নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে দেশে আওয়ামী লীগ সরকারের গণহত্যার বিচার এবং দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করার দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে দলটির মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা আয়োজিত সমাবেশে এসব দাবি জানিয়েছেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম।
সমাবেশ শেষে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেইট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল পল্টন মোড়, বিজয়নগর পানির ট্যাংক এবং নাইটেঙ্গেল মোড় হয়ে আবারও বায়তুল মোকাররমের সামনে এসে শেষ হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘যে দাবিকে সামনে রেখে মানুষ রক্ত দিয়েছে, জীবন দিয়েছে, সেই দাবি বাস্তবায়ন হোক। সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হোক। এই দেশ ষড়যন্ত্র থেকে মুক্তি লাভ করুক। যারা অন্যায় এবং জুলুম করেছে, তাদের বিচার হোক। যারা নির্দোষ তাদেরকে মুক্তি দেওয়া হোক।’
সজীব ওয়াজেদ জয়ের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আজকে জয়কে দেখলাম, এ দেশের সংবিধান রক্ষা করার জন্য সে ভারতকে আহ্বান করেছে। যে ভারত আপনাদেরকে রক্ষা করতে পারেনি, সেই ভারত আমাদের দেশের সংবিধান কীভাবে সংশোধন করবে? আমাদের দেশের সংবিধান সংশোধন করার জন্য আমরা অন্য কোনো দেশের হস্তক্ষেপ চাই না। এ দেশের সমস্যার সমাধান এ দেশের জনগণই করবে। যদি কেউ বিদেশিদের আহ্বান করে, তাহলে আমরা মনে করবো তারা দেশদ্রোহী।’
দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসনের যারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এ দেশের স্বাধীনতা ও অর্জনকে আমরা নষ্ট করে দিতে পারি না।’
দলের মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘পতিত স্বৈরাচার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার নাটক প্রচার করছে। সজিব ওয়াজেদ জয়ের সাম্প্রতিক সময়ে বক্তব্য প্রমাণ করে তারা বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে মেনে নিতে পারেনি।
সভাপতির বক্তব্যে দলের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ‘স্বৈরাচারী সরকারের যারা গণ হত্যায় নির্দেশ দিয়ে খুনের তৎপরতায় লিপ্ত ছিলো তাদেরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। খুনিরা গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে রাস্তায় নামতে পারে না।’ গণহত্যায় নিহতদের রাষ্ট্রীয়ভাবে সহায়তা প্রদানের দাবি জানান তিনি।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহাবুবুর রহমান, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কে. এম. আতিকুর রহমান, মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি মাওলানা আরিফুল ইসলাম, মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ডাক্তার শহীদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় শ্রমিক আন্দোলনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম, যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা নেছার উদ্দিন, কেন্দ্রীয় প্রচার বিষয়ক সম্পাদক আহমাদ আব্দুল কাইয়ূম প্রমুখ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে দেশে আওয়ামী লীগ সরকারের গণহত্যার বিচার এবং দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করার দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫ টার দিকে বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে দলটির মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ শাখা আয়োজিত সমাবেশে এসব দাবি জানিয়েছেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম।
সমাবেশ শেষে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেইট থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল পল্টন মোড়, বিজয়নগর পানির ট্যাংক এবং নাইটেঙ্গেল মোড় হয়ে আবারও বায়তুল মোকাররমের সামনে এসে শেষ হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘যে দাবিকে সামনে রেখে মানুষ রক্ত দিয়েছে, জীবন দিয়েছে, সেই দাবি বাস্তবায়ন হোক। সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হোক। এই দেশ ষড়যন্ত্র থেকে মুক্তি লাভ করুক। যারা অন্যায় এবং জুলুম করেছে, তাদের বিচার হোক। যারা নির্দোষ তাদেরকে মুক্তি দেওয়া হোক।’
সজীব ওয়াজেদ জয়ের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আজকে জয়কে দেখলাম, এ দেশের সংবিধান রক্ষা করার জন্য সে ভারতকে আহ্বান করেছে। যে ভারত আপনাদেরকে রক্ষা করতে পারেনি, সেই ভারত আমাদের দেশের সংবিধান কীভাবে সংশোধন করবে? আমাদের দেশের সংবিধান সংশোধন করার জন্য আমরা অন্য কোনো দেশের হস্তক্ষেপ চাই না। এ দেশের সমস্যার সমাধান এ দেশের জনগণই করবে। যদি কেউ বিদেশিদের আহ্বান করে, তাহলে আমরা মনে করবো তারা দেশদ্রোহী।’
দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসনের যারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এ দেশের স্বাধীনতা ও অর্জনকে আমরা নষ্ট করে দিতে পারি না।’
দলের মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘পতিত স্বৈরাচার সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার নাটক প্রচার করছে। সজিব ওয়াজেদ জয়ের সাম্প্রতিক সময়ে বক্তব্য প্রমাণ করে তারা বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে মেনে নিতে পারেনি।
সভাপতির বক্তব্যে দলের ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ‘স্বৈরাচারী সরকারের যারা গণ হত্যায় নির্দেশ দিয়ে খুনের তৎপরতায় লিপ্ত ছিলো তাদেরকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। খুনিরা গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে রাস্তায় নামতে পারে না।’ গণহত্যায় নিহতদের রাষ্ট্রীয়ভাবে সহায়তা প্রদানের দাবি জানান তিনি।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহাবুবুর রহমান, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক কে. এম. আতিকুর রহমান, মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি মাওলানা আরিফুল ইসলাম, মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ডাক্তার শহীদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় শ্রমিক আন্দোলনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম, যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা নেছার উদ্দিন, কেন্দ্রীয় প্রচার বিষয়ক সম্পাদক আহমাদ আব্দুল কাইয়ূম প্রমুখ।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রায় এক বছর হতে চললেও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আওয়ামী লীগ আমলে বিতর্কিত আইনজীবী প্যানেল বদলাতে পারেনি। এসব আইনজীবীদের অনেকে শুনানিতে গাফিলতি এবং আদালতে অনুপস্থিত থাকছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক কাঠামোর সংস্কার এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে কমিশন সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা এমন নির্দেশনা দিয়েছেন বলে সূত্রে জানা গেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচিতে গতকাল বুধবার হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ মহাপরিদর্শক গতকাল গণমাধ্যমকে জানান, গোপালগঞ্জের ঘটনায় প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করেনি পুলিশ। অথচ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওচিত্রে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার ও গুলির শব্দ শোনা গেছে। বেসরকারি সংস্থা আইন
১৫ ঘণ্টা আগেসাময়িক বরখাস্তের পর রাষ্ট্রের গোপনীয় নথি ফাঁস করার অভিযোগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দ্বিতীয় সচিব (কাস্টমস পলিসি) মুকিতুল হাসানের বিরুদ্ধে এবার মামলা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার আরেক দ্বিতীয় সচিব (বোর্ড প্রশাসন-৪) বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় এই মামলা করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে