শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদুল ইসলাম, ঢাকা
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৫০ বছরের মাথায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছিল সরকার। চার ধাপে ৫৬০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম প্রকাশ করেছিল ক্ষমতাচ্যুত সরকার। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এখন দৃশ্যপট অনেক পাল্টে গেছে। থমকে গেছে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির কাজও। এ তালিকা পূর্ণাঙ্গ হবে কি না, এ নিয়েই এখন সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।
এই অবস্থায় আজ ১৪ ডিসেম্বর পালিত হচ্ছে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। দিবসটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বাসস জানায়, আজ সকাল সোয়া ৭টায় মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন রাষ্ট্রপতি। তাঁর শ্রদ্ধা নিবেদনের পরপরই প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে সরকারি-বেসরকারি ও বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়। পরাজয় নিশ্চিত জেনে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পরিকল্পিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, শিল্পী, লেখক, সাংবাদিকসহ বহু খ্যাতিমান বাঙালিকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে পাকিস্তানি বাহিনী। জাতির সেই সূর্যসন্তানদের তালিকা করতে ২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর ১১ সদস্যের যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করে সরকার। এরপর দুটি উপকমিটি করা হয়। শহীদ বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞা ঠিক করে তাঁদের নাম সংগ্রহ ও তা যাচাই-বাছাই করে এসব কমিটি। যাচাই-বাছাই শেষে প্রথম দফায় ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল ১৯১, দ্বিতীয় দফায় ২০২২ সালের ২৯ মে ১৪৩, তৃতীয় দফায় গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ১০৮ এবং সব শেষ ২০২৪ সালের ২৪ মার্চ ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের মতো শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পরিবারকে ভাতা দেওয়ার চিন্তাভাবনা ছিল। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর অনেকেই মা-বাবার নাম শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকায় লিপিবদ্ধ করতে মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেন। পরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আর্থিক কোনো সুবিধা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এরপর এ তালিকায় নাম উঠানো নিয়ে অনেকেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। যাচাই-বাছাই কমিটি নিজেদের মতো করে বিভিন্ন তালিকা সংগ্রহ করে সেখান থেকে ৫৬০ জনের নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে।
২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর যাচাই-বাছাই কমিটির প্রথম সভায় প্রাথমিকভাবে ১ হাজার ২২২ জন বুদ্ধিজীবীর তালিকা অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। ১৯৭২ সালের ১ হাজার ৭০ জনের তালিকা এবং পরবর্তী সময়ে ডাকটিকিট হিসেবে ডাক বিভাগ প্রকাশিত ১৫২ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকাও সে সময় প্রাথমিক অনুমোদন পায়। ২০২৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আগে তাঁদের তালিকা চূড়ান্ত করার কথা ছিল ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের।
সেই বাছাই কমিটির প্রধান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সচিব। একজন অতিরিক্ত সচিবকে সদস্য এবং একজন উপসচিবকে এ কমিটির সদস্যসচিব করা আছে। গবেষক হিসেবে অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির, অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘরের ট্রাস্টি চৌধুরী শহীদ কাদের, জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের তৎকালীন পরিচালক বায়েজিদ খুরশীদ রিয়াজ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ জহির বীর প্রতীককে কমিটিতে রাখা হয়েছে।
যাচাই-বাছাই কমিটির দুজন সদস্যের সঙ্গে গত দুই দিন চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি। এই কমিটির একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সরকারের পতন হওয়ার পর আমরা আর এসব করছি না। মন্ত্রণালয় থেকেও আমাদের এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। ফলে ধরে নিয়েছি, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা আর হচ্ছে না।’
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসরাত চৌধুরীও জানান, যাচাই-বাছাই কমিটির কার্যকারিতা আর নেই। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা একটু স্লো (ধীরে) যাচ্ছি। কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে এমন নয়। আপাতত স্থগিত রয়েছে।’
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রণয়নের কার্যক্রম আর এগোবে না বলে আভাস দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজমও। তিনি বলেন, ‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ৫৬০ জনের তালিকা আছে। ওই কার্যক্রম এখন বন্ধ আছে। এত দিন পরে এসে এসব তালিকা করা দুরূহ ব্যাপার। অনেকের সন্তানেরাও বেঁচে নেই। এ জন্য এটি দুরূহ ও জটিল কাজ।’
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, যুদ্ধের পরপর কেন এ তালিকা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, তার কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা জাতি এখন পর্যন্ত পায়নি। গণ-অভ্যুত্থানে যাঁরা নিহত ও আহত হয়েছেন, তাঁদের তালিকা করার জন্য সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারপরও এটিকে নিশ্ছিদ্র করা যাচ্ছে না। অনেকের লাশ পোড়ানো হয়েছে, অনেকের লাশ গোপনে দাফন করা হয়েছে। বিভিন্নজন বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আসছে। এগুলোকে যাচাই-বাছাই করে মূল বিষয়গুলোও সম্পন্ন করা যাচ্ছে না।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৫০ বছরের মাথায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছিল সরকার। চার ধাপে ৫৬০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম প্রকাশ করেছিল ক্ষমতাচ্যুত সরকার। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এখন দৃশ্যপট অনেক পাল্টে গেছে। থমকে গেছে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির কাজও। এ তালিকা পূর্ণাঙ্গ হবে কি না, এ নিয়েই এখন সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।
