নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের অপরাধে আল আকাবা বহুমুখী সমবায় সমিতির পরিচালকদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মানি লন্ডারিং আইনের প্রাথমিক অনুসন্ধানে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে গতকাল বুধবার মাদারগঞ্জ থানায় মামলা করা হয়।
সিআইডির মুখপাত্র বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান বিষয়টি আজ বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) নিশ্চিত করেছেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে জসীম উদ্দিন খান গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ব্যাংকের চেয়ে উচ্চ মুনাফার লোভ দেখিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতারণা করে ৪০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে এ মামলা করে সিআইডি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলা সমবায় কার্যালয়ের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে গড়ে ওঠে বিভিন্ন নামের সমবায় সমিতি। এসব সমিতির মধ্যে অন্যতম মাদারগঞ্জ আল আকাবা বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড। সমিতিটি জামালপুর জেলার বিভিন্ন থানা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে স্বল্প সময়ে বেশি মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করত। ব্যাংকের চেয়ে বেশি সুদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করে। প্রতি লাখ টাকায় মাসে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা মুনাফা দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হতো। শুরুতে সীমিত পরিসরে গ্রাহকদের লাভ দিলেও কিছুদিন পর তা বন্ধ করে সমিতির মালিক ও কর্মকর্তারা অফিসে তালা ঝুলিয়ে আত্মগোপনে চলে যান।
সিআইডির মানি লন্ডারিং তদন্তে উঠে আসে, প্রায় ১৩ থেকে ১৪ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পরিচালকেরা নিজেদের নামে ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে মানি লন্ডারিং করেন।
এই অর্থে তাঁরা ৩১১৩ শতাংশ জমি ও বিভিন্ন ধরনের সম্পত্তি ক্রয় করেন। এর মধ্যে জামালপুর সদর উপজেলার গহেরপাড়া মৌজায় প্রায় ১৫ একর জমির ওপর ‘আলফা অটো ব্রিকস’ নামে একটি ইটভাটা, গাজীপুরের দক্ষিণ সালনা মৌজায় প্রায় ৩৫০ শতাংশ জমির ওপর ‘আলফা ড্রেসওয়ার’ নামে একটি গার্মেন্টস কারখানা রয়েছে। তা ছাড়া বসুন্ধরা আবাসিক প্রকল্পে ‘আলফা ডেভেলপার’ ও ‘আলফা ড্রেসওয়ার’-এর নামে ৯টি প্লট রয়েছে। অন্য সম্পত্তিগুলো ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও জামালপুরের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে রয়েছে।
মানি লন্ডারিং অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জামালপুর দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র স্পেশাল জজ সমিতির পরিচালকদের এসব স্থাবর সম্পত্তি, স্থাপনা, প্রতিষ্ঠান ও অবকাঠামোর ওপর ক্রোকাদেশ জারি করেছেন। এর আগে অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিদেশ গমন রোধেও আদালত আদেশ দেন।
সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট জানিয়েছে, নিবিড় তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে তারা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের অপরাধে আল আকাবা বহুমুখী সমবায় সমিতির পরিচালকদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মানি লন্ডারিং আইনের প্রাথমিক অনুসন্ধানে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে গতকাল বুধবার মাদারগঞ্জ থানায় মামলা করা হয়।
সিআইডির মুখপাত্র বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান বিষয়টি আজ বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) নিশ্চিত করেছেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে জসীম উদ্দিন খান গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ব্যাংকের চেয়ে উচ্চ মুনাফার লোভ দেখিয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রতারণা করে ৪০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে এ মামলা করে সিআইডি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জামালপুর জেলার মাদারগঞ্জ উপজেলা সমবায় কার্যালয়ের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে গড়ে ওঠে বিভিন্ন নামের সমবায় সমিতি। এসব সমিতির মধ্যে অন্যতম মাদারগঞ্জ আল আকাবা বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড। সমিতিটি জামালপুর জেলার বিভিন্ন থানা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে স্বল্প সময়ে বেশি মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করত। ব্যাংকের চেয়ে বেশি সুদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রায় ১৩ থেকে ১৪ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করে। প্রতি লাখ টাকায় মাসে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা মুনাফা দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হতো। শুরুতে সীমিত পরিসরে গ্রাহকদের লাভ দিলেও কিছুদিন পর তা বন্ধ করে সমিতির মালিক ও কর্মকর্তারা অফিসে তালা ঝুলিয়ে আত্মগোপনে চলে যান।
সিআইডির মানি লন্ডারিং তদন্তে উঠে আসে, প্রায় ১৩ থেকে ১৪ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পরিচালকেরা নিজেদের নামে ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে মানি লন্ডারিং করেন।
এই অর্থে তাঁরা ৩১১৩ শতাংশ জমি ও বিভিন্ন ধরনের সম্পত্তি ক্রয় করেন। এর মধ্যে জামালপুর সদর উপজেলার গহেরপাড়া মৌজায় প্রায় ১৫ একর জমির ওপর ‘আলফা অটো ব্রিকস’ নামে একটি ইটভাটা, গাজীপুরের দক্ষিণ সালনা মৌজায় প্রায় ৩৫০ শতাংশ জমির ওপর ‘আলফা ড্রেসওয়ার’ নামে একটি গার্মেন্টস কারখানা রয়েছে। তা ছাড়া বসুন্ধরা আবাসিক প্রকল্পে ‘আলফা ডেভেলপার’ ও ‘আলফা ড্রেসওয়ার’-এর নামে ৯টি প্লট রয়েছে। অন্য সম্পত্তিগুলো ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও জামালপুরের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে রয়েছে।
মানি লন্ডারিং অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জামালপুর দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র স্পেশাল জজ সমিতির পরিচালকদের এসব স্থাবর সম্পত্তি, স্থাপনা, প্রতিষ্ঠান ও অবকাঠামোর ওপর ক্রোকাদেশ জারি করেছেন। এর আগে অভিযোগসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিদেশ গমন রোধেও আদালত আদেশ দেন।
সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট জানিয়েছে, নিবিড় তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে তারা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, এবারই প্রথমবারের মতো ফকির লালন সাঁইয়ের তিরোধান দিবস দলীয় প্রভাবমুক্ত এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে। এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। সরকার মনে করে, লালনের দর্শন এবং অবদান শুধু জাতীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত নয়। ভবিষ্যতে যে সরকারই আসুক, লালনের সঙ্গে তাদের কোনো বিরোধ
১ ঘণ্টা আগেনারীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা ও সম্ভাবনা-বিষয়ক আলোচনার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বে লিঙ্গভিত্তিক মানদণ্ড নিয়ে আলোচনায় যুক্ত হওয়ার জন্য তরুণদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সংলাপ ও কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐক্য ও শাসনব্যবস্থা সংস্কারের পথে এক বিশাল অগ্রগতি হিসেবে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। তিনি মন্তব্য করেছেন, এই সনদ ২০২৬ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতির প্রক্রিয়াকে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
১৬ ঘণ্টা আগে