বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে সংঘটিত হত্যাযজ্ঞকে গণহত্যা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে প্রস্তাব পাস করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের গণহত্যা বিষয়ক গবেষকেরা। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব জেনোসাইড স্কলার্স (আইএজিএস) ও স্পেনের ইউনিভার্সিটি অব বার্সেলোনার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এ আহ্বান জানানো হয়।
‘তথ্য প্রযুক্তির যুগে জেনোসাইড ও এর নিবৃত্তি: একবিংশ শতকের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক পাঁচ দিনের এ আন্তর্জাতিক সম্মেলন স্পেনের বার্সেলোনায় শুরু হয় গত ১৯ জুলাই। এতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসর কর্তৃক বাংলাদেশে সংঘটিত হত্যাযজ্ঞকে গণহত্যা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে প্রস্তাব পাসের জন্য আইএজিএসের কাছে জোর আহ্বান জানানো হয়।
সম্মেলনে সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গণহত্যা বিশেষজ্ঞ ও গবেষকেরা অংশ নিয়ে এ সম্পর্কিত নানা ইস্যুতে তাঁদের গবেষণালব্ধ গুরুত্বপূর্ণ নানা দিক তুলে ধরেন। করোনার কারণে এবারের সম্মেলন পুরোটাই ভার্চ্যুয়াল পরিসরে অনুষ্ঠিত হয়। এতে ‘বাংলাদেশ জেনোসাইডের পঞ্চাশ বছর এবং অতঃপর’ শীর্ষক একটি প্যানেল আলোচনা ছিল। এতে সভাপতিত্ব করেন বিশ্বখ্যাত জেনোসাইড বিশেষজ্ঞ ও ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যাডাম জোন্স। সেখানে বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশের চারজন গবেষক শাহরিয়ার আলম, মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, এমরান আজাদ ও ড. তৌহীদ রেজা নূর তাঁদের গবেষণা ফলাফল তুলে ধরেন।
বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মের কাছে গণহত্যার স্মৃতি কীভাবে প্রবাহিত হচ্ছে, সে বিষয়ে আলোকপাত করেন যুক্তরাষ্ট্রের বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক শাহরিয়ার আলম। ‘বাংলাদেশি তরুণদের একাত্তর সালের জেনোসাইড বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণদের দৃষ্টিভঙ্গি: একটি নৃতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ’ শীর্ষক গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলএম গ্র্যাজুয়েট এমরান আজাদ একাত্তরে সংঘটিত জেনোসাইডের শিকার পরিবারের জন্য গঠিত বিচার প্রক্রিয়ার অর্জন, চ্যালেঞ্জ ও এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করেন। সেশনের শেষ বক্তা হিসেবে বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং স্কলার ড. তৌহীদ রেজা নূর আলোচনা করেন বাংলাদেশে সংঘটিত জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রসঙ্গে। দেশ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই স্বীকৃতির নানা চ্যালেঞ্জ নিয়ে গণহত্যাকে স্বীকৃতি দিয়ে প্রস্তাব পাসের দাবি উত্থাপন করেন।
সম্মেলনের শেষ দিন ড. তৌহীদ রেজা নূর আইএজিএসের সাংগঠনিক সভায় নবগঠিত নির্বাহী পরিষদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আইএজিএসের সদস্য এবং বাংলাদেশ জেনোসাইডের শিকার পরিবারের একজন প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশ জেনোসাইডের স্বীকৃতি সম্পর্কিত রেজ্যুলেশনের প্রস্তাব করেন, যা সভার কার্যবিবরণীতে নথিভুক্ত হয়। এখন বিধি মোতাবেক সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বাংলাদেশের পক্ষে একটি খসড়া রেজ্যুলেশন জমা দেওয়ার পর এ সম্পর্কিত কমিটি তা যাচাই-বাছাই করে আইএজিএসের সাধারণ পরিষদের কাছে ভোটের জন্য ডিজিটালি বিতরণ করবেন।
এই প্রস্তাবের মাধ্যমে সারা বিশ্বের গণহত্যা স্কলারদের আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ গণহত্যাকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রক্রিয়াটি শুরু হলো। বাংলাদেশে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিমূলক প্রস্তাবের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জ্ঞাপন করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গণহত্যা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক গ্রেগরি স্ট্যান্টন, অধ্যাপক হেলেন জারভিস ও অধ্যাপক অ্যাডাম জোন্স। প্রস্তাব উত্থাপনের সময় সভায় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি মফিদুল হক এই প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানান।
সম্মেলনের অন্য একটি প্যানেলে তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা হয়। ওই সেশনের টাইটেল ছিল—‘প্যানেল প্রজেকশন অব ওয়ার: সিনেমাটিক রিপ্রেজেন্টেশন অব বাংলাদেশ ইনডিপেনডেন্স’। এই প্যানেল আলোচনা হয় কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্যাথরিন মাসুদের সভাপতিত্বে, যেখানে অন্যদের মধ্যে আলোচনা করেন ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়নিকা মুখার্জি, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক নাইম মোহাইমেন, ঢাকার ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জাকির হোসেন রাজু ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ফাহমিদা আখতার। অন্য আরেক প্যানেলের সভাপতি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি মফিদুল হক। যেখানে মিয়ানমার গণহত্যা নিয়ে আলোচনা হয়। তরুণ গবেষক ও শিক্ষক খালিদ রহমান মিয়ানমার জেনোসাইড নিয়ে সুনির্মিত ১৮ মিনিটের একটি ডকুফিল্ম সেখানে প্রদর্শন করেন।
‘টেস্টিমনি অব জেনোসাইড’ শিরোনামে একটি প্যানেল সেশনের চেয়ার হিসেবে ছিলেন বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং স্কলার তৌহীদ রেজা নূর। যেখানে ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা, ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট ডালাস, ক্লার্ক ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অব ক্যারোলাইনা লস অ্যাঞ্জেলেসের গবেষকেরা তাঁদের গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন।
বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে সংঘটিত হত্যাযজ্ঞকে গণহত্যা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে প্রস্তাব পাস করার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের গণহত্যা বিষয়ক গবেষকেরা। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব জেনোসাইড স্কলার্স (আইএজিএস) ও স্পেনের ইউনিভার্সিটি অব বার্সেলোনার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এ আহ্বান জানানো হয়।
‘তথ্য প্রযুক্তির যুগে জেনোসাইড ও এর নিবৃত্তি: একবিংশ শতকের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক পাঁচ দিনের এ আন্তর্জাতিক সম্মেলন স্পেনের বার্সেলোনায় শুরু হয় গত ১৯ জুলাই। এতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসর কর্তৃক বাংলাদেশে সংঘটিত হত্যাযজ্ঞকে গণহত্যা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে প্রস্তাব পাসের জন্য আইএজিএসের কাছে জোর আহ্বান জানানো হয়।
সম্মেলনে সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গণহত্যা বিশেষজ্ঞ ও গবেষকেরা অংশ নিয়ে এ সম্পর্কিত নানা ইস্যুতে তাঁদের গবেষণালব্ধ গুরুত্বপূর্ণ নানা দিক তুলে ধরেন। করোনার কারণে এবারের সম্মেলন পুরোটাই ভার্চ্যুয়াল পরিসরে অনুষ্ঠিত হয়। এতে ‘বাংলাদেশ জেনোসাইডের পঞ্চাশ বছর এবং অতঃপর’ শীর্ষক একটি প্যানেল আলোচনা ছিল। এতে সভাপতিত্ব করেন বিশ্বখ্যাত জেনোসাইড বিশেষজ্ঞ ও ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যাডাম জোন্স। সেখানে বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশের চারজন গবেষক শাহরিয়ার আলম, মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, এমরান আজাদ ও ড. তৌহীদ রেজা নূর তাঁদের গবেষণা ফলাফল তুলে ধরেন।
বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মের কাছে গণহত্যার স্মৃতি কীভাবে প্রবাহিত হচ্ছে, সে বিষয়ে আলোকপাত করেন যুক্তরাষ্ট্রের বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গবেষক শাহরিয়ার আলম। ‘বাংলাদেশি তরুণদের একাত্তর সালের জেনোসাইড বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণদের দৃষ্টিভঙ্গি: একটি নৃতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ’ শীর্ষক গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলএম গ্র্যাজুয়েট এমরান আজাদ একাত্তরে সংঘটিত জেনোসাইডের শিকার পরিবারের জন্য গঠিত বিচার প্রক্রিয়ার অর্জন, চ্যালেঞ্জ ও এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করেন। সেশনের শেষ বক্তা হিসেবে বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং স্কলার ড. তৌহীদ রেজা নূর আলোচনা করেন বাংলাদেশে সংঘটিত জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রসঙ্গে। দেশ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই স্বীকৃতির নানা চ্যালেঞ্জ নিয়ে গণহত্যাকে স্বীকৃতি দিয়ে প্রস্তাব পাসের দাবি উত্থাপন করেন।
সম্মেলনের শেষ দিন ড. তৌহীদ রেজা নূর আইএজিএসের সাংগঠনিক সভায় নবগঠিত নির্বাহী পরিষদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আইএজিএসের সদস্য এবং বাংলাদেশ জেনোসাইডের শিকার পরিবারের একজন প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশ জেনোসাইডের স্বীকৃতি সম্পর্কিত রেজ্যুলেশনের প্রস্তাব করেন, যা সভার কার্যবিবরণীতে নথিভুক্ত হয়। এখন বিধি মোতাবেক সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বাংলাদেশের পক্ষে একটি খসড়া রেজ্যুলেশন জমা দেওয়ার পর এ সম্পর্কিত কমিটি তা যাচাই-বাছাই করে আইএজিএসের সাধারণ পরিষদের কাছে ভোটের জন্য ডিজিটালি বিতরণ করবেন।
এই প্রস্তাবের মাধ্যমে সারা বিশ্বের গণহত্যা স্কলারদের আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ গণহত্যাকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রক্রিয়াটি শুরু হলো। বাংলাদেশে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিমূলক প্রস্তাবের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জ্ঞাপন করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গণহত্যা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক গ্রেগরি স্ট্যান্টন, অধ্যাপক হেলেন জারভিস ও অধ্যাপক অ্যাডাম জোন্স। প্রস্তাব উত্থাপনের সময় সভায় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি মফিদুল হক এই প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানান।
সম্মেলনের অন্য একটি প্যানেলে তারেক মাসুদ ও ক্যাথরিন মাসুদের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা হয়। ওই সেশনের টাইটেল ছিল—‘প্যানেল প্রজেকশন অব ওয়ার: সিনেমাটিক রিপ্রেজেন্টেশন অব বাংলাদেশ ইনডিপেনডেন্স’। এই প্যানেল আলোচনা হয় কানেকটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্যাথরিন মাসুদের সভাপতিত্বে, যেখানে অন্যদের মধ্যে আলোচনা করেন ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়নিকা মুখার্জি, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক নাইম মোহাইমেন, ঢাকার ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জাকির হোসেন রাজু ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ফাহমিদা আখতার। অন্য আরেক প্যানেলের সভাপতি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি মফিদুল হক। যেখানে মিয়ানমার গণহত্যা নিয়ে আলোচনা হয়। তরুণ গবেষক ও শিক্ষক খালিদ রহমান মিয়ানমার জেনোসাইড নিয়ে সুনির্মিত ১৮ মিনিটের একটি ডকুফিল্ম সেখানে প্রদর্শন করেন।
‘টেস্টিমনি অব জেনোসাইড’ শিরোনামে একটি প্যানেল সেশনের চেয়ার হিসেবে ছিলেন বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং স্কলার তৌহীদ রেজা নূর। যেখানে ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা, ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট ডালাস, ক্লার্ক ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অব ক্যারোলাইনা লস অ্যাঞ্জেলেসের গবেষকেরা তাঁদের গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১১ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১২ ঘণ্টা আগে