নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করতে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া সিদ্ধান্ত বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ। রাষ্ট্রপক্ষের আপিল মঞ্জুর করে আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এই রায় দেন। এর ফলে চাকরি ফিরে পাচ্ছেন না ওই ৮৫ কর্মকর্তা।
এর আগে ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়। নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক ওঠার পর ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেওয়া হয়। তবে ওই পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ ৮৫ জনকে সে সময় চাকরিচ্যুত করা হয়।
চাকরি ফিরে পেতে মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল আপিল মঞ্জুর করেন। সেই সঙ্গে ৮৫ জনকে চাকরিতে পুনর্বহালের রায় দেন।
পরে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল করে। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল ট্রাইব্যুনালের রায় স্থগিত করেন। সেই সঙ্গে বিষয়টি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান। পরে রাষ্ট্রপক্ষ নিয়মিত আপিল করে, যা আজ নিষ্পত্তি হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। চাকরিচ্যুত নির্বাচন কর্মকর্তাদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ, প্রবীর নিয়োগী, সালাহ উদ্দিন দোলন ও কামরুল হক সিদ্দিকী।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করতে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া সিদ্ধান্ত বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ। রাষ্ট্রপক্ষের আপিল মঞ্জুর করে আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এই রায় দেন। এর ফলে চাকরি ফিরে পাচ্ছেন না ওই ৮৫ কর্মকর্তা।
এর আগে ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়। নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক ওঠার পর ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেওয়া হয়। তবে ওই পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ ৮৫ জনকে সে সময় চাকরিচ্যুত করা হয়।
চাকরি ফিরে পেতে মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল আপিল মঞ্জুর করেন। সেই সঙ্গে ৮৫ জনকে চাকরিতে পুনর্বহালের রায় দেন।
পরে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল করে। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল ট্রাইব্যুনালের রায় স্থগিত করেন। সেই সঙ্গে বিষয়টি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান। পরে রাষ্ট্রপক্ষ নিয়মিত আপিল করে, যা আজ নিষ্পত্তি হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। চাকরিচ্যুত নির্বাচন কর্মকর্তাদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ, প্রবীর নিয়োগী, সালাহ উদ্দিন দোলন ও কামরুল হক সিদ্দিকী।
পুরোনো যানবাহনের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমন্বয় পরিষদের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ ধরনের যানবাহন পরিবেশদূষণের জন্য দায়ী নয়; বরং অপরিকল্পিত জ্বালানি ব্যবহার ও যন্ত্রাংশের অনিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ এর জন্য দায়ী। তাই যেসব গাড়ি ফিটনেস টেস্টে উত্তীর্ণ হবে না, সেগুলো চলাচলে অযোগ্য ঘোষণা
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে করা মানহানির মামলার কার্যক্রম বাতিল ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। রাষ্ট্রপক্ষের করা লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) খারিজ করে আজ রোববার এ আদেশ দেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান...
১ ঘণ্টা আগে৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আলোচনা শেষ করা হবে জানিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংলাপের সমাপ্তি টানা কমিশনের প্রধান লক্ষ্য। সংলাপে আমরা ১০টি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছি। ৭টি বিষয় অসমাপ্ত আছে আর ৩টি বিষয়ে আলোচনা হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগেনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন বা আছেন কিংবা নিবন্ধন পেতে আবেদনের সময়ের মধ্যে কোনো নির্বাচনের প্রার্থী হতে আগ্রহী এমন কোনো ব্যক্তি যদি পর্যবেক্ষণের জন্য আবেদনকারী কোনো সংস্থার প্রধান নির্বাহী কিংবা পরিচালনা পর্ষদে বা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য হয়ে থাকেন, তাহলে সেটি যে নামেই হোক না...
৭ ঘণ্টা আগে