নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জাতীয় চার নেতা হত্যাকাণ্ডের বিচার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলেই হয়েছে। ওই ঘটনায় যারা বিদেশের মাটিসহ যেখানে পালিয়ে আছেন, তাদেরকে ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পলাতক আসামিদেরও ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আমরা যখন যাকে দেশে ফেরাতে পারব, তখন আইন অনুযায়ী তাদের শাস্তি ভোগ করতে হবে। এ বিষয়ে সরকার খুব সিরিয়াস।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর চকবাজার পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারের মধ্যে নিহত চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা শেষ গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় চার নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা জাতি দেখেছে। জেলখানা একটি নিরাপদ জায়গা, যেখানে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিরাপত্তা দেওয়া হয়। সেখানে হত্যাকাণ্ড! এসবে জাতি থমকে গিয়েছিল। সেই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আমরা বিচারের দাবি তুলে ছিলাম। দীর্ঘদিন পর প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় আসায় আমরা এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখতে পেলাম। শুধু সে হত্যাকাণ্ড নয় ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডেও নৃশংস ছিল।’
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমরা পৃথিবীতে অনেক রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড দেখেছি কিন্তু পুরো বংশের লোককে হত্যাকাণ্ডের দৃশ্য আমরা দেখিনি। ঠিক সেই রকমই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে দায়িত্ব নিতে পারত, তাদের কেউ হত্যা করা হল।’
প্রতিবছর জেলহত্যা দিবসে চিহ্নিত খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার কথা বলা হয়। কিন্তু আসলে কোনো অগ্রগতি দেখছি না এমন এক প্রশ্ন জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই সব হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পলাতক আসামিরা যেসব দেশে পালিয়ে আছেন, সেসব দেশের আইন অনুযায়ী তারা আমাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। কিন্তু এসব দেশের সঙ্গে আমাদের অপরাধী বিনিময়ে চুক্তি নেই। এসব নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশে খুনিরা পালিয়ে আছেন, সে সব দেশের সঙ্গে সব সময় আলাপ-আলোচনা চলছে। আশা করছি কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে তাদের ফিরিয়ে আনতে আমরা সফল হব।
এই হত্যাকাণ্ডের পেছনের কুশলাপদের জানতে কমিশন গঠনের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বড় একটি কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে একটি হত্যাকাণ্ড ঘটে। এর পেছনে নির্দিষ্ট একটি উদ্দেশ্য, কুশীলব থাকে। বিষয়টি আমলে নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে কার্যক্রম আপনারা খুব শিগগিরই দেখবেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জাতীয় চার নেতা হত্যাকাণ্ডের বিচার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলেই হয়েছে। ওই ঘটনায় যারা বিদেশের মাটিসহ যেখানে পালিয়ে আছেন, তাদেরকে ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পলাতক আসামিদেরও ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। আমরা যখন যাকে দেশে ফেরাতে পারব, তখন আইন অনুযায়ী তাদের শাস্তি ভোগ করতে হবে। এ বিষয়ে সরকার খুব সিরিয়াস।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর চকবাজার পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারের মধ্যে নিহত চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা শেষ গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় চার নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা জাতি দেখেছে। জেলখানা একটি নিরাপদ জায়গা, যেখানে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিরাপত্তা দেওয়া হয়। সেখানে হত্যাকাণ্ড! এসবে জাতি থমকে গিয়েছিল। সেই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আমরা বিচারের দাবি তুলে ছিলাম। দীর্ঘদিন পর প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় আসায় আমরা এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখতে পেলাম। শুধু সে হত্যাকাণ্ড নয় ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডেও নৃশংস ছিল।’
আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আমরা পৃথিবীতে অনেক রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড দেখেছি কিন্তু পুরো বংশের লোককে হত্যাকাণ্ডের দৃশ্য আমরা দেখিনি। ঠিক সেই রকমই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে দায়িত্ব নিতে পারত, তাদের কেউ হত্যা করা হল।’
প্রতিবছর জেলহত্যা দিবসে চিহ্নিত খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার কথা বলা হয়। কিন্তু আসলে কোনো অগ্রগতি দেখছি না এমন এক প্রশ্ন জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এই সব হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পলাতক আসামিরা যেসব দেশে পালিয়ে আছেন, সেসব দেশের আইন অনুযায়ী তারা আমাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। কিন্তু এসব দেশের সঙ্গে আমাদের অপরাধী বিনিময়ে চুক্তি নেই। এসব নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কাজ করছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশে খুনিরা পালিয়ে আছেন, সে সব দেশের সঙ্গে সব সময় আলাপ-আলোচনা চলছে। আশা করছি কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে তাদের ফিরিয়ে আনতে আমরা সফল হব।
এই হত্যাকাণ্ডের পেছনের কুশলাপদের জানতে কমিশন গঠনের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বড় একটি কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে একটি হত্যাকাণ্ড ঘটে। এর পেছনে নির্দিষ্ট একটি উদ্দেশ্য, কুশীলব থাকে। বিষয়টি আমলে নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে কার্যক্রম আপনারা খুব শিগগিরই দেখবেন।
সমান্তরাল জায়গায় মাটি ভরাট করে পাথর ফেলে তার ওপর বসানো হয় রেললাইন। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত মাত্রায় পাথর থাকা অত্যন্ত জরুরি। অভিযোগ উঠেছে, রেললাইনের নিচে থাকার কথা ৮ ইঞ্চি পাথরের স্তর; কিন্তু সব জায়গায় তা নেই। এতে লাইনের শক্তি কমে যায়। তাই প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। রেলপথে অব্যবস্থাপনা এবং যাত্রী হয়রানি-সংক্র
১২ মিনিট আগেকাজের ব্যস্ততায় একমাত্র ছেলেকে তেমন সময় দিতে পারেন না সরকারি চাকুরে সায়মা মুসলিমীন। তাই ছেলের বিনোদনের জন্য বেছে নিয়েছেন খেলার মাঠ। রাজধানীর গুলশান এলাকার বাসিন্দা সায়মা ‘গুলশান ইয়ুথ ক্লাব’-এর ব্যবস্থাপনায় থাকা সিটি করপোরেশনের মালিকানাধীন মাঠে পাঠান সন্তানকে। কিন্তু এ জন্য ক্রমবর্ধমান ব্যয় তাঁর জন্য
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ২৭ মার্চ সরকারি সফরে চীন যেতে পারেন। পরদিন ২৮ মার্চ দেশটির প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হতে পারে...
৪ ঘণ্টা আগেতথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তার বিরুদ্ধে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস ও বিক্রির করে ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলা রয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগে