নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যায় রেল সেবা অ্যাপ ও অনলাইনে কাউন্টারের মাধ্যমে। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে বন্ধ আছে ট্রেনের টিকিট বিক্রির অনলাইন সেবা ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ। এতে করে ট্রেনের টিকিট কেনার কোনো উপায় পাচ্ছে না রেলের সেবা গ্রহীতারা। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, সিস্টেম আপগ্রেডেশনের কারণে এ সমস্যা দেখা দিয়েছে।
আজ শুক্রবার সকালে কমলাপুর রেল স্টেশনের কাউন্টার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়। সকাল থেকে রেল সেবা অ্যাপেও প্রবেশ করা যায়নি। রেলের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পেইজে অনলাইনে টিকিট না কাটতে পারার বিষয়টিও জানিয়েছেন যাত্রীরা।
কমলাপুর রেলস্টেশনে স্টেশন ম্যানেজার মো. শাহাদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেনের টিকিট বিক্রির কাউন্টার সফটওয়্যার বন্ধ থাকায় কাউন্টার থেকে শুধুমাত্র ব্ল্যাক পেপার টিকিট (বিপিটি) দেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে শুধুমাত্র স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। আন্তঃনগর ট্রেনের কোনো আসন দেওয়া হচ্ছে না। সার্ভার আপগ্রেডেশন করা হচ্ছে সেজন্য এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। তবে আগে থেকে আমাদের প্রস্তুতি ছিল ফলে যাত্রীদের ভোগান্তি হয়নি।’
এদিকে কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীরা জানান, শুক্রবার শুধুমাত্র হাতে লেখা টিকিট দেওয়া হচ্ছে। কোনো সিট আছে কিনা সেটি দেখার সুযোগ নেই। শুধু স্ট্যান্ডিং টিকিট মিলছে।
শুক্রবার কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, বেশিরভাগ যাত্রীর অগ্রিম টিকিট কাটা থাকায় বেশিরভাগ ট্রেনের টিকিট বাকি নেই। ফলে যারা যাচ্ছেন, তাদের হাতে লেখা স্ট্যান্ডিং টিকেট কেটে যেতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত শনিবার রাতে টিকিট বিক্রির ওয়েবসাইটের সার্ভার স্লো হয়ে গিয়েছিল। সেটা ঠিক করতে গিয়ে পুরো সার্ভার একসঙ্গে শাটডাউন হয়ে গিয়েছে। আমরা এখন আমাদের প্রিন্টেড টিকিট দিয়ে যাত্রীদের সেবা দিচ্ছি। যদিও আমাদের সব টিকিট অ্যাডভান্স বিক্রি হয়ে গিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে এটি ঠিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তারা (সহজ) আমাদের জানিয়েছে আজ দুপুরের মধ্যে এটি ঠিক হয়ে যাবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকিট বিক্রির সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে সহজ-সিনেসিস-ভিনসেন জেভি।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেনের টিকিট পাওয়া যায় রেল সেবা অ্যাপ ও অনলাইনে কাউন্টারের মাধ্যমে। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে বন্ধ আছে ট্রেনের টিকিট বিক্রির অনলাইন সেবা ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ। এতে করে ট্রেনের টিকিট কেনার কোনো উপায় পাচ্ছে না রেলের সেবা গ্রহীতারা। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, সিস্টেম আপগ্রেডেশনের কারণে এ সমস্যা দেখা দিয়েছে।
আজ শুক্রবার সকালে কমলাপুর রেল স্টেশনের কাউন্টার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়। সকাল থেকে রেল সেবা অ্যাপেও প্রবেশ করা যায়নি। রেলের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পেইজে অনলাইনে টিকিট না কাটতে পারার বিষয়টিও জানিয়েছেন যাত্রীরা।
কমলাপুর রেলস্টেশনে স্টেশন ম্যানেজার মো. শাহাদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেনের টিকিট বিক্রির কাউন্টার সফটওয়্যার বন্ধ থাকায় কাউন্টার থেকে শুধুমাত্র ব্ল্যাক পেপার টিকিট (বিপিটি) দেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে শুধুমাত্র স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। আন্তঃনগর ট্রেনের কোনো আসন দেওয়া হচ্ছে না। সার্ভার আপগ্রেডেশন করা হচ্ছে সেজন্য এই সমস্যা দেখা দিয়েছে। তবে আগে থেকে আমাদের প্রস্তুতি ছিল ফলে যাত্রীদের ভোগান্তি হয়নি।’
এদিকে কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীরা জানান, শুক্রবার শুধুমাত্র হাতে লেখা টিকিট দেওয়া হচ্ছে। কোনো সিট আছে কিনা সেটি দেখার সুযোগ নেই। শুধু স্ট্যান্ডিং টিকিট মিলছে।
শুক্রবার কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, বেশিরভাগ যাত্রীর অগ্রিম টিকিট কাটা থাকায় বেশিরভাগ ট্রেনের টিকিট বাকি নেই। ফলে যারা যাচ্ছেন, তাদের হাতে লেখা স্ট্যান্ডিং টিকেট কেটে যেতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আফজাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত শনিবার রাতে টিকিট বিক্রির ওয়েবসাইটের সার্ভার স্লো হয়ে গিয়েছিল। সেটা ঠিক করতে গিয়ে পুরো সার্ভার একসঙ্গে শাটডাউন হয়ে গিয়েছে। আমরা এখন আমাদের প্রিন্টেড টিকিট দিয়ে যাত্রীদের সেবা দিচ্ছি। যদিও আমাদের সব টিকিট অ্যাডভান্স বিক্রি হয়ে গিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে এটি ঠিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তারা (সহজ) আমাদের জানিয়েছে আজ দুপুরের মধ্যে এটি ঠিক হয়ে যাবে।’
বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকিট বিক্রির সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে সহজ-সিনেসিস-ভিনসেন জেভি।
বৈঠকে অংশ নিতে প্রতিটি দলের দুজন প্রতিনিধির নাম বিকেল ৪টার মধ্যে কমিশনের কাছে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে পাওয়া প্রতিনিধিরাই শুধু বৈঠকে অংশ নেবেন।
২৯ মিনিট আগেজাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস।
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১৮ ঘণ্টা আগে