নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: সারা দেশে ব্যাটারি চালিত রিকশা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সড়ক–মহাসড়কে পর্যায়ক্রমে ইজিবাইক, নসিমন, করিমন এবং ভটভটিও বন্ধ করার কথাও ভাবছে সরকার। এছাড়া অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে সড়কে নামা যাবে না। পরিবহন শ্রমিকরা পাবেন নিয়োগপত্র।
সচিবালয়ে আজ রোববার সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদারকরণ এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে একটি কমিটি গঠন করেছিল সরকার। সেই কমিটি ১১১টি সুপারিশ দেয়। সেসব সুপারিশ বাস্তায়নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে প্রধান করে সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্স করা হয়।
এই টাস্কফোর্সের তৃতীয় সভা শেষে আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি, সারাদেশে রিকশা-ভ্যানের মধ্যে মোটর লাগিয়ে রাস্তায় চলছে। শুধু সামনের চাকায় ব্রেক, পেছনের চাকায় কোনো ব্রেক নেই বা ব্যবস্থা থাকলেও তা অপ্রতুল। সেগুলো যখন ব্রেক করে যাত্রীসহ গাড়ি উল্টে যায়–এই ধরনের দৃশ্য আমরা দেখেছি। আমরা দেখেছি হাইওয়েগুলোতেও এই রিকশা চলে আসছে। সারাদেশে প্যাডেল চালিত রিকশাকে যারা ইঞ্জিন দিয়ে রূপান্তর করেছেন সেসব রিকশা-ভ্যান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই। সেজন্য নছিমন, করিমন পণ্য পরিবহন কিংবা যানবাহনের বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। এটা নিয়েও আলোচনা হবে। খুব শিগগিরই এটাকে পরিমিত করা এবং ফাইনালি কীভাবে বন্ধ করা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হবে, আমরা সেখানেও কাজ করব।
‘ইজিবাইক যথেষ্ট পরিমাণ এসে গেছে। ছোট ছোট গলিতে এগুলোর চলার কথা ছিল, প্রথমে সেইভাবেই আসছিল। কিন্তু এরা সর্বত্র বিচরণ করছে। ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে যাতে তারা নির্দিষ্ট স্থান থেকে বের হতে না পারে, হাইওয়েতে কিংবা বড় রাস্তায় না আসতে পারে। ক্রমান্বয়ে আমরা এটাও বন্ধ করে দেব।’ যোগ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল বলেন, নির্দিষ্ট টার্মিনাল ছাড়া অন্য কোনো জায়গা থেকে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলো পরিবহনের ফি ও টোল আদায় করতে পারবে না। সেটা কোথা থেকে নেবে, কীভাবে এবং কত টাকা নেবে তা নির্ধারিত হবে। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া এই টোল কেউ নিতে পারবে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পরিবহন শ্রমিকদের মালিকপক্ষ থেকে নিয়োগপত্র দিতে হবে। মালিক ও শ্রমিকপক্ষ নিজেরা বসে এ বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেবেন। সড়ক আইনে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে মালিকদেরকে অবশ্যই নিয়োগপত্র দিতে হবে। সেই আইনটি পাস হয়েছিল, সেটি পরিশুদ্ধ করে আবার পার্লামেন্টে আসছে।
পরিবহন শ্রমিকদের নিয়োগপত্র দেওয়া নিয়ে জটিলতা রয়েছে স্বীকার করে আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, চালক ও শ্রমিকেরা বিভিন্ন সময় জায়গা পাল্টায়। এক মালিক থেকে আরেক মালিকের কাছে চলে যায়। নানা ধরনের কথাবার্তা আসছে। সেজন্য বলে দিয়েছি, দুই পক্ষ বসে খুব শিগগিরই এর ব্যবস্থা করে দিতে। এই ব্যবস্থা না করলে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং বিআরটিএ ব্যবস্থা নেবে। রেজিস্ট্রেশন করার সময় সেগুলো না দেখাতে পারলে রেজিস্ট্রেশন দেবেন না, সে ধরনের একটা কথাবার্তা চলছে।
মোটরসাইকেলে তিন-চারজন ওঠায় দুর্ঘটনা ঘটছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুইজনের বেশি মোটরসাইকেলে ওঠা যাবে না। অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে যাতে কেউ সড়কে বের হতে না পারেন সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, দুর্ঘটনা নিয়ে বুয়েটের বিষেজ্ঞরা বিস্তারিত টেকনিক্যাল রিপোর্ট দেবেন। কোন রাস্তায় কী পরিমাণ গাড়ি চলতে পারে। কীভাবে দুর্ঘটনা কমানো যায়। কী ধরনের মোটরযান হাইওয়ে বা অন্যান্য জায়গায় চলবে সেসব বিষয় সেখানে থাকবে। সড়কে যানবাহন বেড়েছে। তবে দুর্ঘটনা খুব বেড়েছে বলে রিপোর্ট নেই। তবে দুর্ঘটনা হচ্ছে। দুর্ঘটনা কমানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা প্রতিবেদন দেবেন। সেটা ফলো করার জন্য আমরা রেডি হচ্ছি। দুর্ঘটনা ঘটার অনেকগুলো কারণ আমরা চিহ্নিত করেছি।
সড়কে চাঁদা আদায় নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টোল দিতে হবে। পরিবহনের যে চাঁদা, যেটা মালিক শ্রমিক কিংবা মালিকরা বা শ্রমিকরা নিয়ে থাকে সমিতি চালানোর জন্য সেটাও নির্ধারিত রয়েছে, সেটাও বাস টার্মিনাল বা যেখান থেকে বাস ছাড়ে–এর বাইরে কেউ নিতে পারবে না।
আসাদুজ্জামান বলেন, আমরা হাইওয়েতে এখন ক্যামেরা ফিট করছি। ক্যামেরার টেন্ডারও হয়ে গেছে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের রাস্তাটি পুরোপুরি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। তাহলে কীভাবে এক্সিডেন্ট হলো, কীভাবে কে গাড়ি নামাল সবগুলোই আমাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আমাদের পুলিশ বাহিনী ওখানে বসে বসে দেখতে পারবে কে কী করছে।
সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি শাজাহান খান, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ছাড়াও টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা: সারা দেশে ব্যাটারি চালিত রিকশা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সড়ক–মহাসড়কে পর্যায়ক্রমে ইজিবাইক, নসিমন, করিমন এবং ভটভটিও বন্ধ করার কথাও ভাবছে সরকার। এছাড়া অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে সড়কে নামা যাবে না। পরিবহন শ্রমিকরা পাবেন নিয়োগপত্র।
সচিবালয়ে আজ রোববার সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদারকরণ এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে একটি কমিটি গঠন করেছিল সরকার। সেই কমিটি ১১১টি সুপারিশ দেয়। সেসব সুপারিশ বাস্তায়নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে প্রধান করে সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্স করা হয়।
এই টাস্কফোর্সের তৃতীয় সভা শেষে আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি, সারাদেশে রিকশা-ভ্যানের মধ্যে মোটর লাগিয়ে রাস্তায় চলছে। শুধু সামনের চাকায় ব্রেক, পেছনের চাকায় কোনো ব্রেক নেই বা ব্যবস্থা থাকলেও তা অপ্রতুল। সেগুলো যখন ব্রেক করে যাত্রীসহ গাড়ি উল্টে যায়–এই ধরনের দৃশ্য আমরা দেখেছি। আমরা দেখেছি হাইওয়েগুলোতেও এই রিকশা চলে আসছে। সারাদেশে প্যাডেল চালিত রিকশাকে যারা ইঞ্জিন দিয়ে রূপান্তর করেছেন সেসব রিকশা-ভ্যান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই। সেজন্য নছিমন, করিমন পণ্য পরিবহন কিংবা যানবাহনের বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। এটা নিয়েও আলোচনা হবে। খুব শিগগিরই এটাকে পরিমিত করা এবং ফাইনালি কীভাবে বন্ধ করা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হবে, আমরা সেখানেও কাজ করব।
‘ইজিবাইক যথেষ্ট পরিমাণ এসে গেছে। ছোট ছোট গলিতে এগুলোর চলার কথা ছিল, প্রথমে সেইভাবেই আসছিল। কিন্তু এরা সর্বত্র বিচরণ করছে। ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে যাতে তারা নির্দিষ্ট স্থান থেকে বের হতে না পারে, হাইওয়েতে কিংবা বড় রাস্তায় না আসতে পারে। ক্রমান্বয়ে আমরা এটাও বন্ধ করে দেব।’ যোগ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল বলেন, নির্দিষ্ট টার্মিনাল ছাড়া অন্য কোনো জায়গা থেকে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলো পরিবহনের ফি ও টোল আদায় করতে পারবে না। সেটা কোথা থেকে নেবে, কীভাবে এবং কত টাকা নেবে তা নির্ধারিত হবে। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া এই টোল কেউ নিতে পারবে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পরিবহন শ্রমিকদের মালিকপক্ষ থেকে নিয়োগপত্র দিতে হবে। মালিক ও শ্রমিকপক্ষ নিজেরা বসে এ বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেবেন। সড়ক আইনে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে মালিকদেরকে অবশ্যই নিয়োগপত্র দিতে হবে। সেই আইনটি পাস হয়েছিল, সেটি পরিশুদ্ধ করে আবার পার্লামেন্টে আসছে।
পরিবহন শ্রমিকদের নিয়োগপত্র দেওয়া নিয়ে জটিলতা রয়েছে স্বীকার করে আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, চালক ও শ্রমিকেরা বিভিন্ন সময় জায়গা পাল্টায়। এক মালিক থেকে আরেক মালিকের কাছে চলে যায়। নানা ধরনের কথাবার্তা আসছে। সেজন্য বলে দিয়েছি, দুই পক্ষ বসে খুব শিগগিরই এর ব্যবস্থা করে দিতে। এই ব্যবস্থা না করলে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং বিআরটিএ ব্যবস্থা নেবে। রেজিস্ট্রেশন করার সময় সেগুলো না দেখাতে পারলে রেজিস্ট্রেশন দেবেন না, সে ধরনের একটা কথাবার্তা চলছে।
মোটরসাইকেলে তিন-চারজন ওঠায় দুর্ঘটনা ঘটছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুইজনের বেশি মোটরসাইকেলে ওঠা যাবে না। অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে যাতে কেউ সড়কে বের হতে না পারেন সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, দুর্ঘটনা নিয়ে বুয়েটের বিষেজ্ঞরা বিস্তারিত টেকনিক্যাল রিপোর্ট দেবেন। কোন রাস্তায় কী পরিমাণ গাড়ি চলতে পারে। কীভাবে দুর্ঘটনা কমানো যায়। কী ধরনের মোটরযান হাইওয়ে বা অন্যান্য জায়গায় চলবে সেসব বিষয় সেখানে থাকবে। সড়কে যানবাহন বেড়েছে। তবে দুর্ঘটনা খুব বেড়েছে বলে রিপোর্ট নেই। তবে দুর্ঘটনা হচ্ছে। দুর্ঘটনা কমানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা প্রতিবেদন দেবেন। সেটা ফলো করার জন্য আমরা রেডি হচ্ছি। দুর্ঘটনা ঘটার অনেকগুলো কারণ আমরা চিহ্নিত করেছি।
সড়কে চাঁদা আদায় নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টোল দিতে হবে। পরিবহনের যে চাঁদা, যেটা মালিক শ্রমিক কিংবা মালিকরা বা শ্রমিকরা নিয়ে থাকে সমিতি চালানোর জন্য সেটাও নির্ধারিত রয়েছে, সেটাও বাস টার্মিনাল বা যেখান থেকে বাস ছাড়ে–এর বাইরে কেউ নিতে পারবে না।
আসাদুজ্জামান বলেন, আমরা হাইওয়েতে এখন ক্যামেরা ফিট করছি। ক্যামেরার টেন্ডারও হয়ে গেছে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের রাস্তাটি পুরোপুরি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। তাহলে কীভাবে এক্সিডেন্ট হলো, কীভাবে কে গাড়ি নামাল সবগুলোই আমাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আমাদের পুলিশ বাহিনী ওখানে বসে বসে দেখতে পারবে কে কী করছে।
সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি শাজাহান খান, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ছাড়াও টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা: সারা দেশে ব্যাটারি চালিত রিকশা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সড়ক–মহাসড়কে পর্যায়ক্রমে ইজিবাইক, নসিমন, করিমন এবং ভটভটিও বন্ধ করার কথাও ভাবছে সরকার। এছাড়া অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে সড়কে নামা যাবে না। পরিবহন শ্রমিকরা পাবেন নিয়োগপত্র।
সচিবালয়ে আজ রোববার সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদারকরণ এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে একটি কমিটি গঠন করেছিল সরকার। সেই কমিটি ১১১টি সুপারিশ দেয়। সেসব সুপারিশ বাস্তায়নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে প্রধান করে সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্স করা হয়।
এই টাস্কফোর্সের তৃতীয় সভা শেষে আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি, সারাদেশে রিকশা-ভ্যানের মধ্যে মোটর লাগিয়ে রাস্তায় চলছে। শুধু সামনের চাকায় ব্রেক, পেছনের চাকায় কোনো ব্রেক নেই বা ব্যবস্থা থাকলেও তা অপ্রতুল। সেগুলো যখন ব্রেক করে যাত্রীসহ গাড়ি উল্টে যায়–এই ধরনের দৃশ্য আমরা দেখেছি। আমরা দেখেছি হাইওয়েগুলোতেও এই রিকশা চলে আসছে। সারাদেশে প্যাডেল চালিত রিকশাকে যারা ইঞ্জিন দিয়ে রূপান্তর করেছেন সেসব রিকশা-ভ্যান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই। সেজন্য নছিমন, করিমন পণ্য পরিবহন কিংবা যানবাহনের বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। এটা নিয়েও আলোচনা হবে। খুব শিগগিরই এটাকে পরিমিত করা এবং ফাইনালি কীভাবে বন্ধ করা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হবে, আমরা সেখানেও কাজ করব।
‘ইজিবাইক যথেষ্ট পরিমাণ এসে গেছে। ছোট ছোট গলিতে এগুলোর চলার কথা ছিল, প্রথমে সেইভাবেই আসছিল। কিন্তু এরা সর্বত্র বিচরণ করছে। ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে যাতে তারা নির্দিষ্ট স্থান থেকে বের হতে না পারে, হাইওয়েতে কিংবা বড় রাস্তায় না আসতে পারে। ক্রমান্বয়ে আমরা এটাও বন্ধ করে দেব।’ যোগ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল বলেন, নির্দিষ্ট টার্মিনাল ছাড়া অন্য কোনো জায়গা থেকে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলো পরিবহনের ফি ও টোল আদায় করতে পারবে না। সেটা কোথা থেকে নেবে, কীভাবে এবং কত টাকা নেবে তা নির্ধারিত হবে। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া এই টোল কেউ নিতে পারবে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পরিবহন শ্রমিকদের মালিকপক্ষ থেকে নিয়োগপত্র দিতে হবে। মালিক ও শ্রমিকপক্ষ নিজেরা বসে এ বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেবেন। সড়ক আইনে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে মালিকদেরকে অবশ্যই নিয়োগপত্র দিতে হবে। সেই আইনটি পাস হয়েছিল, সেটি পরিশুদ্ধ করে আবার পার্লামেন্টে আসছে।
পরিবহন শ্রমিকদের নিয়োগপত্র দেওয়া নিয়ে জটিলতা রয়েছে স্বীকার করে আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, চালক ও শ্রমিকেরা বিভিন্ন সময় জায়গা পাল্টায়। এক মালিক থেকে আরেক মালিকের কাছে চলে যায়। নানা ধরনের কথাবার্তা আসছে। সেজন্য বলে দিয়েছি, দুই পক্ষ বসে খুব শিগগিরই এর ব্যবস্থা করে দিতে। এই ব্যবস্থা না করলে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং বিআরটিএ ব্যবস্থা নেবে। রেজিস্ট্রেশন করার সময় সেগুলো না দেখাতে পারলে রেজিস্ট্রেশন দেবেন না, সে ধরনের একটা কথাবার্তা চলছে।
মোটরসাইকেলে তিন-চারজন ওঠায় দুর্ঘটনা ঘটছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুইজনের বেশি মোটরসাইকেলে ওঠা যাবে না। অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে যাতে কেউ সড়কে বের হতে না পারেন সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, দুর্ঘটনা নিয়ে বুয়েটের বিষেজ্ঞরা বিস্তারিত টেকনিক্যাল রিপোর্ট দেবেন। কোন রাস্তায় কী পরিমাণ গাড়ি চলতে পারে। কীভাবে দুর্ঘটনা কমানো যায়। কী ধরনের মোটরযান হাইওয়ে বা অন্যান্য জায়গায় চলবে সেসব বিষয় সেখানে থাকবে। সড়কে যানবাহন বেড়েছে। তবে দুর্ঘটনা খুব বেড়েছে বলে রিপোর্ট নেই। তবে দুর্ঘটনা হচ্ছে। দুর্ঘটনা কমানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা প্রতিবেদন দেবেন। সেটা ফলো করার জন্য আমরা রেডি হচ্ছি। দুর্ঘটনা ঘটার অনেকগুলো কারণ আমরা চিহ্নিত করেছি।
সড়কে চাঁদা আদায় নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টোল দিতে হবে। পরিবহনের যে চাঁদা, যেটা মালিক শ্রমিক কিংবা মালিকরা বা শ্রমিকরা নিয়ে থাকে সমিতি চালানোর জন্য সেটাও নির্ধারিত রয়েছে, সেটাও বাস টার্মিনাল বা যেখান থেকে বাস ছাড়ে–এর বাইরে কেউ নিতে পারবে না।
আসাদুজ্জামান বলেন, আমরা হাইওয়েতে এখন ক্যামেরা ফিট করছি। ক্যামেরার টেন্ডারও হয়ে গেছে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের রাস্তাটি পুরোপুরি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। তাহলে কীভাবে এক্সিডেন্ট হলো, কীভাবে কে গাড়ি নামাল সবগুলোই আমাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আমাদের পুলিশ বাহিনী ওখানে বসে বসে দেখতে পারবে কে কী করছে।
সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি শাজাহান খান, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ছাড়াও টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা: সারা দেশে ব্যাটারি চালিত রিকশা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সড়ক–মহাসড়কে পর্যায়ক্রমে ইজিবাইক, নসিমন, করিমন এবং ভটভটিও বন্ধ করার কথাও ভাবছে সরকার। এছাড়া অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে সড়কে নামা যাবে না। পরিবহন শ্রমিকরা পাবেন নিয়োগপত্র।
সচিবালয়ে আজ রোববার সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়েছে। সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা জোরদারকরণ এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে একটি কমিটি গঠন করেছিল সরকার। সেই কমিটি ১১১টি সুপারিশ দেয়। সেসব সুপারিশ বাস্তায়নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালকে প্রধান করে সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্স করা হয়।
এই টাস্কফোর্সের তৃতীয় সভা শেষে আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি, সারাদেশে রিকশা-ভ্যানের মধ্যে মোটর লাগিয়ে রাস্তায় চলছে। শুধু সামনের চাকায় ব্রেক, পেছনের চাকায় কোনো ব্রেক নেই বা ব্যবস্থা থাকলেও তা অপ্রতুল। সেগুলো যখন ব্রেক করে যাত্রীসহ গাড়ি উল্টে যায়–এই ধরনের দৃশ্য আমরা দেখেছি। আমরা দেখেছি হাইওয়েগুলোতেও এই রিকশা চলে আসছে। সারাদেশে প্যাডেল চালিত রিকশাকে যারা ইঞ্জিন দিয়ে রূপান্তর করেছেন সেসব রিকশা-ভ্যান বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই। সেজন্য নছিমন, করিমন পণ্য পরিবহন কিংবা যানবাহনের বিকল্প হিসেবে কাজ করছে। এটা নিয়েও আলোচনা হবে। খুব শিগগিরই এটাকে পরিমিত করা এবং ফাইনালি কীভাবে বন্ধ করা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা হবে, আমরা সেখানেও কাজ করব।
‘ইজিবাইক যথেষ্ট পরিমাণ এসে গেছে। ছোট ছোট গলিতে এগুলোর চলার কথা ছিল, প্রথমে সেইভাবেই আসছিল। কিন্তু এরা সর্বত্র বিচরণ করছে। ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে যাতে তারা নির্দিষ্ট স্থান থেকে বের হতে না পারে, হাইওয়েতে কিংবা বড় রাস্তায় না আসতে পারে। ক্রমান্বয়ে আমরা এটাও বন্ধ করে দেব।’ যোগ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল বলেন, নির্দিষ্ট টার্মিনাল ছাড়া অন্য কোনো জায়গা থেকে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলো পরিবহনের ফি ও টোল আদায় করতে পারবে না। সেটা কোথা থেকে নেবে, কীভাবে এবং কত টাকা নেবে তা নির্ধারিত হবে। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া এই টোল কেউ নিতে পারবে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পরিবহন শ্রমিকদের মালিকপক্ষ থেকে নিয়োগপত্র দিতে হবে। মালিক ও শ্রমিকপক্ষ নিজেরা বসে এ বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেবেন। সড়ক আইনে সুস্পষ্টভাবে বলা আছে মালিকদেরকে অবশ্যই নিয়োগপত্র দিতে হবে। সেই আইনটি পাস হয়েছিল, সেটি পরিশুদ্ধ করে আবার পার্লামেন্টে আসছে।
পরিবহন শ্রমিকদের নিয়োগপত্র দেওয়া নিয়ে জটিলতা রয়েছে স্বীকার করে আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, চালক ও শ্রমিকেরা বিভিন্ন সময় জায়গা পাল্টায়। এক মালিক থেকে আরেক মালিকের কাছে চলে যায়। নানা ধরনের কথাবার্তা আসছে। সেজন্য বলে দিয়েছি, দুই পক্ষ বসে খুব শিগগিরই এর ব্যবস্থা করে দিতে। এই ব্যবস্থা না করলে সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং বিআরটিএ ব্যবস্থা নেবে। রেজিস্ট্রেশন করার সময় সেগুলো না দেখাতে পারলে রেজিস্ট্রেশন দেবেন না, সে ধরনের একটা কথাবার্তা চলছে।
মোটরসাইকেলে তিন-চারজন ওঠায় দুর্ঘটনা ঘটছে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুইজনের বেশি মোটরসাইকেলে ওঠা যাবে না। অনিবন্ধিত মোটরসাইকেল নিয়ে যাতে কেউ সড়কে বের হতে না পারেন সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, দুর্ঘটনা নিয়ে বুয়েটের বিষেজ্ঞরা বিস্তারিত টেকনিক্যাল রিপোর্ট দেবেন। কোন রাস্তায় কী পরিমাণ গাড়ি চলতে পারে। কীভাবে দুর্ঘটনা কমানো যায়। কী ধরনের মোটরযান হাইওয়ে বা অন্যান্য জায়গায় চলবে সেসব বিষয় সেখানে থাকবে। সড়কে যানবাহন বেড়েছে। তবে দুর্ঘটনা খুব বেড়েছে বলে রিপোর্ট নেই। তবে দুর্ঘটনা হচ্ছে। দুর্ঘটনা কমানোর জন্য বিশেষজ্ঞরা প্রতিবেদন দেবেন। সেটা ফলো করার জন্য আমরা রেডি হচ্ছি। দুর্ঘটনা ঘটার অনেকগুলো কারণ আমরা চিহ্নিত করেছি।
সড়কে চাঁদা আদায় নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, টোল দিতে হবে। পরিবহনের যে চাঁদা, যেটা মালিক শ্রমিক কিংবা মালিকরা বা শ্রমিকরা নিয়ে থাকে সমিতি চালানোর জন্য সেটাও নির্ধারিত রয়েছে, সেটাও বাস টার্মিনাল বা যেখান থেকে বাস ছাড়ে–এর বাইরে কেউ নিতে পারবে না।
আসাদুজ্জামান বলেন, আমরা হাইওয়েতে এখন ক্যামেরা ফিট করছি। ক্যামেরার টেন্ডারও হয়ে গেছে। ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের রাস্তাটি পুরোপুরি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। তাহলে কীভাবে এক্সিডেন্ট হলো, কীভাবে কে গাড়ি নামাল সবগুলোই আমাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আমাদের পুলিশ বাহিনী ওখানে বসে বসে দেখতে পারবে কে কী করছে।
সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি শাজাহান খান, সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা, পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ছাড়াও টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১৯ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
২২ মিনিট আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
২৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর আগে ১১৫টি প্রতীকের তালিকা করেছিল ইসি। সংশোধিত তালিকায় ১১৯টি প্রতীক রাখা হয়েছে।
সংশোধিত তালিকায় যেসব প্রতীক রাখা হয়েছে—
আপেল, আনারস, আম, আলমারি, ইগল, উদীয়মান সূর্য, একতারা, কাঁচি, কবুতর, কলম, কলস, কলার ছড়ি, কাঁঠাল, কাপ-পিরিচ, কাস্তে, কেটলি, কুমির, কম্পিউটার, কুড়াল, কুলা, কুঁড়েঘর, কোদাল, খেজুরগাছ, গরুর গাড়ি, গাভি, গামছা, গোলাপ ফুল, ঘণ্টা, ঘুড়ি, ঘোড়া, চাকা, চাবি, চিংড়ি, চেয়ার, চশমা, ছড়ি, ছাতা, জগ, জাহাজ, টিউবওয়েল, টেবিল, টেবিলঘড়ি, ট্রাক, টেলিফোন, টেলিভিশন। ডাব, ঢেঁকি, তারা, থালা, দাঁড়িপাল্লা, দালান, দেয়ালঘড়ি, দোয়াত কলম, দোলনা, ধানের শীষ, নোঙর, নৌকা (স্থগিত), প্রজাপতি, ফুটবল, ফুলকপি, ফুলের মালা, বই, বক, বাঘ, বটগাছ, বাইসাইকেল, বালতি, বৈদ্যুতিক পাখা, মই, মগ, মাইক, মোটরগাড়ি (কার), মশাল, ময়ূর, মাছ, মাথাল, মিনার, মোমবাতি, মোবাইল ফোন, মোড়া, মোরগ, রকেট, রিকশা, লিচু, লাঙ্গল, সোনালি আঁশ, সেলাই মেশিন, সোফা, সিংহ, হরিণ, হাত (পাঞ্জা), হাতঘড়ি, হাতপাখা, হাঁস, হাতি, হাতুড়ি, হারিকেন, হুক্কা, হেলিকপ্টার।
নতুন প্রতীক
উট, চিরুনি, টর্চ লাইট, টেবিল ল্যাম্প, ট্রাক্টর, ড্রেসিং টেবিল, তালা, দোতলা বাস, পাগড়ি, পানির ট্যাব, পালকি, ফলের ঝুড়ি, বেবি টেক্সি, বৈদ্যুতিক বাল্ব, মোটরসাইকেল, সিঁড়ি, সূর্যমুখী, রেল ইঞ্জিন, শাপলা কলি, হ্যান্ডশেক।
বাদ পড়া প্রতীক
কলা, খাট, উটপাখি, চার্জার লাইট, টিফিন ক্যারিয়ার, তবলা, তরমুজ, ফ্রিজ, বাঁশি, বেঞ্চ, বেগুন, বেলুন, লাউ, শঙ্খ, স্যুটকেস, ফুলের টব।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
এর আগে ১১৫টি প্রতীকের তালিকা করেছিল ইসি। সংশোধিত তালিকায় ১১৯টি প্রতীক রাখা হয়েছে।
সংশোধিত তালিকায় যেসব প্রতীক রাখা হয়েছে—
আপেল, আনারস, আম, আলমারি, ইগল, উদীয়মান সূর্য, একতারা, কাঁচি, কবুতর, কলম, কলস, কলার ছড়ি, কাঁঠাল, কাপ-পিরিচ, কাস্তে, কেটলি, কুমির, কম্পিউটার, কুড়াল, কুলা, কুঁড়েঘর, কোদাল, খেজুরগাছ, গরুর গাড়ি, গাভি, গামছা, গোলাপ ফুল, ঘণ্টা, ঘুড়ি, ঘোড়া, চাকা, চাবি, চিংড়ি, চেয়ার, চশমা, ছড়ি, ছাতা, জগ, জাহাজ, টিউবওয়েল, টেবিল, টেবিলঘড়ি, ট্রাক, টেলিফোন, টেলিভিশন। ডাব, ঢেঁকি, তারা, থালা, দাঁড়িপাল্লা, দালান, দেয়ালঘড়ি, দোয়াত কলম, দোলনা, ধানের শীষ, নোঙর, নৌকা (স্থগিত), প্রজাপতি, ফুটবল, ফুলকপি, ফুলের মালা, বই, বক, বাঘ, বটগাছ, বাইসাইকেল, বালতি, বৈদ্যুতিক পাখা, মই, মগ, মাইক, মোটরগাড়ি (কার), মশাল, ময়ূর, মাছ, মাথাল, মিনার, মোমবাতি, মোবাইল ফোন, মোড়া, মোরগ, রকেট, রিকশা, লিচু, লাঙ্গল, সোনালি আঁশ, সেলাই মেশিন, সোফা, সিংহ, হরিণ, হাত (পাঞ্জা), হাতঘড়ি, হাতপাখা, হাঁস, হাতি, হাতুড়ি, হারিকেন, হুক্কা, হেলিকপ্টার।
নতুন প্রতীক
উট, চিরুনি, টর্চ লাইট, টেবিল ল্যাম্প, ট্রাক্টর, ড্রেসিং টেবিল, তালা, দোতলা বাস, পাগড়ি, পানির ট্যাব, পালকি, ফলের ঝুড়ি, বেবি টেক্সি, বৈদ্যুতিক বাল্ব, মোটরসাইকেল, সিঁড়ি, সূর্যমুখী, রেল ইঞ্জিন, শাপলা কলি, হ্যান্ডশেক।
বাদ পড়া প্রতীক
কলা, খাট, উটপাখি, চার্জার লাইট, টিফিন ক্যারিয়ার, তবলা, তরমুজ, ফ্রিজ, বাঁশি, বেঞ্চ, বেগুন, বেলুন, লাউ, শঙ্খ, স্যুটকেস, ফুলের টব।

নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই
২০ জুন ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১৯ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
২২ মিনিট আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
২৭ মিনিট আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসকসহ যুগ্ম সচিব থেকে শুরু করে ওপরের স্তরের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলার বিষয়ে পরামর্শ দিতে গত ৮ জানুয়ারি অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে সভাপতি করে ছয় সদস্যের জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি গঠন করে সরকার। এরপর তিন দফায় এ কমিটিতে পরিবর্তন আনা হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটির মতামত নিয়ে বদলি-পদায়নে বেশ জটিলতার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় বদলি-পদায়নের জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোও আটকে যায়। ফলে জাতীয় নির্বাচনের আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যাতে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে রদবদল করতে পারে, সে জন্য এই কমিটি বাতিল করা হয়েছে।
গত ৮ জানুয়ারি পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি ও স্বরাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি করে সরকার। এরপর গত ২১ অক্টোবর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়।
সর্বশেষ জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল হলেও উপরোক্ত তিন কমিটি বাতিল করা হয়নি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসকসহ যুগ্ম সচিব থেকে শুরু করে ওপরের স্তরের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলার বিষয়ে পরামর্শ দিতে গত ৮ জানুয়ারি অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে সভাপতি করে ছয় সদস্যের জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি গঠন করে সরকার। এরপর তিন দফায় এ কমিটিতে পরিবর্তন আনা হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটির মতামত নিয়ে বদলি-পদায়নে বেশ জটিলতার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় বদলি-পদায়নের জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোও আটকে যায়। ফলে জাতীয় নির্বাচনের আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যাতে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে রদবদল করতে পারে, সে জন্য এই কমিটি বাতিল করা হয়েছে।
গত ৮ জানুয়ারি পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি ও স্বরাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি করে সরকার। এরপর গত ২১ অক্টোবর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়।
সর্বশেষ জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল হলেও উপরোক্ত তিন কমিটি বাতিল করা হয়নি।

নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই
২০ জুন ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
২২ মিনিট আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
২৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘নারীদের প্রায়ই এমনভাবে সরিয়ে রাখা হয় যে সার্চ ইঞ্জিনেও তাদের অবদানের খোঁজ পাওয়া যায় না। এমন না যে নারীরা নেই, কিন্তু আমরা তাদের সামনে আনি না।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ভবনে ‘জলবায়ু অভিযোজনে গ্রামীণ নারী’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) এই সেমিনারের আয়োজন করে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলেরা প্রাপ্য মজুরি পায় না দাদন প্রক্রিয়ার কারণে। এটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর কারণে তারা পুরোপুরি বঞ্চিত হয়। এই প্রক্রিয়ার অবসান জরুরি। সাথে সাথে জেলে পরিবারের নারীদের স্বীকৃতিও জরুরি।’

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘নারীদের প্রায়ই এমনভাবে সরিয়ে রাখা হয় যে সার্চ ইঞ্জিনেও তাদের অবদানের খোঁজ পাওয়া যায় না। এমন না যে নারীরা নেই, কিন্তু আমরা তাদের সামনে আনি না।’
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ভবনে ‘জলবায়ু অভিযোজনে গ্রামীণ নারী’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) এই সেমিনারের আয়োজন করে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলেরা প্রাপ্য মজুরি পায় না দাদন প্রক্রিয়ার কারণে। এটি মারাত্মক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর কারণে তারা পুরোপুরি বঞ্চিত হয়। এই প্রক্রিয়ার অবসান জরুরি। সাথে সাথে জেলে পরিবারের নারীদের স্বীকৃতিও জরুরি।’

নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই
২০ জুন ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১৯ মিনিট আগে
কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা
২৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা কলি এক নয়।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান তিনি।
ইসি কোন বিধির আলোকে শাপলা কলি প্রতীক যুক্ত করে প্রতীকের তালিকা সংশোধন করল—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এটা ইলেকশন কমিশন মনে করেছে যে, শাপলা কলিটা রাখা যেতে পারে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না।’
এনসিপির চাপে প্রতীকের তফসিলে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, এনসিপি শাপলা প্রতীকটা চেয়েছে। শাপলা ও শাপলা কলির ভেতরে পার্থক্য আছে। আমার মনে হয় এটা ব্যাখার অবকাশ রাখে না। এটা কারোর কোনো দাবিতে করা হয়নি।’
আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমরা নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার তফসিলটা সংশোধন করেছি। কিছু কিছু প্রতীক নিয়ে কিছু মন্তব্য আমরা শুনেছি—যেমন কেউ বলেছে, এটা রাখলে কেন, না রাখলে ভালো হতো, রাখা যৌক্তিক হয়েছে কি না ইত্যাদি। এ বিবেচনায়, আগে যে ১১৫টি প্রতীক ছিল, তার থেকে আমরা ১৬টি বাদ দিয়ে নতুন করে প্রতীক নিয়ে ১১৯টি এবার রিশিডিউল করেছি।’
এনসিপি বলেছিল, ‘ইসি শাপলা প্রতীক যুক্ত না করে ‘স্বৈরাচারী আচরণ’ করছে, এখন ইসি কি মনে করেন যে ‘স্বৈরাচার আচরণ’ থেকে ফিরে এসেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘এটা আমার এখতিয়ারাধীন নয় এবং আমার মতামত দেওয়াটাও উচিত না। এখন আমাকে কে ভালো বলল বা খারাপ বলল... আমরা আমাদের নৈতিক দায়িত্বটা পালন করে থাকি।’
ইসি ভুল সংশোধন করল কি না ও কেন করল—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আমি বারবার, বলছি যে, কিছু প্রতীক সম্পর্কে বিরূপ মতামত ও মন্তব্য এসেছে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। ব্যাপারটা এখন আর তখনের নয়। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না... এখানে নতুন করে বিতর্কের সুযোগ দেখছি না।’
হ্যান্ডশেকের মতো প্রতীক নতুন করে তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে, এটা বাস্তবসম্মত কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আপনি যদি বলেন, এটা কেন করা হলো, ওটা কেন করা হলো না—এর জবাব তো মুশকিলের ব্যাপার। কেন এটাকে রাখা হলো না, কেন ওইটাকে রাখা হলো, এটা তো আপেক্ষিক প্রশ্ন।’
প্রতিদিন ইসিতে বিভিন্ন দল আসছে বিভিন্ন দাবি নিয়ে, এটাকে কি ইসি চাপ মনে করছে কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের তিনটা মূল ধারা। একটা হচ্ছে রাজনৈতিক দল, আরেকটা ভোটার এবং নির্বাচন কমিশন নিজেই। এই তিনটা একটা আরেকটার সঙ্গে ইন্টারেক্ট করতেই আসবে এবং করতে আসার অর্থ এই নয় যে, আমরা চাপের মধ্যে আছি। এটা চিন্তা করাটা অত্যন্ত অমূলক।’

কোনো রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর চাপে প্রতীকের তফসিল সংশোধন করে তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। যদিও কয়েক মাস ধরে ‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে টানাপোড়েন চলছিল ইসির। তবে শাপলা কলি যুক্ত করে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ বলছেন, শাপলা ও শাপলা কলি এক নয়।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা জানান তিনি।
ইসি কোন বিধির আলোকে শাপলা কলি প্রতীক যুক্ত করে প্রতীকের তালিকা সংশোধন করল—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘এটা ইলেকশন কমিশন মনে করেছে যে, শাপলা কলিটা রাখা যেতে পারে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না।’
এনসিপির চাপে প্রতীকের তফসিলে ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করা হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, এনসিপি শাপলা প্রতীকটা চেয়েছে। শাপলা ও শাপলা কলির ভেতরে পার্থক্য আছে। আমার মনে হয় এটা ব্যাখার অবকাশ রাখে না। এটা কারোর কোনো দাবিতে করা হয়নি।’
আখতার আহমেদ বলেন, ‘আমরা নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার তফসিলটা সংশোধন করেছি। কিছু কিছু প্রতীক নিয়ে কিছু মন্তব্য আমরা শুনেছি—যেমন কেউ বলেছে, এটা রাখলে কেন, না রাখলে ভালো হতো, রাখা যৌক্তিক হয়েছে কি না ইত্যাদি। এ বিবেচনায়, আগে যে ১১৫টি প্রতীক ছিল, তার থেকে আমরা ১৬টি বাদ দিয়ে নতুন করে প্রতীক নিয়ে ১১৯টি এবার রিশিডিউল করেছি।’
এনসিপি বলেছিল, ‘ইসি শাপলা প্রতীক যুক্ত না করে ‘স্বৈরাচারী আচরণ’ করছে, এখন ইসি কি মনে করেন যে ‘স্বৈরাচার আচরণ’ থেকে ফিরে এসেছে—এমন প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, ‘এটা আমার এখতিয়ারাধীন নয় এবং আমার মতামত দেওয়াটাও উচিত না। এখন আমাকে কে ভালো বলল বা খারাপ বলল... আমরা আমাদের নৈতিক দায়িত্বটা পালন করে থাকি।’
ইসি ভুল সংশোধন করল কি না ও কেন করল—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আমি বারবার, বলছি যে, কিছু প্রতীক সম্পর্কে বিরূপ মতামত ও মন্তব্য এসেছে। ওভার দ্য পিরিয়ড অব টাইম, কোনো একটা পর্যায়ে কমিশন মনে করেছে, এটা সংশোধন করলে করা যেতে পারে। সে হিসেবে সংশোধন হয়েছে। ব্যাপারটা এখন আর তখনের নয়। যদি ভবিষ্যতে প্রয়োজন হয়, আবার সংশোধন করবে। এটা তো কোনো স্ট্যাটিক বিষয় নয়। কোনো আইন-বিধির প্রয়োজন হয় না... এখানে নতুন করে বিতর্কের সুযোগ দেখছি না।’
হ্যান্ডশেকের মতো প্রতীক নতুন করে তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে, এটা বাস্তবসম্মত কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, ‘আপনি যদি বলেন, এটা কেন করা হলো, ওটা কেন করা হলো না—এর জবাব তো মুশকিলের ব্যাপার। কেন এটাকে রাখা হলো না, কেন ওইটাকে রাখা হলো, এটা তো আপেক্ষিক প্রশ্ন।’
প্রতিদিন ইসিতে বিভিন্ন দল আসছে বিভিন্ন দাবি নিয়ে, এটাকে কি ইসি চাপ মনে করছে কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘নির্বাচনের তিনটা মূল ধারা। একটা হচ্ছে রাজনৈতিক দল, আরেকটা ভোটার এবং নির্বাচন কমিশন নিজেই। এই তিনটা একটা আরেকটার সঙ্গে ইন্টারেক্ট করতেই আসবে এবং করতে আসার অর্থ এই নয় যে, আমরা চাপের মধ্যে আছি। এটা চিন্তা করাটা অত্যন্ত অমূলক।’

নছিমন, করিমন, ভটভটি, অটোরিকশা বিভিন্ন শহরে চলছে। আমরা সব জায়গায় যানবাহনের ব্যবস্থা করতে পারিনি। গ্রাম-গ্রামান্তরে সুন্দর রাস্তা হয়ে গেছে। হাঁটা কিংবা সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশা ছাড়া পর্যাপ্ত যানবাহন নেই
২০ জুন ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা সংশোধন করে প্রতীকের তালিকায় পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন তালিকায় বেগুন, বেলুন, খাটসহ ১৬টি প্রতীক বাদ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শাপলা কলি, পাগড়ি, পালকিসহ ২০টি প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের বদলি ও পদায়নের সুবিধার জন্য জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল করেছে সরকার। এ কমিটি বাতিল করে গতকাল বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১৯ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘মাইক্রো লেভেলে আমরা গ্রামীণ নারীদের পাই। তাদের অবদানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা হওয়া দরকার। গ্রামীণ নারীদের সঙ্গে না নিয়ে আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারব না।’
২২ মিনিট আগে