নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) চেয়ারম্যান এ বি এম আজাদ বলেছেন, ‘দেশে ডিজেলের কোনো সংকট নেই। এখন পর্যন্ত যে মজুত আছে, তা দিয়ে সারা দেশে ৩২ দিনের চাহিদা মেটানো সম্ভব।’
আজ বুধবার কারওয়ান বাজারে অবস্থিত সংস্থাটির ঢাকা লিয়াজোঁ অফিসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন তিনি এসব কথা বলেন।
এ বি এম আজাদ এমন সময় সংবাদ সম্মেলনে এলেন যখন জ্বালানি ব্যবহার সাশ্রয়ে মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকার এবং গাড়িতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকার ডিজেল বা অকটেন নেওয়া যাবে—তেলের পাম্পে টাঙিয়ে রাখা এমন একটি বিজ্ঞপ্তি ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
কোন জ্বালানির মজুত কী পরিমাণ আছে তার হিসাব দেন বিপিসি চেয়ারম্যান। তিনি দাবি করে বলেন, ‘বর্তমানে দেশে পেট্রলের মজুত আছে ১৫ দিনের, অকটেনের ৯ দিনের, ফার্নেস অয়েল ৩২ দিনের, জেট ফুয়েল ৪৪ দিনের।’
বর্তমান মজুতকে স্বাভাবিক বর্ণনা করে বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের এখন যে মজুত আছে তার সঙ্গে যোগ হবে সাগরে অপেক্ষমাণ জ্বালানি কার্গোগুলো। আমরা তো কাল থেকে আমদানি বন্ধ করে দেব না। জ্বালানি পণ্য আমদানি নিয়ে আমাদের ছয় মাসের পরিকল্পনা তৈরি করা আছে।’
আমদানি, মজুত ও সরবরাহ একটি চক্রাকার প্রক্রিয়া বর্ণনা করে এ বি এম আজাদ বলেন, ‘আমাদের অকটেনের মজুত ৯ দিনের। এক-দুই দিনের মধ্যে ৫০ হাজার মেট্রিক টন অকটেনবাহী একটি জাহাজ আসবে, যার পরে মজুতের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৮ দিনের। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।’
জ্বালানি রেশনিংয়ের কোনো নির্দেশনা পেট্রলপাম্পকে দেওয়া হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এ বি এম আজাদ বলেন, ‘ডিজেল ও অকটেনের সীমা নির্ধারণে আমরা কোনো নির্দেশনা কোনো পেট্রলপাম্পকে দিইনি। যারা এই গুজবটি ছড়িয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, দেশে বর্তমানে ডিজেল ৪ লাখ ৩১ হাজার মেট্রিক টন, অকটেন ১২ হাজার ২৩৮ মেট্রিক টন, পেট্রল ২১ হাজার ৮৮৩ মেট্রিক টন, জেট ফুয়েল ৬২ হাজার ৮৯১ মেট্রিক টন এবং ফার্নেস অয়েল ৮৫ হাজার ৪১ মেট্রিক টন মজুত আছে। প্রতিদিন দেশে ১৩-১৪ হাজার মেট্রিক টন ডিজেলের চাহিদা রয়েছে।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) চেয়ারম্যান এ বি এম আজাদ বলেছেন, ‘দেশে ডিজেলের কোনো সংকট নেই। এখন পর্যন্ত যে মজুত আছে, তা দিয়ে সারা দেশে ৩২ দিনের চাহিদা মেটানো সম্ভব।’
আজ বুধবার কারওয়ান বাজারে অবস্থিত সংস্থাটির ঢাকা লিয়াজোঁ অফিসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন তিনি এসব কথা বলেন।
এ বি এম আজাদ এমন সময় সংবাদ সম্মেলনে এলেন যখন জ্বালানি ব্যবহার সাশ্রয়ে মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকার এবং গাড়িতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকার ডিজেল বা অকটেন নেওয়া যাবে—তেলের পাম্পে টাঙিয়ে রাখা এমন একটি বিজ্ঞপ্তি ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
কোন জ্বালানির মজুত কী পরিমাণ আছে তার হিসাব দেন বিপিসি চেয়ারম্যান। তিনি দাবি করে বলেন, ‘বর্তমানে দেশে পেট্রলের মজুত আছে ১৫ দিনের, অকটেনের ৯ দিনের, ফার্নেস অয়েল ৩২ দিনের, জেট ফুয়েল ৪৪ দিনের।’
বর্তমান মজুতকে স্বাভাবিক বর্ণনা করে বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের এখন যে মজুত আছে তার সঙ্গে যোগ হবে সাগরে অপেক্ষমাণ জ্বালানি কার্গোগুলো। আমরা তো কাল থেকে আমদানি বন্ধ করে দেব না। জ্বালানি পণ্য আমদানি নিয়ে আমাদের ছয় মাসের পরিকল্পনা তৈরি করা আছে।’
আমদানি, মজুত ও সরবরাহ একটি চক্রাকার প্রক্রিয়া বর্ণনা করে এ বি এম আজাদ বলেন, ‘আমাদের অকটেনের মজুত ৯ দিনের। এক-দুই দিনের মধ্যে ৫০ হাজার মেট্রিক টন অকটেনবাহী একটি জাহাজ আসবে, যার পরে মজুতের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৮ দিনের। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।’
জ্বালানি রেশনিংয়ের কোনো নির্দেশনা পেট্রলপাম্পকে দেওয়া হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এ বি এম আজাদ বলেন, ‘ডিজেল ও অকটেনের সীমা নির্ধারণে আমরা কোনো নির্দেশনা কোনো পেট্রলপাম্পকে দিইনি। যারা এই গুজবটি ছড়িয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, দেশে বর্তমানে ডিজেল ৪ লাখ ৩১ হাজার মেট্রিক টন, অকটেন ১২ হাজার ২৩৮ মেট্রিক টন, পেট্রল ২১ হাজার ৮৮৩ মেট্রিক টন, জেট ফুয়েল ৬২ হাজার ৮৯১ মেট্রিক টন এবং ফার্নেস অয়েল ৮৫ হাজার ৪১ মেট্রিক টন মজুত আছে। প্রতিদিন দেশে ১৩-১৪ হাজার মেট্রিক টন ডিজেলের চাহিদা রয়েছে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
২ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৯ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
১০ ঘণ্টা আগে