নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত বেলারুশের একজন নাগরিককে ফিরিয়ে নিতে চায় দেশটির সরকার। আজ বুধবার বেলারুশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মাকাইল কাসকো সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) সঙ্গে স্বাক্ষাত করে এই দাবি করেন।
জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বেলারুশের ওই নাগরিক হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত। এ ছাড়া মামলাটি উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। দুই দেশের মধ্যে দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীদের কূটনৈতিক চ্যানেলে স্থানান্তরের কোনো চুক্তিও নেই। তবে উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বেলারুশের সুসম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু অপরাধী অপরাধীই। তা সে যে দেশেরই হোক। তবে এ বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সর্বাধিক সহযোগিতা করা হবে বলে রাষ্ট্রদূতকে আশ্বাস দেন উপদেষ্টা।
বাংলাদেশে নিযুক্ত বেলারুশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতকে (নয়াদিল্লিভিত্তিক) ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। উপদেষ্টা বলেন, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৯২ সালে বেলারুশের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা, প্রতিরক্ষা, প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা দিনদিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। বাংলাদেশ বেলারুশ থেকে অন্যতম সার আমদানিকারক দেশ। এসব কারণে দুই দেশের সাধারণ জনগণ পর্যায়ে যোগাযোগ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে ঢাকায় বেলারুশের একটি অনারারি কনস্যুলেট রয়েছে। কিন্তু মূল দূতাবাস নয়াদিল্লিতে অবস্থিত হওয়ায় ভিসা ও কনস্যুলার কার্যক্রমে দীর্ঘসূত্রিতা, ব্যয় বৃদ্ধি, হয়রানিসহ জনগণকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সে জন্য ঢাকায় বেলারুশের একটি পূর্ণাঙ্গ দূতাবাস খোলা প্রয়োজন। উপদেষ্টা এ বিষয়ে বেলারুশের রাষ্ট্রদূতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
দূতাবাস খোলার বিষয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এটি অসম্ভব নয়। তবে এ বিষয়ে দুই দেশের সরকারের কার্যকর উদ্যোগ প্রয়োজন।’
বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ইস্যু, অবৈধ অভিবাসন ও মানবপাচার প্রতিরোধ, ঢাকায় বেলারুশের পূর্ণাঙ্গ দূতাবাস খোলা, ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি সহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের শুরুতে উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান ও কুশল বিনিময় করেন। রাষ্ট্রদূত এসময় উপদেষ্টাকে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য বেলারুশের জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠকে ঢাকাস্থ বেলারুশের অনারারি কনস্যুলেটের অনারারি কনসাল অনিরুদ্ধ কে. রায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (রাজনৈতিক ও আইসিটি) খন্দকার মো. মাহাবুবুর রহমান, যুগ্মসচিব (রাজনৈতিক-১) মু. জসীম উদ্দিন খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত বেলারুশের একজন নাগরিককে ফিরিয়ে নিতে চায় দেশটির সরকার। আজ বুধবার বেলারুশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মাকাইল কাসকো সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) সঙ্গে স্বাক্ষাত করে এই দাবি করেন।
জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বেলারুশের ওই নাগরিক হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত। এ ছাড়া মামলাটি উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। দুই দেশের মধ্যে দণ্ডপ্রাপ্ত অপরাধীদের কূটনৈতিক চ্যানেলে স্থানান্তরের কোনো চুক্তিও নেই। তবে উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বেলারুশের সুসম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু অপরাধী অপরাধীই। তা সে যে দেশেরই হোক। তবে এ বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সর্বাধিক সহযোগিতা করা হবে বলে রাষ্ট্রদূতকে আশ্বাস দেন উপদেষ্টা।
বাংলাদেশে নিযুক্ত বেলারুশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতকে (নয়াদিল্লিভিত্তিক) ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। উপদেষ্টা বলেন, সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৯২ সালে বেলারুশের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা, প্রতিরক্ষা, প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা দিনদিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। বাংলাদেশ বেলারুশ থেকে অন্যতম সার আমদানিকারক দেশ। এসব কারণে দুই দেশের সাধারণ জনগণ পর্যায়ে যোগাযোগ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে ঢাকায় বেলারুশের একটি অনারারি কনস্যুলেট রয়েছে। কিন্তু মূল দূতাবাস নয়াদিল্লিতে অবস্থিত হওয়ায় ভিসা ও কনস্যুলার কার্যক্রমে দীর্ঘসূত্রিতা, ব্যয় বৃদ্ধি, হয়রানিসহ জনগণকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সে জন্য ঢাকায় বেলারুশের একটি পূর্ণাঙ্গ দূতাবাস খোলা প্রয়োজন। উপদেষ্টা এ বিষয়ে বেলারুশের রাষ্ট্রদূতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
দূতাবাস খোলার বিষয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এটি অসম্ভব নয়। তবে এ বিষয়ে দুই দেশের সরকারের কার্যকর উদ্যোগ প্রয়োজন।’
বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ইস্যু, অবৈধ অভিবাসন ও মানবপাচার প্রতিরোধ, ঢাকায় বেলারুশের পূর্ণাঙ্গ দূতাবাস খোলা, ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি সহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের শুরুতে উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান ও কুশল বিনিময় করেন। রাষ্ট্রদূত এসময় উপদেষ্টাকে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য বেলারুশের জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠকে ঢাকাস্থ বেলারুশের অনারারি কনস্যুলেটের অনারারি কনসাল অনিরুদ্ধ কে. রায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (রাজনৈতিক ও আইসিটি) খন্দকার মো. মাহাবুবুর রহমান, যুগ্মসচিব (রাজনৈতিক-১) মু. জসীম উদ্দিন খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকায় একটি ‘চায়না টাউন’ প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। চীন-বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ ও শিল্প সহযোগিতা প্রসারে আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এই প্রস্তাব রাখেন।
২ ঘণ্টা আগেচীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, তাঁর দেশ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে ১২টি সুনির্দিষ্ট ক্ষেত্র চিহ্নিত করেছে। শিল্প, বাণিজ্য, শিক্ষা, পরিবেশ সুরক্ষা ও পানিসম্পদসহ ১২টি ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে তিন দেশ কাজ করছে।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক জোরদার করেছে সরকার। চীনা বিনিয়োগের গতিও বাড়ছে দিন দিন। এরই ধারাবাহিকতায় সাত মাসে ৪০ কোটি ডলারের চীনা বিনিয়োগ পেয়েছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি অথবা এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর প্রস্তুতি এখন থেকে শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার (৯ জুলাই) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত বৈঠকে তিনি এই নি
২ ঘণ্টা আগে