এই অবস্থায় আজ ১৪ ডিসেম্বর পালিত হচ্ছে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। দিবসটি উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বাসস জানায়, আজ সকাল সোয়া ৭টায় মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন রাষ্ট্রপতি। তাঁর শ্রদ্ধা নিবেদনের পরপরই প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে সরকারি-বেসরকারি ও বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাত থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়। পরাজয় নিশ্চিত জেনে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পরিকল্পিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, শিল্পী, লেখক, সাংবাদিকসহ বহু খ্যাতিমান বাঙালিকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে পাকিস্তানি বাহিনী। জাতির সেই সূর্যসন্তানদের তালিকা করতে ২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর ১১ সদস্যের যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করে সরকার। এরপর দুটি উপকমিটি করা হয়। শহীদ বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞা ঠিক করে তাঁদের নাম সংগ্রহ ও তা যাচাই-বাছাই করে এসব কমিটি। যাচাই-বাছাই শেষে প্রথম দফায় ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল ১৯১, দ্বিতীয় দফায় ২০২২ সালের ২৯ মে ১৪৩, তৃতীয় দফায় গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ১০৮ এবং সব শেষ ২০২৪ সালের ২৪ মার্চ ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের মতো শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পরিবারকে ভাতা দেওয়ার চিন্তাভাবনা ছিল। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার পর অনেকেই মা-বাবার নাম শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকায় লিপিবদ্ধ করতে মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেন। পরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আর্থিক কোনো সুবিধা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। এরপর এ তালিকায় নাম উঠানো নিয়ে অনেকেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। যাচাই-বাছাই কমিটি নিজেদের মতো করে বিভিন্ন তালিকা সংগ্রহ করে সেখান থেকে ৫৬০ জনের নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে।
২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর যাচাই-বাছাই কমিটির প্রথম সভায় প্রাথমিকভাবে ১ হাজার ২২২ জন বুদ্ধিজীবীর তালিকা অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। ১৯৭২ সালের ১ হাজার ৭০ জনের তালিকা এবং পরবর্তী সময়ে ডাকটিকিট হিসেবে ডাক বিভাগ প্রকাশিত ১৫২ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকাও সে সময় প্রাথমিক অনুমোদন পায়। ২০২৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আগে তাঁদের তালিকা চূড়ান্ত করার কথা ছিল ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের।
সেই বাছাই কমিটির প্রধান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সচিব। একজন অতিরিক্ত সচিবকে সদস্য এবং একজন উপসচিবকে এ কমিটির সদস্যসচিব করা আছে। গবেষক হিসেবে অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির, অধ্যাপক মেজবাহ কামাল, গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘরের ট্রাস্টি চৌধুরী শহীদ কাদের, জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের তৎকালীন পরিচালক বায়েজিদ খুরশীদ রিয়াজ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ জহির বীর প্রতীককে কমিটিতে রাখা হয়েছে।
যাচাই-বাছাই কমিটির দুজন সদস্যের সঙ্গে গত দুই দিন চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি। এই কমিটির একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সরকারের পতন হওয়ার পর আমরা আর এসব করছি না। মন্ত্রণালয় থেকেও আমাদের এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। ফলে ধরে নিয়েছি, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা আর হচ্ছে না।’
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসরাত চৌধুরীও জানান, যাচাই-বাছাই কমিটির কার্যকারিতা আর নেই। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা একটু স্লো (ধীরে) যাচ্ছি। কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে এমন নয়। আপাতত স্থগিত রয়েছে।’
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রণয়নের কার্যক্রম আর এগোবে না বলে আভাস দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজমও। তিনি বলেন, ‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ৫৬০ জনের তালিকা আছে। ওই কার্যক্রম এখন বন্ধ আছে। এত দিন পরে এসে এসব তালিকা করা দুরূহ ব্যাপার। অনেকের সন্তানেরাও বেঁচে নেই। এ জন্য এটি দুরূহ ও জটিল কাজ।’
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, যুদ্ধের পরপর কেন এ তালিকা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, তার কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা জাতি এখন পর্যন্ত পায়নি। গণ-অভ্যুত্থানে যাঁরা নিহত ও আহত হয়েছেন, তাঁদের তালিকা করার জন্য সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারপরও এটিকে নিশ্ছিদ্র করা যাচ্ছে না। অনেকের লাশ পোড়ানো হয়েছে, অনেকের লাশ গোপনে দাফন করা হয়েছে। বিভিন্নজন বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আসছে। এগুলোকে যাচাই-বাছাই করে মূল বিষয়গুলোও সম্পন্ন করা যাচ্ছে না।
দেশের আকাশে পবিত্র রমজানের চাঁদ দেখা গেছে। আগামীকাল রোববার (২ মার্চ) থেকে শুরু হবে মাহে রমজানের সিয়াম সাধনা। এ উপলক্ষে দেশবাসীসহ বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর প্রতি আন্তরিক মোবারকবাদ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেরমজান মাসে ইফতারের সময় পানি পান করার জন্য মেট্রোরেলের যাত্রীরা ২৫০ মিলিলিটার পানি বহন করতে পারবেন। তবে অন্য কোনো খাবার গ্রহণ করা যাবে না বলে জানিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববাজারের দামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণ করে জ্বালানি বিভাগ। তবে মার্চ মাসে দেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হচ্ছে না বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্বালানি বিভাগ।
২ ঘণ্টা আগেপবিত্র রমজান শুরুর দিন নির্ধারণ করতে বৈঠকে বসবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি। আজ শনিবার (১ মার্চ) সন্ধ্যায় বায়তুল মোকাররমের ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে