কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোর বিস্ফোরণের প্রেক্ষাপটে দেশজুড়ে কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ঘাটতি মেটানোর আহ্বান জানিয়েছে ঢাকায় জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় (ইউএনআরসি)। আর এ ঘটনায় সরকার, মালিক পক্ষ, শ্রমিক পক্ষ ও সুশীল সমাজের অংশীদারত্বের ও সমন্বয়ের ভিত্তিতে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছে ঢাকায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)।
আজ সোমবার পৃথক দুটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইউএনআরসির কার্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চট্টগ্রামে বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন ও বিস্ফোরণের কারণে নিহত হওয়ার ঘটনায় জাতিসংঘ শোকাহত ও বিস্মিত। নিহত ৪১ জন সাধারণ মানুষ ও ৯ ফায়ার সার্ভিসের সদস্যের পরিবার এবং আহত শতাধিক ব্যক্তির প্রতি গভীর সমবেদনা ও শোক জানিয়েছে জাতিসংঘ।
বিজ্ঞপ্তিতে জাতিসংঘ বলেছে, শিল্প ও প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা এবং এর কার্যকর প্রয়োগে সবাইকে একত্রে কাজ করতে—এ দুর্ঘটনা সেটই মনে করিয়ে দিয়েছে। দেশজুড়ে কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ঘাটতিতে সব শক্তি প্রয়োগে সব পক্ষকে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। এ ক্ষেত্রে সবার জন্য নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে জাতিসংঘ সহযোগিতা করবে বলেও জানানো হয়।
নিহত ব্যক্তিদের প্রতি শোক জানিয়ে আইএলওর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘এখনই জরুরি ভিত্তিতে রাসায়নিক পদার্থের নিরাপদ গুদামজাত ও ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন রয়েছে— এ ঘটনা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে সেটি দেখাল। এর সঙ্গে জড়িতদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ এবং এ ধরনের দুর্যোগে জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি বলেও জানায় আইএলও।’
আইএলও বলছে, শিল্পে সব ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে একটি কার্যকর শিল্প ও প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্ক জরুরি। যাতে দুর্ঘটনার প্রশমন, প্রস্তুতি, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারে এই সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্ক প্রয়োগ এবং প্রশিক্ষণ নিশ্চিত হয়। আর এ জন্য প্রয়োজন সরকারের দপ্তর, মালিক পক্ষ, শ্রমিকপক্ষ এবং নাগরিক সমাজের মধ্যে আরও সমন্বয় ও অংশীদারত্ব।
এ সমস্যা মেটাতে গিয়ে বেশ কিছু স্থানে সমস্যা চিহ্নিত হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে পরিবহন ও লজিস্টিক খাতের আইন ও এর প্রয়োগ পুনর্বিবেচনা, যাঁরা আহত ও অক্ষমদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ ও সহযোগিতা এবং এ খাতের সুরক্ষা প্রচারণা। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে কর্মক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের জন্য একটি স্কিম রয়েছে। এ ধরনের ব্যবস্থা অন্যান্য খাতেও করা যেতে পারে বলে আইএলও জানিয়েছে। ২০১৩ সালে ‘রানা প্লাজা’ দুর্ঘটনার পর থেকে কর্মপরিবেশের উন্নতির জন্য আইএলও সরকার, মালিক পক্ষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে কাজ করে আসছে।
এদিকে সীতাকুণ্ডের ঘটনা নিয়ে হিউম্যান রাইটস ফোরাম, বাংলাদেশ এক বিবৃতিতে বলেছে, বিদ্যমান দায়মুক্তির সংস্কৃতির কারণে পূর্ববর্তী ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়নি, যার ফলে এসব ভয়াবহ মানবসৃষ্ট দুর্যোগ একের পর এক ঘটে চলেছে। ফোরাম দ্রুততার সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করা, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবারকে আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী আজীবন আয়ের সমপরিমাণ ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং এ পর্যন্ত সংঘটিত সব অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করেছে।
ফোরামের পক্ষে বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন—ড. হামিদা হোসেন, সুলতানা কামাল, রাজা দেবাশীষ রায়, গোলাম মনোয়ার কামাল, শাহীন আনাম, ইফতেখারুজ্জামান, সারা হোসেন, ডা. ফওজিয়া মোসলেম, খুশি কবির, শামসুল হুদা, রঞ্জন কর্মকার, সঞ্জীব দ্রং, নজরুল ইসলাম খান ও পল্লব চাকমা প্রমুখ।
