নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমানে একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক চাহিদা রয়েছে ২০০ গ্রামের, মানুষ পাচ্ছে মাত্র ৮৫ গ্রাম। এ জন্য ফলের উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি পরিবেশসম্মত নিরাপদ ফল উৎপাদনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে। জাতীয় ফল মেলা–২০২২ উপলক্ষে আজ সোমবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এফএও-এর হিসাবে বছরে সাড়ে ১১ শতাংশ হারে ফল উৎপাদন বাড়ছে বাংলাদেশে। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ কাঁঠাল উৎপাদনে বিশ্বে দ্বিতীয়, আমে সপ্তম, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম ও পেঁপে উৎপাদনে ১৪তম। ফল উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ দশটি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের নাম রয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী ২০ বছর আগে কাঁঠাল ছিল এ দেশের প্রধান ফল। এখন বাংলাদেশে ৭২ প্রজাতির ফলের চাষ হচ্ছে। আগে হতো ৫৬ প্রজাতির ফলের চাষ।
মন্ত্রী বলেছেন, ২০০৬ সালে মাথাপিছু ফল গ্রহণের হার ছিল ৫৫ গ্রাম। ২০১৮ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৮৫ গ্রাম। ২০০৮-২০০৯ সালে দেশে ফলের উৎপাদন ছিল প্রায় ১ কোটি টন। আর বর্তমানে ফলের উৎপাদন পৌঁছেছে প্রায় ১ কোটি ২২ লাখ টনে। ১২ বছরে ফলের উৎপাদন বেড়েছে ২২ শতাংশ।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী বলেন, দেশে আম ও লিচুর পাশাপাশি আনারস ও ড্রাগন ফল রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। টাঙ্গাইল ও রাঙামাটি অঞ্চলে উন্নত মানের আনারস চাষ করা হচ্ছে। সেখান থেকে উৎপাদিত আনারস বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব।
বর্তমানে একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক চাহিদা রয়েছে ২০০ গ্রামের, মানুষ পাচ্ছে মাত্র ৮৫ গ্রাম। এ জন্য ফলের উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি পরিবেশসম্মত নিরাপদ ফল উৎপাদনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে। জাতীয় ফল মেলা–২০২২ উপলক্ষে আজ সোমবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এফএও-এর হিসাবে বছরে সাড়ে ১১ শতাংশ হারে ফল উৎপাদন বাড়ছে বাংলাদেশে। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ কাঁঠাল উৎপাদনে বিশ্বে দ্বিতীয়, আমে সপ্তম, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম ও পেঁপে উৎপাদনে ১৪তম। ফল উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ দশটি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের নাম রয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী ২০ বছর আগে কাঁঠাল ছিল এ দেশের প্রধান ফল। এখন বাংলাদেশে ৭২ প্রজাতির ফলের চাষ হচ্ছে। আগে হতো ৫৬ প্রজাতির ফলের চাষ।
মন্ত্রী বলেছেন, ২০০৬ সালে মাথাপিছু ফল গ্রহণের হার ছিল ৫৫ গ্রাম। ২০১৮ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৮৫ গ্রাম। ২০০৮-২০০৯ সালে দেশে ফলের উৎপাদন ছিল প্রায় ১ কোটি টন। আর বর্তমানে ফলের উৎপাদন পৌঁছেছে প্রায় ১ কোটি ২২ লাখ টনে। ১২ বছরে ফলের উৎপাদন বেড়েছে ২২ শতাংশ।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী বলেন, দেশে আম ও লিচুর পাশাপাশি আনারস ও ড্রাগন ফল রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। টাঙ্গাইল ও রাঙামাটি অঞ্চলে উন্নত মানের আনারস চাষ করা হচ্ছে। সেখান থেকে উৎপাদিত আনারস বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব।
হাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
১১ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে