নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা, বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, তাঁর পরিবারের সদস্য, বেক্সিমকো গ্রুপ-সংশ্লিষ্ট কোম্পানি এবং তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সব কোম্পানির শেয়ার, বিও হিসাব ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয় বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
দুদকের উপপরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার, বিও হিসাব ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
দুদকের আবেদন অনুযায়ী বেক্সিমকো নামের ৩৩টি কোম্পানিসহ ৪৭টি কোম্পানির শেয়ার, বেক্সিমকো গ্রুপের ২৮টি কোম্পানির বিও হিসাব ও সালমান এফ রহমানের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কোম্পানি ও বিভিন্ন ব্যক্তির ৭৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সালমান এফ রহমান, তাঁর স্ত্রী সৈয়দ রুবাবা রহমান, দুই ছেলে আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান ও আহমেদ সোহাইল ফসিহুর রহমান এবং ফসিহুর রহমানের ছেলে আহমেদ শাহরিয়ার রহমানের নামে যদি আরও কোনো কোম্পানির শেয়ার, বিও হিসাব ও ব্যাংক হিসাব থাকে, তা-ও অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, সালমান এফ রহমান ও তাঁর সহযোগীরা প্লেসমেন্ট শেয়ার কারসাজির মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংককে অবৈধভাবে প্রভাবিত করে প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়ার এবং হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করার অভিযোগ রয়েছে।
তদন্ত চলাকালে সালমান, তাঁর পরিবারের সদস্য, সংশ্লিষ্ট কোম্পানি এবং ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের অনেকগুলো ব্যাংক হিসাব, বিও হিসাব ও শেয়ার শনাক্ত করা হয়েছে।
নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে দুদক কর্মকর্তা আরও বলেন, সালমান ও তাঁর সহযোগীরা এসব শেয়ার, বিও হিসাব ও ব্যাংক হিসাব থেকে অর্থ হস্তান্তর বা স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, ‘যদি তাদের এই প্রচেষ্টা সফল হয়, তাহলে তদন্ত শেষে মামলা দায়ের, আদালতে চার্জশিট দাখিল, বিচার কার্যক্রম পরিচালনা এবং সরকারের পক্ষে অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার মতো কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে। তাই অস্থাবর এসব সম্পত্তি অবরুদ্ধ করা একান্ত আবশ্যক।
এর আগে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সালমান এফ রহমান ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের ৩৫৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন একই আদালত।
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ১৩ আগস্ট রাতে রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে সালমান এফ রহমানকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এরপর তাঁকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে বিভিন্ন ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলা এবং তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বিভিন্ন মামলায় তাঁকে দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে রয়েছেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা, বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, তাঁর পরিবারের সদস্য, বেক্সিমকো গ্রুপ-সংশ্লিষ্ট কোম্পানি এবং তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সব কোম্পানির শেয়ার, বিও হিসাব ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয় বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
দুদকের উপপরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার, বিও হিসাব ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
দুদকের আবেদন অনুযায়ী বেক্সিমকো নামের ৩৩টি কোম্পানিসহ ৪৭টি কোম্পানির শেয়ার, বেক্সিমকো গ্রুপের ২৮টি কোম্পানির বিও হিসাব ও সালমান এফ রহমানের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কোম্পানি ও বিভিন্ন ব্যক্তির ৭৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সালমান এফ রহমান, তাঁর স্ত্রী সৈয়দ রুবাবা রহমান, দুই ছেলে আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান ও আহমেদ সোহাইল ফসিহুর রহমান এবং ফসিহুর রহমানের ছেলে আহমেদ শাহরিয়ার রহমানের নামে যদি আরও কোনো কোম্পানির শেয়ার, বিও হিসাব ও ব্যাংক হিসাব থাকে, তা-ও অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, সালমান এফ রহমান ও তাঁর সহযোগীরা প্লেসমেন্ট শেয়ার কারসাজির মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংককে অবৈধভাবে প্রভাবিত করে প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ নেওয়ার এবং হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করার অভিযোগ রয়েছে।
তদন্ত চলাকালে সালমান, তাঁর পরিবারের সদস্য, সংশ্লিষ্ট কোম্পানি এবং ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের অনেকগুলো ব্যাংক হিসাব, বিও হিসাব ও শেয়ার শনাক্ত করা হয়েছে।
নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে দুদক কর্মকর্তা আরও বলেন, সালমান ও তাঁর সহযোগীরা এসব শেয়ার, বিও হিসাব ও ব্যাংক হিসাব থেকে অর্থ হস্তান্তর বা স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, ‘যদি তাদের এই প্রচেষ্টা সফল হয়, তাহলে তদন্ত শেষে মামলা দায়ের, আদালতে চার্জশিট দাখিল, বিচার কার্যক্রম পরিচালনা এবং সরকারের পক্ষে অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার মতো কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে। তাই অস্থাবর এসব সম্পত্তি অবরুদ্ধ করা একান্ত আবশ্যক।
এর আগে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সালমান এফ রহমান ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের ৩৫৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন একই আদালত।
উল্লেখ্য, গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ১৩ আগস্ট রাতে রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে সালমান এফ রহমানকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এরপর তাঁকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে বিভিন্ন ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলা এবং তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বিভিন্ন মামলায় তাঁকে দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে রয়েছেন।
বোরো ধান উৎপাদনে খরচের ওপর তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘বাংলাদেশ কৃষক মজুর সংহতি’। আজ ৮ মে (বৃহস্পতিবার) সংগঠনটির হাতিরপুলে নিজস্ব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল প্রকল্পে কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁরা টার্মিনালে গিয়ে প্রকল্পটির অগ্রগতি
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ১৪ মে সকাল ১০টায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেদনে বাংলাদেশের আয় বণ্টনে স্থায়ী বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে দরিদ্র ৪০ শতাংশ জনগোষ্ঠীর হাতে জাতীয় আয়ের মাত্র ২০ দশমিক ৪ শতাংশ রয়েছে। অন্যদিকে, ধনী ১০ শতাংশের দখলে রয়েছে ২৭ দশমিক ৪ শতাংশ আয়। এর মধ্যে শীর্ষ ১ শতাংশের অধিকারেই রয়েছে মোট আয়ের ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে