স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘সরকারি মেডিকেলে একজন শিক্ষার্থীকে এমবিবিএস সম্পন্ন করাতে সরকারের কোটি টাকার বেশি খরচ হয়। এগুলো জনগণের ট্যাক্সের টাকা। জনগণ শিক্ষার্থীদের মেডিকেল পড়ার খরচ বহন করে, ভবিষ্যতে তারা চিকিৎসক হয়ে জনগণের চিকিৎসা দেবে সে জন্য। কিন্তু তারা সেটা না করে বিসিএস দিয়ে পুলিশ বা প্রশাসন ক্যাডারে চলে গেলে জনগণের কোটি কোটি টাকার অপচয় হয়।’
আজ সোমবার ঢাকা মেডিকেল কলেজের নবাগত মেডিকেল শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টশন ক্লাস ও শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
চিকিৎসা শিক্ষায় পড়ালেখা করে সম্প্রতি অনেকেই বিসিএস দিয়ে প্রশাসন বা পুলিশ ক্যাডারে চলে যাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে নারীর ক্ষমতায়নের কাজ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের সর্বত্র এখন নারীর ক্ষমতায়ন ঘটেছে। জাতীয় সংসদ থেকে শুরু করে, পুলিশ, কোর্ট–কাচারি, ব্যবসা-বাণিজ্য সবখানেই নারীরা এখন এগিয়ে। এ বছর ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) ভর্তিকৃত ২৩০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২০ জনই নারী। বাকি ১১০ জন ছেলে। কিছুদিন আগে ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৬ হাজার নারী, পুরুষ মাত্র ৪ হাজার। বিসিএস পরীক্ষায় নারীরা এগিয়ে থাকছেন। নারীরা ব্যবসা করে পরিবার চালাচ্ছে, স্বাবলম্বী হচ্ছে। এগুলো এমনি এমনি হয়নি। সরকারের নিরলস প্রচেষ্টাতেই বাংলাদেশে নারীরা এখন পুরুষের সঙ্গে সমান ভূমিকা রেখে চলেছে।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. শফিকুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তাফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. টিটো মিঞা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন প্রমুখ।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘সরকারি মেডিকেলে একজন শিক্ষার্থীকে এমবিবিএস সম্পন্ন করাতে সরকারের কোটি টাকার বেশি খরচ হয়। এগুলো জনগণের ট্যাক্সের টাকা। জনগণ শিক্ষার্থীদের মেডিকেল পড়ার খরচ বহন করে, ভবিষ্যতে তারা চিকিৎসক হয়ে জনগণের চিকিৎসা দেবে সে জন্য। কিন্তু তারা সেটা না করে বিসিএস দিয়ে পুলিশ বা প্রশাসন ক্যাডারে চলে গেলে জনগণের কোটি কোটি টাকার অপচয় হয়।’
আজ সোমবার ঢাকা মেডিকেল কলেজের নবাগত মেডিকেল শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টশন ক্লাস ও শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
চিকিৎসা শিক্ষায় পড়ালেখা করে সম্প্রতি অনেকেই বিসিএস দিয়ে প্রশাসন বা পুলিশ ক্যাডারে চলে যাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে নারীর ক্ষমতায়নের কাজ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের সর্বত্র এখন নারীর ক্ষমতায়ন ঘটেছে। জাতীয় সংসদ থেকে শুরু করে, পুলিশ, কোর্ট–কাচারি, ব্যবসা-বাণিজ্য সবখানেই নারীরা এখন এগিয়ে। এ বছর ঢাকা মেডিকেল কলেজে (ঢামেক) ভর্তিকৃত ২৩০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২০ জনই নারী। বাকি ১১০ জন ছেলে। কিছুদিন আগে ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৬ হাজার নারী, পুরুষ মাত্র ৪ হাজার। বিসিএস পরীক্ষায় নারীরা এগিয়ে থাকছেন। নারীরা ব্যবসা করে পরিবার চালাচ্ছে, স্বাবলম্বী হচ্ছে। এগুলো এমনি এমনি হয়নি। সরকারের নিরলস প্রচেষ্টাতেই বাংলাদেশে নারীরা এখন পুরুষের সঙ্গে সমান ভূমিকা রেখে চলেছে।’
ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. শফিকুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তাফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. টিটো মিঞা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন প্রমুখ।
২০২৬ সালের এপ্রিল মাসের নির্বাচনের আগে অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে আসন্ন জুলাই মাসেই জাতির সামনে ঐতিহাসিক ‘জুলাই সনদ’ উপস্থাপন করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দেন।
১ ঘণ্টা আগেআগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো একটি দিনে অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, এই ঘোষণার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন উপযুক্ত সময়ে বিস্তারিত রোডম্যাপ দেবে।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপিসহ অনেক দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চাইছে। অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার আগে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বললেও এ অবস্থানে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। এমন অবস্থায় আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলে হতে পারে বলে সরকারের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশে কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সবাইকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে