নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামির বিচারের জন্য আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ শনিবার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সিনিয়র সহকারী জজদের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
জামায়াতের বিচারে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের বিচার করেছে। তাই জামায়াতের বিচারে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন করাও আমাদের জন্য দুঃখের।’
এর আগে সহকারী জজদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিচার বিভাগকে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে সরকারের কোনো কার্পণ্য থাকবে না। কিন্তু বিচার বিভাগের কাছে একটি চাওয়া থাকবে, সেটি হচ্ছে বিচারপ্রার্থী সাধারণ মানুষ যেন দ্রুত ন্যায়বিচার পায় এবং তারা যেন মামলার দীর্ঘসূত্রতা থেকে পরিত্রাণ পায়।’
বিচারকদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, ‘সুপ্রতিষ্ঠিত বিচারিক সিদ্ধান্তগুলো মেনে না চললে বিচারিক নৈরাজ্য তৈরি হতে পারে। নিশ্চয়ই আমরা কেউই এই নৈরাজ্য চাই না। তার কারণ সমাজ ও দেশের ওপর এর প্রভাব ভয়াবহ হবে। দেশের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত মামলাজট কমানোর দায়িত্ব আমাদের কাঁধে নিতে হবে এবং এই দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে জনগণ যাতে তড়িৎ সুষ্ঠু বিচার পায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।’
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) শেখ আশফাকুর রহমান বক্তব্য দেন।
রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামির বিচারের জন্য আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ শনিবার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সিনিয়র সহকারী জজদের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
জামায়াতের বিচারে সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের বিচার করেছে। তাই জামায়াতের বিচারে সরকারের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন করাও আমাদের জন্য দুঃখের।’
এর আগে সহকারী জজদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিচার বিভাগকে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে সরকারের কোনো কার্পণ্য থাকবে না। কিন্তু বিচার বিভাগের কাছে একটি চাওয়া থাকবে, সেটি হচ্ছে বিচারপ্রার্থী সাধারণ মানুষ যেন দ্রুত ন্যায়বিচার পায় এবং তারা যেন মামলার দীর্ঘসূত্রতা থেকে পরিত্রাণ পায়।’
বিচারকদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, ‘সুপ্রতিষ্ঠিত বিচারিক সিদ্ধান্তগুলো মেনে না চললে বিচারিক নৈরাজ্য তৈরি হতে পারে। নিশ্চয়ই আমরা কেউই এই নৈরাজ্য চাই না। তার কারণ সমাজ ও দেশের ওপর এর প্রভাব ভয়াবহ হবে। দেশের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত মামলাজট কমানোর দায়িত্ব আমাদের কাঁধে নিতে হবে এবং এই দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে জনগণ যাতে তড়িৎ সুষ্ঠু বিচার পায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।’
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) শেখ আশফাকুর রহমান বক্তব্য দেন।
সড়ক পরিবহন আইন সংশোধন ও বাণিজ্যিক মোটরযানের ইকোনমিক লাইফ ৩০ বছর করাসহ ৮ দফা দাবিতে ঘোষিত ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হয়ে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত চলার কথা ছিল এই ধর্মঘট।
২৩ মিনিট আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম আমানুল্লাহ বলেছেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমের সঙ্গে শিল্প খাতের কোনো সংযোগ নেই। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নয়, শুধু পরীক্ষার্থী তৈরি করছে।অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি বলেন, সম্প্রতি ঢাকার এক কলেজে পরিদর্শনে গিয়ে এমনও দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার হলে বসে এআই
২৭ মিনিট আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কাজী মনিরুজ্জামান (বর্তমানে রংপুর রেঞ্জ পুলিশের কার্যালয় সংযুক্ত) গত বছরের ২৫ নভেম্বর থেকে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন; যা ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮-এর ৩(খ) ও ৩(গ) ধারা অনুযায়ী অসদাচরণ ও পলায়নের শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
৪১ মিনিট আগে৮টি দাবিতে সরকারকে আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতারা। দাবি মানা না হলে আগামী মঙ্গলবার থেকে টানা ৭২ ঘণ্টার ধর্মঘট পালনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। সেই ধর্মঘট নিয়ে আজ রোববার পরিবহন মালিক-শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে সরকার।
১ ঘণ্টা আগে