নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদযাত্রায় সড়কে গত সাত বছরের মধ্যে এবার সবচেয়ে বেশি প্রাণ ঝরেছে। ঈদে যাতায়াতে এবার সারা দেশে সড়ক-মহাসড়কে ৩৭২টি দুর্ঘটনায় ৪১৬ জন নিহত হয়েছে। এসব দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে অন্তত ৮৪৪ জন। সড়ক, রেল ও নৌপথে সম্মিলিতভাবে ৪০২টি দুর্ঘটনায় ৪৪৩ জন নিহত ও ৮৬৮ জন আহত হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতি এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে।
সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী জানান, ২০১৬ সালে ঈদুল ফিতরে সড়কে ১৮৬ জনের প্রাণ ঝরেছিল, ২০১৭ সালে এই সংখ্যা ছিল ২৭৪। এরপর ২০১৮ সালে ৩৩৯, ২০১৯ সালে ২৭৩, ২০২০ সালে ১৬৮ এবং ২০২১ সালে ৩২৩ জন ঈদযাত্রায় সড়কে প্রাণ হারান। এবার সড়কে ব্যাপক হারে মোটরসাইকেল ব্যবহারের কারণে দুর্ঘটনার পরিমাণ বেশি বলে মনে করছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ‘সড়ক, রেল ও নৌপথের উন্নয়নে সরকার এক যুগ ধরে নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে আসছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রতা, মেগা প্রকল্পের কারণে এসব প্রকল্প এখনো চালু না হওয়া এবং গণপরিবহনব্যবস্থার উন্নয়ন না হওয়ায় ভোগান্তি ও যানজটে পড়ছে মানুষ। এসব থেকে বাঁচতে মানুষ ছোট পরিবহনের ব্যবহার অস্বাভাবিক হারে বাড়িয়ে দিয়েছে। এর ফলে সড়ক দুর্ঘটনা বেশি ঘটছে।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত সাত বছরে ঈদযাত্রায় সড়কে ১ হাজার ৬৭৪টি দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ১ হাজার ৯৭৯ জন নিহত ও ৫ হাজার ৪৫৭ জন আহত হয়। সংবাদ সম্মেলনে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে নয় দফা সুপারিশ তুলে ধরে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো জরুরি ভিত্তিতে মোটরসাইকেল ও ইজিবাইক আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা। মহাসড়কে রাতের বেলায় অবাধে যাতায়াতের জন্য আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা। চালক তৈরি ও যানবাহনের ত্রুটি সারানোর উদ্যোগ গ্রহণ। সড়কে রোড সাইন ও রোড মার্কিং স্থাপন করা।
ঈদযাত্রায় সড়কে গত সাত বছরের মধ্যে এবার সবচেয়ে বেশি প্রাণ ঝরেছে। ঈদে যাতায়াতে এবার সারা দেশে সড়ক-মহাসড়কে ৩৭২টি দুর্ঘটনায় ৪১৬ জন নিহত হয়েছে। এসব দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে অন্তত ৮৪৪ জন। সড়ক, রেল ও নৌপথে সম্মিলিতভাবে ৪০২টি দুর্ঘটনায় ৪৪৩ জন নিহত ও ৮৬৮ জন আহত হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতি এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে।
সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী জানান, ২০১৬ সালে ঈদুল ফিতরে সড়কে ১৮৬ জনের প্রাণ ঝরেছিল, ২০১৭ সালে এই সংখ্যা ছিল ২৭৪। এরপর ২০১৮ সালে ৩৩৯, ২০১৯ সালে ২৭৩, ২০২০ সালে ১৬৮ এবং ২০২১ সালে ৩২৩ জন ঈদযাত্রায় সড়কে প্রাণ হারান। এবার সড়কে ব্যাপক হারে মোটরসাইকেল ব্যবহারের কারণে দুর্ঘটনার পরিমাণ বেশি বলে মনে করছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ‘সড়ক, রেল ও নৌপথের উন্নয়নে সরকার এক যুগ ধরে নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে আসছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের দীর্ঘসূত্রতা, মেগা প্রকল্পের কারণে এসব প্রকল্প এখনো চালু না হওয়া এবং গণপরিবহনব্যবস্থার উন্নয়ন না হওয়ায় ভোগান্তি ও যানজটে পড়ছে মানুষ। এসব থেকে বাঁচতে মানুষ ছোট পরিবহনের ব্যবহার অস্বাভাবিক হারে বাড়িয়ে দিয়েছে। এর ফলে সড়ক দুর্ঘটনা বেশি ঘটছে।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত সাত বছরে ঈদযাত্রায় সড়কে ১ হাজার ৬৭৪টি দুর্ঘটনা ঘটে। এতে ১ হাজার ৯৭৯ জন নিহত ও ৫ হাজার ৪৫৭ জন আহত হয়। সংবাদ সম্মেলনে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে নয় দফা সুপারিশ তুলে ধরে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো জরুরি ভিত্তিতে মোটরসাইকেল ও ইজিবাইক আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা। মহাসড়কে রাতের বেলায় অবাধে যাতায়াতের জন্য আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা। চালক তৈরি ও যানবাহনের ত্রুটি সারানোর উদ্যোগ গ্রহণ। সড়কে রোড সাইন ও রোড মার্কিং স্থাপন করা।
বহুল আলোচিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’-এর খসড়া প্রণয়ন শেষে তা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সব ঠিক থাকলে আগামীকাল বৃহস্পতিবারই সনদ চূড়ান্ত করার বিষয়ে আশাবাদী কমিশন। রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের যে বিষয়গুলোয় রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, সেগুলোই অন্তর্ভুক্ত করা হবে জুলাই সনদে।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর হত্যা, গুম, হামলাসহ বিভিন্ন মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হয়। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনতে সারা দেশে এখনো বিশেষ অভিযানে প্রতিদিন এক-দেড় হাজার আসামিকে গ্রেপ্তার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এসব আসামিকে পাঠানো হচ্ছে কারাগারে।
১ ঘণ্টা আগেতিস্তা সেচ প্রকল্পের ৮০০ কোটি টাকার কাজ বাকি রেখে উধাও হয়েছেন ১৬ ঠিকাদার। তাঁরা কাজ না করে আগেভাগে বিল তুলে ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক। ফলে রংপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, জয়পুরহাট এবং বগুড়ায় সেচের সুবিধার্থে নেওয়া এ প্রকল্পের তিনটি সেক্টরের মধ্যে একটির কাজ বন্ধ রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবোরোর সংগ্রহ আশানুরূপ হওয়ার দেশের সরকারি গুদামে খাদ্যদ্রব্যের মজুত এখন সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে। সরকারি গুদামগুলোতে গতকাল মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) পর্যন্ত ধান, চাল ও গম—এই তিন ধরনের খাদ্যের মজুত দাঁড়িয়েছে রেকর্ড ২০ লাখ ৭৩ হাজার টনে।
১ ঘণ্টা আগে