ভারতের ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানির জন্য নেপাল সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডু পোস্টের বরাত দিয়ে এই খবর জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার নেপাল সংসদের প্রতিনিধি পরিষদে সংসদ সদস্যদের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী অলি দাবি করেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যুৎ বাণিজ্য–সংক্রান্ত বেশির ভাগ কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। বাকি ছিল শুধু জ্বালানি সংস্থার উপস্থিতিতে নেপাল, বাংলাদেশ ও ভারতের জ্বালানিমন্ত্রীদের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরের কাজটি। কিন্তু বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নির্ধারিত ওই চুক্তি অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে।
নেপালের প্রধানমন্ত্রী অলি জানান, তিন দেশের জ্বালানিমন্ত্রীদের নিয়ে ওই চুক্তিটি গত ২৮ জুলাই অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই সময়টিতে বাংলাদেশে অস্থিরতা থাকার কারণে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হয়।
অলি আরও জানান, ছয় বছর ধরে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে জ্বালানি সহযোগিতা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে প্রস্তাবিত চুক্তিটি নেপাল সরকারের কাছে একটি শীর্ষ অগ্রাধিকার হিসেবে রয়ে গেছে। গত জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বাংলাদেশে ‘সরকারি ক্রয়–সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির’ বৈঠকে নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছিল।
নেপালের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং সেখানে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং নেপালের জ্বালানি, পানি সম্পদ ও সেচ মন্ত্রণালয় যত দ্রুত সম্ভব চুক্তিটি চূড়ান্ত করার জন্য কাজ করছে।’
চুক্তিটির গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে অলি বলেন, এটি দক্ষিণ এশিয়ায় উপ-আঞ্চলিক শক্তি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হবে। কারণ, এর মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করবে নেপাল।
অলি জানান, ২০৩৪–৩৫ সালের দিকে নেপালের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২৮ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। এর মধ্যে ১৩ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট দিয়েই দেশের চাহিদা পূরণ হবে। আর বাকি ১৫ হাজার মেগাওয়াট ভারত এবং বাংলাদেশে রপ্তানি করা হবে। এই তালিকায় অন্য দেশও যোগ হতে পারে।
ভারতের ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানির জন্য নেপাল সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। আজ বৃহস্পতিবার কাঠমান্ডু পোস্টের বরাত দিয়ে এই খবর জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার নেপাল সংসদের প্রতিনিধি পরিষদে সংসদ সদস্যদের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী অলি দাবি করেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যুৎ বাণিজ্য–সংক্রান্ত বেশির ভাগ কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। বাকি ছিল শুধু জ্বালানি সংস্থার উপস্থিতিতে নেপাল, বাংলাদেশ ও ভারতের জ্বালানিমন্ত্রীদের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরের কাজটি। কিন্তু বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নির্ধারিত ওই চুক্তি অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে।
নেপালের প্রধানমন্ত্রী অলি জানান, তিন দেশের জ্বালানিমন্ত্রীদের নিয়ে ওই চুক্তিটি গত ২৮ জুলাই অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই সময়টিতে বাংলাদেশে অস্থিরতা থাকার কারণে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হয়।
অলি আরও জানান, ছয় বছর ধরে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে জ্বালানি সহযোগিতা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে প্রস্তাবিত চুক্তিটি নেপাল সরকারের কাছে একটি শীর্ষ অগ্রাধিকার হিসেবে রয়ে গেছে। গত জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বাংলাদেশে ‘সরকারি ক্রয়–সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির’ বৈঠকে নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছিল।
নেপালের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং সেখানে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং নেপালের জ্বালানি, পানি সম্পদ ও সেচ মন্ত্রণালয় যত দ্রুত সম্ভব চুক্তিটি চূড়ান্ত করার জন্য কাজ করছে।’
চুক্তিটির গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে অলি বলেন, এটি দক্ষিণ এশিয়ায় উপ-আঞ্চলিক শক্তি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হবে। কারণ, এর মধ্য দিয়েই প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি করবে নেপাল।
অলি জানান, ২০৩৪–৩৫ সালের দিকে নেপালের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২৮ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। এর মধ্যে ১৩ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট দিয়েই দেশের চাহিদা পূরণ হবে। আর বাকি ১৫ হাজার মেগাওয়াট ভারত এবং বাংলাদেশে রপ্তানি করা হবে। এই তালিকায় অন্য দেশও যোগ হতে পারে।
নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৩৫ মিনিট আগেনিজের অধীনে থাকা তিনটি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের অফিস সময়ে সভায় অংশ নেওয়ার জন্য সম্মানী না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
১ ঘণ্টা আগেসমালোচনার মুখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া) হিসেবে মুহাম্মদ আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য ১৫ এপ্রিল তাঁকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা পড়েছে। আজ শনিবার বিকেলে বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শিরীন পারভীন হকের নেতৃত্বে কমিশনের প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার হাতে প্রতিবেদনটি তুলে দেয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস
২ ঘণ্টা আগে