কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী রোববার সরকারি সফরে ইতালি যাচ্ছেন। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) আমন্ত্রণে তিন দিন রোমে অবস্থানের সময়ই তাঁর সঙ্গে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে। বৈঠকের পর জ্বালানি খাতে সহযোগিতা ও সাংস্কৃতিক বিনিময়বিষয়ক দুটি সমঝোতা স্মারকে সই হবে।
একই সফরে ইতালির সঙ্গে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতার জন্য একটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রধানমন্ত্রীর সফরের বিষয়ে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানানো হয়।
ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘রোমে খাদ্য সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বিশেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেবেন। প্রায় ১৫ জন রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান এই সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।’
ইতালির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক সইয়ের পাশাপাশি দেশটিতে আইনানুগ বসবাসের ক্ষেত্রে অনিয়মিত হওয়া বাংলাদেশিদের নিয়মিত করার জন্য দেশটিকে অনুরোধ করা হবে বলে জানান মন্ত্রী।
এ সময় পররাষ্ট্রসচিব মকসুদ বিন মোমেন জানান, ইতালির সঙ্গে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সইয়ের কাজ চলছে। সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ হলে স্মারকটি সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশ বর্তমানে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতার বিষয় গুটি কয়েক দেশের সঙ্গে সীমিত না রেখে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্প্রসারিত করতে চাইছে বলেও জানান সচিব।
প্রধানমন্ত্রী এর আগে ইতালি সফরের সময় দেশটির প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহ দেখিয়েছিল—এমনটি জানিয়ে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘প্রতিরক্ষা খাতে বড় মাপের কেনাকাটা করতে গেলে একটি চুক্তি থাকলে অনেক বিষয় সহজ হয়ে যায়।’
ইতালি থেকে এরই মধ্যে বাংলাদেশ ছোট ছোট অনেক কিছু সংগ্রহ করেছে জানিয়ে সচিব বলেন, ‘সাবমেরিন, হেলিকপ্টারসহ অনেক ক্ষেত্রে ইতালি ইউরোপের অন্যতম অগ্রসর দেশ। এ কারণে দেশটির সঙ্গে এই খাতে সহযোগিতার ভালো সম্ভাবনা আছে।’
প্রধানমন্ত্রী আগামী ২৪ জুলাই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনভয় সম্মেলন করার কথা রয়েছে। বর্তমান অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের স্বার্থের দিকগুলো সংরক্ষণে তিনি রাষ্ট্রদূতদের নির্দেশনা দিতে পারেন বলে তিন রাষ্ট্রদূত আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম এবং জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক সেহেলী সাবরীন প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী রোববার সরকারি সফরে ইতালি যাচ্ছেন। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) আমন্ত্রণে তিন দিন রোমে অবস্থানের সময়ই তাঁর সঙ্গে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে। বৈঠকের পর জ্বালানি খাতে সহযোগিতা ও সাংস্কৃতিক বিনিময়বিষয়ক দুটি সমঝোতা স্মারকে সই হবে।
একই সফরে ইতালির সঙ্গে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতার জন্য একটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রধানমন্ত্রীর সফরের বিষয়ে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানানো হয়।
ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘রোমে খাদ্য সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বিশেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেবেন। প্রায় ১৫ জন রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান এই সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।’
ইতালির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক সইয়ের পাশাপাশি দেশটিতে আইনানুগ বসবাসের ক্ষেত্রে অনিয়মিত হওয়া বাংলাদেশিদের নিয়মিত করার জন্য দেশটিকে অনুরোধ করা হবে বলে জানান মন্ত্রী।
এ সময় পররাষ্ট্রসচিব মকসুদ বিন মোমেন জানান, ইতালির সঙ্গে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সইয়ের কাজ চলছে। সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ হলে স্মারকটি সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশ বর্তমানে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতার বিষয় গুটি কয়েক দেশের সঙ্গে সীমিত না রেখে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সম্প্রসারিত করতে চাইছে বলেও জানান সচিব।
প্রধানমন্ত্রী এর আগে ইতালি সফরের সময় দেশটির প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহ দেখিয়েছিল—এমনটি জানিয়ে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘প্রতিরক্ষা খাতে বড় মাপের কেনাকাটা করতে গেলে একটি চুক্তি থাকলে অনেক বিষয় সহজ হয়ে যায়।’
ইতালি থেকে এরই মধ্যে বাংলাদেশ ছোট ছোট অনেক কিছু সংগ্রহ করেছে জানিয়ে সচিব বলেন, ‘সাবমেরিন, হেলিকপ্টারসহ অনেক ক্ষেত্রে ইতালি ইউরোপের অন্যতম অগ্রসর দেশ। এ কারণে দেশটির সঙ্গে এই খাতে সহযোগিতার ভালো সম্ভাবনা আছে।’
প্রধানমন্ত্রী আগামী ২৪ জুলাই ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনভয় সম্মেলন করার কথা রয়েছে। বর্তমান অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের স্বার্থের দিকগুলো সংরক্ষণে তিনি রাষ্ট্রদূতদের নির্দেশনা দিতে পারেন বলে তিন রাষ্ট্রদূত আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম এবং জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক সেহেলী সাবরীন প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের আবেদন সরাসরি আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে করা যাবে। এই মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটরের কাছে মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মামলার এজাহার ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রের (চার্জশিট) সত্যায়িত অনুলিপি দাখিল করতে
৩৫ মিনিট আগেকমডোর মো. শফিউল বারীকে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এই নৌ কর্মকর্তাকে ওই পদে নিয়োগ দিতে তাঁর চাকরি নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে আজ রোববার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হওয়া মামলায় আসামি গ্রেপ্তারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে ডিএমপির সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়েছে। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জসিম উদ্দিন রিটটি দায়ের করেন। এতে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার...
৩ ঘণ্টা আগে