আয়নাল হোসেন, ঢাকা
বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোর নিরাপত্তার জন্য আন্তর্জাতিক মানের একটি নতুন বাহিনী গঠনের পথে হাঁটছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ (এজিবি) নামে নতুন এই বাহিনী গঠনের বিষয়ে একটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে এজিবি গঠনের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং নতুন বাহিনী আদৌ দরকার কি না কিংবা কী প্রক্রিয়ায় এটি গঠন করা হবে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আতাউর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, সরকার বিমানবন্দরের বিশেষ নিরাপত্তার জন্য এয়ার গার্ড গঠনের বিষয়টি বিবেচনা করছে। তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি বৈঠকে জানিয়েছেন, নতুন বাহিনী গঠনে অনেক অর্থের প্রয়োজন হবে।
বৈঠকের সূত্র অনুযায়ী, নতুন বাহিনী গঠনের এ প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রথমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন শাখার অনুমোদনের প্রয়োজন হবে। এই দুটি মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে প্রশাসনিক উন্নয়নসংক্রান্ত সচিব কমিটির বৈঠকে বিষয়টি উঠবে।
এজিবি পরিচালনার জন্য একটি নতুন আইনও তৈরি করতে হবে। আইনের খসড়া তৈরি হলে তা অনুমোদনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে যাবে, সেখান থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন আসতে পারে। ভবিষ্যতে আরও কয়েকটি বৈঠক করে কমিটি এ বিষয়ে চূড়ান্ত সুপারিশ দেবে।
বর্তমানে বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নসহ (এপিবিএন) বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। কিন্তু সরকার চাচ্ছে বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে একটি আন্তর্জাতিক মানের বাহিনী থাকুক। এ ভাবনা থেকে এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ গঠনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
গত ৩১ আগস্ট এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ গঠনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে প্রধান করে ১২ সদস্যের একটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কমিটিকে এ বিষয়ে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য বলা হয়েছে।
এক সপ্তাহ আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব নাসিমুল গনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, আন্তর্জাতিক সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশনের (আইসিএও) নিয়ম অনুযায়ী বিমানবন্দরের নিরাপত্তার জন্য এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ গঠন করা সময়ের দাবি।
বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোর নিরাপত্তার জন্য আন্তর্জাতিক মানের একটি নতুন বাহিনী গঠনের পথে হাঁটছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের নেতৃত্বে এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ (এজিবি) নামে নতুন এই বাহিনী গঠনের বিষয়ে একটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে এজিবি গঠনের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং নতুন বাহিনী আদৌ দরকার কি না কিংবা কী প্রক্রিয়ায় এটি গঠন করা হবে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আতাউর রহমান খান আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, সরকার বিমানবন্দরের বিশেষ নিরাপত্তার জন্য এয়ার গার্ড গঠনের বিষয়টি বিবেচনা করছে। তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি বৈঠকে জানিয়েছেন, নতুন বাহিনী গঠনে অনেক অর্থের প্রয়োজন হবে।
বৈঠকের সূত্র অনুযায়ী, নতুন বাহিনী গঠনের এ প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রথমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন শাখার অনুমোদনের প্রয়োজন হবে। এই দুটি মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে প্রশাসনিক উন্নয়নসংক্রান্ত সচিব কমিটির বৈঠকে বিষয়টি উঠবে।
এজিবি পরিচালনার জন্য একটি নতুন আইনও তৈরি করতে হবে। আইনের খসড়া তৈরি হলে তা অনুমোদনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে যাবে, সেখান থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন আসতে পারে। ভবিষ্যতে আরও কয়েকটি বৈঠক করে কমিটি এ বিষয়ে চূড়ান্ত সুপারিশ দেবে।
বর্তমানে বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নসহ (এপিবিএন) বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। কিন্তু সরকার চাচ্ছে বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে একটি আন্তর্জাতিক মানের বাহিনী থাকুক। এ ভাবনা থেকে এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ গঠনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
গত ৩১ আগস্ট এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ গঠনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে প্রধান করে ১২ সদস্যের একটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করা হয়েছিল। কমিটিকে এ বিষয়ে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য বলা হয়েছে।
এক সপ্তাহ আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব নাসিমুল গনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, আন্তর্জাতিক সিভিল অ্যাভিয়েশন অর্গানাইজেশনের (আইসিএও) নিয়ম অনুযায়ী বিমানবন্দরের নিরাপত্তার জন্য এয়ার গার্ড অব বাংলাদেশ গঠন করা সময়ের দাবি।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতেই আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং সেই লক্ষ্য সামনে রেখেই ১৭ অক্টোবর জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে আজ বুধবার রাতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ‘অতি জরুরি’
১ ঘণ্টা আগেতাজুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে বলেন, সাক্ষীরা বলেছেন, গুলি করে আন্দোলনকারীদের হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা, যা আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে আইজিপি ও তাঁর থেকে প্রলয় কুমার জোয়ার্দারের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনারের কাছে পৌঁছায়। ডিএমপি কমিশনার অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তার কাছে পৌঁছান, যা পৌঁছে যায় আওয়ামী লীগের
২ ঘণ্টা আগেমামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ভুয়া প্রতিষ্ঠান মেসার্স এ এম ট্রেডিংয়ের নামে জাল কাগজপত্র তৈরি করে ঋণের নামে ৩৪ কোটি টাকা ঋণ সুবিধা গ্রহণ করেন, যা সুদে-আসলে দাঁড়ায় ১০৪ কোটি ২০ লাখ ৭৭ হাজার ৭০৮ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমরা লক্ষ করেছি, গতকাল মঙ্গলবার ও আজকে কিছু তথ্য এদিক-সেদিক করে প্রচারিত হয়েছে। অনেক রাজনৈতিক দলের নেতা ও সাংবাদিক আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তবে আমি জাতীয় কমিশনের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমাদের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ এবং আপনাদের সহযোগিতায় আমরা আশাবাদী, প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্ত্বেও
৪ ঘণ্টা আগে