কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে ভারতের চলচ্চিত্র দেখাতে প্রস্তাব দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। তিনি বলেছেন, ‘ভারতের চলচ্চিত্র দেখানোর সুযোগ করে দিলে তা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পে বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ প্রস্তাব দেন হাইকমিশনার। আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে ২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে রেইন বো ফিল্ম সোসাইটি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
এ ছাড়া চলতি বছরের চলচিত্র উৎসবের পরিচালক আহমেদ মুজতবা জামাল ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলমসহ ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতরাও উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশ থেকে আগত অতিথিরাও ছিলেন।
বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, ‘আমি এখানে একটি বিষয় তুলে ধরতে চাই। বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহগুলোতে ভারতের চলচ্চিত্র বাণিজ্যিকভাবে দেখানোর জন্য আমাদের অনুরোধটি আশা করি কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করবে। চলচ্চিত্র এমন একটি শিল্প, যা তৈরি করা হয়েছে সীমান্ত ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য।’
বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে সহযোগিতার প্রসঙ্গ টেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘শিল্প খাতে দুই দেশ সহযোগিতা বিনিময় করে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে। যা ভারতের চলচ্চিত্রকে বাণিজ্যিকভাবে বাংলাদেশে দেখানোর সম্মতি দেয়। আর বাণিজ্যিকভাবে ভারতের চলচ্চিত্র দেখানো হলে তা বাংলাদেশ ও ভারতের উভয়ের চলচ্চিত্রশিল্পের উন্নয়ন ঘটাবে, তা শিল্পের বিকাশের দিক থেকে এবং সেই সঙ্গে এ খাতে বিনিয়োগ আসার ক্ষেত্রে। আর তা এ খাত সংশ্লিষ্ট সবাইকে, প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণে অর্থায়ন আনবে।’
রেইন বো ফিল্ম সোসাইটির প্রশংসা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘তারা ঢাকাকে শিল্পজগতে দেশের বাইরে তুলে ধরেছে। চলচ্চিত্র প্রজন্মের উন্নয়নে ভূমিকার রাখে।’
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি অনুষ্ঠান, যা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রজগতে ইতিবাচক সংস্কৃতি তৈরিতে ভূমিকা রাখছে। সমাজ গঠনে চলচ্চিত্রের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘সোভিয়েত ইউনিয়নে চলচ্চিত্রকে তৎকালীন সময়ে তারা হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছিল। আর তাতে তারা সফলও হয়েছে।’
এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘চলতি বছরে ৭০টি দেশের ২২৫টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে। প্রতিটি চলচ্চিত্র সংস্কৃতির উন্নয়ন ঘটায়। চলচ্চিত্র আমাদের সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমি বিশ্বাস করি উৎসব আমাদের সংস্কৃতিকে দৃঢ় ও উন্নত করবে।’
চলতি বছরের উৎসবে যতটুকু সম্ভব ততটুকু সামাজিক দূরত্ব রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে জানিয়ে আহমেদ মুজতবা জামাল বলেন, ‘এবারের উৎসবে সবচেয়ে ভালো চিত্রনাট্যকে ৫ হাজার ডলার দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে যৌথ প্রযোজনার বিষয়টিও থাকবে। আর এতে অংশ নিতে দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিযোগীরা বেশি এসেছেন। এবারও প্রায় ২০ লাখ টাকার তহবিল ঘাটতি রয়েছে। সামনের বছরগুলোতে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা যাবে বলে আশা করি।’

বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে ভারতের চলচ্চিত্র দেখাতে প্রস্তাব দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। তিনি বলেছেন, ‘ভারতের চলচ্চিত্র দেখানোর সুযোগ করে দিলে তা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পে বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ প্রস্তাব দেন হাইকমিশনার। আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে ২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে রেইন বো ফিল্ম সোসাইটি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
এ ছাড়া চলতি বছরের চলচিত্র উৎসবের পরিচালক আহমেদ মুজতবা জামাল ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলমসহ ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতরাও উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশ থেকে আগত অতিথিরাও ছিলেন।
বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, ‘আমি এখানে একটি বিষয় তুলে ধরতে চাই। বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহগুলোতে ভারতের চলচ্চিত্র বাণিজ্যিকভাবে দেখানোর জন্য আমাদের অনুরোধটি আশা করি কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করবে। চলচ্চিত্র এমন একটি শিল্প, যা তৈরি করা হয়েছে সীমান্ত ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য।’
বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে সহযোগিতার প্রসঙ্গ টেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘শিল্প খাতে দুই দেশ সহযোগিতা বিনিময় করে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে। যা ভারতের চলচ্চিত্রকে বাণিজ্যিকভাবে বাংলাদেশে দেখানোর সম্মতি দেয়। আর বাণিজ্যিকভাবে ভারতের চলচ্চিত্র দেখানো হলে তা বাংলাদেশ ও ভারতের উভয়ের চলচ্চিত্রশিল্পের উন্নয়ন ঘটাবে, তা শিল্পের বিকাশের দিক থেকে এবং সেই সঙ্গে এ খাতে বিনিয়োগ আসার ক্ষেত্রে। আর তা এ খাত সংশ্লিষ্ট সবাইকে, প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণে অর্থায়ন আনবে।’
রেইন বো ফিল্ম সোসাইটির প্রশংসা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘তারা ঢাকাকে শিল্পজগতে দেশের বাইরে তুলে ধরেছে। চলচ্চিত্র প্রজন্মের উন্নয়নে ভূমিকার রাখে।’
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি অনুষ্ঠান, যা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রজগতে ইতিবাচক সংস্কৃতি তৈরিতে ভূমিকা রাখছে। সমাজ গঠনে চলচ্চিত্রের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘সোভিয়েত ইউনিয়নে চলচ্চিত্রকে তৎকালীন সময়ে তারা হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছিল। আর তাতে তারা সফলও হয়েছে।’
এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘চলতি বছরে ৭০টি দেশের ২২৫টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে। প্রতিটি চলচ্চিত্র সংস্কৃতির উন্নয়ন ঘটায়। চলচ্চিত্র আমাদের সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমি বিশ্বাস করি উৎসব আমাদের সংস্কৃতিকে দৃঢ় ও উন্নত করবে।’
চলতি বছরের উৎসবে যতটুকু সম্ভব ততটুকু সামাজিক দূরত্ব রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে জানিয়ে আহমেদ মুজতবা জামাল বলেন, ‘এবারের উৎসবে সবচেয়ে ভালো চিত্রনাট্যকে ৫ হাজার ডলার দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে যৌথ প্রযোজনার বিষয়টিও থাকবে। আর এতে অংশ নিতে দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিযোগীরা বেশি এসেছেন। এবারও প্রায় ২০ লাখ টাকার তহবিল ঘাটতি রয়েছে। সামনের বছরগুলোতে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা যাবে বলে আশা করি।’
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে ভারতের চলচ্চিত্র দেখাতে প্রস্তাব দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। তিনি বলেছেন, ‘ভারতের চলচ্চিত্র দেখানোর সুযোগ করে দিলে তা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পে বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ প্রস্তাব দেন হাইকমিশনার। আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে ২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে রেইন বো ফিল্ম সোসাইটি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
এ ছাড়া চলতি বছরের চলচিত্র উৎসবের পরিচালক আহমেদ মুজতবা জামাল ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলমসহ ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতরাও উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশ থেকে আগত অতিথিরাও ছিলেন।
বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, ‘আমি এখানে একটি বিষয় তুলে ধরতে চাই। বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহগুলোতে ভারতের চলচ্চিত্র বাণিজ্যিকভাবে দেখানোর জন্য আমাদের অনুরোধটি আশা করি কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করবে। চলচ্চিত্র এমন একটি শিল্প, যা তৈরি করা হয়েছে সীমান্ত ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য।’
বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে সহযোগিতার প্রসঙ্গ টেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘শিল্প খাতে দুই দেশ সহযোগিতা বিনিময় করে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে। যা ভারতের চলচ্চিত্রকে বাণিজ্যিকভাবে বাংলাদেশে দেখানোর সম্মতি দেয়। আর বাণিজ্যিকভাবে ভারতের চলচ্চিত্র দেখানো হলে তা বাংলাদেশ ও ভারতের উভয়ের চলচ্চিত্রশিল্পের উন্নয়ন ঘটাবে, তা শিল্পের বিকাশের দিক থেকে এবং সেই সঙ্গে এ খাতে বিনিয়োগ আসার ক্ষেত্রে। আর তা এ খাত সংশ্লিষ্ট সবাইকে, প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণে অর্থায়ন আনবে।’
রেইন বো ফিল্ম সোসাইটির প্রশংসা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘তারা ঢাকাকে শিল্পজগতে দেশের বাইরে তুলে ধরেছে। চলচ্চিত্র প্রজন্মের উন্নয়নে ভূমিকার রাখে।’
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি অনুষ্ঠান, যা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রজগতে ইতিবাচক সংস্কৃতি তৈরিতে ভূমিকা রাখছে। সমাজ গঠনে চলচ্চিত্রের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘সোভিয়েত ইউনিয়নে চলচ্চিত্রকে তৎকালীন সময়ে তারা হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছিল। আর তাতে তারা সফলও হয়েছে।’
এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘চলতি বছরে ৭০টি দেশের ২২৫টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে। প্রতিটি চলচ্চিত্র সংস্কৃতির উন্নয়ন ঘটায়। চলচ্চিত্র আমাদের সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমি বিশ্বাস করি উৎসব আমাদের সংস্কৃতিকে দৃঢ় ও উন্নত করবে।’
চলতি বছরের উৎসবে যতটুকু সম্ভব ততটুকু সামাজিক দূরত্ব রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে জানিয়ে আহমেদ মুজতবা জামাল বলেন, ‘এবারের উৎসবে সবচেয়ে ভালো চিত্রনাট্যকে ৫ হাজার ডলার দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে যৌথ প্রযোজনার বিষয়টিও থাকবে। আর এতে অংশ নিতে দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিযোগীরা বেশি এসেছেন। এবারও প্রায় ২০ লাখ টাকার তহবিল ঘাটতি রয়েছে। সামনের বছরগুলোতে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা যাবে বলে আশা করি।’

বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে ভারতের চলচ্চিত্র দেখাতে প্রস্তাব দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। তিনি বলেছেন, ‘ভারতের চলচ্চিত্র দেখানোর সুযোগ করে দিলে তা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পে বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ প্রস্তাব দেন হাইকমিশনার। আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে ২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচিত্র উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে রেইন বো ফিল্ম সোসাইটি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
এ ছাড়া চলতি বছরের চলচিত্র উৎসবের পরিচালক আহমেদ মুজতবা জামাল ও প্রধান পৃষ্ঠপোষক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলমসহ ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতরাও উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশ থেকে আগত অতিথিরাও ছিলেন।
বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, ‘আমি এখানে একটি বিষয় তুলে ধরতে চাই। বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহগুলোতে ভারতের চলচ্চিত্র বাণিজ্যিকভাবে দেখানোর জন্য আমাদের অনুরোধটি আশা করি কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করবে। চলচ্চিত্র এমন একটি শিল্প, যা তৈরি করা হয়েছে সীমান্ত ছাড়িয়ে যাওয়ার জন্য।’
বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে সহযোগিতার প্রসঙ্গ টেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘শিল্প খাতে দুই দেশ সহযোগিতা বিনিময় করে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে। যা ভারতের চলচ্চিত্রকে বাণিজ্যিকভাবে বাংলাদেশে দেখানোর সম্মতি দেয়। আর বাণিজ্যিকভাবে ভারতের চলচ্চিত্র দেখানো হলে তা বাংলাদেশ ও ভারতের উভয়ের চলচ্চিত্রশিল্পের উন্নয়ন ঘটাবে, তা শিল্পের বিকাশের দিক থেকে এবং সেই সঙ্গে এ খাতে বিনিয়োগ আসার ক্ষেত্রে। আর তা এ খাত সংশ্লিষ্ট সবাইকে, প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণে অর্থায়ন আনবে।’
রেইন বো ফিল্ম সোসাইটির প্রশংসা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘তারা ঢাকাকে শিল্পজগতে দেশের বাইরে তুলে ধরেছে। চলচ্চিত্র প্রজন্মের উন্নয়নে ভূমিকার রাখে।’
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশে সবচেয়ে সম্মানজনক একটি অনুষ্ঠান, যা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রজগতে ইতিবাচক সংস্কৃতি তৈরিতে ভূমিকা রাখছে। সমাজ গঠনে চলচ্চিত্রের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘সোভিয়েত ইউনিয়নে চলচ্চিত্রকে তৎকালীন সময়ে তারা হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছিল। আর তাতে তারা সফলও হয়েছে।’
এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘চলতি বছরে ৭০টি দেশের ২২৫টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে। প্রতিটি চলচ্চিত্র সংস্কৃতির উন্নয়ন ঘটায়। চলচ্চিত্র আমাদের সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমি বিশ্বাস করি উৎসব আমাদের সংস্কৃতিকে দৃঢ় ও উন্নত করবে।’
চলতি বছরের উৎসবে যতটুকু সম্ভব ততটুকু সামাজিক দূরত্ব রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে জানিয়ে আহমেদ মুজতবা জামাল বলেন, ‘এবারের উৎসবে সবচেয়ে ভালো চিত্রনাট্যকে ৫ হাজার ডলার দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে যৌথ প্রযোজনার বিষয়টিও থাকবে। আর এতে অংশ নিতে দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিযোগীরা বেশি এসেছেন। এবারও প্রায় ২০ লাখ টাকার তহবিল ঘাটতি রয়েছে। সামনের বছরগুলোতে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা যাবে বলে আশা করি।’

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে আজ রোববার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে এক পথচারী মারা যান। এই ঘটনার পর থেকে মেট্রোরেল চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকে।
৬ মিনিট আগে
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি আয়োজিত ‘কেমন বই মেলা চাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় ১৭টি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত সিমকার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে। আজ রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলার থেকে বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে এক পথচারীর মৃত্যুর ঘটনায় বেলা ১২টার দিকে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর প্রায় তিন ঘণ্টা পর বেলা ৩টা থেকে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত আংশিক মেট্রোরেল চলাচল শুরু হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড ডিএমটিসিএল পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে দুপুরে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বলেন, ‘মেট্রোরেল উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চালু হবে খুব দ্রুততম সময়ে। আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত আপাতত চালু হচ্ছে না। আজ চালু করা সম্ভব হবে না এই অংশ।’
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে আজ দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে এক পথচারী মারা যান। এই ঘটনার পর থেকে মেট্রোরেল চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই ব্যক্তি ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। মেট্রোরেল চলাচলের মুহূর্তে ওপর থেকে একটি বিয়ারিং প্যাড তাঁর মাথায় পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ব্যক্তির সঙ্গে থাকা একটি পাসপোর্ট পাওয়া গেছে। তাতে নাম লেখা আবুল কালাম এবং বাড়ি শরীয়তপুর। জন্মসাল ১৯৯০। দুর্ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
তেজগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শহিদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ডিউটিরত অবস্থায় কাছেই ছিলাম। খবর পেয়ে দ্রুত গিয়ে দেখি, এক ব্যক্তি রাস্তায় মৃত অবস্থায় পড়ে আছেন।’
এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা মেট্রোরেলের একটি বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে। এর ফলে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১১ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। এই ঘটনায় বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে গুরুতর নিরাপত্তা উদ্বেগ তৈরি হয়। এর মধ্যে দ্বিতীয়বার বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ল।
মেট্রোরেলের লাইনের নিচে উড়ালপথের পিলারের সঙ্গে রাবারের বিয়ারিং প্যাড থাকে। এগুলোর প্রতিটির ওজন ১৪০ বা ১৫০ কেজি। এসব বিয়ারিং প্যাড ছাড়া ট্রেন চালালে উড়ালপথ দেবে যাওয়া কিংবা স্থানচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ জন্য মেট্রোরেলের চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএমটিসিএল সূত্র।

রাজধানীর ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলার থেকে বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে এক পথচারীর মৃত্যুর ঘটনায় বেলা ১২টার দিকে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর প্রায় তিন ঘণ্টা পর বেলা ৩টা থেকে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত আংশিক মেট্রোরেল চলাচল শুরু হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড ডিএমটিসিএল পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে দুপুরে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ফারুক আহমেদ বলেন, ‘মেট্রোরেল উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চালু হবে খুব দ্রুততম সময়ে। আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত আপাতত চালু হচ্ছে না। আজ চালু করা সম্ভব হবে না এই অংশ।’
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে আজ দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে এক পথচারী মারা যান। এই ঘটনার পর থেকে মেট্রোরেল চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই ব্যক্তি ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। মেট্রোরেল চলাচলের মুহূর্তে ওপর থেকে একটি বিয়ারিং প্যাড তাঁর মাথায় পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত ব্যক্তির সঙ্গে থাকা একটি পাসপোর্ট পাওয়া গেছে। তাতে নাম লেখা আবুল কালাম এবং বাড়ি শরীয়তপুর। জন্মসাল ১৯৯০। দুর্ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
তেজগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শহিদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ডিউটিরত অবস্থায় কাছেই ছিলাম। খবর পেয়ে দ্রুত গিয়ে দেখি, এক ব্যক্তি রাস্তায় মৃত অবস্থায় পড়ে আছেন।’
এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা মেট্রোরেলের একটি বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে। এর ফলে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১১ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে। এই ঘটনায় বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্টদের মধ্যে গুরুতর নিরাপত্তা উদ্বেগ তৈরি হয়। এর মধ্যে দ্বিতীয়বার বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ল।
মেট্রোরেলের লাইনের নিচে উড়ালপথের পিলারের সঙ্গে রাবারের বিয়ারিং প্যাড থাকে। এগুলোর প্রতিটির ওজন ১৪০ বা ১৫০ কেজি। এসব বিয়ারিং প্যাড ছাড়া ট্রেন চালালে উড়ালপথ দেবে যাওয়া কিংবা স্থানচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ জন্য মেট্রোরেলের চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিএমটিসিএল সূত্র।

বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে সহযোগিতার প্রসঙ্গ টেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘শিল্প খাতে দুই দেশ সহযোগিতা বিনিময় করে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে।
১৫ জানুয়ারি ২০২২
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি আয়োজিত ‘কেমন বই মেলা চাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় ১৭টি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত সিমকার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে। আজ রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে এবারও বইমেলা যাতে খুব সুন্দর হয়। সময়ের ব্যাপারে আমি জানি না, বাংলা একাডেমি কি একই সময়ে করবে নাকি সময় একটু হেরফের করবে—সেটা বাংলা একাডেমির বিষয়। তবে মেলা হবে—এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই।’
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি আয়োজিত ‘কেমন বই মেলা চাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় ১৭টি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা এমন একটা বইমেলা চাই, যে বইমেলায় আমাদের সব মানুষের বই থাকবে। আমরা যারা বই লিখি, যে যেইটাই লিখুক কেন, যে কোনো ভিন্ন মতের লেখাই থাকুক না কেন, সবার বই যেন বইমেলায় থাকে। পাঠক বেছে নেবেন—উনি যেটা পড়তে চান, যে বই তাঁকে টানে উনি ওই বইটা কিনবেন।’
তিনি যোগ করেন, ‘আমরা চাই এমন একটা মেলা, অবশ্যই সেটা বৈষম্যবিরোধী। কারও প্রতি যেন বৈষম্য না করা হয়। কেউ যেন এসে না বলেন যে না, আমার প্রতি বৈষম্য করা হচ্ছে। আমি যে বইটা প্রকাশ করতে চাচ্ছি বা বিক্রি করতে চাচ্ছি, এটা এখানে করা যাচ্ছে না। এই কথাটা যেন না শোনা হয়।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এমন কোনো বইমেলা চাই না যেখানে ৪০ শতাংশ বই হচ্ছে একটা লোকের ওপরে। এমন একটা বইমেলার সময় গেছে, সামনে আপনি বই দেখবেন, সবই হচ্ছে শেখ পরিবারের বই। উনি টুঙ্গিপাড়ায় পুকুরের পাশে বসে আছেন, সেটা নিয়েও একটা বড় বই কেউ লিখে ফেলেছে। ওই বইগুলো ছিল—কোনোভাবে প্রতারণা করে কিছু টাকা-পয়সা কামানোর জন্য।’
সভায় জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি মোহন রায়হান বলেন, ‘বইমেলাকে দলীয় বইমেলা হিসেবে রূপান্তরিত করা হয়েছে। প্রতিটি স্টল, প্যাভেলিয়ন আওয়ামী দালালদের দেওয়া হয়েছিল। প্রকাশকেরা ছিল ফ্যাসিস্টদের দোসর। তবে এবারের বইমেলা হবে সবার।’
নির্বাচনের কারণে বইমেলা বন্ধের কোনো কারণ নেই উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা হোক। নির্বাচনের কয়েক দিন বইমেলা বন্ধ রেখে। তা আবার কয়েক দিন বর্ধিত করা যেতে পারে। তা-ও যাতে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা বন্ধ না থাকে। এবারের বইমেলা না হলে মনে করা হবে, ফ্যাসিস্ট শক্তির দোসররা এটা জন্য জড়িত। তারাই ষড়যন্ত্র করে বইমেলা বন্ধ করতে চাইছে। সরকারের কাছে আবেদন বইমেলা যাতে ফেব্রুয়ারির ১ তারিখেই হয়।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি সাঈদ বারীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন কবি গাজীউল হাসান খান, ফয়েজ আলম।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে এবারও বইমেলা যাতে খুব সুন্দর হয়। সময়ের ব্যাপারে আমি জানি না, বাংলা একাডেমি কি একই সময়ে করবে নাকি সময় একটু হেরফের করবে—সেটা বাংলা একাডেমির বিষয়। তবে মেলা হবে—এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই।’
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি আয়োজিত ‘কেমন বই মেলা চাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় ১৭টি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা এমন একটা বইমেলা চাই, যে বইমেলায় আমাদের সব মানুষের বই থাকবে। আমরা যারা বই লিখি, যে যেইটাই লিখুক কেন, যে কোনো ভিন্ন মতের লেখাই থাকুক না কেন, সবার বই যেন বইমেলায় থাকে। পাঠক বেছে নেবেন—উনি যেটা পড়তে চান, যে বই তাঁকে টানে উনি ওই বইটা কিনবেন।’
তিনি যোগ করেন, ‘আমরা চাই এমন একটা মেলা, অবশ্যই সেটা বৈষম্যবিরোধী। কারও প্রতি যেন বৈষম্য না করা হয়। কেউ যেন এসে না বলেন যে না, আমার প্রতি বৈষম্য করা হচ্ছে। আমি যে বইটা প্রকাশ করতে চাচ্ছি বা বিক্রি করতে চাচ্ছি, এটা এখানে করা যাচ্ছে না। এই কথাটা যেন না শোনা হয়।’
প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা অবশ্যই এমন কোনো বইমেলা চাই না যেখানে ৪০ শতাংশ বই হচ্ছে একটা লোকের ওপরে। এমন একটা বইমেলার সময় গেছে, সামনে আপনি বই দেখবেন, সবই হচ্ছে শেখ পরিবারের বই। উনি টুঙ্গিপাড়ায় পুকুরের পাশে বসে আছেন, সেটা নিয়েও একটা বড় বই কেউ লিখে ফেলেছে। ওই বইগুলো ছিল—কোনোভাবে প্রতারণা করে কিছু টাকা-পয়সা কামানোর জন্য।’
সভায় জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি মোহন রায়হান বলেন, ‘বইমেলাকে দলীয় বইমেলা হিসেবে রূপান্তরিত করা হয়েছে। প্রতিটি স্টল, প্যাভেলিয়ন আওয়ামী দালালদের দেওয়া হয়েছিল। প্রকাশকেরা ছিল ফ্যাসিস্টদের দোসর। তবে এবারের বইমেলা হবে সবার।’
নির্বাচনের কারণে বইমেলা বন্ধের কোনো কারণ নেই উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা হোক। নির্বাচনের কয়েক দিন বইমেলা বন্ধ রেখে। তা আবার কয়েক দিন বর্ধিত করা যেতে পারে। তা-ও যাতে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা বন্ধ না থাকে। এবারের বইমেলা না হলে মনে করা হবে, ফ্যাসিস্ট শক্তির দোসররা এটা জন্য জড়িত। তারাই ষড়যন্ত্র করে বইমেলা বন্ধ করতে চাইছে। সরকারের কাছে আবেদন বইমেলা যাতে ফেব্রুয়ারির ১ তারিখেই হয়।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি সাঈদ বারীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন কবি গাজীউল হাসান খান, ফয়েজ আলম।

বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে সহযোগিতার প্রসঙ্গ টেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘শিল্প খাতে দুই দেশ সহযোগিতা বিনিময় করে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে।
১৫ জানুয়ারি ২০২২
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে আজ রোববার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে এক পথচারী মারা যান। এই ঘটনার পর থেকে মেট্রোরেল চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকে।
৬ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত সিমকার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে। আজ রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত সিমকার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে। আজ রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘একজনের সিমকার্ড ব্যবহার করে অন্যজন অপরাধ করে। এতে করে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য ব্যক্তি পর্যায়ে রেজিস্ট্রেশন করা সিমকার্ড কমিয়ে আনা হবে। কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায় সিমটি সেই ব্যক্তির নয়। নির্বাচনের আগে সিমকার্ড কমিয়ে আনা হবে। আমরা চেষ্টা করছি জাতীয় নির্বাচনের আগে একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ সাতটি সিমকার্ড নিজের এনআইডি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।’
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী ও মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ।
গত মে মাসে বিটিআরসি জানায়, একজন গ্রাহক এখন থেকে নিজের নামে সর্বোচ্চ ১০টি সিম নিতে পারবেন। এর আগে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্মনিবন্ধন সনদ ও পাসপোর্ট দিয়ে সব অপারেটর মিলিয়ে ১৫টি সিম নেওয়া যেত।
২০১৭ সালে বিটিআরসি একজন গ্রাহকের নামে সর্বোচ্চ ১৫টি সিম নিবন্ধন করা যাবে বলে নির্দেশনা দেয়। এরপর ২০২২ সালের অক্টোবরে বিটিআরসি আরেক নির্দেশনায় জানিয়েছিল, একজন গ্রাহক জাতীয় পরিচয়পত্র, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্মনিবন্ধন সনদ ও পাসপোর্ট দিয়ে সর্বোচ্চ ১৫টি সিম নিবন্ধন করতে পারবেন।

আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত সিমকার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে। আজ রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘একজনের সিমকার্ড ব্যবহার করে অন্যজন অপরাধ করে। এতে করে প্রকৃত দোষী ব্যক্তি অনেক সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ জন্য ব্যক্তি পর্যায়ে রেজিস্ট্রেশন করা সিমকার্ড কমিয়ে আনা হবে। কোনো ঘটনা ঘটার পর দেখা যায় সিমটি সেই ব্যক্তির নয়। নির্বাচনের আগে সিমকার্ড কমিয়ে আনা হবে। আমরা চেষ্টা করছি জাতীয় নির্বাচনের আগে একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ সাতটি সিমকার্ড নিজের এনআইডি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।’
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম, বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী ও মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ।
গত মে মাসে বিটিআরসি জানায়, একজন গ্রাহক এখন থেকে নিজের নামে সর্বোচ্চ ১০টি সিম নিতে পারবেন। এর আগে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্মনিবন্ধন সনদ ও পাসপোর্ট দিয়ে সব অপারেটর মিলিয়ে ১৫টি সিম নেওয়া যেত।
২০১৭ সালে বিটিআরসি একজন গ্রাহকের নামে সর্বোচ্চ ১৫টি সিম নিবন্ধন করা যাবে বলে নির্দেশনা দেয়। এরপর ২০২২ সালের অক্টোবরে বিটিআরসি আরেক নির্দেশনায় জানিয়েছিল, একজন গ্রাহক জাতীয় পরিচয়পত্র, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্মনিবন্ধন সনদ ও পাসপোর্ট দিয়ে সর্বোচ্চ ১৫টি সিম নিবন্ধন করতে পারবেন।

বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে সহযোগিতার প্রসঙ্গ টেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘শিল্প খাতে দুই দেশ সহযোগিতা বিনিময় করে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে।
১৫ জানুয়ারি ২০২২
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে আজ রোববার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে এক পথচারী মারা যান। এই ঘটনার পর থেকে মেট্রোরেল চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকে।
৬ মিনিট আগে
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি আয়োজিত ‘কেমন বই মেলা চাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় ১৭টি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
আজ রোববার সকাল ১১টায় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৫তম বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এই বৈঠকের আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতিকারীদের কর্মকাণ্ড রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
২. জুলাই হত্যাকাণ্ডের শহীদদের মামলার রেকর্ড, তদন্ত ও অগ্রগতি বিষয়ক আলোচনা, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
৩. নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।
৪. মাদকের অপব্যবহার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কিত আলোচনা।
৫. শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন পরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণ এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনসমূহের অপতৎপরতা রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
৬. গার্মেন্টস বা শিল্পকারখানার শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ নিশ্চিত করা।
৭. গার্মেন্টস কারখানা, ঔষধ শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা বিষয়ে আলোচনা।
৮. অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা সংক্রান্ত আলোচনা।
৯. সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি বিষয়ক আলোচনা।
১০. রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইন-শৃঙ্খলাসহ সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ক আলোচনা।
১১. মা ইলিশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত আলোচনা।
জানা গেছে, বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, শিল্প-ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা আদিলুর রহমান, খাদ্য ও ভূমি বিষয়ক উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার উপদেষ্ট আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা।

সন্ন জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি, সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা এবং সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে বৈঠকে বসছে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
আজ রোববার সকাল ১১টায় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১৫তম বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এই বৈঠকের আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতিকারীদের কর্মকাণ্ড রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
২. জুলাই হত্যাকাণ্ডের শহীদদের মামলার রেকর্ড, তদন্ত ও অগ্রগতি বিষয়ক আলোচনা, দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
৩. নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।
৪. মাদকের অপব্যবহার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কিত আলোচনা।
৫. শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন পরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণ এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনসমূহের অপতৎপরতা রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
৬. গার্মেন্টস বা শিল্পকারখানার শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ নিশ্চিত করা।
৭. গার্মেন্টস কারখানা, ঔষধ শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির তৎপরতা বিষয়ে আলোচনা।
৮. অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা সংক্রান্ত আলোচনা।
৯. সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি বিষয়ক আলোচনা।
১০. রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইন-শৃঙ্খলাসহ সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ক আলোচনা।
১১. মা ইলিশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত আলোচনা।
জানা গেছে, বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, শিল্প-ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা আদিলুর রহমান, খাদ্য ও ভূমি বিষয়ক উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার উপদেষ্ট আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা।

বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে সহযোগিতার প্রসঙ্গ টেনে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ‘শিল্প খাতে দুই দেশ সহযোগিতা বিনিময় করে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের শিল্পীদের মধ্যে দীর্ঘকাল ধরে সহযোগিতার ইতিহাস রয়েছে।
১৫ জানুয়ারি ২০২২
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে আজ রোববার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে এক পথচারী মারা যান। এই ঘটনার পর থেকে মেট্রোরেল চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকে।
৬ মিনিট আগে
রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি আয়োজিত ‘কেমন বই মেলা চাই’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় ১৭টি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের আগে এক ব্যক্তির নামে অনুমোদিত সিমকার্ডের সংখ্যা কমিয়ে আনা হবে। আজ রোববার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে