আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান নিয়ে নিজেদের অবস্থান ব্যক্ত করেছে। দেশটি জানিয়েছে, এ বিষয়ে তারা বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে সংযুক্ত থেকে কাজ করে যাবে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান।
ম্যাথিউ মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদবিরোধী প্রতিবেদন-২০২২ অনুসারে বাংলাদেশ সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় সক্রিয়ভাবে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে, যার ফলে বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের ঘটনা হ্রাস পেয়েছে। তবে সম্প্রতি সাধারণ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘটিত রাজনৈতিক সহিংসতার প্রেক্ষাপটে জঙ্গিবাদের পুনরুত্থানের ঝুঁকি রয়েছে বলে আশঙ্কা করছেন অনেকে। এ বিষয়ে আপনার মতামত কী? আপনি এ ক্ষেত্রে সরকারকে সহায়তার জন্য কোনো পরামর্শ দেবেন কি?
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছি যে, আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন দেখতে চাই এবং এটাই আমাদের নীতি। এটি অব্যাহত থাকবে এবং এটি বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আমাদের সম্পৃক্ততার কেন্দ্রবিন্দু হতে চলেছে।’ পরে তিনি আরও জানান, বাংলাদেশ প্রসঙ্গে যা বলা তা সন্ত্রাসবাদবিরোধী প্রতিবেদনেই বলে দেওয়া হয়েছে এবং তিনি এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য করবেন না।
এর আগে ম্যাথিউ মিলার জানান, বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফল কী হতে পারে, তা নিয়ে এখনই মন্তব্য করবে না যুক্তরাষ্ট্র। এ সময় তিনি আবারও সব পক্ষকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে একযোগে কাজ করার তাগিদ দেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘আমি নির্বাচনের ফল নিয়ে এখনই কোনো অনুমান করতে যাচ্ছি না। আমি আবারও তা-ই বলব, যা আমরা আগেও বেশ কয়েকবার বলেছি। আমরা সরকার, বিরোধী দল, নাগরিক সমাজ ও অন্য অংশীদারদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ চালিয়ে যাব। অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করতে এবং বাংলাদেশি জনগণের স্বার্থে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানাতে থাকব।’
এর আগে বাংলাদেশে আবারও সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের তাগিদ দেয় জাতিসংঘ। জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, ‘আমাদের পরামর্শ হলো, নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত সরকার, বিরোধী দল, সাংবাদিক, নাগরিক সমাজসহ সবাই মিলে নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য কাজ করুন; যাতে মানুষ স্বাধীনভাবে নিজেদের মত প্রকাশ করতে পারে, স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারে এবং যাতে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ হয়।’
আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান নিয়ে নিজেদের অবস্থান ব্যক্ত করেছে। দেশটি জানিয়েছে, এ বিষয়ে তারা বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে সংযুক্ত থেকে কাজ করে যাবে। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান।
ম্যাথিউ মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদবিরোধী প্রতিবেদন-২০২২ অনুসারে বাংলাদেশ সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় সক্রিয়ভাবে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে, যার ফলে বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের ঘটনা হ্রাস পেয়েছে। তবে সম্প্রতি সাধারণ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘটিত রাজনৈতিক সহিংসতার প্রেক্ষাপটে জঙ্গিবাদের পুনরুত্থানের ঝুঁকি রয়েছে বলে আশঙ্কা করছেন অনেকে। এ বিষয়ে আপনার মতামত কী? আপনি এ ক্ষেত্রে সরকারকে সহায়তার জন্য কোনো পরামর্শ দেবেন কি?
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমরা আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছি যে, আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন দেখতে চাই এবং এটাই আমাদের নীতি। এটি অব্যাহত থাকবে এবং এটি বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আমাদের সম্পৃক্ততার কেন্দ্রবিন্দু হতে চলেছে।’ পরে তিনি আরও জানান, বাংলাদেশ প্রসঙ্গে যা বলা তা সন্ত্রাসবাদবিরোধী প্রতিবেদনেই বলে দেওয়া হয়েছে এবং তিনি এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য করবেন না।
এর আগে ম্যাথিউ মিলার জানান, বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফল কী হতে পারে, তা নিয়ে এখনই মন্তব্য করবে না যুক্তরাষ্ট্র। এ সময় তিনি আবারও সব পক্ষকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে একযোগে কাজ করার তাগিদ দেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘আমি নির্বাচনের ফল নিয়ে এখনই কোনো অনুমান করতে যাচ্ছি না। আমি আবারও তা-ই বলব, যা আমরা আগেও বেশ কয়েকবার বলেছি। আমরা সরকার, বিরোধী দল, নাগরিক সমাজ ও অন্য অংশীদারদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ চালিয়ে যাব। অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করতে এবং বাংলাদেশি জনগণের স্বার্থে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানাতে থাকব।’
এর আগে বাংলাদেশে আবারও সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের তাগিদ দেয় জাতিসংঘ। জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেন, ‘আমাদের পরামর্শ হলো, নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত সরকার, বিরোধী দল, সাংবাদিক, নাগরিক সমাজসহ সবাই মিলে নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য কাজ করুন; যাতে মানুষ স্বাধীনভাবে নিজেদের মত প্রকাশ করতে পারে, স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারে এবং যাতে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ হয়।’
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁদের মধ্যে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছরে আমাদের আয়োজন ছিল সব রাজনৈতিক দলকে একসঙ্গে নিয়ে অতীতকে স্মরণ করা, সে জন্য কর্মসূচি নিয়েছিলাম। এতে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে নিজেদের মধ্যে ঐক্যটা দৃশ্যমান হতো। কিন্তু এক বছর যেতে না যেতেই পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।’
২ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরকে সচিবের পদ থেকে প্রত্যাহার করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করেছে সরকার। আজ বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ও জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবুল বারকাতের জামিন নামঞ্জুর করেছেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন। অন্যদিকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাঁকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে