নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লকডাউনের প্রভাব পড়েছে সর্বত্র। কলকারখানায় ধোয়া নেই, দূষণও নেই। নদী এখন স্বচ্ছতোয়া। এমন পরিবেশে বুকভরে নিশ্বাস নিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ আসার কথা নদীতে। কিন্তু কোথাও ইলিশের দেখা নেই। বাজারে তাই ইলিশের আকাল। ইলিশ কম পাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ী ও আড়তদারেরা।
‘ইলিশের বাড়ি’খ্যাত চাঁদপুর। জেলার পদ্মা-মেঘনা নদীতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জাল ফেলেও ইলিশ উঠছে না। খরচ পোষাতে পারছেন না জেলেরা। নদীতেই নামা বন্ধ করে দিয়েছেন। অন্য বছরগুলোতে এই সময়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মণ ইলিশ পাওয়া যেত চাঁদপুরে।
শুধু চাঁদপুর নয়, ইলিশের বড় মোকামের একই অবস্থা। আজকের পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধিরা ইলিশের হাহাকার নিয়ে যেসব তথ্য পাঠিয়েছেন, তা সত্যিই উদ্বেগের।
বরগুনার কথাই বলি। নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে খালি হাতে ফিরে আসছেন বরগুনার জেলেরা। এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় জেলে, ট্রলারমালিক, মৎস্য ব্যবসায়ী ও মৎস্যজীবী শ্রমিকেরা।
বরিশালের জেলেদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ। ভরা মৌসুমেও ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া। গোটা দক্ষিণাঞ্চলেই ইলিশ এখন সোনার হরিণ। ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে এখনো ইলিশের দেখা নেই। গত রোববার ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ইউনিয়নের মেঘনা নদীর পাড়ের মাছঘাটে সরেজমিনে দেখা গেছে, নদীর পাড়ে জাল ও নৌকা রেখে হতাশায় সময় কাটছে জেলেদের।
ইলিশ গবেষক ও সমুদ্রবিজ্ঞানীরা বলছেন, ইলিশ না পাওয়ার বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। সেই সঙ্গে মানবসৃষ্ট বাধা, অসময়ে বৃষ্টি, পানির লবণাক্ততায় পরিবর্তন, ইকোসিস্টেম ধ্বংসসহ বিভিন্ন দূষণের কারণে ইলিশ মাছ বঙ্গোপসাগর থেকে নদীতে আসতে পারছে না। এসব উল্লেখ করে তাঁরা বলছেন, ইলিশ যাতায়াতের রুট পরিবর্তন করেছে।
দেশে এ বছরও নদী ও সাগরে মোট ১৫০ দিন জেলেরা মাছ ধরা থেকে বিরত ছিল ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে। পরিসংখ্যানও বলছে, এই সময় বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগরের প্রবেশমুখের নদীগুলোতে ইলিশের কমতি থাকার কথা নয়।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গত বছর অক্টোবর-নভেম্বরের সব শেষ তথ্য বলছে, ২০২০ সালে বাংলাদেশে ৩৭ হাজার ৮০০ কোটি ইলিশের জাটকা তৈরি হয়েছে। সেগুলো সাগরে গেছে। যা এ বছর বড় ইলিশ হয়ে আবারও বাংলাদেশের নদনদীতে ফিরে আসার কথা। কিন্তু সেই জাটকা ইলিশ গেল কোথায়, কেন তারা ফিরছে না বাংলাদেশের নদীগুলোতে–বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে ইলিশ বিশেষজ্ঞদের।
ভারতের কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে গত বছর ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর দুই দিনব্যাপী একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মূল প্রবন্ধ তুলে ধরেন ওয়ার্ল্ডফিশ বাংলাদেশের ইকোফিশ প্রকল্পের দলনেতা অধ্যাপক আবদুল ওহাব। তিনি বলেন, মা-ইলিশ যে নদীতে ডিম পাড়ে ও বাচ্চা ইলিশ যেখানে বড় হয়, পরিণত বয়সে তারা সমুদ্র থেকে সেই নদীতেই ফিরে আসে।
মৎস্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়ার্ল্ডফিশের ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের তথ্য বলছে, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হচ্ছে। চার বছর আগে বিশ্বের মোট উৎপাদিত ইলিশের ৬৫ শতাংশ আসত বাংলাদেশ থেকে। গত ৫ বছরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে ইলিশের উৎপাদন। প্রতিবেশী ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে ইলিশের উৎপাদন উল্টো কমেছে।
২০২০ সালের নভেম্বরে মৎস্য অধিদপ্তর ও ওয়ার্ল্ডফিশের গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশে ৬ লাখ ৭০ হাজার টন ইলিশের সর্বোচ্চ টেকসই উৎপাদন সম্ভব।
বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হাসান আহমেদ বলেন, ইলিশ তাদের যাতায়াতের রুট পরিবর্তন করে থাকতে পারে। সাগর থেকে যে পথ দিয়ে ইলিশ বাংলাদেশের নদীগুলোতে আসে, সেখানে কোনোভাবে বাধা পেয়ে থাকতে পারে। নদীতে আসতে বাধা পেলে ইলিশ কম ধরা পড়বে এটাই স্বাভাবিক।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি ও ইউনেসকোর আন্তসরকারি সামুদ্রিক সংস্থার ভারত মহাসাগরবিষয়ক কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ড. মোসলেম উদ্দিন বলেন, বৃষ্টিও হচ্ছে অসময়ে। নদীর পানিতে লবণাক্ততার পরিমাণে পরিবর্তনে এসেছে। জোয়ার-ভাটারও পরিবর্তন এসেছে। ইকোসিস্টেম বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। তাই শুধু মৎস্য গবেষকদের দিয়ে ইলিশের উৎপাদন ধরে রাখা যাবে না। এ জন্য ইলিশ ম্যানেজমেন্ট কমিশন গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।

লকডাউনের প্রভাব পড়েছে সর্বত্র। কলকারখানায় ধোয়া নেই, দূষণও নেই। নদী এখন স্বচ্ছতোয়া। এমন পরিবেশে বুকভরে নিশ্বাস নিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ আসার কথা নদীতে। কিন্তু কোথাও ইলিশের দেখা নেই। বাজারে তাই ইলিশের আকাল। ইলিশ কম পাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ী ও আড়তদারেরা।
‘ইলিশের বাড়ি’খ্যাত চাঁদপুর। জেলার পদ্মা-মেঘনা নদীতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জাল ফেলেও ইলিশ উঠছে না। খরচ পোষাতে পারছেন না জেলেরা। নদীতেই নামা বন্ধ করে দিয়েছেন। অন্য বছরগুলোতে এই সময়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মণ ইলিশ পাওয়া যেত চাঁদপুরে।
শুধু চাঁদপুর নয়, ইলিশের বড় মোকামের একই অবস্থা। আজকের পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধিরা ইলিশের হাহাকার নিয়ে যেসব তথ্য পাঠিয়েছেন, তা সত্যিই উদ্বেগের।
বরগুনার কথাই বলি। নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে খালি হাতে ফিরে আসছেন বরগুনার জেলেরা। এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় জেলে, ট্রলারমালিক, মৎস্য ব্যবসায়ী ও মৎস্যজীবী শ্রমিকেরা।
বরিশালের জেলেদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ। ভরা মৌসুমেও ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া। গোটা দক্ষিণাঞ্চলেই ইলিশ এখন সোনার হরিণ। ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে এখনো ইলিশের দেখা নেই। গত রোববার ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ইউনিয়নের মেঘনা নদীর পাড়ের মাছঘাটে সরেজমিনে দেখা গেছে, নদীর পাড়ে জাল ও নৌকা রেখে হতাশায় সময় কাটছে জেলেদের।
ইলিশ গবেষক ও সমুদ্রবিজ্ঞানীরা বলছেন, ইলিশ না পাওয়ার বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। সেই সঙ্গে মানবসৃষ্ট বাধা, অসময়ে বৃষ্টি, পানির লবণাক্ততায় পরিবর্তন, ইকোসিস্টেম ধ্বংসসহ বিভিন্ন দূষণের কারণে ইলিশ মাছ বঙ্গোপসাগর থেকে নদীতে আসতে পারছে না। এসব উল্লেখ করে তাঁরা বলছেন, ইলিশ যাতায়াতের রুট পরিবর্তন করেছে।
দেশে এ বছরও নদী ও সাগরে মোট ১৫০ দিন জেলেরা মাছ ধরা থেকে বিরত ছিল ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে। পরিসংখ্যানও বলছে, এই সময় বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগরের প্রবেশমুখের নদীগুলোতে ইলিশের কমতি থাকার কথা নয়।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গত বছর অক্টোবর-নভেম্বরের সব শেষ তথ্য বলছে, ২০২০ সালে বাংলাদেশে ৩৭ হাজার ৮০০ কোটি ইলিশের জাটকা তৈরি হয়েছে। সেগুলো সাগরে গেছে। যা এ বছর বড় ইলিশ হয়ে আবারও বাংলাদেশের নদনদীতে ফিরে আসার কথা। কিন্তু সেই জাটকা ইলিশ গেল কোথায়, কেন তারা ফিরছে না বাংলাদেশের নদীগুলোতে–বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে ইলিশ বিশেষজ্ঞদের।
ভারতের কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে গত বছর ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর দুই দিনব্যাপী একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মূল প্রবন্ধ তুলে ধরেন ওয়ার্ল্ডফিশ বাংলাদেশের ইকোফিশ প্রকল্পের দলনেতা অধ্যাপক আবদুল ওহাব। তিনি বলেন, মা-ইলিশ যে নদীতে ডিম পাড়ে ও বাচ্চা ইলিশ যেখানে বড় হয়, পরিণত বয়সে তারা সমুদ্র থেকে সেই নদীতেই ফিরে আসে।
মৎস্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়ার্ল্ডফিশের ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের তথ্য বলছে, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হচ্ছে। চার বছর আগে বিশ্বের মোট উৎপাদিত ইলিশের ৬৫ শতাংশ আসত বাংলাদেশ থেকে। গত ৫ বছরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে ইলিশের উৎপাদন। প্রতিবেশী ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে ইলিশের উৎপাদন উল্টো কমেছে।
২০২০ সালের নভেম্বরে মৎস্য অধিদপ্তর ও ওয়ার্ল্ডফিশের গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশে ৬ লাখ ৭০ হাজার টন ইলিশের সর্বোচ্চ টেকসই উৎপাদন সম্ভব।
বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হাসান আহমেদ বলেন, ইলিশ তাদের যাতায়াতের রুট পরিবর্তন করে থাকতে পারে। সাগর থেকে যে পথ দিয়ে ইলিশ বাংলাদেশের নদীগুলোতে আসে, সেখানে কোনোভাবে বাধা পেয়ে থাকতে পারে। নদীতে আসতে বাধা পেলে ইলিশ কম ধরা পড়বে এটাই স্বাভাবিক।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি ও ইউনেসকোর আন্তসরকারি সামুদ্রিক সংস্থার ভারত মহাসাগরবিষয়ক কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ড. মোসলেম উদ্দিন বলেন, বৃষ্টিও হচ্ছে অসময়ে। নদীর পানিতে লবণাক্ততার পরিমাণে পরিবর্তনে এসেছে। জোয়ার-ভাটারও পরিবর্তন এসেছে। ইকোসিস্টেম বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। তাই শুধু মৎস্য গবেষকদের দিয়ে ইলিশের উৎপাদন ধরে রাখা যাবে না। এ জন্য ইলিশ ম্যানেজমেন্ট কমিশন গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লকডাউনের প্রভাব পড়েছে সর্বত্র। কলকারখানায় ধোয়া নেই, দূষণও নেই। নদী এখন স্বচ্ছতোয়া। এমন পরিবেশে বুকভরে নিশ্বাস নিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ আসার কথা নদীতে। কিন্তু কোথাও ইলিশের দেখা নেই। বাজারে তাই ইলিশের আকাল। ইলিশ কম পাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ী ও আড়তদারেরা।
‘ইলিশের বাড়ি’খ্যাত চাঁদপুর। জেলার পদ্মা-মেঘনা নদীতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জাল ফেলেও ইলিশ উঠছে না। খরচ পোষাতে পারছেন না জেলেরা। নদীতেই নামা বন্ধ করে দিয়েছেন। অন্য বছরগুলোতে এই সময়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মণ ইলিশ পাওয়া যেত চাঁদপুরে।
শুধু চাঁদপুর নয়, ইলিশের বড় মোকামের একই অবস্থা। আজকের পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধিরা ইলিশের হাহাকার নিয়ে যেসব তথ্য পাঠিয়েছেন, তা সত্যিই উদ্বেগের।
বরগুনার কথাই বলি। নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে খালি হাতে ফিরে আসছেন বরগুনার জেলেরা। এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় জেলে, ট্রলারমালিক, মৎস্য ব্যবসায়ী ও মৎস্যজীবী শ্রমিকেরা।
বরিশালের জেলেদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ। ভরা মৌসুমেও ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া। গোটা দক্ষিণাঞ্চলেই ইলিশ এখন সোনার হরিণ। ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে এখনো ইলিশের দেখা নেই। গত রোববার ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ইউনিয়নের মেঘনা নদীর পাড়ের মাছঘাটে সরেজমিনে দেখা গেছে, নদীর পাড়ে জাল ও নৌকা রেখে হতাশায় সময় কাটছে জেলেদের।
ইলিশ গবেষক ও সমুদ্রবিজ্ঞানীরা বলছেন, ইলিশ না পাওয়ার বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। সেই সঙ্গে মানবসৃষ্ট বাধা, অসময়ে বৃষ্টি, পানির লবণাক্ততায় পরিবর্তন, ইকোসিস্টেম ধ্বংসসহ বিভিন্ন দূষণের কারণে ইলিশ মাছ বঙ্গোপসাগর থেকে নদীতে আসতে পারছে না। এসব উল্লেখ করে তাঁরা বলছেন, ইলিশ যাতায়াতের রুট পরিবর্তন করেছে।
দেশে এ বছরও নদী ও সাগরে মোট ১৫০ দিন জেলেরা মাছ ধরা থেকে বিরত ছিল ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে। পরিসংখ্যানও বলছে, এই সময় বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগরের প্রবেশমুখের নদীগুলোতে ইলিশের কমতি থাকার কথা নয়।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গত বছর অক্টোবর-নভেম্বরের সব শেষ তথ্য বলছে, ২০২০ সালে বাংলাদেশে ৩৭ হাজার ৮০০ কোটি ইলিশের জাটকা তৈরি হয়েছে। সেগুলো সাগরে গেছে। যা এ বছর বড় ইলিশ হয়ে আবারও বাংলাদেশের নদনদীতে ফিরে আসার কথা। কিন্তু সেই জাটকা ইলিশ গেল কোথায়, কেন তারা ফিরছে না বাংলাদেশের নদীগুলোতে–বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে ইলিশ বিশেষজ্ঞদের।
ভারতের কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে গত বছর ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর দুই দিনব্যাপী একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মূল প্রবন্ধ তুলে ধরেন ওয়ার্ল্ডফিশ বাংলাদেশের ইকোফিশ প্রকল্পের দলনেতা অধ্যাপক আবদুল ওহাব। তিনি বলেন, মা-ইলিশ যে নদীতে ডিম পাড়ে ও বাচ্চা ইলিশ যেখানে বড় হয়, পরিণত বয়সে তারা সমুদ্র থেকে সেই নদীতেই ফিরে আসে।
মৎস্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়ার্ল্ডফিশের ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের তথ্য বলছে, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হচ্ছে। চার বছর আগে বিশ্বের মোট উৎপাদিত ইলিশের ৬৫ শতাংশ আসত বাংলাদেশ থেকে। গত ৫ বছরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে ইলিশের উৎপাদন। প্রতিবেশী ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে ইলিশের উৎপাদন উল্টো কমেছে।
২০২০ সালের নভেম্বরে মৎস্য অধিদপ্তর ও ওয়ার্ল্ডফিশের গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশে ৬ লাখ ৭০ হাজার টন ইলিশের সর্বোচ্চ টেকসই উৎপাদন সম্ভব।
বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হাসান আহমেদ বলেন, ইলিশ তাদের যাতায়াতের রুট পরিবর্তন করে থাকতে পারে। সাগর থেকে যে পথ দিয়ে ইলিশ বাংলাদেশের নদীগুলোতে আসে, সেখানে কোনোভাবে বাধা পেয়ে থাকতে পারে। নদীতে আসতে বাধা পেলে ইলিশ কম ধরা পড়বে এটাই স্বাভাবিক।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি ও ইউনেসকোর আন্তসরকারি সামুদ্রিক সংস্থার ভারত মহাসাগরবিষয়ক কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ড. মোসলেম উদ্দিন বলেন, বৃষ্টিও হচ্ছে অসময়ে। নদীর পানিতে লবণাক্ততার পরিমাণে পরিবর্তনে এসেছে। জোয়ার-ভাটারও পরিবর্তন এসেছে। ইকোসিস্টেম বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। তাই শুধু মৎস্য গবেষকদের দিয়ে ইলিশের উৎপাদন ধরে রাখা যাবে না। এ জন্য ইলিশ ম্যানেজমেন্ট কমিশন গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।

লকডাউনের প্রভাব পড়েছে সর্বত্র। কলকারখানায় ধোয়া নেই, দূষণও নেই। নদী এখন স্বচ্ছতোয়া। এমন পরিবেশে বুকভরে নিশ্বাস নিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ আসার কথা নদীতে। কিন্তু কোথাও ইলিশের দেখা নেই। বাজারে তাই ইলিশের আকাল। ইলিশ কম পাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ী ও আড়তদারেরা।
‘ইলিশের বাড়ি’খ্যাত চাঁদপুর। জেলার পদ্মা-মেঘনা নদীতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জাল ফেলেও ইলিশ উঠছে না। খরচ পোষাতে পারছেন না জেলেরা। নদীতেই নামা বন্ধ করে দিয়েছেন। অন্য বছরগুলোতে এই সময়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মণ ইলিশ পাওয়া যেত চাঁদপুরে।
শুধু চাঁদপুর নয়, ইলিশের বড় মোকামের একই অবস্থা। আজকের পত্রিকার স্থানীয় প্রতিনিধিরা ইলিশের হাহাকার নিয়ে যেসব তথ্য পাঠিয়েছেন, তা সত্যিই উদ্বেগের।
বরগুনার কথাই বলি। নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে খালি হাতে ফিরে আসছেন বরগুনার জেলেরা। এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় জেলে, ট্রলারমালিক, মৎস্য ব্যবসায়ী ও মৎস্যজীবী শ্রমিকেরা।
বরিশালের জেলেদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ। ভরা মৌসুমেও ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া। গোটা দক্ষিণাঞ্চলেই ইলিশ এখন সোনার হরিণ। ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে এখনো ইলিশের দেখা নেই। গত রোববার ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ইউনিয়নের মেঘনা নদীর পাড়ের মাছঘাটে সরেজমিনে দেখা গেছে, নদীর পাড়ে জাল ও নৌকা রেখে হতাশায় সময় কাটছে জেলেদের।
ইলিশ গবেষক ও সমুদ্রবিজ্ঞানীরা বলছেন, ইলিশ না পাওয়ার বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। সেই সঙ্গে মানবসৃষ্ট বাধা, অসময়ে বৃষ্টি, পানির লবণাক্ততায় পরিবর্তন, ইকোসিস্টেম ধ্বংসসহ বিভিন্ন দূষণের কারণে ইলিশ মাছ বঙ্গোপসাগর থেকে নদীতে আসতে পারছে না। এসব উল্লেখ করে তাঁরা বলছেন, ইলিশ যাতায়াতের রুট পরিবর্তন করেছে।
দেশে এ বছরও নদী ও সাগরে মোট ১৫০ দিন জেলেরা মাছ ধরা থেকে বিরত ছিল ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে। পরিসংখ্যানও বলছে, এই সময় বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগরের প্রবেশমুখের নদীগুলোতে ইলিশের কমতি থাকার কথা নয়।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের গত বছর অক্টোবর-নভেম্বরের সব শেষ তথ্য বলছে, ২০২০ সালে বাংলাদেশে ৩৭ হাজার ৮০০ কোটি ইলিশের জাটকা তৈরি হয়েছে। সেগুলো সাগরে গেছে। যা এ বছর বড় ইলিশ হয়ে আবারও বাংলাদেশের নদনদীতে ফিরে আসার কথা। কিন্তু সেই জাটকা ইলিশ গেল কোথায়, কেন তারা ফিরছে না বাংলাদেশের নদীগুলোতে–বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে ইলিশ বিশেষজ্ঞদের।
ভারতের কেন্দ্রীয় মৎস্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে গত বছর ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর দুই দিনব্যাপী একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মূল প্রবন্ধ তুলে ধরেন ওয়ার্ল্ডফিশ বাংলাদেশের ইকোফিশ প্রকল্পের দলনেতা অধ্যাপক আবদুল ওহাব। তিনি বলেন, মা-ইলিশ যে নদীতে ডিম পাড়ে ও বাচ্চা ইলিশ যেখানে বড় হয়, পরিণত বয়সে তারা সমুদ্র থেকে সেই নদীতেই ফিরে আসে।
মৎস্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়ার্ল্ডফিশের ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসের তথ্য বলছে, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হচ্ছে। চার বছর আগে বিশ্বের মোট উৎপাদিত ইলিশের ৬৫ শতাংশ আসত বাংলাদেশ থেকে। গত ৫ বছরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে ইলিশের উৎপাদন। প্রতিবেশী ভারত, মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানে ইলিশের উৎপাদন উল্টো কমেছে।
২০২০ সালের নভেম্বরে মৎস্য অধিদপ্তর ও ওয়ার্ল্ডফিশের গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশে ৬ লাখ ৭০ হাজার টন ইলিশের সর্বোচ্চ টেকসই উৎপাদন সম্ভব।
বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হাসান আহমেদ বলেন, ইলিশ তাদের যাতায়াতের রুট পরিবর্তন করে থাকতে পারে। সাগর থেকে যে পথ দিয়ে ইলিশ বাংলাদেশের নদীগুলোতে আসে, সেখানে কোনোভাবে বাধা পেয়ে থাকতে পারে। নদীতে আসতে বাধা পেলে ইলিশ কম ধরা পড়বে এটাই স্বাভাবিক।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি ও ইউনেসকোর আন্তসরকারি সামুদ্রিক সংস্থার ভারত মহাসাগরবিষয়ক কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ড. মোসলেম উদ্দিন বলেন, বৃষ্টিও হচ্ছে অসময়ে। নদীর পানিতে লবণাক্ততার পরিমাণে পরিবর্তনে এসেছে। জোয়ার-ভাটারও পরিবর্তন এসেছে। ইকোসিস্টেম বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। তাই শুধু মৎস্য গবেষকদের দিয়ে ইলিশের উৎপাদন ধরে রাখা যাবে না। এ জন্য ইলিশ ম্যানেজমেন্ট কমিশন গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।

সার সরবরাহ, ব্যবহার ও নীতিমালা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, আজকে সভায় সারের ব্যবস্থাপনা, দাম ও নতুন নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সারের কোনো সংকট নেই। পর্যাপ্ত সার মজুত রয়েছে। সারের দামও বাড়বে না। বর্তমানে সারের দাম নিম্নমুখী। ইউরিয়া সার ব্যবহারে সচেতন হতে হবে।
১ সেকেন্ড আগে
’সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানা রকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি ও ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতে হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়ামাত্র সেটা
৪০ মিনিট আগে
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে চাহিদার চেয়ে পেঁয়াজ উৎপাদন এবার ভালো হয়েছে। সরকারের দেওয়া এয়ার ফ্লো মেশিন ও কৃষকদের নিজস্ব প্রচেষ্টার ফলে পেঁয়াজ আমদানি করতে হচ্ছে না। আমদানি করার জন্য আমদানিকারকেরা এখন হাইকোর্টের শরণাপন্ন হয়েছেন। বর্তমানে বাজারে পেঁয়াজের দাম মোটামুটি সহনীয় পর্যায়ে (৭০-৮০ টাকা) রয়েছে। পেঁয়াজের দাম উৎপাদন খরচের চেয়ে কম হলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। আগামী সপ্তাহের মধ্যে বাজারে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদন শুরু হচ্ছে।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
সার সরবরাহ, ব্যবহার ও নীতিমালা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, আজকে সভায় সারের ব্যবস্থাপনা, দাম ও নতুন নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সারের কোনো সংকট নেই। পর্যাপ্ত সার মজুত রয়েছে। সারের দামও বাড়বে না। বর্তমানে সারের দাম নিম্নমুখী। ইউরিয়া সার ব্যবহারে সচেতন হতে হবে। কৃষকেরা অনেক সময় সার বেশি দিয়ে দেন। ইউরিয়া সার বেশি দিলে গাছ বড় ও সবুজ দেখায়, কিন্তু ফলন বাড়ে না। ইউরিয়া সার জমিরও ক্ষতি করে।
সার নীতিমালার উদ্দেশ্য কী—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, এর মধ্য দিয়ে কিছু দুর্নীতিবাজকে মোকাবিলা করা হবে এবং অবৈধ লাইসেন্সপ্রাপ্তদের সমস্যা দূর করা হবে। আগে সার ডিলারদের বিভিন্ন সংস্থার জন্য আলাদা লাইসেন্স নিতে হতো। নতুন নীতিমালায় একটি লাইসেন্সেই সব ধরনের সার একজন ডিলার এক দোকান থেকে বিক্রি করতে পারবেন। আর নতুন লাইসেন্স দেওয়ার জন্য একটি সেন্ট্রাল কমিটি গঠন করা হবে।
গ্যাসের দাম বাড়লেও সারের দাম বাড়বে না জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, সার কারখানায় গ্যাসের দাম ১৬ থেকে ৪০ টাকা হলেও কৃষি খাতে এর কোনো সম্পর্ক নেই। কৃষকের দর একই থাকবে এবং সরকার ভর্তুকি দেবে।

স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে চাহিদার চেয়ে পেঁয়াজ উৎপাদন এবার ভালো হয়েছে। সরকারের দেওয়া এয়ার ফ্লো মেশিন ও কৃষকদের নিজস্ব প্রচেষ্টার ফলে পেঁয়াজ আমদানি করতে হচ্ছে না। আমদানি করার জন্য আমদানিকারকেরা এখন হাইকোর্টের শরণাপন্ন হয়েছেন। বর্তমানে বাজারে পেঁয়াজের দাম মোটামুটি সহনীয় পর্যায়ে (৭০-৮০ টাকা) রয়েছে। পেঁয়াজের দাম উৎপাদন খরচের চেয়ে কম হলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। আগামী সপ্তাহের মধ্যে বাজারে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ উৎপাদন শুরু হচ্ছে।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
সার সরবরাহ, ব্যবহার ও নীতিমালা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, আজকে সভায় সারের ব্যবস্থাপনা, দাম ও নতুন নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সারের কোনো সংকট নেই। পর্যাপ্ত সার মজুত রয়েছে। সারের দামও বাড়বে না। বর্তমানে সারের দাম নিম্নমুখী। ইউরিয়া সার ব্যবহারে সচেতন হতে হবে। কৃষকেরা অনেক সময় সার বেশি দিয়ে দেন। ইউরিয়া সার বেশি দিলে গাছ বড় ও সবুজ দেখায়, কিন্তু ফলন বাড়ে না। ইউরিয়া সার জমিরও ক্ষতি করে।
সার নীতিমালার উদ্দেশ্য কী—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, এর মধ্য দিয়ে কিছু দুর্নীতিবাজকে মোকাবিলা করা হবে এবং অবৈধ লাইসেন্সপ্রাপ্তদের সমস্যা দূর করা হবে। আগে সার ডিলারদের বিভিন্ন সংস্থার জন্য আলাদা লাইসেন্স নিতে হতো। নতুন নীতিমালায় একটি লাইসেন্সেই সব ধরনের সার একজন ডিলার এক দোকান থেকে বিক্রি করতে পারবেন। আর নতুন লাইসেন্স দেওয়ার জন্য একটি সেন্ট্রাল কমিটি গঠন করা হবে।
গ্যাসের দাম বাড়লেও সারের দাম বাড়বে না জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, সার কারখানায় গ্যাসের দাম ১৬ থেকে ৪০ টাকা হলেও কৃষি খাতে এর কোনো সম্পর্ক নেই। কৃষকের দর একই থাকবে এবং সরকার ভর্তুকি দেবে।

লকডাউনের প্রভাব পড়েছে সর্বত্র। কলকারখানায় ধোয়া নেই, দূষণও নেই। নদী এখন স্বচ্ছতোয়া। এমন পরিবেশে বুকভরে নিশ্বাস নিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ আসার কথা নদীতে। কিন্তু কোথাও ইলিশের দেখা নেই। বাজারে তাই ইলিশের আকাল। ইলিশ কম পাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ী ও আড়তদারেরা।
১১ আগস্ট ২০২১
’সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানা রকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি ও ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতে হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়ামাত্র সেটা
৪০ মিনিট আগে
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘চ্যালেঞ্জিং’ হবে জানিয়ে সব পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রস্তুতি নিয়ে রাখার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন বানচালের জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে অনেক শক্তি কাজ করবে। ছোটখাটো না, বড় শক্তি নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করবে। হঠাৎ করে আক্রমণ চলে আসতে পারে। এই নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। যত ঝড় আসুক না কেন, আমাদের সেটা অতিক্রম করতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যার সভাপতিত্ব করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৈঠক শেষে আলোচ্য বিষয় নিয়ে বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সেখানে তিনি প্রধান উপদেষ্টার ওই আহ্বানের কথা জানান।
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানা রকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি ও ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতে হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়ামাত্র সেটা ঠেকাতে হবে, যেন ছড়াতে না পারে।
প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আগামী নির্বাচন সুন্দর ও উৎসবমুখর করতে হলে মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে। নির্বাচনী নীতিমালা, ভোটকেন্দ্রের নিয়ম, কীভাবে ভোট দিতে হবে, কোথাও বিশৃঙ্খলা হলে কী করতে হবে—এসব বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। এই আলোকে তিনি নির্বাচন কমিশন ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে বলেছেন এ বিষয়ে যত বেশি সম্ভব টিভিসি (টেলিভিশন কমার্শিয়াল) বা ডকুমেন্টারি (তথ্যচিত্র) তৈরি করতে এবং এসব যেন খুব দ্রুত ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়ায় আসে। সবাই যেন এসব দেখে নিজেরাই অনেক ক্ষেত্রে প্রস্তুত থাকতে পারে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘চ্যালেঞ্জিং’ হবে জানিয়ে সব পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রস্তুতি নিয়ে রাখার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন বানচালের জন্য দেশের ভেতর থেকে, বাইরে থেকে অনেক শক্তি কাজ করবে। ছোটখাটো না, বড় শক্তি নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করবে। হঠাৎ করে আক্রমণ চলে আসতে পারে। এই নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। যত ঝড় আসুক না কেন, আমাদের সেটা অতিক্রম করতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যার সভাপতিত্ব করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৈঠক শেষে আলোচ্য বিষয় নিয়ে বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সেখানে তিনি প্রধান উপদেষ্টার ওই আহ্বানের কথা জানান।
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানা রকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি ও ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতে হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়ামাত্র সেটা ঠেকাতে হবে, যেন ছড়াতে না পারে।
প্রেস সচিব বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আগামী নির্বাচন সুন্দর ও উৎসবমুখর করতে হলে মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবে। নির্বাচনী নীতিমালা, ভোটকেন্দ্রের নিয়ম, কীভাবে ভোট দিতে হবে, কোথাও বিশৃঙ্খলা হলে কী করতে হবে—এসব বিষয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। এই আলোকে তিনি নির্বাচন কমিশন ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে বলেছেন এ বিষয়ে যত বেশি সম্ভব টিভিসি (টেলিভিশন কমার্শিয়াল) বা ডকুমেন্টারি (তথ্যচিত্র) তৈরি করতে এবং এসব যেন খুব দ্রুত ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়ায় আসে। সবাই যেন এসব দেখে নিজেরাই অনেক ক্ষেত্রে প্রস্তুত থাকতে পারে।

লকডাউনের প্রভাব পড়েছে সর্বত্র। কলকারখানায় ধোয়া নেই, দূষণও নেই। নদী এখন স্বচ্ছতোয়া। এমন পরিবেশে বুকভরে নিশ্বাস নিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ আসার কথা নদীতে। কিন্তু কোথাও ইলিশের দেখা নেই। বাজারে তাই ইলিশের আকাল। ইলিশ কম পাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ী ও আড়তদারেরা।
১১ আগস্ট ২০২১
সার সরবরাহ, ব্যবহার ও নীতিমালা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, আজকে সভায় সারের ব্যবস্থাপনা, দাম ও নতুন নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সারের কোনো সংকট নেই। পর্যাপ্ত সার মজুত রয়েছে। সারের দামও বাড়বে না। বর্তমানে সারের দাম নিম্নমুখী। ইউরিয়া সার ব্যবহারে সচেতন হতে হবে।
১ সেকেন্ড আগে
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রতারণার মাধ্যমে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে যাঁরা সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহ বিভাগের ২১, সিলেট বিভাগের ২৭, চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৯, খুলনা বিভাগের ৯, রংপুর বিভাগের তিন, ঢাকা বিভাগের ১৪, রাজশাহী বিভাগের ১৩ ও বরিশাল বিভাগের দুজনের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের প্রকাশিত গেজেট তালিকায় কিছু কিছু জুলাই যোদ্ধা আহত নন, আন্দোলনে সম্পৃক্ত থেকে আহত হননি এবং কয়েকজনের নামে একাধিক গেজেট প্রকাশিত হওয়ায় ১২৮ জনের গেজেট বাতিলের জন্য জেলা কমিটি সুপারিশ করে। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তাঁদের গেজেট বাতিল করেছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের এককালীন অর্থসহায়তা ছাড়াও প্রতি মাসে ভাতা দেওয়া হচ্ছে। দুই দফায় ৮৪৪ জন জুলাই শহীদের নামে গেজেট প্রকাশ করে সরকার। এর আগে আটজনের গেজেট বাতিল করা হয়।

মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রতারণার মাধ্যমে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে যাঁরা সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহ বিভাগের ২১, সিলেট বিভাগের ২৭, চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৯, খুলনা বিভাগের ৯, রংপুর বিভাগের তিন, ঢাকা বিভাগের ১৪, রাজশাহী বিভাগের ১৩ ও বরিশাল বিভাগের দুজনের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের প্রকাশিত গেজেট তালিকায় কিছু কিছু জুলাই যোদ্ধা আহত নন, আন্দোলনে সম্পৃক্ত থেকে আহত হননি এবং কয়েকজনের নামে একাধিক গেজেট প্রকাশিত হওয়ায় ১২৮ জনের গেজেট বাতিলের জন্য জেলা কমিটি সুপারিশ করে। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তাঁদের গেজেট বাতিল করেছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের এককালীন অর্থসহায়তা ছাড়াও প্রতি মাসে ভাতা দেওয়া হচ্ছে। দুই দফায় ৮৪৪ জন জুলাই শহীদের নামে গেজেট প্রকাশ করে সরকার। এর আগে আটজনের গেজেট বাতিল করা হয়।

লকডাউনের প্রভাব পড়েছে সর্বত্র। কলকারখানায় ধোয়া নেই, দূষণও নেই। নদী এখন স্বচ্ছতোয়া। এমন পরিবেশে বুকভরে নিশ্বাস নিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ আসার কথা নদীতে। কিন্তু কোথাও ইলিশের দেখা নেই। বাজারে তাই ইলিশের আকাল। ইলিশ কম পাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ী ও আড়তদারেরা।
১১ আগস্ট ২০২১
সার সরবরাহ, ব্যবহার ও নীতিমালা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, আজকে সভায় সারের ব্যবস্থাপনা, দাম ও নতুন নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সারের কোনো সংকট নেই। পর্যাপ্ত সার মজুত রয়েছে। সারের দামও বাড়বে না। বর্তমানে সারের দাম নিম্নমুখী। ইউরিয়া সার ব্যবহারে সচেতন হতে হবে।
১ সেকেন্ড আগে
’সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানা রকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি ও ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতে হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়ামাত্র সেটা
৪০ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে।

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে।

লকডাউনের প্রভাব পড়েছে সর্বত্র। কলকারখানায় ধোয়া নেই, দূষণও নেই। নদী এখন স্বচ্ছতোয়া। এমন পরিবেশে বুকভরে নিশ্বাস নিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ আসার কথা নদীতে। কিন্তু কোথাও ইলিশের দেখা নেই। বাজারে তাই ইলিশের আকাল। ইলিশ কম পাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ী ও আড়তদারেরা।
১১ আগস্ট ২০২১
সার সরবরাহ, ব্যবহার ও নীতিমালা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, আজকে সভায় সারের ব্যবস্থাপনা, দাম ও নতুন নীতিমালা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সারের কোনো সংকট নেই। পর্যাপ্ত সার মজুত রয়েছে। সারের দামও বাড়বে না। বর্তমানে সারের দাম নিম্নমুখী। ইউরিয়া সার ব্যবহারে সচেতন হতে হবে।
১ সেকেন্ড আগে
’সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার আসবে। নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে খুবই পরিকল্পিতভাবে নানা রকম অপপ্রচার চালানো হবে। এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে ছবি ও ভিডিও তৈরি করে ছেড়ে দেওয়া হবে। এসব সামাল দিতে হবে। একটা অপপ্রচার রচনা হওয়ামাত্র সেটা
৪০ মিনিট আগে
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে