বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নৃশংস হামলা হচ্ছে, এমন আশঙ্কা করছেন রিজওয়ান আরশাদ নামে ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের এক কংগ্রেস বিধায়ক। শুধু তাই নয়, আশঙ্কা সত্যি হলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তিনি বাংলাদেশের মাটিতে ১৯৭১ সালে ইন্দিরা গান্ধীর মতো সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, কংগ্রেসের বিধায়ক রিজওয়ান আরশাদ কর্ণাটকের শিবাজিনগরের প্রতিনিধিত্ব করছেন। মোদিকে দেওয়া এক চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সেখানে হিন্দুদের ওপর নৃশংসতার কথা তুলে ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত বিভিন্ন প্রতিবেদন এবং ভিডিও দেখে গভীরভাবে ব্যথিত ভারতের একজন উদ্বিগ্ন নাগরিক হিসাবে আমি আজ আপনাকে লিখছি।’
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কের পরিপ্রেক্ষিতে ওই প্রতিবেদনগুলো সত্য হলে তা মোকাবিলায় একটি ‘সক্রিয় অবস্থান’ গ্রহণ করা অপরিহার্য বলেও চিঠিতে মত দেন আরশাদ। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের অধিকার ও মর্যাদা রক্ষার জন্য অবিলম্বে নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গেও জড়িত হতে মোদিকে পরামর্শ দেন তিনি।
কংগ্রেস বিধায়ক লিখেছেন, ‘ভারতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডানপন্থী প্রভাবশালী এবং হ্যান্ডেলগুলি এমন খবর প্রচার করছে যেগুলোর সত্যতা নিশ্চিত করার জন্য ভারত সরকারকে অনুরোধ করছি। এগুলো সত্যি হলে ভারত সরকারের দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।’
ভারতের জনগণ সব সময় ন্যায়বিচার, শান্তি এবং মানবাধিকারের পক্ষে দাঁড়ায় দাবি করে মোদির উদ্দেশে আরশাদ লিখেছেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ১৯৭১ সালে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর মতো সামরিক পদক্ষেপ নিতে আপনার দ্বিধা করা উচিত নয়। আমি আপনাকে এই সংকটময় সময়ে বাংলাদেশের আমাদের হিন্দু ভাই ও বোনদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য আপনার সম্মানিত অফিস ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করছি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আপনার (মোদি) নেতৃত্বে ভারত শুধুমাত্র বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের উদ্বেগই নয়, ভারতেও সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নেবে। যারা দক্ষিণপন্থীদের দ্বারা অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে ক্রমাগত আক্রমণের শিকার হয়েছে।’
বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নৃশংস হামলা হচ্ছে, এমন আশঙ্কা করছেন রিজওয়ান আরশাদ নামে ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের এক কংগ্রেস বিধায়ক। শুধু তাই নয়, আশঙ্কা সত্যি হলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তিনি বাংলাদেশের মাটিতে ১৯৭১ সালে ইন্দিরা গান্ধীর মতো সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, কংগ্রেসের বিধায়ক রিজওয়ান আরশাদ কর্ণাটকের শিবাজিনগরের প্রতিনিধিত্ব করছেন। মোদিকে দেওয়া এক চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সেখানে হিন্দুদের ওপর নৃশংসতার কথা তুলে ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত বিভিন্ন প্রতিবেদন এবং ভিডিও দেখে গভীরভাবে ব্যথিত ভারতের একজন উদ্বিগ্ন নাগরিক হিসাবে আমি আজ আপনাকে লিখছি।’
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কের পরিপ্রেক্ষিতে ওই প্রতিবেদনগুলো সত্য হলে তা মোকাবিলায় একটি ‘সক্রিয় অবস্থান’ গ্রহণ করা অপরিহার্য বলেও চিঠিতে মত দেন আরশাদ। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের অধিকার ও মর্যাদা রক্ষার জন্য অবিলম্বে নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গেও জড়িত হতে মোদিকে পরামর্শ দেন তিনি।
কংগ্রেস বিধায়ক লিখেছেন, ‘ভারতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডানপন্থী প্রভাবশালী এবং হ্যান্ডেলগুলি এমন খবর প্রচার করছে যেগুলোর সত্যতা নিশ্চিত করার জন্য ভারত সরকারকে অনুরোধ করছি। এগুলো সত্যি হলে ভারত সরকারের দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।’
ভারতের জনগণ সব সময় ন্যায়বিচার, শান্তি এবং মানবাধিকারের পক্ষে দাঁড়ায় দাবি করে মোদির উদ্দেশে আরশাদ লিখেছেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ১৯৭১ সালে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর মতো সামরিক পদক্ষেপ নিতে আপনার দ্বিধা করা উচিত নয়। আমি আপনাকে এই সংকটময় সময়ে বাংলাদেশের আমাদের হিন্দু ভাই ও বোনদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য আপনার সম্মানিত অফিস ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করছি।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আপনার (মোদি) নেতৃত্বে ভারত শুধুমাত্র বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের উদ্বেগই নয়, ভারতেও সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ নেবে। যারা দক্ষিণপন্থীদের দ্বারা অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে ক্রমাগত আক্রমণের শিকার হয়েছে।’
‘পশু নয়, কোরবানি হোক অহংকার, হিংসা ও অবিচারের।’ ঈদুল আজহা উপলক্ষে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৬ মিনিট আগেদেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৮ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১৫ ঘণ্টা আগে