আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি বছর আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে আগামী বছর ২ মার্চের পর অর্থাৎ ২০২৬ সালের ভোটার তালিকার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে ইসি।
আর সব ধরনের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে ভোটার হওয়ার যোগ্যদের ভোটার তালিকাভুক্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এ এম এম নাসির উদ্দিন কমিশনের প্রথম বৈঠক শেষে এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
তবে বৈঠকে নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, ‘বর্তমানে ১৭ লাখ তথ্য আমাদের হাতে আছে, আগামী ১ জানুয়ারি যেটা সন্নিবেশ করব। তাঁরা নতুন ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত হবেন। তবে আমাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে, এই ডেটাটা সব সময় পূর্ণাঙ্গ হয় না। কারণ, অনেকেই অফিসে এসে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করেন না। এই সংখ্যাটা আনুমানিক ৪৫ লাখ হতে পারত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আমাদের হাতে যে ১৭ লাখ ডেটা আছে, তার মধ্যে ১৩ লাখ ডেটা ২০২২ সালে সংগ্রহ করেছিলাম। আর মাত্র ৪ লাখ বিভিন্ন অফিসে এসে এ বছর ভোটার নিবন্ধন করেছেন। অর্থাৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি, কমবেশি ২৭ থেকে ২৮ লাখ ভোটার নিবন্ধিত হননি, কিন্তু ভোটার হওয়ার যোগ্য। এই বাস্তবতায় আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিে, আমাদের এই বছরের যে হালনাগাদ প্রক্রিয়া সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে যাবে।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ২ জানুয়ারি খসড়া প্রকাশের পর শুনানি, দাবি–আপত্তির পর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। কিন্তু যাঁরা বাদ পড়লেন, আমরা চাই যে তাঁরা আমাদের ভোটার তালিকায় সন্নিবেশিত হোন। এই জন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের তথ্য সংগ্রহ করব। এই বাদ পড়া ভোটাররা ছাড়াও ২০২৫ সালে যারা ভোটার হবেন, অর্থাৎ ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত যাঁরা ভোটার হবেন, তাঁদের তথ্য আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করব। এতে আমরা যে সুবিধা পাব বলে মনে করছি, আমাদের ভোটার তালিকাটি আমরা চেক করে নিতে পারব। বাড়ি বাড়ি গেলে মৃত ভোটারদের বাদ দেওয়া সহজ হবে। ডুপ্লিকেশন থাকলে বা কোনো সমস্যা থাকলে তা হতো কাটিয়ে উঠতে পারব। বাড়ি বাড়ি গেলে আমাদের ছয় মাস হয়তো সময় লাগবে। এই ছয় মাস সময়ের সঙ্গে আমাদের ভোটার তালিকা হালনাগাদের কোনো সম্পর্ক নাই।
যাঁরা প্রাপ্তবয়স্ক, তাঁরা যেন ১ জানুয়ারি এবং পরবর্তী সময় ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারিতে যাঁরা ভোটার হওয়ার যোগ্য হবেন, তাঁরা কেউ যেন বাদ না পড়েন—সেটি নিশ্চিত করতে চায় নির্বাচন কমিশন।
বাড়ি বাড়ি হালনাগাদ কবে থেকে শুরু করা হবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এটি সচিবালয় থেকে ঠিক হবে। আমরা চাচ্ছি যে যত দ্রুত সম্ভব কাজটি শুরু করা যায়। ১ জানুয়ারি পর্যন্ত যে হালনাগাদ সেই কার্যক্রম ২ মার্চে শেষ হয়ে যাবে। তাই আমাদের হাতে কিন্তু একটি ভোটার তালিকা থাকবে। আমরা আবার বাড়ি বাড়ি যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা এই জন্য বোধ করছি, আমরা ধারণা করছি ২৫ থেকে ২৭ লাখ ভোটার যারা অফিসে এসে নিবন্ধিত হন নাই, আমরা চাই এরা নিবন্ধিত হোন। সেই জন্য বাড়ি বাড়ি যাওয়া। আর যেহেতু আমরা বাড়ি বাড়ি যাচ্ছি সেহেতু আগামী বছরের তথ্যও আমরা নিয়ে নেব, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত নেব।
‘যখনই কোনো একটি নির্বাচন সামনে আসবে, নির্বাচন কমিশনের চেষ্টা থাকবে তফসিল ঘোষণার আগে পর্যন্ত যেন, বিশেষ কোনো অরডিন্যান্স জারি করে হলেও ভোটার হওয়ার যোগ্যদের যেন তালিকাভুক্ত করা যায় সেই চেষ্টা করছে নির্বাচন কমিশন।’
বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, ‘এটি সচিবালয় থেকে আপনাদের ব্রিফ করবে। আমরা যেটা ধারণা করছি, ২ মার্চের পরেই আমরা শুরু করতে পারব। ২ মার্চ পর্যন্ত আমাদের এই কার্যক্রমটা শেষ করতে হবে।’
ভোটার তালিকা হালনাগাদের উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এদিকে রাজনৈতিক দলগুলো চাচ্ছে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন। বৈঠকে নির্বাচনের রূপরেখা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না? এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এই নিয়ে আজকে আমাদের কোনো আলোচনা হয়নি। এটি নিয়ে কোনো আলোচনা করিনি।’
চলতি বছর আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে আগামী বছর ২ মার্চের পর অর্থাৎ ২০২৬ সালের ভোটার তালিকার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে ইসি।
আর সব ধরনের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে ভোটার হওয়ার যোগ্যদের ভোটার তালিকাভুক্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এ এম এম নাসির উদ্দিন কমিশনের প্রথম বৈঠক শেষে এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
তবে বৈঠকে নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, ‘বর্তমানে ১৭ লাখ তথ্য আমাদের হাতে আছে, আগামী ১ জানুয়ারি যেটা সন্নিবেশ করব। তাঁরা নতুন ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত হবেন। তবে আমাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে, এই ডেটাটা সব সময় পূর্ণাঙ্গ হয় না। কারণ, অনেকেই অফিসে এসে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করেন না। এই সংখ্যাটা আনুমানিক ৪৫ লাখ হতে পারত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আমাদের হাতে যে ১৭ লাখ ডেটা আছে, তার মধ্যে ১৩ লাখ ডেটা ২০২২ সালে সংগ্রহ করেছিলাম। আর মাত্র ৪ লাখ বিভিন্ন অফিসে এসে এ বছর ভোটার নিবন্ধন করেছেন। অর্থাৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি, কমবেশি ২৭ থেকে ২৮ লাখ ভোটার নিবন্ধিত হননি, কিন্তু ভোটার হওয়ার যোগ্য। এই বাস্তবতায় আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিে, আমাদের এই বছরের যে হালনাগাদ প্রক্রিয়া সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে যাবে।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ২ জানুয়ারি খসড়া প্রকাশের পর শুনানি, দাবি–আপত্তির পর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। কিন্তু যাঁরা বাদ পড়লেন, আমরা চাই যে তাঁরা আমাদের ভোটার তালিকায় সন্নিবেশিত হোন। এই জন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের তথ্য সংগ্রহ করব। এই বাদ পড়া ভোটাররা ছাড়াও ২০২৫ সালে যারা ভোটার হবেন, অর্থাৎ ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত যাঁরা ভোটার হবেন, তাঁদের তথ্য আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করব। এতে আমরা যে সুবিধা পাব বলে মনে করছি, আমাদের ভোটার তালিকাটি আমরা চেক করে নিতে পারব। বাড়ি বাড়ি গেলে মৃত ভোটারদের বাদ দেওয়া সহজ হবে। ডুপ্লিকেশন থাকলে বা কোনো সমস্যা থাকলে তা হতো কাটিয়ে উঠতে পারব। বাড়ি বাড়ি গেলে আমাদের ছয় মাস হয়তো সময় লাগবে। এই ছয় মাস সময়ের সঙ্গে আমাদের ভোটার তালিকা হালনাগাদের কোনো সম্পর্ক নাই।
যাঁরা প্রাপ্তবয়স্ক, তাঁরা যেন ১ জানুয়ারি এবং পরবর্তী সময় ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারিতে যাঁরা ভোটার হওয়ার যোগ্য হবেন, তাঁরা কেউ যেন বাদ না পড়েন—সেটি নিশ্চিত করতে চায় নির্বাচন কমিশন।
বাড়ি বাড়ি হালনাগাদ কবে থেকে শুরু করা হবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এটি সচিবালয় থেকে ঠিক হবে। আমরা চাচ্ছি যে যত দ্রুত সম্ভব কাজটি শুরু করা যায়। ১ জানুয়ারি পর্যন্ত যে হালনাগাদ সেই কার্যক্রম ২ মার্চে শেষ হয়ে যাবে। তাই আমাদের হাতে কিন্তু একটি ভোটার তালিকা থাকবে। আমরা আবার বাড়ি বাড়ি যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা এই জন্য বোধ করছি, আমরা ধারণা করছি ২৫ থেকে ২৭ লাখ ভোটার যারা অফিসে এসে নিবন্ধিত হন নাই, আমরা চাই এরা নিবন্ধিত হোন। সেই জন্য বাড়ি বাড়ি যাওয়া। আর যেহেতু আমরা বাড়ি বাড়ি যাচ্ছি সেহেতু আগামী বছরের তথ্যও আমরা নিয়ে নেব, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত নেব।
‘যখনই কোনো একটি নির্বাচন সামনে আসবে, নির্বাচন কমিশনের চেষ্টা থাকবে তফসিল ঘোষণার আগে পর্যন্ত যেন, বিশেষ কোনো অরডিন্যান্স জারি করে হলেও ভোটার হওয়ার যোগ্যদের যেন তালিকাভুক্ত করা যায় সেই চেষ্টা করছে নির্বাচন কমিশন।’
বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, ‘এটি সচিবালয় থেকে আপনাদের ব্রিফ করবে। আমরা যেটা ধারণা করছি, ২ মার্চের পরেই আমরা শুরু করতে পারব। ২ মার্চ পর্যন্ত আমাদের এই কার্যক্রমটা শেষ করতে হবে।’
ভোটার তালিকা হালনাগাদের উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এদিকে রাজনৈতিক দলগুলো চাচ্ছে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন। বৈঠকে নির্বাচনের রূপরেখা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না? এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এই নিয়ে আজকে আমাদের কোনো আলোচনা হয়নি। এটি নিয়ে কোনো আলোচনা করিনি।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি বছর আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে আগামী বছর ২ মার্চের পর অর্থাৎ ২০২৬ সালের ভোটার তালিকার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে ইসি।
আর সব ধরনের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে ভোটার হওয়ার যোগ্যদের ভোটার তালিকাভুক্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এ এম এম নাসির উদ্দিন কমিশনের প্রথম বৈঠক শেষে এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
তবে বৈঠকে নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, ‘বর্তমানে ১৭ লাখ তথ্য আমাদের হাতে আছে, আগামী ১ জানুয়ারি যেটা সন্নিবেশ করব। তাঁরা নতুন ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত হবেন। তবে আমাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে, এই ডেটাটা সব সময় পূর্ণাঙ্গ হয় না। কারণ, অনেকেই অফিসে এসে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করেন না। এই সংখ্যাটা আনুমানিক ৪৫ লাখ হতে পারত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আমাদের হাতে যে ১৭ লাখ ডেটা আছে, তার মধ্যে ১৩ লাখ ডেটা ২০২২ সালে সংগ্রহ করেছিলাম। আর মাত্র ৪ লাখ বিভিন্ন অফিসে এসে এ বছর ভোটার নিবন্ধন করেছেন। অর্থাৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি, কমবেশি ২৭ থেকে ২৮ লাখ ভোটার নিবন্ধিত হননি, কিন্তু ভোটার হওয়ার যোগ্য। এই বাস্তবতায় আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিে, আমাদের এই বছরের যে হালনাগাদ প্রক্রিয়া সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে যাবে।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ২ জানুয়ারি খসড়া প্রকাশের পর শুনানি, দাবি–আপত্তির পর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। কিন্তু যাঁরা বাদ পড়লেন, আমরা চাই যে তাঁরা আমাদের ভোটার তালিকায় সন্নিবেশিত হোন। এই জন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের তথ্য সংগ্রহ করব। এই বাদ পড়া ভোটাররা ছাড়াও ২০২৫ সালে যারা ভোটার হবেন, অর্থাৎ ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত যাঁরা ভোটার হবেন, তাঁদের তথ্য আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করব। এতে আমরা যে সুবিধা পাব বলে মনে করছি, আমাদের ভোটার তালিকাটি আমরা চেক করে নিতে পারব। বাড়ি বাড়ি গেলে মৃত ভোটারদের বাদ দেওয়া সহজ হবে। ডুপ্লিকেশন থাকলে বা কোনো সমস্যা থাকলে তা হতো কাটিয়ে উঠতে পারব। বাড়ি বাড়ি গেলে আমাদের ছয় মাস হয়তো সময় লাগবে। এই ছয় মাস সময়ের সঙ্গে আমাদের ভোটার তালিকা হালনাগাদের কোনো সম্পর্ক নাই।
যাঁরা প্রাপ্তবয়স্ক, তাঁরা যেন ১ জানুয়ারি এবং পরবর্তী সময় ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারিতে যাঁরা ভোটার হওয়ার যোগ্য হবেন, তাঁরা কেউ যেন বাদ না পড়েন—সেটি নিশ্চিত করতে চায় নির্বাচন কমিশন।
বাড়ি বাড়ি হালনাগাদ কবে থেকে শুরু করা হবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এটি সচিবালয় থেকে ঠিক হবে। আমরা চাচ্ছি যে যত দ্রুত সম্ভব কাজটি শুরু করা যায়। ১ জানুয়ারি পর্যন্ত যে হালনাগাদ সেই কার্যক্রম ২ মার্চে শেষ হয়ে যাবে। তাই আমাদের হাতে কিন্তু একটি ভোটার তালিকা থাকবে। আমরা আবার বাড়ি বাড়ি যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা এই জন্য বোধ করছি, আমরা ধারণা করছি ২৫ থেকে ২৭ লাখ ভোটার যারা অফিসে এসে নিবন্ধিত হন নাই, আমরা চাই এরা নিবন্ধিত হোন। সেই জন্য বাড়ি বাড়ি যাওয়া। আর যেহেতু আমরা বাড়ি বাড়ি যাচ্ছি সেহেতু আগামী বছরের তথ্যও আমরা নিয়ে নেব, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত নেব।
‘যখনই কোনো একটি নির্বাচন সামনে আসবে, নির্বাচন কমিশনের চেষ্টা থাকবে তফসিল ঘোষণার আগে পর্যন্ত যেন, বিশেষ কোনো অরডিন্যান্স জারি করে হলেও ভোটার হওয়ার যোগ্যদের যেন তালিকাভুক্ত করা যায় সেই চেষ্টা করছে নির্বাচন কমিশন।’
বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, ‘এটি সচিবালয় থেকে আপনাদের ব্রিফ করবে। আমরা যেটা ধারণা করছি, ২ মার্চের পরেই আমরা শুরু করতে পারব। ২ মার্চ পর্যন্ত আমাদের এই কার্যক্রমটা শেষ করতে হবে।’
ভোটার তালিকা হালনাগাদের উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এদিকে রাজনৈতিক দলগুলো চাচ্ছে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন। বৈঠকে নির্বাচনের রূপরেখা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না? এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এই নিয়ে আজকে আমাদের কোনো আলোচনা হয়নি। এটি নিয়ে কোনো আলোচনা করিনি।’
চলতি বছর আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে আগামী বছর ২ মার্চের পর অর্থাৎ ২০২৬ সালের ভোটার তালিকার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে ইসি।
আর সব ধরনের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে ভোটার হওয়ার যোগ্যদের ভোটার তালিকাভুক্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এ এম এম নাসির উদ্দিন কমিশনের প্রথম বৈঠক শেষে এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
তবে বৈঠকে নির্বাচন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, ‘বর্তমানে ১৭ লাখ তথ্য আমাদের হাতে আছে, আগামী ১ জানুয়ারি যেটা সন্নিবেশ করব। তাঁরা নতুন ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত হবেন। তবে আমাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে, এই ডেটাটা সব সময় পূর্ণাঙ্গ হয় না। কারণ, অনেকেই অফিসে এসে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করেন না। এই সংখ্যাটা আনুমানিক ৪৫ লাখ হতে পারত।’
সানাউল্লাহ বলেন, ‘আমাদের হাতে যে ১৭ লাখ ডেটা আছে, তার মধ্যে ১৩ লাখ ডেটা ২০২২ সালে সংগ্রহ করেছিলাম। আর মাত্র ৪ লাখ বিভিন্ন অফিসে এসে এ বছর ভোটার নিবন্ধন করেছেন। অর্থাৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি, কমবেশি ২৭ থেকে ২৮ লাখ ভোটার নিবন্ধিত হননি, কিন্তু ভোটার হওয়ার যোগ্য। এই বাস্তবতায় আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিে, আমাদের এই বছরের যে হালনাগাদ প্রক্রিয়া সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে যাবে।’
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ২ জানুয়ারি খসড়া প্রকাশের পর শুনানি, দাবি–আপত্তির পর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। কিন্তু যাঁরা বাদ পড়লেন, আমরা চাই যে তাঁরা আমাদের ভোটার তালিকায় সন্নিবেশিত হোন। এই জন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের তথ্য সংগ্রহ করব। এই বাদ পড়া ভোটাররা ছাড়াও ২০২৫ সালে যারা ভোটার হবেন, অর্থাৎ ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত যাঁরা ভোটার হবেন, তাঁদের তথ্য আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করব। এতে আমরা যে সুবিধা পাব বলে মনে করছি, আমাদের ভোটার তালিকাটি আমরা চেক করে নিতে পারব। বাড়ি বাড়ি গেলে মৃত ভোটারদের বাদ দেওয়া সহজ হবে। ডুপ্লিকেশন থাকলে বা কোনো সমস্যা থাকলে তা হতো কাটিয়ে উঠতে পারব। বাড়ি বাড়ি গেলে আমাদের ছয় মাস হয়তো সময় লাগবে। এই ছয় মাস সময়ের সঙ্গে আমাদের ভোটার তালিকা হালনাগাদের কোনো সম্পর্ক নাই।
যাঁরা প্রাপ্তবয়স্ক, তাঁরা যেন ১ জানুয়ারি এবং পরবর্তী সময় ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারিতে যাঁরা ভোটার হওয়ার যোগ্য হবেন, তাঁরা কেউ যেন বাদ না পড়েন—সেটি নিশ্চিত করতে চায় নির্বাচন কমিশন।
বাড়ি বাড়ি হালনাগাদ কবে থেকে শুরু করা হবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এটি সচিবালয় থেকে ঠিক হবে। আমরা চাচ্ছি যে যত দ্রুত সম্ভব কাজটি শুরু করা যায়। ১ জানুয়ারি পর্যন্ত যে হালনাগাদ সেই কার্যক্রম ২ মার্চে শেষ হয়ে যাবে। তাই আমাদের হাতে কিন্তু একটি ভোটার তালিকা থাকবে। আমরা আবার বাড়ি বাড়ি যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা এই জন্য বোধ করছি, আমরা ধারণা করছি ২৫ থেকে ২৭ লাখ ভোটার যারা অফিসে এসে নিবন্ধিত হন নাই, আমরা চাই এরা নিবন্ধিত হোন। সেই জন্য বাড়ি বাড়ি যাওয়া। আর যেহেতু আমরা বাড়ি বাড়ি যাচ্ছি সেহেতু আগামী বছরের তথ্যও আমরা নিয়ে নেব, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত নেব।
‘যখনই কোনো একটি নির্বাচন সামনে আসবে, নির্বাচন কমিশনের চেষ্টা থাকবে তফসিল ঘোষণার আগে পর্যন্ত যেন, বিশেষ কোনো অরডিন্যান্স জারি করে হলেও ভোটার হওয়ার যোগ্যদের যেন তালিকাভুক্ত করা যায় সেই চেষ্টা করছে নির্বাচন কমিশন।’
বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহের সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে জানতে চাইলে কমিশনার বলেন, ‘এটি সচিবালয় থেকে আপনাদের ব্রিফ করবে। আমরা যেটা ধারণা করছি, ২ মার্চের পরেই আমরা শুরু করতে পারব। ২ মার্চ পর্যন্ত আমাদের এই কার্যক্রমটা শেষ করতে হবে।’
ভোটার তালিকা হালনাগাদের উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এদিকে রাজনৈতিক দলগুলো চাচ্ছে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন। বৈঠকে নির্বাচনের রূপরেখা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না? এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এই নিয়ে আজকে আমাদের কোনো আলোচনা হয়নি। এটি নিয়ে কোনো আলোচনা করিনি।’
মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, দ্বীপের , পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শুনানি শেষে আসামিদের আইনজীবী এম সরোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা এই অপরাধ সংঘটিত করেন নাই। একজন আইজিপি এখানে অ্যাপ্রুভার (রাজসাক্ষী)। তিনি বলেছেন, যা কিছু হয়েছে তা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। এখানে কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তাঁদের এই ঘটনার ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।’
তাঁদের কোন কারাগারে পাঠানো হয়েছে— প্রশ্নের জবাবে সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘যে সাবজেল ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে, সেখানে নেওয়া হবে বলে আমরা জেনেছি।’
বিগত আওয়ামী লীগের সরকারের আমলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন এবং জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক-বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ ২২ অক্টোবর।
এর আগে ২৫ জন সাবেক-বর্তমান সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গত ৮ অক্টোবর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। সেদিনই প্রসিকিউশন এই তিন মামলায় ট্রাইব্যুনালে ফরমাল চার্জ বা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে।
এরপর ১১ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানায়, ১৫ জন কর্মকর্তাকে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
অভিযুক্ত এই সেনা কর্মকর্তারা হলেন— ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, মেজর জেনারেল মোস্তফা সরোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম, কর্নেল মশিউল রহমান জুয়েল, লে. কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহম্মেদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, লে. কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার ও কর্নেল কে এম আজাদ।
মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শুনানি শেষে আসামিদের আইনজীবী এম সরোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা এই অপরাধ সংঘটিত করেন নাই। একজন আইজিপি এখানে অ্যাপ্রুভার (রাজসাক্ষী)। তিনি বলেছেন, যা কিছু হয়েছে তা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। এখানে কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তাঁদের এই ঘটনার ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।’
তাঁদের কোন কারাগারে পাঠানো হয়েছে— প্রশ্নের জবাবে সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘যে সাবজেল ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে, সেখানে নেওয়া হবে বলে আমরা জেনেছি।’
বিগত আওয়ামী লীগের সরকারের আমলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন এবং জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক-বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ ২২ অক্টোবর।
এর আগে ২৫ জন সাবেক-বর্তমান সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গত ৮ অক্টোবর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। সেদিনই প্রসিকিউশন এই তিন মামলায় ট্রাইব্যুনালে ফরমাল চার্জ বা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে।
এরপর ১১ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জানায়, ১৫ জন কর্মকর্তাকে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
অভিযুক্ত এই সেনা কর্মকর্তারা হলেন— ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, মেজর জেনারেল মোস্তফা সরোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, লে. কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম, কর্নেল মশিউল রহমান জুয়েল, লে. কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহম্মেদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, লে. কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার ও কর্নেল কে এম আজাদ।
চলতি বছর আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে আগামী বছর ২ মার্চের পর অর্থাৎ ২০২৬ সালের ভোটার তালিকার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে ইসি।
০২ ডিসেম্বর ২০২৪সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, দ্বীপের , পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সেন্ট মার্টিন দ্বীপে কোনো নৌযান চলাচলের অনুমতি দিতে পারবে না; পর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস ও কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, নভেম্বর মাসে পর্যটকেরা শুধু দিনের বেলায় ভ্রমণ করতে পারবেন, রাত যাপন করা যাবে না; ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে রাত যাপন করতে পারবেন; প্রতিদিন গড়ে দুই হাজারের বেশি পর্যটক দ্বীপে ভ্রমণ করতে পারবেন না; ফেব্রুয়ারি মাসে দ্বীপে পর্যটক যাতায়াত সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে; সেন্ট মার্টিনের প্রাকৃতিক পরিবেশ অক্ষুণ্ন রাখতে দ্বীপে রাতে সৈকতে আলো জ্বালানো, শব্দ সৃষ্টি বা বারবিকিউ পার্টি করা যাবে না।
আরও বলা হয়, কেয়া বনে প্রবেশ, কেয়া ফল সংগ্রহ বা ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে না; কোনোভাবেই দ্বীপের জীববৈচিত্র্যের (সামুদ্রিক কাছিম, পাখি, প্রবাল, রাজকাঁকড়া, শামুক-ঝিনুক ও অন্যান্য জীববৈচিত্র্য) ক্ষতি করা যাবে না; সমুদ্রসৈকতে মোটরসাইকেল, সি-বাইকসহ যেকোনো মোটরচালিত যানবাহন চালানো যাবে না; নিষিদ্ধ পলিথিন বহন করা যাবে না এবং একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক যেমন চিপসের প্যাকেট, প্লাস্টিক চামচ, স্ট্র, সাবান ও শ্যাম্পুর মিনিপ্যাক, ৫০০ ও ১০০০ মিলিলিটারের প্লাস্টিক বোতল ইত্যাদি বহন নিরুৎসাহিত করা হয়েছে এবং প্লাস্টিকের পানির বোতলের পরিবর্তে পর্যটকদের নিজস্ব পানির ফ্লাস্ক সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) সেন্ট মার্টিন দ্বীপে কোনো নৌযান চলাচলের অনুমতি দিতে পারবে না; পর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস ও কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, নভেম্বর মাসে পর্যটকেরা শুধু দিনের বেলায় ভ্রমণ করতে পারবেন, রাত যাপন করা যাবে না; ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে রাত যাপন করতে পারবেন; প্রতিদিন গড়ে দুই হাজারের বেশি পর্যটক দ্বীপে ভ্রমণ করতে পারবেন না; ফেব্রুয়ারি মাসে দ্বীপে পর্যটক যাতায়াত সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে; সেন্ট মার্টিনের প্রাকৃতিক পরিবেশ অক্ষুণ্ন রাখতে দ্বীপে রাতে সৈকতে আলো জ্বালানো, শব্দ সৃষ্টি বা বারবিকিউ পার্টি করা যাবে না।
আরও বলা হয়, কেয়া বনে প্রবেশ, কেয়া ফল সংগ্রহ বা ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে না; কোনোভাবেই দ্বীপের জীববৈচিত্র্যের (সামুদ্রিক কাছিম, পাখি, প্রবাল, রাজকাঁকড়া, শামুক-ঝিনুক ও অন্যান্য জীববৈচিত্র্য) ক্ষতি করা যাবে না; সমুদ্রসৈকতে মোটরসাইকেল, সি-বাইকসহ যেকোনো মোটরচালিত যানবাহন চালানো যাবে না; নিষিদ্ধ পলিথিন বহন করা যাবে না এবং একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক যেমন চিপসের প্যাকেট, প্লাস্টিক চামচ, স্ট্র, সাবান ও শ্যাম্পুর মিনিপ্যাক, ৫০০ ও ১০০০ মিলিলিটারের প্লাস্টিক বোতল ইত্যাদি বহন নিরুৎসাহিত করা হয়েছে এবং প্লাস্টিকের পানির বোতলের পরিবর্তে পর্যটকদের নিজস্ব পানির ফ্লাস্ক সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
চলতি বছর আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে আগামী বছর ২ মার্চের পর অর্থাৎ ২০২৬ সালের ভোটার তালিকার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে ইসি।
০২ ডিসেম্বর ২০২৪মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধিদল।
আজ বুধবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটের দিকে দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
জামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
বৈঠকে সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের সঙ্গে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ থাকবেন বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধিদল।
আজ বুধবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটের দিকে দলটি যমুনায় পৌঁছায়।
জামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
বৈঠকে সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের সঙ্গে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ থাকবেন বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
চলতি বছর আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে আগামী বছর ২ মার্চের পর অর্থাৎ ২০২৬ সালের ভোটার তালিকার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে ইসি।
০২ ডিসেম্বর ২০২৪মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, দ্বীপের , পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের সব উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসে এ ধরনের আকস্মিক দুর্ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
চিঠিতে সব জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোতে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা, যে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা বিপর্যয় এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
সব বিভাগীয় কমিশনার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের ভূমি অফিসগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত সোমবার ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে সব জেলা প্রশাসকদের পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের সব উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসে এ ধরনের আকস্মিক দুর্ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি।
চিঠিতে সব জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রেকর্ডরুমে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ উপজেলা ভূমি অফিস, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ভূমি অফিসগুলোতে আকস্মিক অগ্নি দুর্ঘটনা, যে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা বিপর্যয় এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারসহ যাবতীয় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
সব বিভাগীয় কমিশনার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর আর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে আগামী বছর ২ মার্চের পর অর্থাৎ ২০২৬ সালের ভোটার তালিকার জন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে ইসি।
০২ ডিসেম্বর ২০২৪মানবতাবিরোধী অপরাধের তিন মামলায় শুনানি শেষে আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসেন্ট মার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, দ্বীপের , পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনাসংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজামায়াত জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের লক্ষ্যে দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল যমুনায় গেছে।
১ ঘণ্টা আগে