্রচারমূলক নানা মোড়কে প্রকাশ না করার আহ্বান থাকবে।
রিজওয়ানা বলেন, ‘আমাদের তিনটা মোটা দাগের দায়িত্ব। এগুলো হচ্ছে—সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। শুধু নির্বাচন দেওয়ার জন্য তো আমরা দায়িত্ব নেইনি। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সবার সব ধরনের দাবিদাওয়া বেড়ে গিয়েছে। সবাই রাস্তাঘাট বন্ধ করে দিচ্ছে।’
৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করবেন না। তাঁর ক্ষমতা প্রয়োজন নেই। কিন্তু একটি শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য ড. ইউনূসকে দরকার আছে।
৮ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি, একটি স্বার্থান্বেষী মহল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর লোগো ব্যবহার করে একটি ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে, যার মাধ্যমে সাধারণ জনগণের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী ও জনগণের মধ্যে বিভেদ তৈরির অপচেষ্টা চলছে।-সেনাবাহিনী।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করবেন না। তাঁর ক্ষমতা প্রয়োজন নেই। কিন্তু একটি শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য ড. ইউনূসকে দরকার আছে। আজ শুক্রবার ফেসবুক স্ট্যাটাসে
১১ ঘণ্টা আগে