কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মানব পাচারের মূল কারণগুলো খুঁজে বের করে তা সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। আজ বুধবার মানব পাচার রোধে জাতিসংঘের বৈশ্বিক কর্মপরিকল্পনা মূল্যায়নের ওপর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ আয়োজিত এক উচ্চপর্যায়ের সভায় বাংলাদেশ এ আহ্বান জানায়। জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, মানব পাচার প্রতিরোধবিষয়ক সাধারণ পরিষদ রেজুলেশনের আওতায় দুই দিনব্যাপী উচ্চপর্যায়ের এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মানব পাচার প্রতিরোধে বৈশ্বিক কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি মূল্যায়ন করা হয়। সভায় এবিষয়ক একটি রাজনৈতিক ঘোষণা গৃহীত হয়। মূল আয়োজনের পাশাপাশি বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, নাইজেরিয়া, কাতার, যুক্তরাজ্য ও ইউএনওডিসি একটি উচ্চপর্যায়ের সাইড ইভেন্ট আয়োজন করে।
জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা সভায় বলেন, ‘মানব পাচারের মূল কারণগুলো খুঁজে বের করে তা সমাধান করতে হবে, রোধ করতে হবে। বিশেষ করে জলবায়ুজনিত নাজুক পরিস্থিতি এবং সংঘাত ও বাস্তুচ্যুতির মতো বহুমুখী কারণে সৃষ্ট মানব পাচারের কারণগুলো খুঁজতে হবে।’
মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমনে শক্তিশালী আইনি কাঠামো, বহু-অংশীজনের অংশীদারত্ব ও কার্যকর আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি। তিনি বলেন, ‘মানব পাচার একটি গুরুতর অপরাধ, যা মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদার মৌলিক নীতিগুলোর পরিপন্থি।’
মানব পাচার রোধে শেখ হাসিনা সরকার গৃহীত বিভিন্ন আইন, নীতি ও প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। তিনি বলেন, ‘শ্রমিক পাচারসহ মানব পাচার ও চোরাচালানের মধ্যে যে যোগসাজশ রয়েছে, তা আমলে নিয়েই আমরা জাতীয় পর্যায়ে মানব পাচারবিরোধী কার্যক্রম গ্রহণ করে থাকি।’
বাংলাদেশে মানবিক আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা সম্প্রদায় মানব পাচারের ঝুঁকিতে রয়েছে মর্মে উল্লেখ করেন তিনি। এর মূল কারণ হিসেবে প্রত্যাবাসনের কোনো অগ্রগতি না থাকার বিষয়টি তুলে ধরেন, যা রোহিঙ্গাদের ক্রমাগতভাবে হতাশায় নিমজ্জিত করছে। তিনি শ্রমিক পাচার হ্রাসে শ্রম অভিবাসনের ক্ষেত্রে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
বিভিন্ন অনানুষ্ঠানিক খাত এবং নিজ দেশে ফেরত অভিবাসীদের ওপর কোভিডের ভয়াবহ প্রভাবের উদাহরণ টেনে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা উপযুক্ত জীবিকার সুযোগ ও রাষ্ট্রসমূহের কোভিড পুনরুদ্ধার পরিকল্পনায় তাদের অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানান।
মানব পাচারের মূল কারণগুলো খুঁজে বের করে তা সমাধানের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। আজ বুধবার মানব পাচার রোধে জাতিসংঘের বৈশ্বিক কর্মপরিকল্পনা মূল্যায়নের ওপর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ আয়োজিত এক উচ্চপর্যায়ের সভায় বাংলাদেশ এ আহ্বান জানায়। জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, মানব পাচার প্রতিরোধবিষয়ক সাধারণ পরিষদ রেজুলেশনের আওতায় দুই দিনব্যাপী উচ্চপর্যায়ের এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মানব পাচার প্রতিরোধে বৈশ্বিক কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি মূল্যায়ন করা হয়। সভায় এবিষয়ক একটি রাজনৈতিক ঘোষণা গৃহীত হয়। মূল আয়োজনের পাশাপাশি বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, নাইজেরিয়া, কাতার, যুক্তরাজ্য ও ইউএনওডিসি একটি উচ্চপর্যায়ের সাইড ইভেন্ট আয়োজন করে।
জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা সভায় বলেন, ‘মানব পাচারের মূল কারণগুলো খুঁজে বের করে তা সমাধান করতে হবে, রোধ করতে হবে। বিশেষ করে জলবায়ুজনিত নাজুক পরিস্থিতি এবং সংঘাত ও বাস্তুচ্যুতির মতো বহুমুখী কারণে সৃষ্ট মানব পাচারের কারণগুলো খুঁজতে হবে।’
মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমনে শক্তিশালী আইনি কাঠামো, বহু-অংশীজনের অংশীদারত্ব ও কার্যকর আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি। তিনি বলেন, ‘মানব পাচার একটি গুরুতর অপরাধ, যা মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদার মৌলিক নীতিগুলোর পরিপন্থি।’
মানব পাচার রোধে শেখ হাসিনা সরকার গৃহীত বিভিন্ন আইন, নীতি ও প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। তিনি বলেন, ‘শ্রমিক পাচারসহ মানব পাচার ও চোরাচালানের মধ্যে যে যোগসাজশ রয়েছে, তা আমলে নিয়েই আমরা জাতীয় পর্যায়ে মানব পাচারবিরোধী কার্যক্রম গ্রহণ করে থাকি।’
বাংলাদেশে মানবিক আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা সম্প্রদায় মানব পাচারের ঝুঁকিতে রয়েছে মর্মে উল্লেখ করেন তিনি। এর মূল কারণ হিসেবে প্রত্যাবাসনের কোনো অগ্রগতি না থাকার বিষয়টি তুলে ধরেন, যা রোহিঙ্গাদের ক্রমাগতভাবে হতাশায় নিমজ্জিত করছে। তিনি শ্রমিক পাচার হ্রাসে শ্রম অভিবাসনের ক্ষেত্রে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
বিভিন্ন অনানুষ্ঠানিক খাত এবং নিজ দেশে ফেরত অভিবাসীদের ওপর কোভিডের ভয়াবহ প্রভাবের উদাহরণ টেনে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা উপযুক্ত জীবিকার সুযোগ ও রাষ্ট্রসমূহের কোভিড পুনরুদ্ধার পরিকল্পনায় তাদের অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানান।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–১-এ তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরে তাঁদের জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরবর্তী সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে।
১৮ মিনিট আগেবঙ্গোপসাগরের জলসীমার নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক নজরদারি করা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে লঞ্চডুবি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ ‘ইন এইড টু সিভিল’ পাওয়ারের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীও কাজ করে যাচ্ছে। ডিফেন্স জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিজাব) উদ্যোগে প্রতিরক্ষা বিষয়ক
১ ঘণ্টা আগেগণপূর্ত অধিদপ্তরের দর তফসিল বাজারদরের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। প্রায় তিন বছর পর নতুন করে এই কমিটি গঠন করা হলো। বর্তমানে ২০২২ সালের দর তফসিল অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে চায় দেশীয় ৩৩১টি পর্যবেক্ষক সংস্থা। আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সহকারী জনসংযোগ পরিচালক মো. আশাদুল হক এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগে