নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনা সংক্রমণ বাড়ায় দেশে আরটি–পিসিআরের পাশাপাশি সরকারি হাসপাতালগুলোতে বাড়ানো হয়েছে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার সংখ্যা। বিশেষ করে সীমান্ত এলাকাগুলোতে অধিক সংখ্যক করোনা রোগী শনাক্তে এটির ব্যবহার কয়েকগুণ বাড়ানো হয়েছে। সংক্রমণ মাত্রা ঊর্ধ্বমুখী থাকায় সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এবার বেসরকারি হাসপাতালেও অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দিচ্ছে সরকার। এরই মধ্যে পরীক্ষার দাম নির্ধারণ করে দিয়ে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গত বছর জুলাই–আগস্টের দিকে সংক্রমণ পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। আরটি–পিসিআর ল্যাবগুলোতে পরীক্ষায় অধিক সময় লাগায় জটিলতা দেখা দেয়। সে জন্য রোগীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে ওই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সরকারি হাসপাতালগুলোতে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দেয় সরকার। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয় ডিসেম্বর। প্রাথমিকভাবে দেশের ১০টি নির্ধারিত হাসপাতালে এই পরীক্ষার জন্য কিট পাঠানো হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, সীমান্তে করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতি হওয়ায় আগের তুলনায় নমুনা পরীক্ষা বাড়ানো হয়েছে। বিশেষ করে কম সময়ে অধিক রোগী শনাক্তে আরটি–পিসিআরের তুলনায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তাই কেন্দ্র ও সেবার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালেও অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দিতে যাচ্ছে সরকার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে সরকারি–বেসরকারি মিলে ৫৩৮টি পরীক্ষাগারে নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে। এর মধ্যে ৩৫৬টিই র্যাপিড অ্যান্টিজেন। যার সবগুলোই সরকারি হাসপাতালে।
জানা গেছে গত ১ জুন বেসরকারি হাসপাতালে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি চেয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বর্তমানে দেশের ৭৬টি বেসরকারি ল্যাবে আরটি–পিসিআর ও জিন এক্সপার্টে নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। যেখানে কেন্দ্রে গিয়ে করলে সাড়ে ৩ হাজার টাকা ও বাড়িতে করালে সাড়ে ৪ হাজার টাকা দিতে হয়। অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় সময় ও খরচ কম হওয়ায় সরকারিতে বিনা মূল্যে করা হয়। চিঠিতে বেসরকারিতে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০০ টাকা। তবে সার্ভিস চার্জসহ অতিরিক্ত ২০০ টাকা পর্যন্ত নিতে পারবে হাসপাতালগুলো।
বিষয়টি নিয়ে যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখা) ফরিদ হোসেন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা বেসরকারিভাবে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থার (সিডিসি) তথ্যমতে, অ্যান্টিজেন টেস্ট মূলত শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এবং শ্বাসযন্ত্রের অন্যান্য ভাইরাস শনাক্তের জন্য ব্যবহার করা হয়। করোনা পরীক্ষায় ফল দেওয়ার ক্ষেত্রে এটি ৮০ শতাংশ কার্যকর বলে ধরে নেওয়া হয়।
ঢাকা: করোনা সংক্রমণ বাড়ায় দেশে আরটি–পিসিআরের পাশাপাশি সরকারি হাসপাতালগুলোতে বাড়ানো হয়েছে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার সংখ্যা। বিশেষ করে সীমান্ত এলাকাগুলোতে অধিক সংখ্যক করোনা রোগী শনাক্তে এটির ব্যবহার কয়েকগুণ বাড়ানো হয়েছে। সংক্রমণ মাত্রা ঊর্ধ্বমুখী থাকায় সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এবার বেসরকারি হাসপাতালেও অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দিচ্ছে সরকার। এরই মধ্যে পরীক্ষার দাম নির্ধারণ করে দিয়ে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গত বছর জুলাই–আগস্টের দিকে সংক্রমণ পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। আরটি–পিসিআর ল্যাবগুলোতে পরীক্ষায় অধিক সময় লাগায় জটিলতা দেখা দেয়। সে জন্য রোগীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে ওই বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সরকারি হাসপাতালগুলোতে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দেয় সরকার। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদ্ধতির ব্যবহার শুরু হয় ডিসেম্বর। প্রাথমিকভাবে দেশের ১০টি নির্ধারিত হাসপাতালে এই পরীক্ষার জন্য কিট পাঠানো হয়েছিল।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, সীমান্তে করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতি হওয়ায় আগের তুলনায় নমুনা পরীক্ষা বাড়ানো হয়েছে। বিশেষ করে কম সময়ে অধিক রোগী শনাক্তে আরটি–পিসিআরের তুলনায় অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তাই কেন্দ্র ও সেবার পরিধি বাড়ানোর লক্ষ্যে সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালেও অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি দিতে যাচ্ছে সরকার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে সরকারি–বেসরকারি মিলে ৫৩৮টি পরীক্ষাগারে নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে। এর মধ্যে ৩৫৬টিই র্যাপিড অ্যান্টিজেন। যার সবগুলোই সরকারি হাসপাতালে।
জানা গেছে গত ১ জুন বেসরকারি হাসপাতালে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার অনুমতি চেয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বর্তমানে দেশের ৭৬টি বেসরকারি ল্যাবে আরটি–পিসিআর ও জিন এক্সপার্টে নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। যেখানে কেন্দ্রে গিয়ে করলে সাড়ে ৩ হাজার টাকা ও বাড়িতে করালে সাড়ে ৪ হাজার টাকা দিতে হয়। অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় সময় ও খরচ কম হওয়ায় সরকারিতে বিনা মূল্যে করা হয়। চিঠিতে বেসরকারিতে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০০ টাকা। তবে সার্ভিস চার্জসহ অতিরিক্ত ২০০ টাকা পর্যন্ত নিতে পারবে হাসপাতালগুলো।
বিষয়টি নিয়ে যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখা) ফরিদ হোসেন মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা বেসরকারিভাবে অ্যান্টিজেন পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থার (সিডিসি) তথ্যমতে, অ্যান্টিজেন টেস্ট মূলত শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এবং শ্বাসযন্ত্রের অন্যান্য ভাইরাস শনাক্তের জন্য ব্যবহার করা হয়। করোনা পরীক্ষায় ফল দেওয়ার ক্ষেত্রে এটি ৮০ শতাংশ কার্যকর বলে ধরে নেওয়া হয়।
সম্প্রতি কোভিড-১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সকলকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৪ মিনিট আগেজুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১৪ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
১৪ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে