অনলাইন ডেস্ক
এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন ২৪টি কোম্পানির সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ৩২ কোটির বেশি শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, দুদকের পক্ষ থেকে এসব শেয়ার অবরুদ্ধ করার আবেদন করা হয়। আদালত শুনানির পর তা মঞ্জুর করেন।
যে ২৪টি কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে এস আলম ট্যাংক টার্মিনাল লিমিটেড, এস আলম রিফাইন সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, এস আলম সুপার এডিবল লিমিটেড, এস আলম সিমেন্ট লিমিটেড, এস আলম স্টিলস লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টস লিমিটেড, শাহ আমানত প্রাকৃতিক গ্যাস লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড, এস আলম ব্যাগ ম্যানুফ্যাকচারিং মিলস লিমিটেড, হাসান আবাসন লিমিটেড, এস আলম ব্রাদার্স লিমিটেড, এস আলম ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড, গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন লিমিটেড, সোনালী কার্গো লজিস্টিকস লিমিটেড, কর্ণফুলী প্রাকৃতিক গ্যাস লিমিটেড, ওশান রিসোর্স লিমিটেড, এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেড, মেরিন ইম্পায়ার লিমিটেড, এস আলম প্রপার্টিজ লিমিটেড, মডার্ন প্রপার্টিজ লিমিটেড, এস আলম লাক্সারি চেয়ার কোচ সার্ভিসেস লিমিটেড, ফাতেহাবাদ ফার্ম লিমিটেড, এস আলম কোল্ড স্টিলস লিমিটেড ও এস আলম সয়াসিড এক্সট্রাকশন প্ল্যান্ট লিমিটেড।
দুদকের পক্ষ থেকে আদালতকে জানানো হয়েছে, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন ২৪টি কোম্পানিতে তাঁদের ৩২ কোটি ১০ লাখ ১৯ হাজার ৪৭৮টি শেয়ার রয়েছে। এসব শেয়ারের মূল্য ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার ৩০০ টাকা।
এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনসহ বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান তদন্তাধীন রয়েছে। এস আলম পরিবারের সদস্যরা এসব শেয়ার হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। কাজেই তাঁদের এসব শেয়ার অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। অন্যথায় রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে।
এর আগে ১৪ জানুয়ারি মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ২০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ ও তাঁদের ৬৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করারও আদেশ দিয়েছেন আদালত।
তারও আগে ১৯ ডিসেম্বর মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ১২৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। ৭ অক্টোবর মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী, সন্তান, ভাইসহ ১৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।
এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন ২৪টি কোম্পানির সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ৩২ কোটির বেশি শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, দুদকের পক্ষ থেকে এসব শেয়ার অবরুদ্ধ করার আবেদন করা হয়। আদালত শুনানির পর তা মঞ্জুর করেন।
যে ২৪টি কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে এস আলম ট্যাংক টার্মিনাল লিমিটেড, এস আলম রিফাইন সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, এস আলম সুপার এডিবল লিমিটেড, এস আলম সিমেন্ট লিমিটেড, এস আলম স্টিলস লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টস লিমিটেড, শাহ আমানত প্রাকৃতিক গ্যাস লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড, এস আলম ব্যাগ ম্যানুফ্যাকচারিং মিলস লিমিটেড, হাসান আবাসন লিমিটেড, এস আলম ব্রাদার্স লিমিটেড, এস আলম ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড, গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন লিমিটেড, সোনালী কার্গো লজিস্টিকস লিমিটেড, কর্ণফুলী প্রাকৃতিক গ্যাস লিমিটেড, ওশান রিসোর্স লিমিটেড, এস আলম ভেজিটেবল অয়েল লিমিটেড, মেরিন ইম্পায়ার লিমিটেড, এস আলম প্রপার্টিজ লিমিটেড, মডার্ন প্রপার্টিজ লিমিটেড, এস আলম লাক্সারি চেয়ার কোচ সার্ভিসেস লিমিটেড, ফাতেহাবাদ ফার্ম লিমিটেড, এস আলম কোল্ড স্টিলস লিমিটেড ও এস আলম সয়াসিড এক্সট্রাকশন প্ল্যান্ট লিমিটেড।
দুদকের পক্ষ থেকে আদালতকে জানানো হয়েছে, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন ২৪টি কোম্পানিতে তাঁদের ৩২ কোটি ১০ লাখ ১৯ হাজার ৪৭৮টি শেয়ার রয়েছে। এসব শেয়ারের মূল্য ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার ৩০০ টাকা।
এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনসহ বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান তদন্তাধীন রয়েছে। এস আলম পরিবারের সদস্যরা এসব শেয়ার হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। কাজেই তাঁদের এসব শেয়ার অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। অন্যথায় রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে।
এর আগে ১৪ জানুয়ারি মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ২০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ ও তাঁদের ৬৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করারও আদেশ দিয়েছেন আদালত।
তারও আগে ১৯ ডিসেম্বর মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ১২৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। ৭ অক্টোবর মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী, সন্তান, ভাইসহ ১৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসার খোঁজ নিতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
৮ ঘণ্টা আগে