নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবৈধভাবে আমদানি হওয়া কোনো মোবাইল ফোন ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রারে (এনইআইআর) যুক্ত না হলেও সেগুলো যদি নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকে তবে তা বন্ধ হচ্ছে না। মানুষের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোনো মোবাইল অবৈধ পথে দেশে এসেছে কিনা, সেটি যাচাই করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
গত ১ জুলাই পরীক্ষামূলকভাবে এনইআইআর ব্যবস্থা চালু করে সরকার। আর ১ অক্টোবর থেকে এই ব্যবস্থা চালু করে বিটিআরসি। এর ফলে অবৈধভাবে দেশে আসা মোবাইল ফোনগুলো সহজেই শনাক্ত করা যাচ্ছিল। আর বিদেশ থেকে আনা বা কারও কাছ থেকে উপহার পাওয়া মোবাইল ফোন প্রমাণ দেখিয়ে এফআইআর যুক্ত করার সুযোগ ছিল। কিন্তু এফআইআর চালুর পর থেকে অনেক মোবাইল ফোন গ্রাহকেরা ভোগান্তিতে পড়েন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা মোবাইল নিবন্ধন করার জন্য ডাটাবেইজ করেছি, ফোন বন্ধ করার জন্য এই ডাটাবেইজ করা হয়নি। জনগণের যাতে ভোগান্তি না হয় সে জন্য নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকা কোনো মোবাইল যাতে বন্ধ না হয় বিটিআরসিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অবৈধ পথে দেশে আসা মোবাইলগুলোর কি হবে এ প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, এনইআইআরের মাধ্যমে মোবাইলের তথ্যভান্ডার করা হয়েছে। কোন মোবাইল বৈধ পথে আর কোনগুলো অবৈধপথে দেশে আসছে তা দেখবে এনবিআর। আমরা দেখছি নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকার পরে মোবাইল বন্ধ করে দেওয়ার অনেক মানুষ ভোগান্তিতে পড়ছেন। দেশে ৭০ শতাংশ মোবাইল ফোনই ইন্টারনেট ব্যবহারের উপযোগী নয়। নিবন্ধন এবং আইএমইআই যাচাইয়ের পদ্ধতিও অনেকে জানেন না। ফলে নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকা কোনো মোবাইলই বন্ধ করা হবে না।
সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে দেশে অবৈধ পথে আসা মোবাইল ফোনগুলো কোনোভাবে নেটওয়ার্কে যুক্ত হলেই সেগুলো আর বন্ধ হবে না। এর আগে বিটিআরসি জানিয়েছিল, গত ১ অক্টোবর অবৈধ মোবাইল শনাক্তের ব্যবস্থা চালুর প্রথম তিন দিনে নতুন করে নেটওয়ার্কে ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৬৫২টি ফোন যুক্ত হয়। এর মধ্যে ১ লাখ ২৪ হাজার ৮৬১ টির তথ্য বিটিআরসির তথ্যভান্ডারে ছিল না। অর্থাৎ এসব ফোন অবৈধভাবে আমদানির পাশাপাশি প্রবাসীরা দেশে ফেরার সময় সঙ্গে এনেছেন বা বিদেশ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া গেছে।
অবৈধভাবে আমদানি হওয়া কোনো মোবাইল ফোন ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রারে (এনইআইআর) যুক্ত না হলেও সেগুলো যদি নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকে তবে তা বন্ধ হচ্ছে না। মানুষের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোনো মোবাইল অবৈধ পথে দেশে এসেছে কিনা, সেটি যাচাই করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
গত ১ জুলাই পরীক্ষামূলকভাবে এনইআইআর ব্যবস্থা চালু করে সরকার। আর ১ অক্টোবর থেকে এই ব্যবস্থা চালু করে বিটিআরসি। এর ফলে অবৈধভাবে দেশে আসা মোবাইল ফোনগুলো সহজেই শনাক্ত করা যাচ্ছিল। আর বিদেশ থেকে আনা বা কারও কাছ থেকে উপহার পাওয়া মোবাইল ফোন প্রমাণ দেখিয়ে এফআইআর যুক্ত করার সুযোগ ছিল। কিন্তু এফআইআর চালুর পর থেকে অনেক মোবাইল ফোন গ্রাহকেরা ভোগান্তিতে পড়েন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা মোবাইল নিবন্ধন করার জন্য ডাটাবেইজ করেছি, ফোন বন্ধ করার জন্য এই ডাটাবেইজ করা হয়নি। জনগণের যাতে ভোগান্তি না হয় সে জন্য নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকা কোনো মোবাইল যাতে বন্ধ না হয় বিটিআরসিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অবৈধ পথে দেশে আসা মোবাইলগুলোর কি হবে এ প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, এনইআইআরের মাধ্যমে মোবাইলের তথ্যভান্ডার করা হয়েছে। কোন মোবাইল বৈধ পথে আর কোনগুলো অবৈধপথে দেশে আসছে তা দেখবে এনবিআর। আমরা দেখছি নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকার পরে মোবাইল বন্ধ করে দেওয়ার অনেক মানুষ ভোগান্তিতে পড়ছেন। দেশে ৭০ শতাংশ মোবাইল ফোনই ইন্টারনেট ব্যবহারের উপযোগী নয়। নিবন্ধন এবং আইএমইআই যাচাইয়ের পদ্ধতিও অনেকে জানেন না। ফলে নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকা কোনো মোবাইলই বন্ধ করা হবে না।
সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে দেশে অবৈধ পথে আসা মোবাইল ফোনগুলো কোনোভাবে নেটওয়ার্কে যুক্ত হলেই সেগুলো আর বন্ধ হবে না। এর আগে বিটিআরসি জানিয়েছিল, গত ১ অক্টোবর অবৈধ মোবাইল শনাক্তের ব্যবস্থা চালুর প্রথম তিন দিনে নতুন করে নেটওয়ার্কে ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৬৫২টি ফোন যুক্ত হয়। এর মধ্যে ১ লাখ ২৪ হাজার ৮৬১ টির তথ্য বিটিআরসির তথ্যভান্ডারে ছিল না। অর্থাৎ এসব ফোন অবৈধভাবে আমদানির পাশাপাশি প্রবাসীরা দেশে ফেরার সময় সঙ্গে এনেছেন বা বিদেশ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া গেছে।
মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর ধর্ষণ মামলার বিচার দ্রুত করার জন্য আইন সংশোধন করা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে গত ২৫ মার্চ গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। সংশোধিত আইনে ধর্ষণের বিচারের সময়সীমা কমিয়ে ৯০ কার্যদিবসে...
৬ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে কাশ্মীর ইস্যু তুলে ধরে ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ তোলে পাকিস্তান। তবে বাংলাদেশের বিবৃতিতে এই ইস্যুর উল্লেখ না থাকলেও ঢাকা একাত্তরের গণহত্যা, ক্ষতিপূরণসহ একাধিক ঐতিহাসিক বিষয় উত্থাপন করে। বৈঠকে সার্ক পুনরুজ্জীবন এবং
১০ ঘণ্টা আগেবিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন
১১ ঘণ্টা আগেনারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৩ ঘণ্টা আগে