নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণকে স্বাগত জানানো হলেও রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় নারীর অংশীদারত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে না। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচন না হওয়ায় নারী নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না। ফলে দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেত্রী এবং সংসদের স্পিকার নারী হলেও তৃণমূল থেকে নারী নেতৃত্ব উঠে আসছে না।
আজ শুক্রবার বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের উদ্যোগে বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ এবং মহিলা শ্রমিক লীগের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ‘নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন’ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ সব কথা বলেন। সভায় সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচনের দাবি জানানো হয়।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় মহিলা পরিষদের আনোয়ারা বেগম-মুনিরা খান মিলনায়তনে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নারীর উন্নয়নে নারী আন্দোলন ও রাষ্ট্রের ভূমিকা আছে। আজকের সমাজকে ক্রমাগত নারীবিদ্বেষী করে তুলছে সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী, সংসদে সংরক্ষিত আসনে নির্বাচন পদ্ধতিতে পরিবর্তন এনে জনগণের ভোটে নির্বাচন হওয়া প্রয়োজন। রাজনীতিকে ক্ষমতার রাজনীতির সিন্ডিকেট থেকে মুক্ত করে রাজনীতির কেন্দ্রে মানুষকে ফিরিয়ে আনতে হবে।
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য ও মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শবনম জাহান, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুন্নাহার রত্না, সাংগঠনিক সম্পাদক ঝর্ণা বাড়ৈ, মহিলা আওয়ামী লীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট শিল্পী চক্রবর্তী, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ রোকেয়া বেগম, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. জেবুন্নাহার, সাংগঠনিক সম্পাদক দীপিকা সমাদ্দার ও সাংগঠনিক সম্পাদক লিপি বেগম প্রমুখ।
তারা বলেন, রাজনীতিতে অংশগ্রহণকালে একজন নারী বাধার সম্মুখীন হয় প্রথমে পরিবার থেকে তারপর সমাজে, রাজনীতিতে। নেতৃত্বে গ্রহণযোগ্যতা একটি বড় বিষয়। নারীর উন্নয়ন, চিন্তা চেতনার প্রতিফলন বর্তমান সরকারের কর্মকাণ্ডে অনেকটাই প্রতিফলিত হচ্ছে। নানান কারণে সমাজে নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়ছে, তার বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। তৃণমূল পর্যায়ে নারীদের মনোনয়ন দিতে হবে, তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের শক্ত অবস্থান থাকতে হবে।
বক্তারা কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক আরও জোরদার করতে নির্বাচনে জেলাভিত্তিক মনোনয়ন দেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তারা রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ পদসহ সকল কমিটিতে নারীর অন্তর্ভুক্তি ও তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানান।
বাংলাদেশে রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণকে স্বাগত জানানো হলেও রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় নারীর অংশীদারত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া হচ্ছে না। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচন না হওয়ায় নারী নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না। ফলে দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেত্রী এবং সংসদের স্পিকার নারী হলেও তৃণমূল থেকে নারী নেতৃত্ব উঠে আসছে না।
আজ শুক্রবার বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের উদ্যোগে বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ এবং মহিলা শ্রমিক লীগের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ‘নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন’ বিষয়ক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ সব কথা বলেন। সভায় সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচনের দাবি জানানো হয়।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় মহিলা পরিষদের আনোয়ারা বেগম-মুনিরা খান মিলনায়তনে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নারীর উন্নয়নে নারী আন্দোলন ও রাষ্ট্রের ভূমিকা আছে। আজকের সমাজকে ক্রমাগত নারীবিদ্বেষী করে তুলছে সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী, সংসদে সংরক্ষিত আসনে নির্বাচন পদ্ধতিতে পরিবর্তন এনে জনগণের ভোটে নির্বাচন হওয়া প্রয়োজন। রাজনীতিকে ক্ষমতার রাজনীতির সিন্ডিকেট থেকে মুক্ত করে রাজনীতির কেন্দ্রে মানুষকে ফিরিয়ে আনতে হবে।
আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য ও মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শবনম জাহান, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুন্নাহার রত্না, সাংগঠনিক সম্পাদক ঝর্ণা বাড়ৈ, মহিলা আওয়ামী লীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট শিল্পী চক্রবর্তী, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ রোকেয়া বেগম, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. জেবুন্নাহার, সাংগঠনিক সম্পাদক দীপিকা সমাদ্দার ও সাংগঠনিক সম্পাদক লিপি বেগম প্রমুখ।
তারা বলেন, রাজনীতিতে অংশগ্রহণকালে একজন নারী বাধার সম্মুখীন হয় প্রথমে পরিবার থেকে তারপর সমাজে, রাজনীতিতে। নেতৃত্বে গ্রহণযোগ্যতা একটি বড় বিষয়। নারীর উন্নয়ন, চিন্তা চেতনার প্রতিফলন বর্তমান সরকারের কর্মকাণ্ডে অনেকটাই প্রতিফলিত হচ্ছে। নানান কারণে সমাজে নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়ছে, তার বিরুদ্ধে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। তৃণমূল পর্যায়ে নারীদের মনোনয়ন দিতে হবে, তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের শক্ত অবস্থান থাকতে হবে।
বক্তারা কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক আরও জোরদার করতে নির্বাচনে জেলাভিত্তিক মনোনয়ন দেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তারা রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ পদসহ সকল কমিটিতে নারীর অন্তর্ভুক্তি ও তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান জানান।
হাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
১০ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে