
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বাংলাদেশ চিন্তিত নয়। এমনকি এ বিষয়ে দেশের ভোটারদেরও মাথাব্যথা নেই। কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথাই ভাবছে না। গতকাল শনিবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এ কথা বলেছেন।
গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশি ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বিবৃতি অনুযায়ী, এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত যেকোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্য অনেকের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান বা সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারের সমর্থক এবং বিরোধীদলীয় সদস্যরা এর অন্তর্ভুক্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরাও এর অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর দলের সাধারণ কর্মীরাও যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চিন্তিত নন এবং তাঁদের অধিকাংশই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া এই দেশেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের ভোটারদের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা কোনোভাবেই ভাবছে না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রও একটি গণতান্ত্রিক দেশ, আমরাও।’ যুক্তরাষ্ট্রের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, ‘যেহেতু তারা বৈশ্বিক শক্তি, সে হিসেবে তারা অন্যদের ওপর নিজের ক্ষমতা প্রয়োগ করতেই পারে। তবে বিষয়টি নিয়ে আমরা চিন্তিত নই, কারণ আমরা জানি কীভাবে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে হয়।’
এর আগে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ মিশনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগামী নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে এমনকি বিদেশ থেকেও যদি কোনো প্রচেষ্টা নেওয়া হয়, দেশের জনগণ তা মেনে নেবে না।’
আগামী সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশবাসী ভোট দিলে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসবে। কিন্তু বিদেশ থেকেও নির্বাচন বানচালের কোনো পদক্ষেপ জনগণ মেনে নেবে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর দল সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের কোনো পদক্ষেপের ক্ষেত্রে যারা উদ্যোগ নেবে, বাংলাদেশের জনগণ তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে।
নতুন ভিসা নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি আশা করেন, বিরোধী দলসহ নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টাকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। শেখ হাসিনা বলেন, আগামী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য এটা ভালো হবে, কারণ বিএনপি জোট ২০১৩-১৪ সালের মতো নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে কোনো অগ্নিসংযোগ করতে পারবে না।
সরকারপ্রধান আশা প্রকাশ করেন, যে দেশ ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, তারা উভয় পক্ষ থেকে বা নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি বিবেচনা করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বাংলাদেশ চিন্তিত নয়। এমনকি এ বিষয়ে দেশের ভোটারদেরও মাথাব্যথা নেই। কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথাই ভাবছে না। গতকাল শনিবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এ কথা বলেছেন।
গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশি ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বিবৃতি অনুযায়ী, এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত যেকোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্য অনেকের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান বা সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারের সমর্থক এবং বিরোধীদলীয় সদস্যরা এর অন্তর্ভুক্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরাও এর অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর দলের সাধারণ কর্মীরাও যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চিন্তিত নন এবং তাঁদের অধিকাংশই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া এই দেশেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের ভোটারদের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা কোনোভাবেই ভাবছে না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রও একটি গণতান্ত্রিক দেশ, আমরাও।’ যুক্তরাষ্ট্রের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, ‘যেহেতু তারা বৈশ্বিক শক্তি, সে হিসেবে তারা অন্যদের ওপর নিজের ক্ষমতা প্রয়োগ করতেই পারে। তবে বিষয়টি নিয়ে আমরা চিন্তিত নই, কারণ আমরা জানি কীভাবে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে হয়।’
এর আগে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ মিশনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগামী নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে এমনকি বিদেশ থেকেও যদি কোনো প্রচেষ্টা নেওয়া হয়, দেশের জনগণ তা মেনে নেবে না।’
আগামী সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশবাসী ভোট দিলে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসবে। কিন্তু বিদেশ থেকেও নির্বাচন বানচালের কোনো পদক্ষেপ জনগণ মেনে নেবে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর দল সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের কোনো পদক্ষেপের ক্ষেত্রে যারা উদ্যোগ নেবে, বাংলাদেশের জনগণ তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে।
নতুন ভিসা নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি আশা করেন, বিরোধী দলসহ নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টাকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। শেখ হাসিনা বলেন, আগামী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য এটা ভালো হবে, কারণ বিএনপি জোট ২০১৩-১৪ সালের মতো নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে কোনো অগ্নিসংযোগ করতে পারবে না।
সরকারপ্রধান আশা প্রকাশ করেন, যে দেশ ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, তারা উভয় পক্ষ থেকে বা নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি বিবেচনা করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বাংলাদেশ চিন্তিত নয়। এমনকি এ বিষয়ে দেশের ভোটারদেরও মাথাব্যথা নেই। কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথাই ভাবছে না। গতকাল শনিবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এ কথা বলেছেন।
গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশি ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বিবৃতি অনুযায়ী, এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত যেকোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্য অনেকের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান বা সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারের সমর্থক এবং বিরোধীদলীয় সদস্যরা এর অন্তর্ভুক্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরাও এর অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর দলের সাধারণ কর্মীরাও যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চিন্তিত নন এবং তাঁদের অধিকাংশই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া এই দেশেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের ভোটারদের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা কোনোভাবেই ভাবছে না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রও একটি গণতান্ত্রিক দেশ, আমরাও।’ যুক্তরাষ্ট্রের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, ‘যেহেতু তারা বৈশ্বিক শক্তি, সে হিসেবে তারা অন্যদের ওপর নিজের ক্ষমতা প্রয়োগ করতেই পারে। তবে বিষয়টি নিয়ে আমরা চিন্তিত নই, কারণ আমরা জানি কীভাবে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে হয়।’
এর আগে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ মিশনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগামী নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে এমনকি বিদেশ থেকেও যদি কোনো প্রচেষ্টা নেওয়া হয়, দেশের জনগণ তা মেনে নেবে না।’
আগামী সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশবাসী ভোট দিলে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসবে। কিন্তু বিদেশ থেকেও নির্বাচন বানচালের কোনো পদক্ষেপ জনগণ মেনে নেবে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর দল সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের কোনো পদক্ষেপের ক্ষেত্রে যারা উদ্যোগ নেবে, বাংলাদেশের জনগণ তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে।
নতুন ভিসা নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি আশা করেন, বিরোধী দলসহ নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টাকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। শেখ হাসিনা বলেন, আগামী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য এটা ভালো হবে, কারণ বিএনপি জোট ২০১৩-১৪ সালের মতো নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে কোনো অগ্নিসংযোগ করতে পারবে না।
সরকারপ্রধান আশা প্রকাশ করেন, যে দেশ ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, তারা উভয় পক্ষ থেকে বা নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি বিবেচনা করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বাংলাদেশ চিন্তিত নয়। এমনকি এ বিষয়ে দেশের ভোটারদেরও মাথাব্যথা নেই। কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথাই ভাবছে না। গতকাল শনিবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এ কথা বলেছেন।
গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশি ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ প্রয়োগের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। বিবৃতি অনুযায়ী, এই ভিসা নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত যেকোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্য অনেকের সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান বা সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারের সমর্থক এবং বিরোধীদলীয় সদস্যরা এর অন্তর্ভুক্ত। এ ধরনের ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরাও এর অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর দলের সাধারণ কর্মীরাও যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চিন্তিত নন এবং তাঁদের অধিকাংশই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া এই দেশেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের ভোটারদের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা কোনোভাবেই ভাবছে না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রও একটি গণতান্ত্রিক দেশ, আমরাও।’ যুক্তরাষ্ট্রের নাম উল্লেখ না করে তিনি বলেন, ‘যেহেতু তারা বৈশ্বিক শক্তি, সে হিসেবে তারা অন্যদের ওপর নিজের ক্ষমতা প্রয়োগ করতেই পারে। তবে বিষয়টি নিয়ে আমরা চিন্তিত নই, কারণ আমরা জানি কীভাবে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে হয়।’
এর আগে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ মিশনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আগামী নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে এমনকি বিদেশ থেকেও যদি কোনো প্রচেষ্টা নেওয়া হয়, দেশের জনগণ তা মেনে নেবে না।’
আগামী সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশবাসী ভোট দিলে আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসবে। কিন্তু বিদেশ থেকেও নির্বাচন বানচালের কোনো পদক্ষেপ জনগণ মেনে নেবে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর দল সংবিধানের ৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের কোনো পদক্ষেপের ক্ষেত্রে যারা উদ্যোগ নেবে, বাংলাদেশের জনগণ তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে।
নতুন ভিসা নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি আশা করেন, বিরোধী দলসহ নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টাকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। শেখ হাসিনা বলেন, আগামী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য এটা ভালো হবে, কারণ বিএনপি জোট ২০১৩-১৪ সালের মতো নির্বাচন বানচালের লক্ষ্যে কোনো অগ্নিসংযোগ করতে পারবে না।
সরকারপ্রধান আশা প্রকাশ করেন, যে দেশ ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, তারা উভয় পক্ষ থেকে বা নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি বিবেচনা করবে।

সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২৯ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর গভীর ও মৌলিক সংস্কার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন’ পদ্ধতির চূড়ান্ত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
প্রস্তাবিত আদেশের প্রারম্ভিক ঘোষণায় স্পষ্ট করা হয়েছে, এই পদক্ষেপের মূল ভিত্তি হলো ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-শ্রমিক-জনতার সফল গণ-অভ্যুত্থান। এই অভ্যুত্থানের মাধ্যমেই বাংলাদেশের জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটে।
৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে বিস্তৃত আলোচনার পর সংবিধান সংস্কারসহ অন্যান্য সংস্কারের সুপারিশ সংবলিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ প্রণয়ন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। প্রধান রাজনৈতিক দল ও জোটগুলো সম্মিলিতভাবে ওই সনদে স্বাক্ষর করে, তা দ্রুত বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য জনগণের সর্বোচ্চ অনুমোদন প্রয়োজন। এই অনুমোদন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে: সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী জনগণের অনুমোদন গ্রহণের উদ্দেশ্যে গণভোট অনুষ্ঠান অপরিহার্য। সংবিধান সংস্কারের জন্য সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন ও উক্ত পরিষদ কর্তৃক সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন করা অত্যাবশ্যক।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সেই কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে।
প্রস্তাবিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ - এ যা বলা হয়েছে:

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর গভীর ও মৌলিক সংস্কার নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন’ পদ্ধতির চূড়ান্ত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
প্রস্তাবিত আদেশের প্রারম্ভিক ঘোষণায় স্পষ্ট করা হয়েছে, এই পদক্ষেপের মূল ভিত্তি হলো ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-শ্রমিক-জনতার সফল গণ-অভ্যুত্থান। এই অভ্যুত্থানের মাধ্যমেই বাংলাদেশের জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটে।
৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে বিস্তৃত আলোচনার পর সংবিধান সংস্কারসহ অন্যান্য সংস্কারের সুপারিশ সংবলিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ প্রণয়ন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। প্রধান রাজনৈতিক দল ও জোটগুলো সম্মিলিতভাবে ওই সনদে স্বাক্ষর করে, তা দ্রুত বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য জনগণের সর্বোচ্চ অনুমোদন প্রয়োজন। এই অনুমোদন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে: সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী জনগণের অনুমোদন গ্রহণের উদ্দেশ্যে গণভোট অনুষ্ঠান অপরিহার্য। সংবিধান সংস্কারের জন্য সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন ও উক্ত পরিষদ কর্তৃক সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন করা অত্যাবশ্যক।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সেই কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে।
প্রস্তাবিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ - এ যা বলা হয়েছে:

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর দলের সাধারণ কর্মীরাও যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চিন্তিত নয় এবং তাদের অধিকাংশই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া এই দেশেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের ভোটারদের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা কোনোভাবেই
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেওয়ার পরে বেলা ২টার দিকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
সেখানে আলী রীয়াজ বলেন, ‘সুপারিশের তিনটি ভাগ আছে। অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব। সংবিধান-সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে দুটো বিকল্প প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে—সরকার যেন অবিলম্বে একটি আদেশ জারি করে। এ আদেশের বিষয় হবে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ। আদেশের অধীনে একটি গণভোট হবে।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। তারা ২৭০ দিন এমন দায়িত্ব পালন করবে।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেওয়ার পরে বেলা ২টার দিকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
সেখানে আলী রীয়াজ বলেন, ‘সুপারিশের তিনটি ভাগ আছে। অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব। সংবিধান-সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে দুটো বিকল্প প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে—সরকার যেন অবিলম্বে একটি আদেশ জারি করে। এ আদেশের বিষয় হবে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ। আদেশের অধীনে একটি গণভোট হবে।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। তারা ২৭০ দিন এমন দায়িত্ব পালন করবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর দলের সাধারণ কর্মীরাও যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চিন্তিত নয় এবং তাদের অধিকাংশই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া এই দেশেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের ভোটারদের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা কোনোভাবেই
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২৯ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনে আনসারদের অবদান সবচেয়ে বেশি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন। এই ১৩ জনের মধ্যে তিনজন থাকবেন অস্ত্রসহ আর বাকি ১০ জন অস্ত্রবিহীন। অস্ত্রবিহীন ১০ জনের মধ্যে ৬ জন পুরুষ আর ৪ জন থাকবেন নারী। তা ছাড়া এবারই প্রথম প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে অস্ত্রসহ একজন আনসার সদস্য থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে মোট ৯ দিন আনসার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে। আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আনসার সদস্যরা।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশের নিরাপত্তা, শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নের প্রতিটি পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। নিজেদের জীবন ও স্বার্থের পরোয়া না করে তারা নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের সঙ্গে জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকে। তাই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের কর্মজীবনের মানোন্নয়ন ও কল্যাণ নিশ্চিত করা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারের অংশ। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের নিজস্ব অর্থায়নে মোট ৩১টি যানবাহন কেনা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৯টি ট্রুপস ক্যারিয়ার, ১৪টি কাভার্ড ভ্যান, ৪২ আসনবিশিষ্ট ৪টি বড় বাস, ২৪ আসনবিশিষ্ট ২টি মিনিবাস এবং ২টি অ্যাম্বুলেন্স।’
দেশের সর্ববৃহৎ এই বাহিনীর সদস্যদের ছুটি, বিনোদন ভ্রমণ এবং অন্যান্য বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায়ই নানা ধরনের যাতায়াতের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের এই ভোগান্তি লাঘব ও সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই আজকের এই ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস চালু করা হয়েছে।
উপদেষ্টা এ সময় ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসটি সর্বোচ্চ পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হবে এবং বাহিনীর বৈধ পরিচয়পত্রধারী সব সদস্যের জন্য নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাইরে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিদিনই অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। গত পরশুদিনও আটটি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এ রকম উদ্ধার হতেই থাকবে এবং নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, অস্ত্র উদ্ধার আরও বাড়তে থাকবে এবং একসময় দেখবেন যে বাইরে আর কোনো অস্ত্র বা হাতিয়ার নেই।’
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনে আনসারদের অবদান সবচেয়ে বেশি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন। এই ১৩ জনের মধ্যে তিনজন থাকবেন অস্ত্রসহ আর বাকি ১০ জন অস্ত্রবিহীন। অস্ত্রবিহীন ১০ জনের মধ্যে ৬ জন পুরুষ আর ৪ জন থাকবেন নারী। তা ছাড়া এবারই প্রথম প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে অস্ত্রসহ একজন আনসার সদস্য থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে মোট ৯ দিন আনসার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে। আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আনসার সদস্যরা।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশের নিরাপত্তা, শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নের প্রতিটি পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। নিজেদের জীবন ও স্বার্থের পরোয়া না করে তারা নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের সঙ্গে জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকে। তাই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের কর্মজীবনের মানোন্নয়ন ও কল্যাণ নিশ্চিত করা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারের অংশ। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের নিজস্ব অর্থায়নে মোট ৩১টি যানবাহন কেনা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৯টি ট্রুপস ক্যারিয়ার, ১৪টি কাভার্ড ভ্যান, ৪২ আসনবিশিষ্ট ৪টি বড় বাস, ২৪ আসনবিশিষ্ট ২টি মিনিবাস এবং ২টি অ্যাম্বুলেন্স।’
দেশের সর্ববৃহৎ এই বাহিনীর সদস্যদের ছুটি, বিনোদন ভ্রমণ এবং অন্যান্য বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায়ই নানা ধরনের যাতায়াতের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের এই ভোগান্তি লাঘব ও সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই আজকের এই ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস চালু করা হয়েছে।
উপদেষ্টা এ সময় ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসটি সর্বোচ্চ পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হবে এবং বাহিনীর বৈধ পরিচয়পত্রধারী সব সদস্যের জন্য নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাইরে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিদিনই অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। গত পরশুদিনও আটটি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এ রকম উদ্ধার হতেই থাকবে এবং নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, অস্ত্র উদ্ধার আরও বাড়তে থাকবে এবং একসময় দেখবেন যে বাইরে আর কোনো অস্ত্র বা হাতিয়ার নেই।’
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর দলের সাধারণ কর্মীরাও যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চিন্তিত নয় এবং তাদের অধিকাংশই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া এই দেশেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের ভোটারদের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা কোনোভাবেই
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২৯ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ককটেল বিস্ফোরণের পর আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ভবন ঘিরে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ মঙ্গলবার প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস ছালাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশের এক চিঠি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারকে পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন ভবনের চারপাশে অফিস সময়ের পর ও ছুটির দিনগুলোতে বিভিন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রম চলমান থাকায় নিরাপত্তা হুমকি আরও বাড়ছে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

এ অবস্থায় ভবনের আশপাশের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বন্ধ রাখা এবং নির্বাচন ভবনের সামনে ও আশপাশে পুলিশের টহল বাড়ানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে।

ককটেল বিস্ফোরণের পর আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ভবন ঘিরে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
আজ মঙ্গলবার প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস ছালাম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশের এক চিঠি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারকে পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটের দিকে কিছু দুষ্কৃতকারী নির্বাচন ভবনের সামনের ভাস্কর্যের সামনে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন ভবনের চারপাশে অফিস সময়ের পর ও ছুটির দিনগুলোতে বিভিন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রম চলমান থাকায় নিরাপত্তা হুমকি আরও বাড়ছে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

এ অবস্থায় ভবনের আশপাশের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বন্ধ রাখা এবং নির্বাচন ভবনের সামনে ও আশপাশে পুলিশের টহল বাড়ানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁর দলের সাধারণ কর্মীরাও যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে চিন্তিত নয় এবং তাদের অধিকাংশই সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়া এই দেশেই থাকতে চায়। তিনি বলেন, ‘আমাদের ভোটারদের এ বিষয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, কারণ তারা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা কোনোভাবেই
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২৯ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
২ ঘণ্টা আগে