অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেওয়ায় সারা দেশে রেল চলাচলে অচলাবস্থা ও চরম যাত্রী ভোগান্তির আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহার করে কাজে যোগ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এমনটি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফগণ (চলমান ট্রেনে দায়িত্ব পালনকারী) আগামী ২৮ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ থেকে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। ফলে সারা দেশে রেল চলাচলে অচলাবস্থা ও চরম যাত্রী ভোগান্তির আশঙ্কা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেলওয়ে ও রেলপথ মন্ত্রণালয় তাদের দাবি-দাওয়া/চাহিদা পূরণে যথেষ্ট আন্তরিক ও সর্বোচ্চ সচেষ্ট। এরই মধ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে রানিং স্টাফগণের দাবি-দাওয়াসমূহ অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে পত্র যোগাযোগের পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় আলোচনাও অব্যাহত আছে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে এরই মধ্যে তাদের রানিং অ্যালাউন্স ৭৫ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে। এ ছাড়া মাইলেজ অ্যালাউন্স পাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন ৮ ঘণ্টা ও ১০০ মাইল দূরত্বের শর্তও শিথিল করা হয়েছে। রানিং স্টাফগণের অন্যান্য দাবি আদায়ে রেলপথ মন্ত্রণালয় যথেষ্ট আন্তরিক ও সচেষ্ট রয়েছে। এমতাবস্থায় পূর্ব ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহারপূর্বক রেলের স্বাভাবিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানানো যাচ্ছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। যাত্রীদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদান অব্যাহত রেখে ট্রেন পরিচালনা করাই রেলওয়ের মূল কাজ। সে লক্ষ্যে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে শ্রমিক কর্মচারীদের যে কোনো সমস্যা ও দাবি-দাওয়ার বিষয় সমাধানে বাংলাদেশ রেলওয়ে ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত আছে। রানিং স্টাফদের দাবি-দাওয়া আদায়েও রেলপথ মন্ত্রণালয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে। এমতাবস্থায়, যাত্রী সাধারণের ভোগান্তি বিবেচনা করে পূর্ব ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহার এবং আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে রানিং স্টাফগণ উদ্যোগ গ্রহণ করবেন বলে মন্ত্রণালয় বিশ্বাস করে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফরা কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেওয়ায় সারা দেশে রেল চলাচলে অচলাবস্থা ও চরম যাত্রী ভোগান্তির আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহার করে কাজে যোগ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এমনটি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ রেলওয়ের রানিং স্টাফগণ (চলমান ট্রেনে দায়িত্ব পালনকারী) আগামী ২৮ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ থেকে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। ফলে সারা দেশে রেল চলাচলে অচলাবস্থা ও চরম যাত্রী ভোগান্তির আশঙ্কা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেলওয়ে ও রেলপথ মন্ত্রণালয় তাদের দাবি-দাওয়া/চাহিদা পূরণে যথেষ্ট আন্তরিক ও সর্বোচ্চ সচেষ্ট। এরই মধ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে রানিং স্টাফগণের দাবি-দাওয়াসমূহ অর্থ মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে পত্র যোগাযোগের পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় আলোচনাও অব্যাহত আছে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে এরই মধ্যে তাদের রানিং অ্যালাউন্স ৭৫ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে। এ ছাড়া মাইলেজ অ্যালাউন্স পাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন ৮ ঘণ্টা ও ১০০ মাইল দূরত্বের শর্তও শিথিল করা হয়েছে। রানিং স্টাফগণের অন্যান্য দাবি আদায়ে রেলপথ মন্ত্রণালয় যথেষ্ট আন্তরিক ও সচেষ্ট রয়েছে। এমতাবস্থায় পূর্ব ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহারপূর্বক রেলের স্বাভাবিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানানো যাচ্ছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। যাত্রীদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদান অব্যাহত রেখে ট্রেন পরিচালনা করাই রেলওয়ের মূল কাজ। সে লক্ষ্যে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে শ্রমিক কর্মচারীদের যে কোনো সমস্যা ও দাবি-দাওয়ার বিষয় সমাধানে বাংলাদেশ রেলওয়ে ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত আছে। রানিং স্টাফদের দাবি-দাওয়া আদায়েও রেলপথ মন্ত্রণালয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে। এমতাবস্থায়, যাত্রী সাধারণের ভোগান্তি বিবেচনা করে পূর্ব ঘোষিত আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহার এবং আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে রানিং স্টাফগণ উদ্যোগ গ্রহণ করবেন বলে মন্ত্রণালয় বিশ্বাস করে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৬ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
১১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
১৩ ঘণ্টা আগে