বাসস, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।’ আজ সোমবার ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশের মোট আয়তনের এক দশমাংশ এলাকায় পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর বসবাস। তাই পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকারের নানামুখী উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘পার্বত্য জেলাগুলোর নৈসর্গিক সৌন্দর্য সংরক্ষণ ও পর্যটন শিল্পের প্রসারে স্থানীয় জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করে নানামুখী সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে বেকারত্ব কমবে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং জীবনযাত্রার উন্নতি ও সামাজিক বৈষম্য দূর হবে।’
ড. ইউনূস বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামের সব অধিবাসীর জীবনে শান্তি, সম্প্রীতি, উন্নয়ন ও অগ্রগতির অভিযাত্রা অব্যাহত রাখতে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আবশ্যক।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতি বছরের মতো এবারও পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস–২০২৪ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সব জনগোষ্ঠীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।’
ড. ইউনূস বলেন, ১৯৯৭ সালের এই দিনে বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক চুক্তি ছিল, যা শান্তি চুক্তি নামেও পরিচিত।
তিনি বলেন, ছাত্র–শ্রমিক–জনতার গণ–অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রেখে ঐক্যবদ্ধভাবে বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
প্রধান উপদেষ্টা ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস–২০২৪ ’–এর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।’ আজ সোমবার ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশের মোট আয়তনের এক দশমাংশ এলাকায় পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর বসবাস। তাই পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।’
অন্তর্বর্তী সরকারের নানামুখী উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘পার্বত্য জেলাগুলোর নৈসর্গিক সৌন্দর্য সংরক্ষণ ও পর্যটন শিল্পের প্রসারে স্থানীয় জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করে নানামুখী সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এতে বেকারত্ব কমবে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে এবং জীবনযাত্রার উন্নতি ও সামাজিক বৈষম্য দূর হবে।’
ড. ইউনূস বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামের সব অধিবাসীর জীবনে শান্তি, সম্প্রীতি, উন্নয়ন ও অগ্রগতির অভিযাত্রা অব্যাহত রাখতে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আবশ্যক।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতি বছরের মতো এবারও পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস–২০২৪ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সব জনগোষ্ঠীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।’
ড. ইউনূস বলেন, ১৯৯৭ সালের এই দিনে বাংলাদেশ সরকার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক চুক্তি ছিল, যা শান্তি চুক্তি নামেও পরিচিত।
তিনি বলেন, ছাত্র–শ্রমিক–জনতার গণ–অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রেখে ঐক্যবদ্ধভাবে বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
প্রধান উপদেষ্টা ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবস–২০২৪ ’–এর সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
ছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
৪২ মিনিট আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দেওয়ার খবরটি ‘চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প’ বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। গতকাল শুক্রবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদ উপলক্ষে সীমান্তপথে কুরবানির পশুর চামড়া পাচারের আশঙ্কায় কড়া অবস্থান নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্তের নিরাপত্তা বিধান ও দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি এবার বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে চামড়া পাচার প্রতিরোধে।
৪ ঘণ্টা আগে