নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোনের হদিস এখনো মেলেনি। কয়েকজন সম্ভাব্য ছিনতাইকারীর টার্গেট করে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশের ধারণা, মাদকাসক্ত ভাসমান কিশোর ছিনতাইকারী পরিকল্পনামন্ত্রীর মোবাইল ছিনতাই করে থাকতে পারে। ভাসমান হওয়ায় এবং ফোন ব্যবহার না করায় ওই ছিনতাইকারী কোথায় পালিয়ে আছে তা শনাক্ত করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মিরপুর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আ স ম মাহাতাব উদ্দিন শনিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, একজন নেশাগ্রস্ত ও ছিনতাইকারী বিজয় সরণির রাস্তার পাশে স্থাপিত উড়োজাহাজ ভাস্কর্যের নিচে ঘুমাত। পরিকল্পনামন্ত্রীর মোবাইল ছিনতাই হওয়ার পর থেকেই তাকে আর বিজয় সরণি এলাকায় দেখা যায়নি। আমরা ধারণা করছি, সে মোবাইল ছিনতাইয়ের পর ঢাকার বাইরে পালিয়ে গেছে। সে কোথায় কোথায় যেতে পারে তার একটি সম্ভাব্য তালিকা তৈরি করেছি। তালিকা ধরে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
তবে পুলিশের তদন্ত সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছিনতাইয়ের পর ঘটনার স্থলে পুলিশের আনাগোনা বাড়ে। ফলে ভয়ে অনেক ভাসমান লোকজনই আর বিজয় সরণিতে থাকে না। আমরা কয়েকজন ভাসমান লোককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে ছিনতাইকারীদের একটি ছোট তালিকা করেছি। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু ভাসমান হওয়ায় এরা একে অন্যের সম্পর্কে খুব বেশি জানে না। ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোনটি আজ শনিবার বিকেল পর্যন্ত আর ব্যবহার হয়নি। মোবাইল ফোন ব্যবহার না করায় প্রযুক্তির মাধ্যমেও ছিনতাইকারীর অবস্থান শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।
কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সেলিমুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা চিহ্নিত ছিনতাইকারী ও ফুটপাতের কয়েকজন বিক্রেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে সম্ভাব্য ছিনতাইকারী হিসেবে একজনকে চিহ্নিত করেছি। কিন্তু তার অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারি নাই।
গত রোববার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে বের হয়ে বিজয় সরণি সিগন্যালের জ্যামে আটকা পড়ে পরিকল্পনা মন্ত্রীর গাড়িটি। এ সময় তিনি গাড়ির গ্লাস খুলে মোবাইলে কথা বলছিলেন। হঠাৎ এক ছিনতাইকারী তার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি ছিনিয়ে পালিয়ে যায়।
ঢাকা: পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোনের হদিস এখনো মেলেনি। কয়েকজন সম্ভাব্য ছিনতাইকারীর টার্গেট করে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশের ধারণা, মাদকাসক্ত ভাসমান কিশোর ছিনতাইকারী পরিকল্পনামন্ত্রীর মোবাইল ছিনতাই করে থাকতে পারে। ভাসমান হওয়ায় এবং ফোন ব্যবহার না করায় ওই ছিনতাইকারী কোথায় পালিয়ে আছে তা শনাক্ত করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মিরপুর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আ স ম মাহাতাব উদ্দিন শনিবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, একজন নেশাগ্রস্ত ও ছিনতাইকারী বিজয় সরণির রাস্তার পাশে স্থাপিত উড়োজাহাজ ভাস্কর্যের নিচে ঘুমাত। পরিকল্পনামন্ত্রীর মোবাইল ছিনতাই হওয়ার পর থেকেই তাকে আর বিজয় সরণি এলাকায় দেখা যায়নি। আমরা ধারণা করছি, সে মোবাইল ছিনতাইয়ের পর ঢাকার বাইরে পালিয়ে গেছে। সে কোথায় কোথায় যেতে পারে তার একটি সম্ভাব্য তালিকা তৈরি করেছি। তালিকা ধরে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
তবে পুলিশের তদন্ত সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছিনতাইয়ের পর ঘটনার স্থলে পুলিশের আনাগোনা বাড়ে। ফলে ভয়ে অনেক ভাসমান লোকজনই আর বিজয় সরণিতে থাকে না। আমরা কয়েকজন ভাসমান লোককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে ছিনতাইকারীদের একটি ছোট তালিকা করেছি। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু ভাসমান হওয়ায় এরা একে অন্যের সম্পর্কে খুব বেশি জানে না। ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোনটি আজ শনিবার বিকেল পর্যন্ত আর ব্যবহার হয়নি। মোবাইল ফোন ব্যবহার না করায় প্রযুক্তির মাধ্যমেও ছিনতাইকারীর অবস্থান শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে না।
কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সেলিমুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা চিহ্নিত ছিনতাইকারী ও ফুটপাতের কয়েকজন বিক্রেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে সম্ভাব্য ছিনতাইকারী হিসেবে একজনকে চিহ্নিত করেছি। কিন্তু তার অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারি নাই।
গত রোববার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে বের হয়ে বিজয় সরণি সিগন্যালের জ্যামে আটকা পড়ে পরিকল্পনা মন্ত্রীর গাড়িটি। এ সময় তিনি গাড়ির গ্লাস খুলে মোবাইলে কথা বলছিলেন। হঠাৎ এক ছিনতাইকারী তার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি ছিনিয়ে পালিয়ে যায়।
পুরোনো যানবাহনের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক সমন্বয় পরিষদের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ ধরনের যানবাহন পরিবেশদূষণের জন্য দায়ী নয়; বরং অপরিকল্পিত জ্বালানি ব্যবহার ও যন্ত্রাংশের অনিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ এর জন্য দায়ী। তাই যেসব গাড়ি ফিটনেস টেস্টে উত্তীর্ণ হবে না, সেগুলো চলাচলে অযোগ্য ঘোষণা
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে করা মানহানির মামলার কার্যক্রম বাতিল ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। রাষ্ট্রপক্ষের করা লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) খারিজ করে আজ রোববার এ আদেশ দেন বিচারপতি জুবায়ের রহমান...
২ ঘণ্টা আগে৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আলোচনা শেষ করা হবে জানিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংলাপের সমাপ্তি টানা কমিশনের প্রধান লক্ষ্য। সংলাপে আমরা ১০টি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছি। ৭টি বিষয় অসমাপ্ত আছে আর ৩টি বিষয়ে আলোচনা হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগেনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন বা আছেন কিংবা নিবন্ধন পেতে আবেদনের সময়ের মধ্যে কোনো নির্বাচনের প্রার্থী হতে আগ্রহী এমন কোনো ব্যক্তি যদি পর্যবেক্ষণের জন্য আবেদনকারী কোনো সংস্থার প্রধান নির্বাহী কিংবা পরিচালনা পর্ষদে বা ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য হয়ে থাকেন, তাহলে সেটি যে নামেই হোক না...
৭ ঘণ্টা আগে