অনলাইন ডেস্ক
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মধ্যে ৮২ জনের চাকরিতে ফেরার পথ খুলেছে। তাঁদের মধ্যে মারা যাওয়া ৩ জনের উত্তরাধিকারীরা আইন অনুযায়ী প্রাপ্য সুবিধাদি পাবেন। চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের করা আপিল মঞ্জুর ও রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি করে আজ মঙ্গলবার রায় দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ।
এর আগে এ-সংক্রান্ত আপিল ও রিভিউ বিষয়ে পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে গত ২০ ফেব্রুয়ারি রায়ের জন্য আজকের দিন ঠিক করে দেন।
২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়। তবে ওই নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক উঠলে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নিয়ে ৮৫ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। তবে আপিল করলে ২০১০ সালে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ৮৫ জনকে চাকরিতে পুনর্বহাল করতে রায় দেন।
প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠান। ২০১১ সালে সরকার পৃথক আপিল করে। শুনানি শেষে ২০২২ সালে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়।
এ দিকে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে ২০২৩ সালে পৃথক পাঁচটি আবেদন করেন চাকরিচ্যুতরা। শুনানি শেষে একটি রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগ গত বছরের ৬ নভেম্বর লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করে আদেশ দেন। আর আপিলের সঙ্গে অপর চারটি রিভিউ আবেদন শুনানিতে থাকবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
চাকরিচ্যুতদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন, প্রবীর নিয়োগী ও রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। আর নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া।
রায়ের পর আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন বলেন, ৮৫ জনকে চাকরিতে পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত বাতিল করে আপিল বিভাগ ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর যে রায় দিয়েছিলেন তা বাতিল করা হয়েছে। এই রায়ের ফলে ৮৫ জনের মধ্যে জীবিত ৮২ জন বকেয়া সব আইন অনুযায়ী প্রাপ্য সব সুবিধা, জ্যেষ্ঠতাসহ চাকরিতে পুনর্বহাল হবেন। যে তিনজন মারা গেছেন তাঁদের উত্তরাধিকারীরা নির্বাচন কমিশনে আবেদন সাপেক্ষে আইন অনুসারে সব সুবিধাদি পাবেন।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মধ্যে ৮২ জনের চাকরিতে ফেরার পথ খুলেছে। তাঁদের মধ্যে মারা যাওয়া ৩ জনের উত্তরাধিকারীরা আইন অনুযায়ী প্রাপ্য সুবিধাদি পাবেন। চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের করা আপিল মঞ্জুর ও রিভিউ আবেদন নিষ্পত্তি করে আজ মঙ্গলবার রায় দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ।
এর আগে এ-সংক্রান্ত আপিল ও রিভিউ বিষয়ে পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে গত ২০ ফেব্রুয়ারি রায়ের জন্য আজকের দিন ঠিক করে দেন।
২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়। তবে ওই নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক উঠলে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নিয়ে ৮৫ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। তবে আপিল করলে ২০১০ সালে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ৮৫ জনকে চাকরিতে পুনর্বহাল করতে রায় দেন।
প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ থেকে পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠান। ২০১১ সালে সরকার পৃথক আপিল করে। শুনানি শেষে ২০২২ সালে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়।
এ দিকে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে ২০২৩ সালে পৃথক পাঁচটি আবেদন করেন চাকরিচ্যুতরা। শুনানি শেষে একটি রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগ গত বছরের ৬ নভেম্বর লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করে আদেশ দেন। আর আপিলের সঙ্গে অপর চারটি রিভিউ আবেদন শুনানিতে থাকবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
চাকরিচ্যুতদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন, প্রবীর নিয়োগী ও রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। আর নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া।
রায়ের পর আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন বলেন, ৮৫ জনকে চাকরিতে পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত বাতিল করে আপিল বিভাগ ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর যে রায় দিয়েছিলেন তা বাতিল করা হয়েছে। এই রায়ের ফলে ৮৫ জনের মধ্যে জীবিত ৮২ জন বকেয়া সব আইন অনুযায়ী প্রাপ্য সব সুবিধা, জ্যেষ্ঠতাসহ চাকরিতে পুনর্বহাল হবেন। যে তিনজন মারা গেছেন তাঁদের উত্তরাধিকারীরা নির্বাচন কমিশনে আবেদন সাপেক্ষে আইন অনুসারে সব সুবিধাদি পাবেন।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসার খোঁজ নিতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
৭ ঘণ্টা আগে