বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করতে গণভোট অথবা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ (স্পেশাল কনস্টিটিউশনাল অর্ডার) গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। গণভোটের মাধ্যমে করতে চাইলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে এই ভোটের আয়োজন করা যেতে পারে।
রাজধানীতে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ রোববার জুলাই জাতীয় সনদের বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মত নিতে আলোচনার আয়োজন করা হয়। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এই আয়োজনে চার বিশেষজ্ঞের সঙ্গে অংশ নেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
বিশেষজ্ঞ প্যানেলে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূঁইয়া ও ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক। আলোচনায় কমিশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও উপস্থিত ছিলেন। বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টা আলোচনা হয়।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে এর আগে ১০ আগস্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বসেছিল কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট বা অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছিলেন।
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আইনি দিক বিবেচনা করে অধ্যাদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের চিন্তা থেকে সরে এসেছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ হিসেবে তাঁরা বলছেন, অধ্যাদেশের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধনের বিষয়ে সংবিধানে নিষেধাজ্ঞা আছে।
বিদ্যমান রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দুটো কার্যকর পদ্ধতি আছে বলে বৈঠকে জানান বিশেষজ্ঞরা। সেগুলো হলো—গণভোট বা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ জারি করা। বৈঠকে থাকা একজন বলেন, এগুলো নির্ভর করছে জাতীয় সংসদের ওপর। পরবর্তী সংসদ চাইলে তা বাতিল করে দিতে পারে কিংবা আদালতও চাইলে বাতিল করে দিতে পারে।
সে ক্ষেত্রে টেকসই সমাধান কী হতে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবে বৈঠকে থাকা ওই ব্যক্তি বলেন, এ দুটো ছাড়া কোনো কিছুই তেমন টেকসই না। সে ক্ষেত্রে কিছু যুক্তি দাঁড় করানো যাবে। গণভোটের ক্ষেত্রে বলা যাবে, জনগণ যেটার পক্ষে ভোট দিয়েছে, সেটাকে ওপরে স্থান দিতে হবে। বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের ক্ষেত্রে বলা যাবে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান এবং বিগত ১৫-১৬ বছরের আন্দোলনে মানুষের ত্যাগ, হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে পরিবর্তন তাকে গুরুত্ব দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আদালতে যুক্তি দেওয়া যাবে।
বৈঠকে উপস্থিত আরেক বিশেষজ্ঞ বলেন, গণভোটে গেলে জুলাই সনদের বিষয়ে জনগণের ক্ষমতা প্রয়োগের বিষয় থাকবে। সে ক্ষেত্রে একটা চাপ থাকবে। শেষ পর্যন্ত গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ব্যালটে নির্বাচনী প্রতীকের পাশাপাশি জুলাই সনদের বিষয়টি থাকতে পারে। সেই আলোচনা বৈঠকে হয়েছে। গণভোটে কিছু অনিশ্চয়তা আছে বলেও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে সেদিকে যাওয়া কতটুকু উত্তম হবে, সেটি নিয়েও কথা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
ওই বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, রাজনৈতিক ঐকমত্য থাকলে আইন বা সংবিধান জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। যেটা একাদশ সংবিধান সংশোধনীর ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছিল। ওই সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ প্রথমে ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং পরে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন; যা পরে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়নি কখনো। রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়ায় তা হয়নি। এ ক্ষেত্রেও রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে সমাধান হয়ে যাবে।
কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজও জানিয়েছেন, জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় হিসেবে গণভোটসহ বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেখানে গণভোট একটি বিকল্প ছিল। এ ছাড়া একাধিক বিকল্প নিয়ে আমরা বিবেচনা করছি।’
বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আইন উপদেষ্টা ও অ্যাটর্নি জেনারেল থাকার বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সরকার দ্রুততার সঙ্গে কী করতে পারে, সেগুলো বিবেচনা করা হয়েছে। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে, তার কী কী বিষয় বাস্তবায়ন করা যায়, সেগুলো নিয়ে কথা হয়েছে। সেগুলোর বাস্তবায়নের পথ ও পদ্ধতি বিবেচনা করা হচ্ছে।
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন চাইছে কমিশন। সেটা সরকারকেই করতে হবে। আইন মন্ত্রণালয় সেগুলো চিহ্নিত করছে বলে কমিশনকে জানানো হয়েছে। সে জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একজন পরামর্শক নিয়োগ করা হয়েছে বলে বৈঠকে জানানো হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় ধাপের সংলাপের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের একাধিক বিকল্প পদ্ধতি ঠিক করতে চায় কমিশন। যেগুলো সামনে রেখেই সংলাপে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশা কমিশনের।
আইন মন্ত্রণালয় থেকে ১০ আগস্ট জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মন্ত্রণালয়ের নেওয়া সংস্কার কার্যক্রম, বিশেষ করে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপারিশসমূহ বাস্তবায়নের কাজে সহযোগিতার জন্য ব্যারিস্টার তানিম হোসেন শাওনকে বিশেষ পরামর্শক (অবৈতনিক) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যোগদানের তারিখ হতে ছয় মাস মেয়াদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ থাকবে তাঁর। এদিকে তানিম হোসেন শাওন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য। তিনি ১০ আগস্ট অনুষ্ঠিত বৈঠকে ছিলেন। তবে রোববারের বৈঠকে তিনি উপস্থিত ছিলেন না বলে জানা গেছে।
জুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করতে গণভোট অথবা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ (স্পেশাল কনস্টিটিউশনাল অর্ডার) গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। গণভোটের মাধ্যমে করতে চাইলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে এই ভোটের আয়োজন করা যেতে পারে।
রাজধানীতে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আজ রোববার জুলাই জাতীয় সনদের বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মত নিতে আলোচনার আয়োজন করা হয়। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এই আয়োজনে চার বিশেষজ্ঞের সঙ্গে অংশ নেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
বিশেষজ্ঞ প্যানেলে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূঁইয়া ও ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক। আলোচনায় কমিশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও উপস্থিত ছিলেন। বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টা আলোচনা হয়।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে এর আগে ১০ আগস্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বসেছিল কমিশন। সেখানে তাঁরা প্রাথমিকভাবে সুপ্রিম কোর্টের মতামত, গণভোট বা অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছিলেন।
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আইনি দিক বিবেচনা করে অধ্যাদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের বাস্তবায়নের চিন্তা থেকে সরে এসেছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ হিসেবে তাঁরা বলছেন, অধ্যাদেশের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধনের বিষয়ে সংবিধানে নিষেধাজ্ঞা আছে।
বিদ্যমান রাজনৈতিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দুটো কার্যকর পদ্ধতি আছে বলে বৈঠকে জানান বিশেষজ্ঞরা। সেগুলো হলো—গণভোট বা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ জারি করা। বৈঠকে থাকা একজন বলেন, এগুলো নির্ভর করছে জাতীয় সংসদের ওপর। পরবর্তী সংসদ চাইলে তা বাতিল করে দিতে পারে কিংবা আদালতও চাইলে বাতিল করে দিতে পারে।
সে ক্ষেত্রে টেকসই সমাধান কী হতে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবে বৈঠকে থাকা ওই ব্যক্তি বলেন, এ দুটো ছাড়া কোনো কিছুই তেমন টেকসই না। সে ক্ষেত্রে কিছু যুক্তি দাঁড় করানো যাবে। গণভোটের ক্ষেত্রে বলা যাবে, জনগণ যেটার পক্ষে ভোট দিয়েছে, সেটাকে ওপরে স্থান দিতে হবে। বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের ক্ষেত্রে বলা যাবে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান এবং বিগত ১৫-১৬ বছরের আন্দোলনে মানুষের ত্যাগ, হাজার হাজার মানুষের রক্তের বিনিময়ে যে পরিবর্তন তাকে গুরুত্ব দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আদালতে যুক্তি দেওয়া যাবে।
বৈঠকে উপস্থিত আরেক বিশেষজ্ঞ বলেন, গণভোটে গেলে জুলাই সনদের বিষয়ে জনগণের ক্ষমতা প্রয়োগের বিষয় থাকবে। সে ক্ষেত্রে একটা চাপ থাকবে। শেষ পর্যন্ত গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ব্যালটে নির্বাচনী প্রতীকের পাশাপাশি জুলাই সনদের বিষয়টি থাকতে পারে। সেই আলোচনা বৈঠকে হয়েছে। গণভোটে কিছু অনিশ্চয়তা আছে বলেও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে সেদিকে যাওয়া কতটুকু উত্তম হবে, সেটি নিয়েও কথা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
ওই বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, রাজনৈতিক ঐকমত্য থাকলে আইন বা সংবিধান জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। যেটা একাদশ সংবিধান সংশোধনীর ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছিল। ওই সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ প্রথমে ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং পরে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন; যা পরে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়নি কখনো। রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়ায় তা হয়নি। এ ক্ষেত্রেও রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে সমাধান হয়ে যাবে।
কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজও জানিয়েছেন, জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় হিসেবে গণভোটসহ বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেখানে গণভোট একটি বিকল্প ছিল। এ ছাড়া একাধিক বিকল্প নিয়ে আমরা বিবেচনা করছি।’
বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আইন উপদেষ্টা ও অ্যাটর্নি জেনারেল থাকার বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সরকার দ্রুততার সঙ্গে কী করতে পারে, সেগুলো বিবেচনা করা হয়েছে। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে, তার কী কী বিষয় বাস্তবায়ন করা যায়, সেগুলো নিয়ে কথা হয়েছে। সেগুলোর বাস্তবায়নের পথ ও পদ্ধতি বিবেচনা করা হচ্ছে।
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন চাইছে কমিশন। সেটা সরকারকেই করতে হবে। আইন মন্ত্রণালয় সেগুলো চিহ্নিত করছে বলে কমিশনকে জানানো হয়েছে। সে জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একজন পরামর্শক নিয়োগ করা হয়েছে বলে বৈঠকে জানানো হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় ধাপের সংলাপের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের একাধিক বিকল্প পদ্ধতি ঠিক করতে চায় কমিশন। যেগুলো সামনে রেখেই সংলাপে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আশা কমিশনের।
আইন মন্ত্রণালয় থেকে ১০ আগস্ট জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মন্ত্রণালয়ের নেওয়া সংস্কার কার্যক্রম, বিশেষ করে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপারিশসমূহ বাস্তবায়নের কাজে সহযোগিতার জন্য ব্যারিস্টার তানিম হোসেন শাওনকে বিশেষ পরামর্শক (অবৈতনিক) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যোগদানের তারিখ হতে ছয় মাস মেয়াদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ থাকবে তাঁর। এদিকে তানিম হোসেন শাওন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য। তিনি ১০ আগস্ট অনুষ্ঠিত বৈঠকে ছিলেন। তবে রোববারের বৈঠকে তিনি উপস্থিত ছিলেন না বলে জানা গেছে।
প্রথিতযশা সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সম্পন্ন করেন তাঁর ছেলে ঋত সরকার ও মেয়ে অদিতি সরকার। আজ সোমবার রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দিরে পারিবারিক আয়োজনে এই শ্রাদ্ধানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সকাল সাড়ে ৯টায় শুরু হয়ে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান চলে বেলা দেড়টা পর্যন্ত।
২৩ মিনিট আগেআগামী নির্বাচনে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে সারাদেশে জেলা-উপজেলায় বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর চলমান প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সঙ্গে নির্বাচনী প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেজুলাই আন্দোলনে শহীদ মারুফ হোসেনের বাবা মো. ইদ্রিস একজন ফুচকা ও চটপটি বিক্রেতা। গ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছিল বাবাকে সাহায্য করতে। আন্দোলনে গিয়ে পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারায় মারুফ। ছেলের যেদিন গুলিবিদ্ধ হয় সেই দিনের বর্ণনা দিয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যারা কালোটাকা ব্যবহার করবেন তাদের প্রত্যাখ্যান করার আহ্বান জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. আব্দুল মোমেন। আজ সোমবার সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ আহ্বান জানান।
১ ঘণ্টা আগে