নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: আলোচিত মাদক লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইইথ্যালামাইড (এলএসডি) বিরোধী অভিযান হঠাৎ থমকে গেছে। গোয়েন্দা পুলিশ ও থানা-পুলিশের অভিযানে এই পর্যন্ত এলএসডি মাদক বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত আট জনকে গ্রেপ্তার হয়।
সর্বশেষ ৩০ মে এলএসডিসহ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ ছাত্র গ্রেপ্তারের পর পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাজধানীতে ১৫টি চক্র এলএসডি মাদক বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়া ছাত্রদের রিমান্ডে নিলেই চক্রগুলোকে চিহ্নিত করা যাবে।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই ছাত্ররা পাঁচ দিন রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের পর এখন কারাগারে আছে। তবে গোয়েন্দা পুলিশ কিংবা থানা-পুলিশ গত ১০ দিনেও আর কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
এ ব্যাপারে মতিঝিল বিভাগের ডিসি আব্দুল আহাদ বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া পাঁচজনের কাছ থেকে রিমান্ডে তথ্য পাওয়া গেছে। সেই তথ্য অনুযায়ী আমরা অন্যান্য চক্রকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করছি। এলএসডির ক্রেতা ও বিক্রেতাদের গ্রেপ্তারের অভিযান থমকে গেছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অভিযান থমকে যায়নি কিংবা বন্ধও হয়নি। এলএসডি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা এবং পুলিশের তৎপরতায় তারা গা ঢাকা দিয়েছে। আমরা প্রাথমিকভাবে যে গ্রুপগুলো চিহ্নিত করেছিলাম। তাদের ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করছি। প্রমাণ হাতে নিয়েই গ্রেপ্তার করা হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে গোয়েন্দারা এলএসডির মাদকের সন্ধান পায় পুলিশ। পরে সাদমান সাকিব রুপল, আসহাব ওয়াদুদ তূর্য ও আদিব আশরাফ নামে হাফিজুরের তিন বন্ধুকে এলএসডিসহ গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরে গত ৩০ মে পুলিশের মতিঝিল বিভাগ এলএসডিসহ আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে।
একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ধানমন্ডি-গুলশান-বনানীসহ মূলত অভিজাত এলাকায় এলএসডি বেচাকেনা হয়। ক্রেতা ও বিক্রেতা দুই গ্রুপই উচ্চবিত্তের। বিদেশে পড়তে গিয়ে তারা দেশে এই মাদক নিয়ে আসে। মাদকের ক্রেতা বিক্রেতাদের মধ্যে প্রভাবশালী পরিবারের কিছু তরুণের নাম পেয়েছে পুলিশ। তবে প্রমাণ করার মতো পর্যাপ্ত তথ্য হাতে না থাকায় অভিযান চালানো যাচ্ছে না। শতভাগ প্রমাণ হাতে নিয়েই এলএসডির ক্রেতা ও বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদকের ক্রেতা ও বিক্রেতারা উচ্চবিত্ত। আমরা কয়েকটি গ্রুপকে নজরদারিতে রেখেছি। তাদের ব্যাপারে শতভাগ প্রমাণ সংগ্রহের চেষ্টা করছি। শতভাগ প্রমাণ হাতে নিয়েই তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হবে।
ঢাকা: আলোচিত মাদক লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইইথ্যালামাইড (এলএসডি) বিরোধী অভিযান হঠাৎ থমকে গেছে। গোয়েন্দা পুলিশ ও থানা-পুলিশের অভিযানে এই পর্যন্ত এলএসডি মাদক বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত আট জনকে গ্রেপ্তার হয়।
সর্বশেষ ৩০ মে এলএসডিসহ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ ছাত্র গ্রেপ্তারের পর পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাজধানীতে ১৫টি চক্র এলএসডি মাদক বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে। গ্রেপ্তার হওয়া ছাত্রদের রিমান্ডে নিলেই চক্রগুলোকে চিহ্নিত করা যাবে।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই ছাত্ররা পাঁচ দিন রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের পর এখন কারাগারে আছে। তবে গোয়েন্দা পুলিশ কিংবা থানা-পুলিশ গত ১০ দিনেও আর কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
এ ব্যাপারে মতিঝিল বিভাগের ডিসি আব্দুল আহাদ বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া পাঁচজনের কাছ থেকে রিমান্ডে তথ্য পাওয়া গেছে। সেই তথ্য অনুযায়ী আমরা অন্যান্য চক্রকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করছি। এলএসডির ক্রেতা ও বিক্রেতাদের গ্রেপ্তারের অভিযান থমকে গেছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অভিযান থমকে যায়নি কিংবা বন্ধও হয়নি। এলএসডি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা এবং পুলিশের তৎপরতায় তারা গা ঢাকা দিয়েছে। আমরা প্রাথমিকভাবে যে গ্রুপগুলো চিহ্নিত করেছিলাম। তাদের ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করছি। প্রমাণ হাতে নিয়েই গ্রেপ্তার করা হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে গোয়েন্দারা এলএসডির মাদকের সন্ধান পায় পুলিশ। পরে সাদমান সাকিব রুপল, আসহাব ওয়াদুদ তূর্য ও আদিব আশরাফ নামে হাফিজুরের তিন বন্ধুকে এলএসডিসহ গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরে গত ৩০ মে পুলিশের মতিঝিল বিভাগ এলএসডিসহ আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে।
একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ধানমন্ডি-গুলশান-বনানীসহ মূলত অভিজাত এলাকায় এলএসডি বেচাকেনা হয়। ক্রেতা ও বিক্রেতা দুই গ্রুপই উচ্চবিত্তের। বিদেশে পড়তে গিয়ে তারা দেশে এই মাদক নিয়ে আসে। মাদকের ক্রেতা বিক্রেতাদের মধ্যে প্রভাবশালী পরিবারের কিছু তরুণের নাম পেয়েছে পুলিশ। তবে প্রমাণ করার মতো পর্যাপ্ত তথ্য হাতে না থাকায় অভিযান চালানো যাচ্ছে না। শতভাগ প্রমাণ হাতে নিয়েই এলএসডির ক্রেতা ও বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদকের ক্রেতা ও বিক্রেতারা উচ্চবিত্ত। আমরা কয়েকটি গ্রুপকে নজরদারিতে রেখেছি। তাদের ব্যাপারে শতভাগ প্রমাণ সংগ্রহের চেষ্টা করছি। শতভাগ প্রমাণ হাতে নিয়েই তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হবে।
ক্ষমতার অপব্যবহার ও জালিয়াতি করে রাজউকের আবাসন প্রকল্পে ১০ কাঠা করে ৬০ কাঠার প্লট বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের সদস্যসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে করা ৬টি মামলায় অভিযোগপত্র দিয়েছে দুদক।
১৯ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার কাতারের দোহায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানান। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এই সংখ্যাটা বাড়ানোর চেষ্টা করছি।’
১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশের সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করেছে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোল। গত ১০ এপ্রিল ইন্টারপোল বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি করেছে। দেশের ইতিহাসে প্রথম কোনো আইজিপির বিরুদ্ধে এই নোটিশ জারি হলো।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথম পর্যায়ের আলোচনায় বিএনপির সঙ্গে কিছু বিষয়ে একমত হওয়া গেছে জানিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নিয়ে বেশ কিছু বিষয়ে সামঞ্জস্য আছে, বেশ কিছু বিষয়ে মতভিন্নতাও আছে। মতভিন্নতার ক্ষেত্রে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে অনেকগুলো ক্ষেত্রে তারা নীতিনির্ধারকদের কাছে যাবেন, আলোচনা করবেন এবং পরবর্তী
৪ ঘণ্টা আগে