ব্রিটিশ এমপি রুশনারা আলী ও ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চেটারটন ডিকসন, যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মান দূতাবাস আলাদ ফেসবুক পোস্টে এবং পাকিস্তান সরকারসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পৃথক পৃথক বিবৃতিতে সীতাকুণ্ডের ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা এবং আহতদের দ্রুত নিরাময় কামনা করেছেন।

সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোর বিস্ফোরণের প্রেক্ষাপটে দেশজুড়ে কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ঘাটতি মেটানোর আহ্বান জানিয়েছে ঢাকায় জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় (ইউএনআরসি)। আর এ ঘটনায় সরকার, মালিক পক্ষ, শ্রমিক পক্ষ ও সুশীল সমাজের অংশীদারত্বের ও সমন্বয়ের ভিত্তিতে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছে ঢাকায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)।
আজ সোমবার পৃথক দুটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইউএনআরসির কার্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চট্টগ্রামে বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন ও বিস্ফোরণের কারণে নিহত হওয়ার ঘটনায় জাতিসংঘ শোকাহত ও বিস্মিত। নিহত ৪১ জন সাধারণ মানুষ ও ৯ ফায়ার সার্ভিসের সদস্যের পরিবার এবং আহত শতাধিক ব্যক্তির প্রতি গভীর সমবেদনা ও শোক জানিয়েছে জাতিসংঘ।
বিজ্ঞপ্তিতে জাতিসংঘ বলেছে, শিল্প ও প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা এবং এর কার্যকর প্রয়োগে সবাইকে একত্রে কাজ করতে—এ দুর্ঘটনা সেটই মনে করিয়ে দিয়েছে। দেশজুড়ে কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ঘাটতিতে সব শক্তি প্রয়োগে সব পক্ষকে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। এ ক্ষেত্রে সবার জন্য নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে জাতিসংঘ সহযোগিতা করবে বলেও জানানো হয়।
নিহত ব্যক্তিদের প্রতি শোক জানিয়ে আইএলওর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘এখনই জরুরি ভিত্তিতে রাসায়নিক পদার্থের নিরাপদ গুদামজাত ও ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন রয়েছে— এ ঘটনা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে সেটি দেখাল। এর সঙ্গে জড়িতদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ এবং এ ধরনের দুর্যোগে জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি বলেও জানায় আইএলও।’
আইএলও বলছে, শিল্পে সব ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে একটি কার্যকর শিল্প ও প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্ক জরুরি। যাতে দুর্ঘটনার প্রশমন, প্রস্তুতি, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারে এই সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্ক প্রয়োগ এবং প্রশিক্ষণ নিশ্চিত হয়। আর এ জন্য প্রয়োজন সরকারের দপ্তর, মালিক পক্ষ, শ্রমিকপক্ষ এবং নাগরিক সমাজের মধ্যে আরও সমন্বয় ও অংশীদারত্ব।
এ সমস্যা মেটাতে গিয়ে বেশ কিছু স্থানে সমস্যা চিহ্নিত হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে পরিবহন ও লজিস্টিক খাতের আইন ও এর প্রয়োগ পুনর্বিবেচনা, যাঁরা আহত ও অক্ষমদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ ও সহযোগিতা এবং এ খাতের সুরক্ষা প্রচারণা। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে কর্মক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের জন্য একটি স্কিম রয়েছে। এ ধরনের ব্যবস্থা অন্যান্য খাতেও করা যেতে পারে বলে আইএলও জানিয়েছে। ২০১৩ সালে ‘রানা প্লাজা’ দুর্ঘটনার পর থেকে কর্মপরিবেশের উন্নতির জন্য আইএলও সরকার, মালিক পক্ষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে কাজ করে আসছে।
এদিকে সীতাকুণ্ডের ঘটনা নিয়ে হিউম্যান রাইটস ফোরাম, বাংলাদেশ এক বিবৃতিতে বলেছে, বিদ্যমান দায়মুক্তির সংস্কৃতির কারণে পূর্ববর্তী ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়নি, যার ফলে এসব ভয়াবহ মানবসৃষ্ট দুর্যোগ একের পর এক ঘটে চলেছে। ফোরাম দ্রুততার সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করা, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবারকে আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী আজীবন আয়ের সমপরিমাণ ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং এ পর্যন্ত সংঘটিত সব অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করেছে।
ফোরামের পক্ষে বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন—ড. হামিদা হোসেন, সুলতানা কামাল, রাজা দেবাশীষ রায়, গোলাম মনোয়ার কামাল, শাহীন আনাম, ইফতেখারুজ্জামান, সারা হোসেন, ডা. ফওজিয়া মোসলেম, খুশি কবির, শামসুল হুদা, রঞ্জন কর্মকার, সঞ্জীব দ্রং, নজরুল ইসলাম খান ও পল্লব চাকমা প্রমুখ।
ব্রিটিশ এমপি রুশনারা আলী ও ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চেটারটন ডিকসন, যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মান দূতাবাস আলাদ ফেসবুক পোস্টে এবং পাকিস্তান সরকারসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পৃথক পৃথক বিবৃতিতে সীতাকুণ্ডের ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা এবং আহতদের দ্রুত নিরাময় কামনা করেছেন।
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোর বিস্ফোরণের প্রেক্ষাপটে দেশজুড়ে কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ঘাটতি মেটানোর আহ্বান জানিয়েছে ঢাকায় জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় (ইউএনআরসি)। আর এ ঘটনায় সরকার, মালিক পক্ষ, শ্রমিক পক্ষ ও সুশীল সমাজের অংশীদারত্বের ও সমন্বয়ের ভিত্তিতে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছে ঢাকায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)।
আজ সোমবার পৃথক দুটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইউএনআরসির কার্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চট্টগ্রামে বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন ও বিস্ফোরণের কারণে নিহত হওয়ার ঘটনায় জাতিসংঘ শোকাহত ও বিস্মিত। নিহত ৪১ জন সাধারণ মানুষ ও ৯ ফায়ার সার্ভিসের সদস্যের পরিবার এবং আহত শতাধিক ব্যক্তির প্রতি গভীর সমবেদনা ও শোক জানিয়েছে জাতিসংঘ।
বিজ্ঞপ্তিতে জাতিসংঘ বলেছে, শিল্প ও প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা এবং এর কার্যকর প্রয়োগে সবাইকে একত্রে কাজ করতে—এ দুর্ঘটনা সেটই মনে করিয়ে দিয়েছে। দেশজুড়ে কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ঘাটতিতে সব শক্তি প্রয়োগে সব পক্ষকে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। এ ক্ষেত্রে সবার জন্য নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে জাতিসংঘ সহযোগিতা করবে বলেও জানানো হয়।
নিহত ব্যক্তিদের প্রতি শোক জানিয়ে আইএলওর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘এখনই জরুরি ভিত্তিতে রাসায়নিক পদার্থের নিরাপদ গুদামজাত ও ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন রয়েছে— এ ঘটনা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে সেটি দেখাল। এর সঙ্গে জড়িতদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ এবং এ ধরনের দুর্যোগে জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি বলেও জানায় আইএলও।’
আইএলও বলছে, শিল্পে সব ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে একটি কার্যকর শিল্প ও প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্ক জরুরি। যাতে দুর্ঘটনার প্রশমন, প্রস্তুতি, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারে এই সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্ক প্রয়োগ এবং প্রশিক্ষণ নিশ্চিত হয়। আর এ জন্য প্রয়োজন সরকারের দপ্তর, মালিক পক্ষ, শ্রমিকপক্ষ এবং নাগরিক সমাজের মধ্যে আরও সমন্বয় ও অংশীদারত্ব।
এ সমস্যা মেটাতে গিয়ে বেশ কিছু স্থানে সমস্যা চিহ্নিত হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে পরিবহন ও লজিস্টিক খাতের আইন ও এর প্রয়োগ পুনর্বিবেচনা, যাঁরা আহত ও অক্ষমদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ ও সহযোগিতা এবং এ খাতের সুরক্ষা প্রচারণা। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে কর্মক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের জন্য একটি স্কিম রয়েছে। এ ধরনের ব্যবস্থা অন্যান্য খাতেও করা যেতে পারে বলে আইএলও জানিয়েছে। ২০১৩ সালে ‘রানা প্লাজা’ দুর্ঘটনার পর থেকে কর্মপরিবেশের উন্নতির জন্য আইএলও সরকার, মালিক পক্ষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে কাজ করে আসছে।
এদিকে সীতাকুণ্ডের ঘটনা নিয়ে হিউম্যান রাইটস ফোরাম, বাংলাদেশ এক বিবৃতিতে বলেছে, বিদ্যমান দায়মুক্তির সংস্কৃতির কারণে পূর্ববর্তী ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়নি, যার ফলে এসব ভয়াবহ মানবসৃষ্ট দুর্যোগ একের পর এক ঘটে চলেছে। ফোরাম দ্রুততার সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করা, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবারকে আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী আজীবন আয়ের সমপরিমাণ ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং এ পর্যন্ত সংঘটিত সব অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করেছে।
ফোরামের পক্ষে বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন—ড. হামিদা হোসেন, সুলতানা কামাল, রাজা দেবাশীষ রায়, গোলাম মনোয়ার কামাল, শাহীন আনাম, ইফতেখারুজ্জামান, সারা হোসেন, ডা. ফওজিয়া মোসলেম, খুশি কবির, শামসুল হুদা, রঞ্জন কর্মকার, সঞ্জীব দ্রং, নজরুল ইসলাম খান ও পল্লব চাকমা প্রমুখ।
ব্রিটিশ এমপি রুশনারা আলী ও ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চেটারটন ডিকসন, যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মান দূতাবাস আলাদ ফেসবুক পোস্টে এবং পাকিস্তান সরকারসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পৃথক পৃথক বিবৃতিতে সীতাকুণ্ডের ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা এবং আহতদের দ্রুত নিরাময় কামনা করেছেন।

সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোর বিস্ফোরণের প্রেক্ষাপটে দেশজুড়ে কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ঘাটতি মেটানোর আহ্বান জানিয়েছে ঢাকায় জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় (ইউএনআরসি)। আর এ ঘটনায় সরকার, মালিক পক্ষ, শ্রমিক পক্ষ ও সুশীল সমাজের অংশীদারত্বের ও সমন্বয়ের ভিত্তিতে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছে ঢাকায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)।
আজ সোমবার পৃথক দুটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইউএনআরসির কার্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চট্টগ্রামে বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন ও বিস্ফোরণের কারণে নিহত হওয়ার ঘটনায় জাতিসংঘ শোকাহত ও বিস্মিত। নিহত ৪১ জন সাধারণ মানুষ ও ৯ ফায়ার সার্ভিসের সদস্যের পরিবার এবং আহত শতাধিক ব্যক্তির প্রতি গভীর সমবেদনা ও শোক জানিয়েছে জাতিসংঘ।
বিজ্ঞপ্তিতে জাতিসংঘ বলেছে, শিল্প ও প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা এবং এর কার্যকর প্রয়োগে সবাইকে একত্রে কাজ করতে—এ দুর্ঘটনা সেটই মনে করিয়ে দিয়েছে। দেশজুড়ে কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা ঘাটতিতে সব শক্তি প্রয়োগে সব পক্ষকে আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ। এ ক্ষেত্রে সবার জন্য নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে জাতিসংঘ সহযোগিতা করবে বলেও জানানো হয়।
নিহত ব্যক্তিদের প্রতি শোক জানিয়ে আইএলওর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘এখনই জরুরি ভিত্তিতে রাসায়নিক পদার্থের নিরাপদ গুদামজাত ও ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন রয়েছে— এ ঘটনা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে সেটি দেখাল। এর সঙ্গে জড়িতদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ এবং এ ধরনের দুর্যোগে জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি বলেও জানায় আইএলও।’
আইএলও বলছে, শিল্পে সব ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে একটি কার্যকর শিল্প ও প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্ক জরুরি। যাতে দুর্ঘটনার প্রশমন, প্রস্তুতি, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারে এই সুরক্ষা ফ্রেমওয়ার্ক প্রয়োগ এবং প্রশিক্ষণ নিশ্চিত হয়। আর এ জন্য প্রয়োজন সরকারের দপ্তর, মালিক পক্ষ, শ্রমিকপক্ষ এবং নাগরিক সমাজের মধ্যে আরও সমন্বয় ও অংশীদারত্ব।
এ সমস্যা মেটাতে গিয়ে বেশ কিছু স্থানে সমস্যা চিহ্নিত হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে পরিবহন ও লজিস্টিক খাতের আইন ও এর প্রয়োগ পুনর্বিবেচনা, যাঁরা আহত ও অক্ষমদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ ও সহযোগিতা এবং এ খাতের সুরক্ষা প্রচারণা। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে কর্মক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের জন্য একটি স্কিম রয়েছে। এ ধরনের ব্যবস্থা অন্যান্য খাতেও করা যেতে পারে বলে আইএলও জানিয়েছে। ২০১৩ সালে ‘রানা প্লাজা’ দুর্ঘটনার পর থেকে কর্মপরিবেশের উন্নতির জন্য আইএলও সরকার, মালিক পক্ষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলোর সঙ্গে কাজ করে আসছে।
এদিকে সীতাকুণ্ডের ঘটনা নিয়ে হিউম্যান রাইটস ফোরাম, বাংলাদেশ এক বিবৃতিতে বলেছে, বিদ্যমান দায়মুক্তির সংস্কৃতির কারণে পূর্ববর্তী ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়নি, যার ফলে এসব ভয়াবহ মানবসৃষ্ট দুর্যোগ একের পর এক ঘটে চলেছে। ফোরাম দ্রুততার সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করা, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবারকে আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী আজীবন আয়ের সমপরিমাণ ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং এ পর্যন্ত সংঘটিত সব অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করেছে।
ফোরামের পক্ষে বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন—ড. হামিদা হোসেন, সুলতানা কামাল, রাজা দেবাশীষ রায়, গোলাম মনোয়ার কামাল, শাহীন আনাম, ইফতেখারুজ্জামান, সারা হোসেন, ডা. ফওজিয়া মোসলেম, খুশি কবির, শামসুল হুদা, রঞ্জন কর্মকার, সঞ্জীব দ্রং, নজরুল ইসলাম খান ও পল্লব চাকমা প্রমুখ।
ব্রিটিশ এমপি রুশনারা আলী ও ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চেটারটন ডিকসন, যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মান দূতাবাস আলাদ ফেসবুক পোস্টে এবং পাকিস্তান সরকারসহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পৃথক পৃথক বিবৃতিতে সীতাকুণ্ডের ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা এবং আহতদের দ্রুত নিরাময় কামনা করেছেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
২ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিদ্যমান দায়মুক্তির সংস্কৃতির কারণে পূর্ববর্তী ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়নি, যার ফলে এসব ভয়াবহ মানবসৃষ্ট দুর্যোগ একের পর এক ঘটে চলেছে। ফোরাম দ্রুততার সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে দায়ীদের চিহ্নিত করে আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করা, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবারকে আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী আজ
০৬ জুন ২০২২
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

বিদ্যমান দায়মুক্তির সংস্কৃতির কারণে পূর্ববর্তী ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়নি, যার ফলে এসব ভয়াবহ মানবসৃষ্ট দুর্যোগ একের পর এক ঘটে চলেছে। ফোরাম দ্রুততার সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে দায়ীদের চিহ্নিত করে আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করা, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবারকে আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী আজ
০৬ জুন ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

বিদ্যমান দায়মুক্তির সংস্কৃতির কারণে পূর্ববর্তী ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়নি, যার ফলে এসব ভয়াবহ মানবসৃষ্ট দুর্যোগ একের পর এক ঘটে চলেছে। ফোরাম দ্রুততার সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে দায়ীদের চিহ্নিত করে আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করা, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবারকে আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী আজ
০৬ জুন ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
২ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।

বিদ্যমান দায়মুক্তির সংস্কৃতির কারণে পূর্ববর্তী ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়নি, যার ফলে এসব ভয়াবহ মানবসৃষ্ট দুর্যোগ একের পর এক ঘটে চলেছে। ফোরাম দ্রুততার সঙ্গে নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে দায়ীদের চিহ্নিত করে আইনানুগ শাস্তি নিশ্চিত করা, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির পরিবারকে আইএলও কনভেনশন অনুযায়ী আজ
০৬ জুন ২০২২
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
২ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে