বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই পক্ষই চলমান সহযোগিতায় সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান গত মঙ্গলবার পাকিস্তান সফর করেন। বাংলাদেশের কোনো জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তার ক্ষেত্রে এটি একটি বিরল ঘটনা। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশের কোনো সামরিক কর্মকর্তা পাকিস্তান সফর করেননি।
সফরকালে এস. এম. কামরুল হাসান রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের সেনা সদর দপ্তর (জিএইচকিউ) পরিদর্শন করেন এবং পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির এবং চেয়ারম্যান জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ কমিটি জেনারেল শাহির শামশাদ মির্জার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
বিগত ১৫ বছরে দুই দেশের সম্পর্ক কিছুটা শীতল ছিল। তবে, আগস্টে শেখ হাসিনার পতনের পর উভয় দেশের মধ্যে কূটনৈতিক ও সামরিক যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে।
সাম্প্রতিক এ বৈঠকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি, সামরিক সহযোগিতা এবং প্রতিরক্ষা সম্পর্ক শক্তিশালী করার ওপর জোর দেওয়া হয়। উভয় পক্ষই একটি টেকসই প্রতিরক্ষা অংশীদারত্ব এবং আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য যৌথ প্রচেষ্টার গুরুত্ব তুলে ধরে।
পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব মুহাম্মদ আলী বলেন, ‘পাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্ককে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে।’
জেনারেল কামরুল হাসান পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পেশাদারি এবং সন্ত্রাসবিরোধী সংগ্রামে তাদের আত্মত্যাগের প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই পক্ষই চলমান সহযোগিতায় সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান গত মঙ্গলবার পাকিস্তান সফর করেন। বাংলাদেশের কোনো জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তার ক্ষেত্রে এটি একটি বিরল ঘটনা। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশের কোনো সামরিক কর্মকর্তা পাকিস্তান সফর করেননি।
সফরকালে এস. এম. কামরুল হাসান রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের সেনা সদর দপ্তর (জিএইচকিউ) পরিদর্শন করেন এবং পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির এবং চেয়ারম্যান জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ কমিটি জেনারেল শাহির শামশাদ মির্জার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
বিগত ১৫ বছরে দুই দেশের সম্পর্ক কিছুটা শীতল ছিল। তবে, আগস্টে শেখ হাসিনার পতনের পর উভয় দেশের মধ্যে কূটনৈতিক ও সামরিক যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে।
সাম্প্রতিক এ বৈঠকে আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি, সামরিক সহযোগিতা এবং প্রতিরক্ষা সম্পর্ক শক্তিশালী করার ওপর জোর দেওয়া হয়। উভয় পক্ষই একটি টেকসই প্রতিরক্ষা অংশীদারত্ব এবং আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য যৌথ প্রচেষ্টার গুরুত্ব তুলে ধরে।
পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব মুহাম্মদ আলী বলেন, ‘পাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্ককে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে।’
জেনারেল কামরুল হাসান পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পেশাদারি এবং সন্ত্রাসবিরোধী সংগ্রামে তাদের আত্মত্যাগের প্রশংসা করেন।
২০০৯ সালে সংঘটিত পিলখানা (বিডিআর) হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য তাগিদ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্তের জন্য গঠিত কমিশনকে আজ বুধবার তিনি এ তাগিদ দেন।
২৪ মিনিট আগেবিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তদন্ত কার্যক্রম পুরোদমে এগিয়ে চলছে জানিয়ে প্রতিবেদন আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত করা হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিশন।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ দিনের স্বৈরশাসনের পর বাংলাদেশ ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্র পুনর্গঠনের চেষ্টা করছে। গণতন্ত্রের দিকে দেশের অগ্রগতির একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা হবে এসব অপরাধীদের সুষ্ঠু বিচার করার সক্ষমতা। চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বিশ্বাস করেন, এটি সম্ভব এবং তা হওয়া উচিত।
২ ঘণ্টা আগেসড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহসানুল হক বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিরাপদ সড়ক পদ্ধতির আলোকে একটি সার্বিক সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়নে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। সরকারি-বেসরকারি অংশীজনদের সমন্বয়ে এই খসড়া আইন প্রণয়নের কাজ করা হচ্ছে। আশা করি, আগামী দিনে সরকারের সমন্বিত কার্যক্রমের মাধ্যমে
২ ঘণ্টা আগে