বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ শেভরন বাংলাদেশ পরিচালিত বিবিয়ানা গ্যাস প্ল্যান্ট সম্প্রতি পরিদর্শন করেছেন। শেভরন বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির ও বিবিয়ানা গ্যাস প্ল্যান্ট সুপারিনটেনডেন্ট কার্ল বোর্ক তাঁকে স্বাগত জানান।
পরিদর্শনের সময় প্রতিমন্ত্রী ভিত্তিপ্রস্তর উন্মোচনের মাধ্যমে বিবিয়ানা অপটিমাইজেশন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। বিবিয়ানা টার্বো এক্সপেন্ডার প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে টার্বো এক্সপেন্ডার এবং বুস্টার কম্প্রেশার। টার্বো এক্সপেন্ডার প্ল্যান্টের চাপ কমায়, গ্যাস উৎপাদনকে অধিক কার্যকরী করে এবং বর্ধিতাংশ পরবর্তীতে কনডেনসেট উৎপাদনে যোগ হয়। অন্যদিকে বুস্টার কম্প্রেশার গ্যাস ক্ষেত্রের রিজার্ভ হ্রাসের পরিমাণকে ধীর করে দেয়।
বিবিয়ানা অপটিমাইজেশন প্রকল্প হলো বাংলাদেশ সরকার, পেট্রোবাংলা ও শেভরন বাংলাদেশের মধ্যে শক্তিশালী অংশীদারত্বের একটি প্রমাণ। এর লক্ষ্য দেশের সর্বোচ্চ উৎপাদনকারী গ্যাসক্ষেত্র হিসেবে বিবিয়ানা গ্যাস ক্ষেত্রের উৎপাদন সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
এরপরে প্রতিমন্ত্রী বিবিয়ানা গ্যাস ক্ষেত্রের প্রসেস প্ল্যান্ট পরিদর্শন করেন। তিনি শেভরন বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অর্জন এবং এদেশে চলমান প্রয়াসের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। দেশের শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া আউটলেটগুলো ব্যবহার করে জ্বালানি খাতে কোম্পানিটির প্রতিশ্রুতিশীল সম্ভাবনা ও সুযোগগুলো তুলে ধরেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার, হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক জিলুফা সুলতানা এবং পেট্রোবাংলা; বাপেক্স; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
শেভরন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সমন্বিত জ্বালানি ও খনিজ শক্তি সংস্থাগুলোর একটি, যা শক্তি শিল্পের কার্যত প্রতিটি ক্ষেত্রে জড়িত। শেভরন বাংলাদেশ ব্লক টুয়েলভ লিমিটেড ও ব্লক থার্টিন অ্যান্ড ফোর্টিন লিমিটেড (‘শেভরন বাংলাদেশ’) হলো বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের বৃহত্তম উৎপাদক, যা মোট অভ্যন্তরীণ প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনের প্রায় ৬০ শতাংশ এবং কনডেনসেট উৎপাদনের ৮০ শতাংশেরও বেশি।
দেশের উত্তর-পূর্বে তিনটি গ্যাসক্ষেত্র পরিচালনা করে শেভরন বাংলাদেশ। এর কার্যক্রম জুড়ে আওতাধীন জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব গড়ে তোলে যা অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং তাদের জন্য দীর্ঘস্থায়ী সুবিধা বৃদ্ধি করে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ শেভরন বাংলাদেশ পরিচালিত বিবিয়ানা গ্যাস প্ল্যান্ট সম্প্রতি পরিদর্শন করেছেন। শেভরন বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির ও বিবিয়ানা গ্যাস প্ল্যান্ট সুপারিনটেনডেন্ট কার্ল বোর্ক তাঁকে স্বাগত জানান।
পরিদর্শনের সময় প্রতিমন্ত্রী ভিত্তিপ্রস্তর উন্মোচনের মাধ্যমে বিবিয়ানা অপটিমাইজেশন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। বিবিয়ানা টার্বো এক্সপেন্ডার প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে টার্বো এক্সপেন্ডার এবং বুস্টার কম্প্রেশার। টার্বো এক্সপেন্ডার প্ল্যান্টের চাপ কমায়, গ্যাস উৎপাদনকে অধিক কার্যকরী করে এবং বর্ধিতাংশ পরবর্তীতে কনডেনসেট উৎপাদনে যোগ হয়। অন্যদিকে বুস্টার কম্প্রেশার গ্যাস ক্ষেত্রের রিজার্ভ হ্রাসের পরিমাণকে ধীর করে দেয়।
বিবিয়ানা অপটিমাইজেশন প্রকল্প হলো বাংলাদেশ সরকার, পেট্রোবাংলা ও শেভরন বাংলাদেশের মধ্যে শক্তিশালী অংশীদারত্বের একটি প্রমাণ। এর লক্ষ্য দেশের সর্বোচ্চ উৎপাদনকারী গ্যাসক্ষেত্র হিসেবে বিবিয়ানা গ্যাস ক্ষেত্রের উৎপাদন সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
এরপরে প্রতিমন্ত্রী বিবিয়ানা গ্যাস ক্ষেত্রের প্রসেস প্ল্যান্ট পরিদর্শন করেন। তিনি শেভরন বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অর্জন এবং এদেশে চলমান প্রয়াসের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। দেশের শীর্ষস্থানীয় মিডিয়া আউটলেটগুলো ব্যবহার করে জ্বালানি খাতে কোম্পানিটির প্রতিশ্রুতিশীল সম্ভাবনা ও সুযোগগুলো তুলে ধরেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার, হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক জিলুফা সুলতানা এবং পেট্রোবাংলা; বাপেক্স; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
শেভরন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সমন্বিত জ্বালানি ও খনিজ শক্তি সংস্থাগুলোর একটি, যা শক্তি শিল্পের কার্যত প্রতিটি ক্ষেত্রে জড়িত। শেভরন বাংলাদেশ ব্লক টুয়েলভ লিমিটেড ও ব্লক থার্টিন অ্যান্ড ফোর্টিন লিমিটেড (‘শেভরন বাংলাদেশ’) হলো বাংলাদেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের বৃহত্তম উৎপাদক, যা মোট অভ্যন্তরীণ প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনের প্রায় ৬০ শতাংশ এবং কনডেনসেট উৎপাদনের ৮০ শতাংশেরও বেশি।
দেশের উত্তর-পূর্বে তিনটি গ্যাসক্ষেত্র পরিচালনা করে শেভরন বাংলাদেশ। এর কার্যক্রম জুড়ে আওতাধীন জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব গড়ে তোলে যা অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং তাদের জন্য দীর্ঘস্থায়ী সুবিধা বৃদ্ধি করে।
জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর), বিশ্বজুড়ে মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রধান সংস্থা হিসেবে কাজ করে। ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থা জাতিসংঘ সচিবালয়ের একটি বিভাগ হিসেবে পরিচালিত হয়। এ সংস্থার ম্যান্ডেট জাতিসংঘের সনদ...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) মিশন শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে ৩ বছরের জন্য একটি সমঝোতা স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিষয়টি প্রকাশিত হওয়ার পর সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা জোরদার করা হচ্ছে। এই মন্ত্রণালয়কে আরও সুরক্ষিত করতে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র স্থাপন করা হচ্ছে। বিশেষ করে দর্শনার্থীদের যথেচ্ছ চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করা এর উদ্দেশ্য।
১৭ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আগ্নেয়াস্ত্রের ডিজিটাল ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার কাজ শেষ না করেই প্রায় ৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের একজন শীর্ষ কর্মকর্তার মদদে এই দুর্নীতি হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। এটিসহ অন্য কিছু বিষয় তদন্তে কম
১৮ ঘণ্টা আগে