ডা. লেলিন চৌধুরী

ঢাকা: ডেলটা ভ্যারিয়েবল করোনাভাইরাস বাংলাদেশের প্রায় ৫৭ থেকে ৫৯টি জেলাকে আক্রান্ত করেছে। সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে এই ভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পরবর্তী সময়ে অন্য এলাকাসহ রাজধানীর দিকে ধেয়ে আসে। অতিসংক্রমণশীল এই ভাইরাস ইতিমধ্যে বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যু এবং সংক্রমণ অনেক বাড়িয়েছে। এ ভাইরাসটি আগ্রাসী গতিতে মানুষকে আক্রান্ত করে, আক্রান্ত ব্যক্তিরা অক্সিজেনের অভাবে ভুগতে থাকে। এর আগে আমরা দেখেছি করোনায় আক্রান্তদের যাঁরা মারা গেছেন, তাঁরা সংক্রমণের ১০ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে মারা যান। কিন্তু এই ভ্যারিয়েবলের মধ্যে দেখেছি, আক্রান্ত হওয়ার প্রথম পাঁচ দিনের মধ্যে ৪৮ থেকে ৫০ শতাংশ এবং পরের পাঁচ দিনে ৫০ থেকে ৫২ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়।
ডেলটা ভ্যারিয়েবল এই ভাইরাসকে যদি আমরা থামাতে না পারি, তাহলে মানবিক বিপর্যয় তৈরি হতে পারে। প্রতিবেশী দেশ ভারতে যার বীভৎস রূপ ইতিমধ্যে আমরা দেখেছি। তাই এই ভাইরাসের সংক্রমণের হার বৃদ্ধিতে রাশ টানতে কতগুলো পদক্ষেপ নিতে হয়। সেগুলো কিছু রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে, কিছু ব্যক্তিগত পর্যায়ে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে
প্রথম পদক্ষেপ নিতে হয় লকডাউন।
লকডাউন হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে জন-চলাচলকে নিয়ন্ত্রিত করে একজন মানুষের শরীর থেকে আরেকজন মানুষের শরীরে ভাইরাস প্রবেশ করার ধারাবাহিকতা থামিয়ে দেওয়া হয়। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে ১৪ দিনের মধ্যে ভাইরাসটি নির্মূল হয়ে যায়। লকডাউন দিয়ে বসে থাকলে হবে না। এর মাধ্যমে একদিকে মানুষের চলাচলকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, অন্যদিকে লকডাউনের স্থানে ব্যাপক করোনা পরীক্ষা চালু রাখতে হবে। এই টেস্টের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যাবে। তাদের আইসোলেশনে রেখে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।
এমন মহামারি দুর্যোগে রাষ্ট্রের শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করেই দায়দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। করোনা থেকে বাঁচতে মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কর্মপদ্ধতি ঠিক করতে হবে। করোনা প্রতিরোধের লড়াইয়ে জনসম্পৃক্ততা হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকরী অস্ত্র বা কৌশল।
সমাজের কিছু মানুষ লকডাউনের সময়ে খাদ্যের অভাবে কষ্ট পায়। তাদের তালিকা করে লকডাউনের সময় বাড়িতে খাবার পৌঁছে দেওয়ার কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। মানুষকে ক্ষুধার্ত রেখে লকডাউন সফল করা সম্ভব নয়। ক্ষুধার্ত মানুষ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেপরোয়া। তবে রাষ্ট্র সামগ্রিক কল্যাণে যে উদ্যোগ নেবে, নাগরিকের দায়িত্ব তা সফলভাবে বাস্তবায়ন করা। মনে রাখতে হবে, লকডাউনে কিছু কারখানা ও প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে, আবার কিছু কারখানা ও প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। লকডাউনে এমন বৈষম্য হলে অন্যায্যতার জন্ম দেবে। এই অন্যায্য বৈষম্য মানুষকে বিক্ষুব্ধ করবে। এতে লকডাউন অনেকাংশে ব্যাহত হবে। লকডাউন সফল করতে সব প্রতিষ্ঠান ৭–১৪ দিনের জন্য বন্ধ রাখতে হবে।
ডা. লেলিন চৌধুরী, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ

ঢাকা: ডেলটা ভ্যারিয়েবল করোনাভাইরাস বাংলাদেশের প্রায় ৫৭ থেকে ৫৯টি জেলাকে আক্রান্ত করেছে। সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে এই ভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পরবর্তী সময়ে অন্য এলাকাসহ রাজধানীর দিকে ধেয়ে আসে। অতিসংক্রমণশীল এই ভাইরাস ইতিমধ্যে বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যু এবং সংক্রমণ অনেক বাড়িয়েছে। এ ভাইরাসটি আগ্রাসী গতিতে মানুষকে আক্রান্ত করে, আক্রান্ত ব্যক্তিরা অক্সিজেনের অভাবে ভুগতে থাকে। এর আগে আমরা দেখেছি করোনায় আক্রান্তদের যাঁরা মারা গেছেন, তাঁরা সংক্রমণের ১০ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে মারা যান। কিন্তু এই ভ্যারিয়েবলের মধ্যে দেখেছি, আক্রান্ত হওয়ার প্রথম পাঁচ দিনের মধ্যে ৪৮ থেকে ৫০ শতাংশ এবং পরের পাঁচ দিনে ৫০ থেকে ৫২ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়।
ডেলটা ভ্যারিয়েবল এই ভাইরাসকে যদি আমরা থামাতে না পারি, তাহলে মানবিক বিপর্যয় তৈরি হতে পারে। প্রতিবেশী দেশ ভারতে যার বীভৎস রূপ ইতিমধ্যে আমরা দেখেছি। তাই এই ভাইরাসের সংক্রমণের হার বৃদ্ধিতে রাশ টানতে কতগুলো পদক্ষেপ নিতে হয়। সেগুলো কিছু রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে, কিছু ব্যক্তিগত পর্যায়ে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে
প্রথম পদক্ষেপ নিতে হয় লকডাউন।
লকডাউন হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে জন-চলাচলকে নিয়ন্ত্রিত করে একজন মানুষের শরীর থেকে আরেকজন মানুষের শরীরে ভাইরাস প্রবেশ করার ধারাবাহিকতা থামিয়ে দেওয়া হয়। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে ১৪ দিনের মধ্যে ভাইরাসটি নির্মূল হয়ে যায়। লকডাউন দিয়ে বসে থাকলে হবে না। এর মাধ্যমে একদিকে মানুষের চলাচলকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, অন্যদিকে লকডাউনের স্থানে ব্যাপক করোনা পরীক্ষা চালু রাখতে হবে। এই টেস্টের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যাবে। তাদের আইসোলেশনে রেখে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।
এমন মহামারি দুর্যোগে রাষ্ট্রের শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করেই দায়দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। করোনা থেকে বাঁচতে মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কর্মপদ্ধতি ঠিক করতে হবে। করোনা প্রতিরোধের লড়াইয়ে জনসম্পৃক্ততা হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকরী অস্ত্র বা কৌশল।
সমাজের কিছু মানুষ লকডাউনের সময়ে খাদ্যের অভাবে কষ্ট পায়। তাদের তালিকা করে লকডাউনের সময় বাড়িতে খাবার পৌঁছে দেওয়ার কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। মানুষকে ক্ষুধার্ত রেখে লকডাউন সফল করা সম্ভব নয়। ক্ষুধার্ত মানুষ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেপরোয়া। তবে রাষ্ট্র সামগ্রিক কল্যাণে যে উদ্যোগ নেবে, নাগরিকের দায়িত্ব তা সফলভাবে বাস্তবায়ন করা। মনে রাখতে হবে, লকডাউনে কিছু কারখানা ও প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে, আবার কিছু কারখানা ও প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। লকডাউনে এমন বৈষম্য হলে অন্যায্যতার জন্ম দেবে। এই অন্যায্য বৈষম্য মানুষকে বিক্ষুব্ধ করবে। এতে লকডাউন অনেকাংশে ব্যাহত হবে। লকডাউন সফল করতে সব প্রতিষ্ঠান ৭–১৪ দিনের জন্য বন্ধ রাখতে হবে।
ডা. লেলিন চৌধুরী, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ
ডা. লেলিন চৌধুরী

ঢাকা: ডেলটা ভ্যারিয়েবল করোনাভাইরাস বাংলাদেশের প্রায় ৫৭ থেকে ৫৯টি জেলাকে আক্রান্ত করেছে। সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে এই ভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পরবর্তী সময়ে অন্য এলাকাসহ রাজধানীর দিকে ধেয়ে আসে। অতিসংক্রমণশীল এই ভাইরাস ইতিমধ্যে বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যু এবং সংক্রমণ অনেক বাড়িয়েছে। এ ভাইরাসটি আগ্রাসী গতিতে মানুষকে আক্রান্ত করে, আক্রান্ত ব্যক্তিরা অক্সিজেনের অভাবে ভুগতে থাকে। এর আগে আমরা দেখেছি করোনায় আক্রান্তদের যাঁরা মারা গেছেন, তাঁরা সংক্রমণের ১০ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে মারা যান। কিন্তু এই ভ্যারিয়েবলের মধ্যে দেখেছি, আক্রান্ত হওয়ার প্রথম পাঁচ দিনের মধ্যে ৪৮ থেকে ৫০ শতাংশ এবং পরের পাঁচ দিনে ৫০ থেকে ৫২ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়।
ডেলটা ভ্যারিয়েবল এই ভাইরাসকে যদি আমরা থামাতে না পারি, তাহলে মানবিক বিপর্যয় তৈরি হতে পারে। প্রতিবেশী দেশ ভারতে যার বীভৎস রূপ ইতিমধ্যে আমরা দেখেছি। তাই এই ভাইরাসের সংক্রমণের হার বৃদ্ধিতে রাশ টানতে কতগুলো পদক্ষেপ নিতে হয়। সেগুলো কিছু রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে, কিছু ব্যক্তিগত পর্যায়ে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে
প্রথম পদক্ষেপ নিতে হয় লকডাউন।
লকডাউন হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে জন-চলাচলকে নিয়ন্ত্রিত করে একজন মানুষের শরীর থেকে আরেকজন মানুষের শরীরে ভাইরাস প্রবেশ করার ধারাবাহিকতা থামিয়ে দেওয়া হয়। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে ১৪ দিনের মধ্যে ভাইরাসটি নির্মূল হয়ে যায়। লকডাউন দিয়ে বসে থাকলে হবে না। এর মাধ্যমে একদিকে মানুষের চলাচলকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, অন্যদিকে লকডাউনের স্থানে ব্যাপক করোনা পরীক্ষা চালু রাখতে হবে। এই টেস্টের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যাবে। তাদের আইসোলেশনে রেখে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।
এমন মহামারি দুর্যোগে রাষ্ট্রের শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করেই দায়দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। করোনা থেকে বাঁচতে মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কর্মপদ্ধতি ঠিক করতে হবে। করোনা প্রতিরোধের লড়াইয়ে জনসম্পৃক্ততা হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকরী অস্ত্র বা কৌশল।
সমাজের কিছু মানুষ লকডাউনের সময়ে খাদ্যের অভাবে কষ্ট পায়। তাদের তালিকা করে লকডাউনের সময় বাড়িতে খাবার পৌঁছে দেওয়ার কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। মানুষকে ক্ষুধার্ত রেখে লকডাউন সফল করা সম্ভব নয়। ক্ষুধার্ত মানুষ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেপরোয়া। তবে রাষ্ট্র সামগ্রিক কল্যাণে যে উদ্যোগ নেবে, নাগরিকের দায়িত্ব তা সফলভাবে বাস্তবায়ন করা। মনে রাখতে হবে, লকডাউনে কিছু কারখানা ও প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে, আবার কিছু কারখানা ও প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। লকডাউনে এমন বৈষম্য হলে অন্যায্যতার জন্ম দেবে। এই অন্যায্য বৈষম্য মানুষকে বিক্ষুব্ধ করবে। এতে লকডাউন অনেকাংশে ব্যাহত হবে। লকডাউন সফল করতে সব প্রতিষ্ঠান ৭–১৪ দিনের জন্য বন্ধ রাখতে হবে।
ডা. লেলিন চৌধুরী, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ

ঢাকা: ডেলটা ভ্যারিয়েবল করোনাভাইরাস বাংলাদেশের প্রায় ৫৭ থেকে ৫৯টি জেলাকে আক্রান্ত করেছে। সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে এই ভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পরবর্তী সময়ে অন্য এলাকাসহ রাজধানীর দিকে ধেয়ে আসে। অতিসংক্রমণশীল এই ভাইরাস ইতিমধ্যে বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যু এবং সংক্রমণ অনেক বাড়িয়েছে। এ ভাইরাসটি আগ্রাসী গতিতে মানুষকে আক্রান্ত করে, আক্রান্ত ব্যক্তিরা অক্সিজেনের অভাবে ভুগতে থাকে। এর আগে আমরা দেখেছি করোনায় আক্রান্তদের যাঁরা মারা গেছেন, তাঁরা সংক্রমণের ১০ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে মারা যান। কিন্তু এই ভ্যারিয়েবলের মধ্যে দেখেছি, আক্রান্ত হওয়ার প্রথম পাঁচ দিনের মধ্যে ৪৮ থেকে ৫০ শতাংশ এবং পরের পাঁচ দিনে ৫০ থেকে ৫২ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়।
ডেলটা ভ্যারিয়েবল এই ভাইরাসকে যদি আমরা থামাতে না পারি, তাহলে মানবিক বিপর্যয় তৈরি হতে পারে। প্রতিবেশী দেশ ভারতে যার বীভৎস রূপ ইতিমধ্যে আমরা দেখেছি। তাই এই ভাইরাসের সংক্রমণের হার বৃদ্ধিতে রাশ টানতে কতগুলো পদক্ষেপ নিতে হয়। সেগুলো কিছু রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে, কিছু ব্যক্তিগত পর্যায়ে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে
প্রথম পদক্ষেপ নিতে হয় লকডাউন।
লকডাউন হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে জন-চলাচলকে নিয়ন্ত্রিত করে একজন মানুষের শরীর থেকে আরেকজন মানুষের শরীরে ভাইরাস প্রবেশ করার ধারাবাহিকতা থামিয়ে দেওয়া হয়। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে ১৪ দিনের মধ্যে ভাইরাসটি নির্মূল হয়ে যায়। লকডাউন দিয়ে বসে থাকলে হবে না। এর মাধ্যমে একদিকে মানুষের চলাচলকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, অন্যদিকে লকডাউনের স্থানে ব্যাপক করোনা পরীক্ষা চালু রাখতে হবে। এই টেস্টের মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যাবে। তাদের আইসোলেশনে রেখে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। সাধারণ মানুষকে মাস্ক পরা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।
