কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী মার্চের শুরু থেকে মালয়েশিয়াতে কর্মী যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) মহাপরিচালক মো. শহিদুল আলম।
আজ বৃহস্পতিবার অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রামের (ওকেইউপি) এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
রাজধানীর গুলশানে একটি কনভেনশন সেন্টারে ‘কোভিড-১৯: হাও দ্য প্যান্ডেমিক হ্যাজ এক্সাসারবেটেড সিচুয়েশনস অব ভালনার্যাবিলিটি ফর বাংলাদেশি মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কার্স’ শীর্ষক গবেষণা প্রকাশ করে ওকেইউপি।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএমইটির মহাপরিচালক মো. শহিদুল আলম। আলোচক ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এবিএম আবদুল হালিম, বিআইআইএসএসের রিসার্চ ফেলো বেনুকা ফেরদৌসী, ব্র্যাকের অভিবাসন প্রধান শরিফুল ইসলাম হাসান, বিএনএসকের নির্বাহী পরিচালক সুমাইয়া ইসলাম, এসডিসির নিরাপদ অভিবাসন প্রোগ্রামের ব্যবস্থাপক নাজিয়া হায়দার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওকেইউপের চেয়ারম্যান শাকিরুল ইসলাম।
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে মো. শহিদুল আলম বলেন, ‘মালয়েশিয়ার সঙ্গে আমাদের যে চুক্তি হয়েছে, তাতে অধিকাংশ খরচ হচ্ছে নিয়োগকারীদের। এতে আমাদের খরচ কমে যাবে। আমাদের কর্মী যারা যাবেন, তাঁরা যেন অল্প খরচে যেতে পারেন, আর উচ্চ বেতন পেতে পারেন, এ বিষয়টিতে জোর দিচ্ছি।’
বিএমইটির মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘জানুয়ারি থেকেই কর্মী যাওয়ার কথা ছিল। হয়তো ফেব্রুয়ারির শেষে অথবা মার্চের শুরুতে আমাদের ফ্লাইট যেতে পারে। এর কোনো সঠিক তারিখ বলা কঠিন। প্রথমে একটি চাহিদা বিএমইটির কাছে আসবে। এরপর ছাড়পত্র ও কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া থেকে শুরু করে বেশ কিছু কাজ করতে হয়। চাহিদা আসার পর মাসখানেক সময় লেগে যায়।’
এখন পর্যন্ত কোনো চাহিদা এসে পৌঁছায়নি উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ‘সময়টা যখনই হোক কবে যাবে সেটি যেমন আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ, কত অল্প খরচে যাবে এটি আমাদের কাছে আরও গুরুত্বপূর্ণ।’
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সুশৃঙ্খল করার কাজ চলছে জানিয়ে তিনি বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘কারও কাছে জিম্মি হবেন না। কারও কাছে আগাম পাসপোর্ট দেবেন না। কারও কাছে আগাম টাকা দেবেন না। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার যখন খুলবে, তখন কত টাকায় যাওয়া যাবে তা গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।’ যারা এরই মধ্যে দালালি বা টাকা নেওয়া শুরু করেছে, তাঁদের চিহ্নিত করে আইনের হাতে তুলে দেওয়ার আহ্বান জানান শহিদুল আলম।
উল্লেখ্য, প্রায় তিন বছর বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়ার জন্য মালয়েশিয়ার সঙ্গে ২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর একটি সমঝোতা চুক্তি সই হয়। এ চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগে সব খরচ বহন করবে নিয়োগকর্তা।
আগামী মার্চের শুরু থেকে মালয়েশিয়াতে কর্মী যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) মহাপরিচালক মো. শহিদুল আলম।
আজ বৃহস্পতিবার অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রামের (ওকেইউপি) এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
রাজধানীর গুলশানে একটি কনভেনশন সেন্টারে ‘কোভিড-১৯: হাও দ্য প্যান্ডেমিক হ্যাজ এক্সাসারবেটেড সিচুয়েশনস অব ভালনার্যাবিলিটি ফর বাংলাদেশি মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কার্স’ শীর্ষক গবেষণা প্রকাশ করে ওকেইউপি।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএমইটির মহাপরিচালক মো. শহিদুল আলম। আলোচক ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এবিএম আবদুল হালিম, বিআইআইএসএসের রিসার্চ ফেলো বেনুকা ফেরদৌসী, ব্র্যাকের অভিবাসন প্রধান শরিফুল ইসলাম হাসান, বিএনএসকের নির্বাহী পরিচালক সুমাইয়া ইসলাম, এসডিসির নিরাপদ অভিবাসন প্রোগ্রামের ব্যবস্থাপক নাজিয়া হায়দার। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওকেইউপের চেয়ারম্যান শাকিরুল ইসলাম।
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে মো. শহিদুল আলম বলেন, ‘মালয়েশিয়ার সঙ্গে আমাদের যে চুক্তি হয়েছে, তাতে অধিকাংশ খরচ হচ্ছে নিয়োগকারীদের। এতে আমাদের খরচ কমে যাবে। আমাদের কর্মী যারা যাবেন, তাঁরা যেন অল্প খরচে যেতে পারেন, আর উচ্চ বেতন পেতে পারেন, এ বিষয়টিতে জোর দিচ্ছি।’
বিএমইটির মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘জানুয়ারি থেকেই কর্মী যাওয়ার কথা ছিল। হয়তো ফেব্রুয়ারির শেষে অথবা মার্চের শুরুতে আমাদের ফ্লাইট যেতে পারে। এর কোনো সঠিক তারিখ বলা কঠিন। প্রথমে একটি চাহিদা বিএমইটির কাছে আসবে। এরপর ছাড়পত্র ও কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া থেকে শুরু করে বেশ কিছু কাজ করতে হয়। চাহিদা আসার পর মাসখানেক সময় লেগে যায়।’
এখন পর্যন্ত কোনো চাহিদা এসে পৌঁছায়নি উল্লেখ করে শহিদুল আলম বলেন, ‘সময়টা যখনই হোক কবে যাবে সেটি যেমন আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ, কত অল্প খরচে যাবে এটি আমাদের কাছে আরও গুরুত্বপূর্ণ।’
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার সুশৃঙ্খল করার কাজ চলছে জানিয়ে তিনি বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘কারও কাছে জিম্মি হবেন না। কারও কাছে আগাম পাসপোর্ট দেবেন না। কারও কাছে আগাম টাকা দেবেন না। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার যখন খুলবে, তখন কত টাকায় যাওয়া যাবে তা গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।’ যারা এরই মধ্যে দালালি বা টাকা নেওয়া শুরু করেছে, তাঁদের চিহ্নিত করে আইনের হাতে তুলে দেওয়ার আহ্বান জানান শহিদুল আলম।
উল্লেখ্য, প্রায় তিন বছর বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়ার জন্য মালয়েশিয়ার সঙ্গে ২০২১ সালের ১৯ ডিসেম্বর একটি সমঝোতা চুক্তি সই হয়। এ চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগে সব খরচ বহন করবে নিয়োগকর্তা।
কৃষি খাতে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি বিতরণে স্বচ্ছতার জন্য কৃষকদের স্মার্ট কার্ডের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এর জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ইতিমধ্যে পার্টনার প্রকল্পের আওতায় ‘কৃষক স্মার্ট কার্ড নীতিমালা, ২০২৫’-এর খসড়া তৈরি করেছে। গত ৩০ জানুয়ারি ছিল এ বিষয়ে অংশীজনদের মতামত জানানোর শেষ দিন।
১ ঘণ্টা আগেহাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনাল ও মরিয়ম কনস্ট্রাকশনের নামে তিন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন আলম আহমেদ। সেই টাকায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গড়ে তুলেছেন তারকা হোটেল ‘হলিডে ইন’। বছরের পর বছর হোটেল ব্যবসাও করছে, কিন্তু ব্যাংকের ঋণের টাকা পরিশোধ করেননি। তিন ব্যাংকের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা পরিশোধ না করে পাড়ি...
২ ঘণ্টা আগেগতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
৭ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগে