নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনের ৯ ধারায় দেওয়া দায়মুক্তির বিধান কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এ-সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী গত ১৮ আগস্ট রিটটি করেন।
আইনজীবীরা হলেন–আব্দুল্লাহ সাদিক, জি এম মোজাহিদুর রহমান, মিসবাহ উদ্দিন, জোবায়দুর রহমান, নোয়াব আলী, আজিম উদ্দিন পাটোয়ারী, সাজ্জাদ সরওয়ার, মোজাহিদুল ইসলাম, মিজানুল হক এবং এ কে এম নুরুন নবী।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার আইন, ২০২২-এর ৯ ধারায় বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদানের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ইতিপূর্বে গঠিত অনুসন্ধান কমিটি ও তৎকর্তৃক সম্পাদিত কার্যাবলি এবং উক্ত অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ বৈধ ছিল বলে গণ্য হবে। উক্ত বিষয়ে কোনো আদালতে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
মঙ্গলবার রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। আদেশের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং নির্বাচন কমিশনারদের (ইসি) নিয়োগে যে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। কাউকে যদি বিচার থেকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়, সেটি অবৈধ হয়ে যায়। এর আগে এ রকম হয়েছে। যদি রুল যথাযথ হয়, যদি তাদের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে, তাহলে নির্বাচনও প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে আইনের ৯ ধারায় দেওয়া দায়মুক্তির বিধান কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এ-সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী গত ১৮ আগস্ট রিটটি করেন।
আইনজীবীরা হলেন–আব্দুল্লাহ সাদিক, জি এম মোজাহিদুর রহমান, মিসবাহ উদ্দিন, জোবায়দুর রহমান, নোয়াব আলী, আজিম উদ্দিন পাটোয়ারী, সাজ্জাদ সরওয়ার, মোজাহিদুল ইসলাম, মিজানুল হক এবং এ কে এম নুরুন নবী।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার আইন, ২০২২-এর ৯ ধারায় বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগদানের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ইতিপূর্বে গঠিত অনুসন্ধান কমিটি ও তৎকর্তৃক সম্পাদিত কার্যাবলি এবং উক্ত অনুসন্ধান কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ বৈধ ছিল বলে গণ্য হবে। উক্ত বিষয়ে কোনো আদালতে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
মঙ্গলবার রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। আদেশের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং নির্বাচন কমিশনারদের (ইসি) নিয়োগে যে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। কাউকে যদি বিচার থেকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়, সেটি অবৈধ হয়ে যায়। এর আগে এ রকম হয়েছে। যদি রুল যথাযথ হয়, যদি তাদের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে, তাহলে নির্বাচনও প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য (ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল) বিক্রয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি ঢাকা মহানগরীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় আগামীকাল রোববার থেকে পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম...
৪ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
১ দিন আগে