অনলাইন ডেস্ক
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর অব্যাহত গণহত্যা এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
আজ সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত মাসের একতরফা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পর থেকে ইসরায়েলের চলমান সামরিক হামলায় বহু ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। পাশাপাশি গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশে বাধা দেওয়ায় মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে। স্পষ্টতই, ইসরায়েল বারবার আন্তর্জাতিক আহ্বানের প্রতি কোনো শ্রদ্ধা দেখায়নি এবং পরিবর্তে ক্রমবর্ধমান তীব্র হত্যাযজ্ঞে লিপ্ত হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার গাজার ঘনবসতিপূর্ণ বেসামরিক এলাকায় ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর নির্বিচারে বিমান হামলার তীব্র নিন্দা জানায়। এই হামলার উদ্দেশ্য অসহায় ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে জাতিগত নির্মূল অভিযান চালানো। বাংলাদেশ সরকার অবিলম্বে সমস্ত সামরিক অভিযান বন্ধ করার, সর্বোচ্চ সংযম অনুশীলন করার এবং আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে তার দায়িত্ব মেনে চলার জন্য ইসরায়েলের প্রতি দাবি জানায়।
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে, বিশেষ করে জাতিসংঘের কাছে, বেসামরিক নাগরিকদের জীবন রক্ষার জন্য এবং অবরুদ্ধ গাজায় মানবিক ত্রাণ সরবরাহের অবাধ প্রবেশের জন্য নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতি এবং সমস্ত শত্রুতা বন্ধে অবিলম্বে এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে তাদের নৈতিক ও আইনি দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ফিলিস্তিনি জনগণের সমস্ত ন্যায্য অধিকার, তাঁদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার এবং পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে ১৯৬৭ সালের আগের সীমানার ভিত্তিতে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতি বাংলাদেশ সরকারের দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে।
বাংলাদেশ সরকার মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তির জন্য আলোচনার প্ল্যাটফর্মে ফিরে আসার প্রয়োজনীয়তার পুনরাবৃত্তি করেছে। যা আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য অত্যাবশ্যক বলে মনে করে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সহিংসতা এবং ফিলিস্তিনি জনগণের দুর্দশা দূর করতে কূটনীতি এবং সংলাপের পথে নিজেদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আবেদন জানিয়েছে।
আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘের প্রস্তাব এবং শান্তি, মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের জন্য ফিলিস্তিনি আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে ফিলিস্তিনি সমস্যার দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের দিকে কাজ করার জন্য বাংলাদেশ বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের প্রতি তার অবিচল ও দ্ব্যর্থহীন আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে।
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর অব্যাহত গণহত্যা এবং মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
আজ সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত মাসের একতরফা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পর থেকে ইসরায়েলের চলমান সামরিক হামলায় বহু ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। পাশাপাশি গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশে বাধা দেওয়ায় মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে। স্পষ্টতই, ইসরায়েল বারবার আন্তর্জাতিক আহ্বানের প্রতি কোনো শ্রদ্ধা দেখায়নি এবং পরিবর্তে ক্রমবর্ধমান তীব্র হত্যাযজ্ঞে লিপ্ত হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার গাজার ঘনবসতিপূর্ণ বেসামরিক এলাকায় ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর নির্বিচারে বিমান হামলার তীব্র নিন্দা জানায়। এই হামলার উদ্দেশ্য অসহায় ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে জাতিগত নির্মূল অভিযান চালানো। বাংলাদেশ সরকার অবিলম্বে সমস্ত সামরিক অভিযান বন্ধ করার, সর্বোচ্চ সংযম অনুশীলন করার এবং আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের অধীনে তার দায়িত্ব মেনে চলার জন্য ইসরায়েলের প্রতি দাবি জানায়।
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে, বিশেষ করে জাতিসংঘের কাছে, বেসামরিক নাগরিকদের জীবন রক্ষার জন্য এবং অবরুদ্ধ গাজায় মানবিক ত্রাণ সরবরাহের অবাধ প্রবেশের জন্য নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতি এবং সমস্ত শত্রুতা বন্ধে অবিলম্বে এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে তাদের নৈতিক ও আইনি দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ফিলিস্তিনি জনগণের সমস্ত ন্যায্য অধিকার, তাঁদের আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার এবং পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে ১৯৬৭ সালের আগের সীমানার ভিত্তিতে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতি বাংলাদেশ সরকারের দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে।
বাংলাদেশ সরকার মধ্যপ্রাচ্যে স্থায়ী শান্তির জন্য আলোচনার প্ল্যাটফর্মে ফিরে আসার প্রয়োজনীয়তার পুনরাবৃত্তি করেছে। যা আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য অত্যাবশ্যক বলে মনে করে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ সহিংসতা এবং ফিলিস্তিনি জনগণের দুর্দশা দূর করতে কূটনীতি এবং সংলাপের পথে নিজেদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আবেদন জানিয়েছে।
আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘের প্রস্তাব এবং শান্তি, মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের জন্য ফিলিস্তিনি আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে ফিলিস্তিনি সমস্যার দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের দিকে কাজ করার জন্য বাংলাদেশ বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের প্রতি তার অবিচল ও দ্ব্যর্থহীন আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি প্রকল্পে সাশ্রয় হওয়া টাকায় আরও ৩৫টি কোচ (বগি) কেনার সিদ্ধান্ত হলেও নির্দিষ্ট মেয়াদে সেগুলো আসছে না। যে সময়ে আসবে, তখন টাকা পরিশোধে জটিলতার কারণে এই প্রকল্পের মেয়াদ আগামী বছর জুন পর্যন্ত এক বছর বাড়ানো হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেপরপর দুটি দুর্ঘটনায় উড়ে যায় বাসের ছাদ। বাসে যাত্রী ছিলেন ৬০ জন। আহতও হন বেশ কয়েকজন। তবে এরপরও বাস থামাননি চালক। ছাদবিহীন বাস বেপরোয়া গতিতে চালিয়েছেন প্রায় ৫ কিলোমিটার। এরপর যাত্রী ও ওই পথে চলা অন্যদের রোষের মুখ বাস থামিয়ে পালিয়ে যান চালক।
৫ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যার দায় স্বীকার করে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থনা ও স্বাধীনতা-পূর্ব অভিন্ন সম্পদের বকেয়া অর্থ দাবি’ করা হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। কিন্তু পাকিস্তানের দিক থেকে যে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে, তাতে এই অমীমাংসিত
৮ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বেশির ভাগ এলাকা বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দখলে থাকায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ‘দ্বিধাগ্রস্ত’ বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। তিনি বলেছেন, আরাকান আর্মি রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও স্বীকৃত নয়, তাই আনুষ্ঠানিক আলোচ
৯ ঘণ্টা আগে