এমন মহামারি দুর্যোগে রাষ্ট্রের শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করেই দায়দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। করোনা থেকে বাঁচতে মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কর্মপদ্ধতি ঠিক করতে হবে। করোনা প্রতিরোধের লড়াইয়ে জনসম্পৃক্ততা হচ্ছে সবচেয়ে কার্যকরী অস্ত্র বা কৌশল।
সমাজের কিছু মানুষ লকডাউনের সময়ে খাদ্যের অভাবে কষ্ট পায়। তাদের তালিকা করে লকডাউনের সময় বাড়িতে খাবার পৌঁছে দেওয়ার কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। মানুষকে ক্ষুধার্ত রেখে লকডাউন সফল করা সম্ভব নয়। ক্ষুধার্ত মানুষ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেপরোয়া। তবে রাষ্ট্র সামগ্রিক কল্যাণে যে উদ্যোগ নেবে, নাগরিকের দায়িত্ব তা সফলভাবে বাস্তবায়ন করা। মনে রাখতে হবে, লকডাউনে কিছু কারখানা ও প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে, আবার কিছু কারখানা ও প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। লকডাউনে এমন বৈষম্য হলে অন্যায্যতার জন্ম দেবে। এই অন্যায্য বৈষম্য মানুষকে বিক্ষুব্ধ করবে। এতে লকডাউন অনেকাংশে ব্যাহত হবে। লকডাউন সফল করতে সব প্রতিষ্ঠান ৭–১৪ দিনের জন্য বন্ধ রাখতে হবে।
ডা. লেলিন চৌধুরী, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
১ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘এ দেশের আপামর জনগণ, রাজনৈতিক দলসহ সর্বমহলের প্রত্যাশা পূরণের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পুলিশের কাঁধে। সবার প্রত্যাশা—বাংলাদেশ পুলিশ সামনের জাতীয় নির্বাচনে এমন এক মানদণ্ড স্থাপন করবে, যা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রশংসিত হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশ সহ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আইনের প্রয়োগ শুধু শক্তি দিয়ে নয়, ন্যায়, নিষ্ঠা ও মানবিকতা দিয়েও প্রতিষ্ঠিত হয়।’ পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী মাঠে আপনারা কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী নন; আপনারা জনগণের নিরাপত্তা, আস্থা ও গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষার প্রতীক।’
পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুলিশের বিভিন্ন রেঞ্জের ডিআইজি, মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপারগণ অংশগ্রহণ করেন। এ সময় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ডেলটা ভ্যারিয়েবল করোনাভাইরাস বাংলাদেশের প্রায় ৫৭ থেকে ৫৯টি জেলাকে আক্রান্ত করেছে। সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে এই ভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পরবর্তী সময়ে অন্য এলাকাসহ রাজধানীর দিকে ধেয়ে আসে।
০১ জুলাই ২০২১
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের সদস্যরা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
কমিশন সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও কমিশন সভাপতির সঙ্গে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে তৈরি করা সুপারিশের ড্রাফটের বিষয়ে আলোচনা হবে এই বৈঠকে। সভাপতির মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশের খসড়ায় সংযোজন-বিয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ তৈরি করে পরে সরকারের কাছে জমা দেবে। অন্যদিকে খসড়ায় নতুন করে সংশোধনী না থাকলে আজই সেটি সরকারের কাছে জমা দেওয়া হবে।
কমিশনের এক সদস্য বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।’
কমিশন সূত্র জানায়, সনদ বাস্তবায়নে কমিশন সুপারিশের যে রূপরেখা ঠিক করেছে, তাতে প্রথমে একটি আদেশ জারি করা হবে। গণ-অভ্যুত্থানকে ভিত্তি ধরে প্রথমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ নামে এই আদেশ জারি করা হবে। তার অধীনে জারি হবে গণভোট-বিষয়ক একটি অধ্যাদেশ। এর ভিত্তিতেই হবে গণভোট। একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত (২৭০ দিন বা প্রথম ৯ মাস) আগামী সংসদ কাজ করবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে। এ সময়ের মধ্যেই সংবিধান-সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সংসদে অনুমোদন করা হবে। বাস্তবায়নের পুরো প্রক্রিয়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে উল্লেখ থাকবে।
আদেশ জারির পর এর কিছু অংশ তাৎক্ষণিক এবং কিছু কিছু বিষয় পরবর্তীকালে কার্যকর হবে। আদেশের কোন ধারা কবে কার্যকর হবে তা উল্লেখ থাকবে।
জুলাই সনদের ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাব আদেশের পরিশিষ্টে উল্লেখ থাকবে। তবে সেখানে কোনো দলের ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। শুধু কমিশনের ৮৪টি প্রস্তাব অথবা সিদ্ধান্তের উল্লেখ থাকবে।

ডেলটা ভ্যারিয়েবল করোনাভাইরাস বাংলাদেশের প্রায় ৫৭ থেকে ৫৯টি জেলাকে আক্রান্ত করেছে। সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে এই ভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পরবর্তী সময়ে অন্য এলাকাসহ রাজধানীর দিকে ধেয়ে আসে।
০১ জুলাই ২০২১
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
গতকাল রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভা নভেম্বরেই শেষ হয়ে যাবে—বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্য নিয়ে ‘বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ায়’ সরকার এই বিবৃতি দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোর্টার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে। এ ছাড়া, উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’
এর আগে, গতকাল তথ্য উপদেষ্টা ডিআরইউতে বলেছিলেন, ‘সংস্কার কমিশন থেকে ২৩টি আশু বাস্তবায়নযোগ্য প্রস্তাব তোলা হয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যালোচনা করে ১৩টি প্রস্তাব বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

ডেলটা ভ্যারিয়েবল করোনাভাইরাস বাংলাদেশের প্রায় ৫৭ থেকে ৫৯টি জেলাকে আক্রান্ত করেছে। সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে এই ভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পরবর্তী সময়ে অন্য এলাকাসহ রাজধানীর দিকে ধেয়ে আসে।
০১ জুলাই ২০২১
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
১ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এসব কেন্দ্রে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯। এর মধ্যে পুরুষের জন্য ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৭টি এবং নারীর জন্য ১ লাখ ২৯ হাজার ৬০২টি কক্ষ।
আজ সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
সচিব আরও জানান, অস্থায়ী ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি এবং প্রায় ১২ হাজার অস্থায়ী ভোটকক্ষ থাকবে।

ডেলটা ভ্যারিয়েবল করোনাভাইরাস বাংলাদেশের প্রায় ৫৭ থেকে ৫৯টি জেলাকে আক্রান্ত করেছে। সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে এই ভাইরাস বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পরবর্তী সময়ে অন্য এলাকাসহ রাজধানীর দিকে ধেয়ে আসে।
০১ জুলাই ২০২১
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।’ আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় পুলিশ হেডকোয়ার্টারের ‘হল অব প্রাইডে’ বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত বিশেষ অপরাধ পর্যালোচনা
১ ঘণ্টা আগে
কমিশনের এক সদস্য বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তো কমিশনেরও সভাপতি। আমরা একটি সুপারিশ তৈরি করছি। সেখানে তো তাঁরও মতামত থাকবে। সে জন্য আজকে কমিশন সভাপতির সভাপতিত্বে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করা পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদ দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং তাদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে সরকারের দায়িত্ব পালনের মেয়াদ স্পষ্ট করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে